প্রথম ম্যাচ প্রিভিউঃ ব্রাজিল বনাম ক্রোয়েশিয়া

গ্রুপ এঃ ব্রাজিল বনাম ক্রোয়েশিয়া
ভেন্যুঃ এরেনা করিন্থিয়ান্স, সাও পাওলো
বাজির দরঃ ব্রাজিল ১/৩, ড্র ৪/১, ক্রোয়েশিয়া ৮/১
রেফারিঃ ইউশি নিশিমুরা, জাপান

ম্যানেজারঃ
ব্রাজিল- লুই ফিলিপ স্কোলারি
ক্রোয়েশিয়া- নিকো কোভাক

10455502_10152098860191302_145693224_n

দলের খবরঃ
নেইমারের গোঁড়ালির ইঞ্জুরি ব্রাজিলসহ সারা পৃথিবীর ব্রাজিলিয়ান সমর্থকদের চিন্তায় রাখলেও শেষ খবর পাওয়া অনুযায়ী উনি সেরে উঠেছেন। ফলে স্কোলারির টিপিক্যাল ৪-২-৩-১ ফরমেশন নেইমারকে বামে রেখে গেম প্ল্যানে কোন পরিবর্তন আপাতত করতে হচ্ছে না।

বিস্তারিত»

সিসিবি বিশ্বকাপ ফুটবল প্রেডিকশন-২০১৪

আপডেট ১: মূল প্রেডিকশন সফটওয়্যারের সাথে সমন্বয় সাধনের জন্য সঠিক বিজয়ী নির্বাচনে পয়েন্ট এবং ম্যাচের গোল সংখ্যার ভিত্তিতে প্রদত্ত বোনাস পয়েন্ট এর নিয়মে কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে।

বিশ্বকাপ ফুটবল দরজায় কড়া নাড়তে নাড়তে ক্লান্ত, সময় হয়ে গিয়েছে এবার দরজা খুলে দেবার। আমাদেরও সময় হয়েছে স্মৃতি রোমন্থন শেষে মূল খেলায় মাঠে নামার। এবার মাঠে শুধু নেইমার, মেসি, রোনাল্ডোরাই খেলবে আর গোল করবে না,

বিস্তারিত»

ক্যাডেটীয় বিশ্বকাপ: বিশ্বকাপ সময়ের কিছু মজার ঘটনা

এক
আমাদের একজন জনৈক সিনিয়র ভাই ছিলেন যিনি পৃথিবীর কোন কিছু সম্পর্কেই খোঁজ খবর রাখতেন না। আমরা তাকে বলতাম, সংযোগ বিছিন্ন মানুষ। যেমন ডাইনিং হলে খাবার খাওয়ার সময় প্রায়ই তার পোষাকে তরকারির ঝোল লেগে থাকতো। তার সহপাঠীরা অনেকেই মজা করে বলতো, কি রে তুই খেয়েছিস না তোর শার্ট খেয়েছে?
বেচারা অসহায় ভঙ্গিতে উত্তর দিত, দুটোই। হাতে ঘড়ি পড়লেও তিনি অন্যদের কাছে সময় জিজ্ঞেস করতেন।

বিস্তারিত»

স্মৃতির পাতায় বিশ্বকাপ অথবা বিশ্বকাপের স্মৃতি : ইটলিয়া ৯০

টানটা কিছুটা রক্তের আর কিছুটা পরিবেশগত ভাবে পাওয়া। তবে সেই টানের রেশ রক্তের স্রোতে সব সময় টের পাই সময়ে কিংবা অসময়ে। সেই টান খেলাধূলার প্রতি টান এবং আমাদের জেনারেশনের জন্য বললে আরো স্পেসিফিক হয়ে যায় ফুটবলের প্রতি টান। যেই সময়ে এই টানের শুরু সেটা প্রায় দুই যুগ আগের গল্প। যখন ঢাকা শহর কিংবা তার পাশ ঘেষে শহরতলীর যে জায়গাতে আমার বাড়ি, এখনকার মত পুরো মাত্রায় ধূলো ধোঁয়ায় ধূসরিত হয়ে উঠে নি।

বিস্তারিত»

একখানি ত্রিভুজ প্রেম উপাখ্যান

প্রেম জিনিষটা কি সেটা বোঝার বয়স হবার আগেই প্রথমবারের মত প্রেমে পড়ে যাই। প্রথম দর্শনের প্রেম ছিল কি না সেটা বলতে পারবো না কারণ প্রথম দর্শন ঠিক কবে সেটাই মনে নেই। তবে প্রেমে পড়তে খুব বেশিদিন লাগেনি এটা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি। আর সবার মত আমার প্রেমও আমাকে নিয়মিত হাসিয়েছে, কাঁদিয়েছে, আনন্দ দিয়েছে মাঝে মাঝে রাগে চুল ছেড়ার চেষ্টাও করিয়েছে। তবে ছেড়ে যায়নি কখনো, এখনো আমার প্রথম প্রেম আমার সাথে আছে,

বিস্তারিত»

