ফাকিবাজী ব্লগর ব্লগর + পাত্রি চাই

১। সাইটের পরিসংখ্যান অনেক দিন পর দেখে ভাল লাগছে। ম্যালা ভিজিটর আর পুরান সদস্যদের আনাগোনা। তবে সবচাইতে অবাক হইছি কাম্রুলরে দেইখা। আমি তো ভাবছিলাম তুমি আন্দামানে পাচার হয়া গেছ। বিয়া টিয়া করছ নাকি?

২। রকিব পোলাডা মনে হয় সবাইরে খোচাইতাছে লেখা দেওনের লাইগা। নইলে আমারে ফেসবুকে তো কেউ কোনদিন মেসেজ দেয় না।

৩। আব্বা আম্মা এসেছিলেন গত বছরের শেষে। এসেই আম্মার মর মর অবস্থা।

বিস্তারিত»

আবদারের ফলে…

নাহ, এই আজকাল কোথাও শান্তি নাই। অশান্তি আর অশান্তি। সব কিছু দিন দিন অসহ্য হয়ে যিইতাছে। অফিস, জ্যাম ছাড়া মিনে হয় জীবনে আর কিছু নাই।

কেমন লাগে যখন অফিস থেকে ৩ ঘন্টা জ্যাম পার হয়ে বাসায় এসে ফেসবুকে চা ওয়ালার আবদার দেখলে? পুরাই মামার বাড়ি টাইপের। “একটা ফয়েজীয় টাইপের হইলেও লেখা দেন”।

কেমন বিয়াদপ, ফয়েজ ভাইয়ের বাসায় নাহয় গ্যাস নাই, তাই বলে এইভাবে বলতে হবে?

বিস্তারিত»

চাকর…

রকিব্বা চা ওলা আমারে কয়, ভাইয়া আপনে আজকে কিছু একটা লিখেন।
আমি কইলাম, আমি তো তো লেখা ভুইলা গেছি। কীবোর্ড দিয়া আজকাল যা প্রসব করি সেইটা দেইখা নিজেরই হলুদ রঙয়ের আবর্জনা ছাড়া কিছু মনে হয় না।
হারামি তবু বলে, নাহ ভাইয়া আজকে কিছু লিখতে হবেই।

আমি বসে বসে ভাবি। আগে আমি মনের আনন্দে লিখতাম। এখন লিখি পয়সার জন্য। মনের আনন্দে যতদিন লিখছি ততদিন টাকা ছিল না,

বিস্তারিত»

আমার ছোট বেলা

ছোট বেলার কথা মনে হলেই যে ঘটনা গুলি মনে সব চেয়ে বেশি নাড়া দেয়, এবং পরবর্তী জীবনে যার প্রভাব সব চেয়ে বেশি, সেটাই আজ লিখবো ।

বাবা ছিলেন প্রচণ্ড রাশ ভারী মানুষ । আনন্দ-উচ্ছ্বাস , হাসি-কান্না কোন কিছুর বাহুল্যই তাঁর অপছন্দ ছিল। পাঁচ বোন এর একটি মাত্র ভাই হিসাবে কখনো কোন বিশেষ ছাড় পেতাম না বাবার কাছে।

খুব যে বেশি মারতেন ,

বিস্তারিত»

শিক্ষকতা এবং মোটিভেশনঃ কিছু ব্যক্তিকথন ও একান্ত চয়ন

শিক্ষকতা এবং মোটিভেশনঃ কিছু ব্যক্তিকথন ও একান্ত চয়ন

[এই লেখাটা আমার সকল শিক্ষক এবং ছাত্রকে উৎসর্গ করা হল।]

আমার ক্যাডেট কলেজের এক বন্ধুর দু’টি কথা আমি সবসময় মনে রাখার, পালন করার এবং অনুভব করার চেষ্টা করি। সে একদিন আমাকে বলেছিল নেশা এবং পেশা এক হওয়াটা নাকি একটা বিরাট মানসিক প্রশান্তির ব্যাপার। আবার কোন এক সময় তার মুখেই শুনেছিলাম, সেইই প্রকৃত সুখী,

বিস্তারিত»