হাতে লিখতে সময় লাগবে তাই বইটি সরাসরি তুলে দিলাম। লেখক লে কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি। বই- তিনটি সেনা অভ্যুথ্বান ও কিছু না বলা কথা। বইটি শিখা প্রকাশনি থেকে প্রকাশ করা হয়েছিলো। প্রথম প্রকাশকাল ১৯৯৩।
বিস্তারিত»
হাতে লিখতে সময় লাগবে তাই বইটি সরাসরি তুলে দিলাম। লেখক লে কর্নেল (অবঃ) এম এ হামিদ, পিএসসি। বই- তিনটি সেনা অভ্যুথ্বান ও কিছু না বলা কথা। বইটি শিখা প্রকাশনি থেকে প্রকাশ করা হয়েছিলো। প্রথম প্রকাশকাল ১৯৯৩।
বিস্তারিত»
হুমায়ূ্নের মেজর জিয়াঃআমার ভুল সুপারহিরো লিখাটা পড়লাম। আমি লিখা নিয়ে কোন মন্তব্য করব না। তোমার মত আমারও কিছু প্রশ্ন আছে। সেগুলো অনেকটা এরকমঃ
১। আমাদের যে সেনাবাহিনীতে আজকে যে শৃঙ্খলা বিরাজমান ১৯৭৫ সালে এর কতটা ছিল?
২। যখন ভাবি সেনানিবাসের ভিতর রাজনৈতিক নেতাদের অবাধ বিচরন এবং তারা সৈনিকদের সাথে অবাধে মিলামিশা করছেন আর সেনাবাহিনীর অনেক দৈনন্দিন কার্যক্রমের ব্যাপারে তার নাক গলাচ্ছেন তখন ব্যাপারটা কেমন হয়?
সাংবাদিকতার বিষয়টি কিভাবে প্রথম মাথায় এসেছিল মনে করতে পারছি না। আমার পরিবার বা ঘণিষ্টজনদের মধ্যে এ পেশায় কেউ তখনো ছিলেন না। এইচএসসি পাশের পর যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হলাম, প্রায় একই সাথে ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকতাও শুরু করেছিলাম। কেউ সে সময় শেখায়নি। সৃজনশীল লেখালেখি করতাম ক্যাডেট কলেজে থাকতে আর সংবাদপত্র পাঠের আগ্রহ ছিল ভীষণ। ফলে সংবাদ লেখার ভাষাটা পাঠ থেকেই রপ্ত করেছিলাম।
তবে এটা স্পষ্ট মনে করতে পারি,
বিস্তারিত»বাংলাদেশের সবগুলো মানুষকে একই সূতাই গেঁথে ফেলার একমাত্র মাধ্যম হচ্ছে ক্রিকেট। দেশের বর্তমান অচলাবস্থায় একমাত্র ক্রিকেটই পারে মনে একটু শান্তির পরশ বুলিয়ে দিতে। বাংলাদেশ গত কয়েকটি সিরিজে ওয়ানডেতে খুব ভালো পারফর্ম করছে। তাছাড়া প্রতিপক্ষ যখন নিউজিল্যান্ড প্রত্যাশাটা তখন এমনি একটু বেশি হয়ে যায়। তবে নিউজিল্যান্ড কিন্তু খুবই ভালো দল। বিশেষ করে ওয়ানডেতে। ২০১০ এ আমাদের কাছে ৪-০ তে হারলেও ওরা কিন্তু ঠিকই ২০১১ বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে গিয়েছিল।
বিস্তারিত»গত রাতে ঘুমানোর আগে টেলিভিশনে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার পালটা পালটি বক্তব্য শুনেছিলাম। সে কারনেই হোক নাকি ইতোপূর্বে সরকারী কর্ম জীবনে উভয়ের কাছাকাছি যাওয়ার সৌভাগ্য হওয়ার কারনেই হউক, শেষ রাতে উভয়কে স্বপ্নে দেখলাম। উভয়ের চেহারার মধ্যেই কেমন একটা উপায় উদ্ভাবনীর মিষ্টি আভাষ উপলব্ধি করলাম। স্বপ্ন ছিল বলেই হয়তোবা আমাদের আশেপাশে আর কেউ ছিলনা।
দেশের কথা উঠতেই উভয়েই আমাকে প্রায় একসাথে বলে উঠলেন যে তাদের উভয়েই আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত সমস্যার সমাধান করতে ইচ্ছক।