ধূসর নস্টালজিয়া

২০০৬ এর কোন একটা সময়। কাঁধের ওপর ততদিনে উঠে গেছে তিন স্ট্রাইপ। গেমস টাইমে খেলা,ব্লক ক্রিকেট, আম-কাঁঠাল চুরি, স্যারদের টিজ করা আর ক্লাস বাঙ্ক মারা। জীবন যাপন মোটামুটি এ কয়টা জিনিসের মাঝেই আটকে আছে। পিঠের কাছে সদ্য গজানো পাঙ্খা নিয়ে ইকারাসের দূর সম্পর্কের চাচাত ভাই ভাবা শুরু করেছি নিজেদের।

সামনে একমাত্র বড় ইভেন্ট বলতে ফুটবল বিশ্বকাপ। হিসেব কষে দেখলাম ক্যাডেট লাইফে আর কোন বিশ্বকাপ পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। 

বিস্তারিত»

বিশ্বকাপ দেখাদেখির অভিজ্ঞতা

ভাবছি বিশ্বকাপ দেখাদেখির অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা অনুব্লগ লিখে ফেললে কেমন হয়?

২০০৬ সালেও ফ্ল্যাট টিভি মোটামুটি আধুনিকই একটা জিনিষ। সবার নাই। গড় পড়তা মানুষের মত আমার বাসাতেও ২৫ ইঞ্চি সাধারন এক টিভি আর বেডরুমের জন্য ১৪ ইঞ্চি একটা মিনি টিভি। বিশ্বকাপ শুরুর আগের দিন সন্ধায় হাটতে বেরিয়েছি। মালিবাগ চৌরাস্তায় সনি র‍্যাংগস শো রুমে দেখি ২৯ ইঞ্চি ফ্ল্যাট টিভিতে বিশ্বকাপের প্রমো চলছে। হঠাৎ মনে হলো,

বিস্তারিত»

স্মৃতির পাতায় বিশ্বকাপ

বিশ্বকাপ এক উন্মাদনার নাম ;বিশ্বব্যাপী আরাধ্য ভালবাসার নাম । টুকরো টুকরো জ্বলজ্বলে সব স্মৃতি নিয়ে আর মাত্র কয়েকদিনেই হাজির হচ্ছে বিশ্বকাপ ২০১৪। সপ্তম বারের মত হাজির হবে মানসপটে, মনের আনাচে কানাচে লুকানো স্মৃতির ঝাঁপি খুলে বসবার এখনই সময় । সত্যি বলতে কোন বিশ্বকাপের সবগুলো ম্যাচ তো দেখা হয় ই নি – এমনকি সিংহভাগও না । কারণ বিভিন্ন, কিন্তু মূল সুর অভিন্ন। না দেখার কষ্ট, আর যেটুকু দেখা তার তীব্র আনন্দ কিংবা হতাশা ।

বিস্তারিত»

নব্বইয়ের কাসুন্দি

ইতালিয়া নাইন্টি টিভি রুম ভর্তি
সাদা বুক পেট উরু
বিশ্বকাপের শুরু।

বুঝেনা ফুটবল
নাম জানে ম্যারাডোনা
আর্জেনটিনা।

বুঝে ফুটবল
আর ব্রাজিল
বাকি সব আঁতেল।

ফাউলও একটা কলা
বুঝে ম্যারাডোনা
ধরা ক্যামেরুনে।

গোলমুখে ছিল ব্যান
মার্কো ভ্যান
হল্যান্ড আর বাস্তেন।

সাম্বা ছন্দ হয় বন্ধ বলে আর কৌশলে
উড়ায় নীল সাদা
পলি ব্যাগ আমোদে।

বিস্তারিত»

দর্শক ক্যাটাগরি নিয়ে একটি অনুব্লগ

বিশ্বকাপ নিয়ে লিখার ইতি টেনে দিয়েছিলাম। এরপরে একটা স্ট্যাটাস দিতে বসলাম ফেবু বন্ধুগনের জন্য, শেষ করে দেখি তা শুধু স্ট্যাটাস নাই, অনুব্লগে দাঁড়িয়ে গেছে।

ফাও একটা অনুব্লগ যখন পাওয়াই গেল, ভাবলাম, পোস্ট করে দেই সিসিবি-র পাঠকগনের জন্যও। আফটার অল, অনুব্লগ পোস্টিং-এ যখন কোন রেসট্রিকশন নাই…

বিশ্বকাপ এলেই দেশটা, দেশের মানুষগুলো যেভাবে ব্রাজিল আর আর্জেন্টিনায় ভাগ হয়ে যায়, ব্যাপারটা খুবই মজার।
ওরা আমাদের চিনুক বা না চিনুক,

বিস্তারিত»

