ব্রাজিল বিশ্বকাপের টক-ঝাল-মিষ্টি

বিশ্বকাপ শেষের প্রায় কাছাকাছি। সৌভাগ্যবশত বিভিন্ন মাধ্যমে বিশ্বকাপ নিয়ে বিস্তর কলমবাজি, মতান্তরে কী-বোর্ডবাজি করলাম। অনেকে তাতে অংশগ্রহণও করলেন। সবাইকে ধন্যবাদ এভাবে সাড়া দেওয়ায়। শীঘ্রই বিশ্বকাপের যবনিকা নামতে যাচ্ছে। কিছু কিছু কলমবাজিরও। যেমন, পূর্বাভাস সম্পর্কিত বিশ্লেষণগুলির। পোস্টমর্টেম অবশ্য আরও কিছুদিন চলবে। তা চলুক…

সেমিফাইনালগুলো নিয়ে কিছু বলি।

সবচেয়ে ভালো দিক হল, যে চারটা দল সেমিফাইনালে আছে তারা সবাই নিঃসন্দেহে নিজেদেরকে কাপের অন্যতম দাবিদার প্রমাণ করেই এই পর্যন্ত এসেছে।

বিস্তারিত»

ধূসর নস্টালজিয়া

২০০৬ এর কোন একটা সময়। কাঁধের ওপর ততদিনে উঠে গেছে তিন স্ট্রাইপ। গেমস টাইমে খেলা,ব্লক ক্রিকেট, আম-কাঁঠাল চুরি, স্যারদের টিজ করা আর ক্লাস বাঙ্ক মারা। জীবন যাপন মোটামুটি এ কয়টা জিনিসের মাঝেই আটকে আছে। পিঠের কাছে সদ্য গজানো পাঙ্খা নিয়ে ইকারাসের দূর সম্পর্কের চাচাত ভাই ভাবা শুরু করেছি নিজেদের।

সামনে একমাত্র বড় ইভেন্ট বলতে ফুটবল বিশ্বকাপ। হিসেব কষে দেখলাম ক্যাডেট লাইফে আর কোন বিশ্বকাপ পাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। 

বিস্তারিত»

“বেদনার রং নীল আর আর্জেন্টিনার জার্সির রং ও নীল”– তাই মাঝে মাঝে কাঁদায়

যে কোন দল সমর্থন করার পিছনে উপযুক্ত কারন থাকে,আমি তাই মাঝে মাঝেই মনে করার চেস্টা করতাম আসলে কি কারনে আমি আর্জেন্টিনা সাপোর্ট করি।সবুজ হাউজের ক্যাডেট হয়ে নীল রঙের প্রতি আমার এই তীব্র দুর্বলতা সম্ভবত নিজে্রও মেনে নিতে কষ্ট হয়,তাই হয়ত। 😛 (কলেজে থাকা অবস্থায় ক্রিকেটে ইন্ডিয়া ও সাপোর্ট করছি – খামু গালি এখনই, যাই হোক এখন করি না)।
যাই হোক মুল বক্তব্যতে ফিরে আসি।

বিস্তারিত»

একটি পারিবারিক ফুটবলীয় গল্প

বিশ্বকাপ/ফুটবল প্রসঙ্গে আমার লেখাটি কতোটুকু প্রাসঙ্গিক তা জানিনা।বিশ্বকাপ এর শুরুতে প্রচণ্ড ফুটবল প্রেমিক একজন মানুষের কথা শুনতে হয়তো সবার ভালোই লাগবে

ক্যাডেট কলেজের ফুটবলের কথা আশাকরি সবারই মনে আছে। আহ!কি রোমাঞ্চকর দিনগুলি। নভিসেস ড্রিল এর আগে হাড় ভাঙা পরিশ্রমের মধ্যে মাঝে মাঝে যখন বিকেলে ড্রিলের জায়গায় গেমস করার সুযোগ পাওয়া যেত,মনে হতো “এত সুখ কি আমার কপালে সইবে?” নাহ! সুখ বেশীদিন সয়নি।

বিস্তারিত»

আন্তর্জাতিক ফুটবল অনুসরণ: শুরুর স্মৃতি

জীবনে প্রথম যে আন্তর্জাতিক ফুটবলটা ফলো করেছিলাম, সেটা বিশ্বকাপ না, মিউনিখ অলিম্পিকের ফুটবল।

৭২ সালে ক্লাশ টুতে পড়ি। একটি ক্লাশ টু-এর ছেলে অলিম্পিক ও তার ফুটবল ফলো করেছে, এখনো তা মনে করে রেখেছে, এটা অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইবে না। কিন্তু কি করার, আমরা যে স্মৃতিধারী তরুনতম মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম। আমাদেরকে পুরনো অনেক কথা কষ্ট করে মনে রাখতে হয়েছে / হচ্ছে ভবিষ্যতে জীবন্ত ফসিল রোল প্লে করার জন্য।

বিস্তারিত»

উন্মাদনায় মাতি ফুটবলে বাঁচি

আপডেট: প্রতিযোগিতার সময় সীমা বাড়িয়ে লেখা জমা দেবার শেষ সময় ১০ জুন ২০১৪ করা হলো। এখনো লেখা না দিয়ে থাকলে এই সুযোগে মেতে উঠুন ফুটবল উন্মাদনায়!

ম্যারাডোনার ঈশ্বরের হাতের বা ফুটবল ইতিহাসের অন্যতম সেরা গোল কিংবা তার কান্না ভেজা চোখ, রজার মিলারের কর্ণার ফ্লাগের সামনে নাচ কিংবা ভালদামারো হিগুইতার চুলের বাহার, বেবেতোর সদ্য জন্ম নেয়া শিশুকে উৎসর্গ করা রোমারিও-বেবেতো-মাজিনহোর গোল উদযাপন কিংবা টাইব্রেকার মিস করে ব্যাজিওর নিথর হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা,

বিস্তারিত»