পূর্ববর্তী পর্বসমূহঃ
অধ্যায় ১ – ১ম পর্ব
(গত পর্বের পর)
টেক্সাসের হান্টসভিলিতে সর্বোচ্চ সতর্কতা সম্পন্ন কারাগারের সুশৃঙ্খল পরিবেশ দেখে চমকে উঠেছিলেন অধ্যাপক জন ডি’উলিও। সাজাপ্রাপ্ত আসামীরা পরিষ্কার সাদা পোষাক পরিহিত, নিঃশব্দে ঘুরে বেড়াচ্ছে, কারারক্ষীদের ‘স্যার’ বা ‘বস’ বলে সম্বোধনপূর্বক সম্মান বজায় রেখে কথা বলছে। নতুন মানুষ হিসেবে ডি’উলিও কে দেখে কেউ তার সাথে কথা বলতে আসে নি।
বিস্তারিত»প্রারম্ভিকাঃ এই সেমিস্টারে একটি বিষয় নিয়ে পড়ছি যার নাম পাবলিক সেক্টর ম্যানেজমেন্ট। সেখানে দেয়া পাঠ্যবই গুলোর একটি হলো Bureaucracy: What Government Agencies Do and Why They Do it. লিখেছেন James Q. Wilson, মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও গণ-প্রশাসন অধ্যাপক, হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। অনুবাদ করার মত কোন বিখ্যাত সাহিত্যকর্ম নয় এটি। তবে ১৯৮৯ সালে প্রথম ছাপানো এই বইটি সমগ্র আমেরিকার গণ-প্রশাসন বিষয়ক পড়াশোনার পাঠ্যবই হিসেবে বহুদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
বিস্তারিত»মনের অসুখ মনে থাকুক।
বিস্তারিত»হেলাল হাফিজ অতিসাম্প্রতিক কালে আবার কবিতা লিখছেন। কবির পয়ষট্টিতম জন্মদিন উপলক্ষে যুগান্তরের সাহিত্য পাতায় তিনটি কবিতা ছাপা হয়েছে। এর মধ্যে একটি কবিতার নাম ওড়না। বলাবাহুল্য কবির সাথে আমার ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথা এর আগে বহু লেখায় উল্লেখ করেছি। সেই সূত্রে এই কবিতাটির প্রসব বেদনায় যখন কবি ছটফট করছেন তখন আমি কবির সাথে ছিলাম। প্রায়ই তিনি অনুভূতিহীন অন্যমনস্ক হয়ে যেতেন। স্বাভাবিক দৃষ্টিতে কবিরা একটু অন্যমনস্ক,অগোছালো থাকবে এটাই নিয়ম হলেও কবি হেলাল হাফিজ অত্যন্ত গোছানো একজন মানুষ।
বিস্তারিত»২০০১ সাল। স্থানঃ ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ ড্রিল গ্রাউন্ডে নামার সিঁড়ি।
মাস মনে করতে পারছি না। রাত ১২ টা বেজে ১০ মিনিট।
একটু আগেই আইয়ুব বাচ্চু (এল আর বি) র কনসার্ট শেষ হয়েছে। তার আগে একটা কালচারাল শোতে উপস্থাপনা করেছেন গিয়াস ভাই। কনসার্টের এক পর্যায়ে দেখলাম বাচ্চু ভাই গিয়াস ভাইয়ের খুব প্রশংসা করল। তাঁকে স্পেশাল থ্যাংকস জানালো।
আমি একটু খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম গিয়াস ভাই আমাদের কলেজ এর এক্স ক্যাডেট।আমাদের থেকে ১৮ ব্যাচ সিনিয়র।
বিস্তারিত»সুখ দুঃখ নিয়ে এই ছোট্ট জীবনে অনেক ভাবতে হয়েছে আমাকে। সেটা যে কারনেই হোক আমার চিন্তাধারা খুলে যায় ২০০৪ সালে শহীদ ক্যাডেট কোচিং এ থাকাকালীন ভবন-১ এ থাকতে। ৪ তালার হাবিব স্যার এর ফ্ল্যাট এ শুয়ে এক বিকালে বেডমেটের সাথে কথা বলতেসিলাম। রাজীব নাম ছিল ছেলেটার। খুব গরীব পরিবারের ছেলে, শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা শিখেনি বলে কারও সাথে তেমন কথা বলত না, আর আমার ডুয়েল পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার ছিল আই মীন খুব তাড়াতাড়ি পরিবর্তনশীল ছিলাম বলে আলাদা থাকতাম,তাই আমার বেডমেট হিসাবে স্যার ওকে ঠিক করে দিয়েছিলেন এই ভেবে যে আমিও বেশি কথা বলিনা আর রাজীব ও বলেনা,