ব্রাজিল আমার প্রথম ফুটবল প্রেম

সাল ২০০২,চতুর্থ শ্রেনীতে পড়ি।খেলাধুলা বলতে ক্রিকেট কেই বুঝতাম,ফুটবল অত দেখা হইতো না।ক্রিকেট কে এতই ভালবাসতাম যে বাসায় ডিশ ছিল না দেখে সারাদিন কানের কাছে রেডিও নিয়ে ঘুরতাম স্কোর জানার জন্য।কিছুদিনের মধ্যে দেখলাম বাসার আশেপাশে ব্রাজিল,আর্জেন্টিনার পতাকা ঝুলানো হচ্ছে বুঝতে বাকি রইলো না বিশ্বকাপ শুরু হতে যাচ্ছে।বাসায় আব্বু,চাচাতো ভাই সবাই আর্জেন্টিনার সাপোর্টার আমি তখন ও কোন টিম সাপোর্ট করা শুরু করিনি।
আমি প্রাইভেট পড়তাম বাসার থেকে একটু দূরে স্যার এর ছেলে ছিল না ছিল একটা মেয়ে তখন মনে হয় ক্লাস ১২ এ পড়তো তাই স্যারের বাজার করা,দোকানে যাওয়া এগুলা আমাদের দিয়েই করাইতো।

বিস্তারিত»

আরো কিছু স্মৃতি চারন: ১৯৮৬-৯৪

ছিয়াশির বিশ্বকাপ ছিল পুরোই ম্যারাডোনাময়।

ছিয়াশিতে ম্যারাডোনাকে পারফর্ম করতে দেখে প্রথমেই সিজার মিনোত্তির ওপর প্রচন্ড রাগ হয়েছিল। বুঝেছিলাম, এই রকম একজন ক্লাস প্লেয়ারকে তিনি ঠিকমত ব্যবহার করতে পারেন নাই। ম্যারাডোনাকে দিয়ে কেবলি মাঠ ব্যাস্ত রাখার যে স্ট্র্যাটেজিটা তিনি নিয়েছিলেন সেটা ভুল ছিল। ম্যারাডোনাকে ব্যবহারে কার্লোস বিলার্দো সেদিক থেকে অনেক বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়েছিলেন। দুইটা রোলই সে প্লে করতো। যখন দেখতো তাঁকে কড়া মার্কিং-এ রাখা হয়েছে,

বিস্তারিত»

“বেদনার রং নীল আর আর্জেন্টিনার জার্সির রং ও নীল”– তাই মাঝে মাঝে কাঁদায়

যে কোন দল সমর্থন করার পিছনে উপযুক্ত কারন থাকে,আমি তাই মাঝে মাঝেই মনে করার চেস্টা করতাম আসলে কি কারনে আমি আর্জেন্টিনা সাপোর্ট করি।সবুজ হাউজের ক্যাডেট হয়ে নীল রঙের প্রতি আমার এই তীব্র দুর্বলতা সম্ভবত নিজে্রও মেনে নিতে কষ্ট হয়,তাই হয়ত। 😛 (কলেজে থাকা অবস্থায় ক্রিকেটে ইন্ডিয়া ও সাপোর্ট করছি – খামু গালি এখনই, যাই হোক এখন করি না)।
যাই হোক মুল বক্তব্যতে ফিরে আসি।

বিস্তারিত»

ব্যক্তিগত রেসিপি – বিশ্বকাপ ‘১৪

তেঁতুলগোলা পানিটার দিকে আমার ভ্রু কুঁচকে তাকিয়ে থাকা দেখে খিলখিল করে হেসে দিলো পৃ। ‘ভাই, আরেক প্লেট দেন।’
‘ভাইজানরে দিমু না?’ আমার বিরক্তিকে আরেক দফা উসকে দিয়ে জানতে চায় ফুচকাঅলা।
আমারো যদিও জিভে ভালো মতোই পানি চলে এসেছে, তবু প্রাণে ধরে সেটা স্বীকার করতে পারিনা আর। একবার না করে ফেলেছি, প্রেস্টিজ কে খসাবে।
পড়ন্ত বিকেলে একটা মস্ত লালমতন সূর্যকে আড়াল করে মুগ্ধ চোখে পৃ-র মুগ্ধতা দেখি,

বিস্তারিত»

এইবার কিছু স্মৃতিচারণ: ১৯৭৪ – ১৯৮২

চুয়াত্তরের বিশ্বকাপ ফলো করার সময়ে দুচারটা নতুন দলের নামের সাথে পরিচিত হয়েছিলাম তাদের অনেক গোল হজম করার কারনে। যেমন: জায়ার, হাইতি। পড়ে ঐ জায়ারে মোহম্মদ আলী ফোরম্যানকে হারালে সবাই কে বলতে পেরেছিলাম, “জায়ার চিনো না? ওয়ার্ড কাপে নয় গোল খাওয়া দলটা।

ফাইনালের আগ পর্যন্ত অল্প কিছু প্লেয়ারকে নামে চিনতাম বিচিত্রার কারনে। তখন বাসায় বিচিত্রা রাখা হতো তাই। এঁরা হলেন ফ্রাঞ্জ বেকেন বাওয়ার, রবার্টো রিভোলিন আর য়ুয়ান ক্রাউফ।

বিস্তারিত»