বিস্তারিত»সতর্কীকরণঃআপনি কি আরবি নামকে ইসলামিক নাম মনে করেন?আপনার মতে কি মুসলমানের নাম অবশ্যই আরবি হতে হবে? আপনার কি মনে হয় বাংলা নাম মানে হিন্দুয়ানী নাম?তিনটি প্রশ্নের একটিরও উত্তর যদি হ্যা হয়ে থাকে তবে লেখাটি পড়বেননা।আপনি কোনভাবে আঘাত পেলে আমি দায়ী থাকবো না।
একদিন মুখে এল নূতন এ নাম–
চৈতালিপূর্ণিমা ব’লে কেন যে তোমারে ডাকিলাম
সে কথা শুধাও যবে মোরে
স্পষ্ট ক’রে
তোমারে বুঝাই
হেন সাধ্য নাই।
পোশাক শ্রমিক দের বেতন বাড়ানো নিয়ে সারাদেশে তুঘলকি কান্ডকারখানা। শ্রমিকরা বলে ৮,০০০টাকা দিতে হবে, মালিক-রা বলে ৩,৬০০টাকার বেশী দিতে পারব না। মাঝখান থেকে রাজনীতিবিদরা এবিষয়ে ঢুকে, শেষ পর্যন্ত যা হয়, তালগোল অবস্থা।
আমারও ছোট একটা কারখানা আছে।
৮,০০০টাকা সর্বনিম্ন বেতন হলে বাধ্য হবো মান্যুয়াল মেশিন এর পরিবর্তে অটোমেটিক মেশিন ব্যাবহার করতে। আগে ১০,৮০০টাকাতে ২জন (৬,০০০টাকাতে একজন অপারেটর, ৪,৮০০টাকাতে একজন হেল্পার) দিয়ে ম্যানুয়াল মেশিন দিয়ে কাজ হত,
আমাদের দেশে আইন আছে কিন্তু আইনের প্রয়োগ নেই। আবার অনেকের মধ্যে সচেতনতার অভাবও রয়েছে। আমাদের দেশে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন বলে একটি আইন আছে যা আমরা অনেকেই জানিনা। কিন্তু এই আইনটি বেশ কার্যকরি। এখন কথা হচ্ছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনটি কি এবং কিভাবে আমরা সাধারণ মানুষ এর সুফল পেতে পারি।
আমাদের দেশে আমরা যতরকম সার্ভিস বা পণ্য কিনি সেগুলো বিক্রেতারা সঠিকভাবে আপনাকে দিচ্ছে কিনা বা আইন মেনে তারা আপনাকে আপনার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিচ্ছে কিনা এসব বিষয়ে যেকোন ধরনের প্রতারণার স্বীকার হলে আইনি সুবিধা পেতে আমরা এই আইনের আশ্রয় নিতে পারি।২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন করা হয়।
বিস্তারিত»সব প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব কিছু নিয়ম নীতি থাকে। তা মেনেই একজনকে ঐ প্রতিষ্ঠানে থাকতে হয় নইলে ওটার অংশ হওয়া থেকে বিরত থাকতে হয়। এটাই এসটাবলিশড পদ্ধতি। এটা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নাই।
গনস্বাস্থ্যে নি্যুক্তির শর্ত হল, ওখানে কর্মরতদেরকে অধুমপায়ী হতে হবে। এর অর্থ হল এই যে শুধু অফিস টাইমে সিগারেট খাবো না, বাসায় গিয়ে খাবো, তা নয়। ধুমপান পুরোপুরি ছেড়ে দেয়া। কেউ তা করতে ব্যর্থ হলে শর্তভঙ্গের কারনে প্রতিষ্ঠান তাঁর বিরুদ্ধে প্রযোজ্য ব্যবস্থা নিতে পারবে।