পোস্ট যখন গান নিয়েই….তবে তাই সই…..কলেজের সময়ের গান

ক্যাডেট কলেজের সময়টুকুতে অনেক কিছুর সাথে মনে হয় গানটাও শুনতে শিখেছিলাম। যতদূর মনে পড়ে গান-পাগলামিটা সেভেন-এইট থেকেই শুরু। ঢাকার ছেলে, ঢাকায় থাকি – তাই ঢাকার হাওয়াটাই গায়ে লেগেছিল। বাংলায় সোলস-মাইলস-ফিডব্যাক-চাইম এর সাথে ইংরেজি গানের দিকে যে কখন ঝুঁকে পড়লাম, টেরই পেলাম না।

বিস্তারিত»

মন খারাপ হলে আমি শুনি বব মার্লের ‘গেট আপ স্ট্যান্ড আপ’

গায়ক বব মার্লেকে (অথবা মার্লি) কোনো বিশেষণে আখ্যা দেয়া আমার পক্ষে অসম্ভব। একরকম বালককাল থেকে অবশ্য ফৌজদারহাটে তার গানের সঙ্গে পরিচয়। জনপ্রিয়তার তুঙ্গে এক গায়ক। মুখে মুখে ফিরতো তার গান, “নো ওমেন, নো ক্রাই”, “বাফালো সোলজার” তো বটেই আমার প্রিয় হয়ে ওঠেছিল, “গেট আপ স্ট্যান্ড আপ”। বন্ধু শাহীন (এখন কানাডা প্রবাসী) তো গানটিকে তার জাতীয় সংগীতে পরিণত করেছিল।

সংবাদপত্রের জগতে ঢুকে মাথা থেকে গান,

বিস্তারিত»

লালনের গান আনুশেহ’র গলায় আর মিনারের গলায় ‘সাদা’

লালনের (১৭৭৪-১৮৯০) প্রেমে মগ্ন নয়, এমন বাঙালি কমই আছে। লালনের গীতিকবিতা সহজ-সরল, কিন্তু অসাধারণ। আমার তো মনে হয়, লালন এখন বেঁচে থাকলে আর এসব গান গাইলে তাকে নির্ঘাৎ মুরতাদ ঘোষণা করা হতো। হয়তো দাউদ হায়দার বা তসলিমার মতো পালিয়ে বাঁচতেন, নয়তো হুমায়ুন আজাদের মতো কুড়ালের নিচে যেতো মাথাটা।

“প্রাতিষ্ঠানিক ধর্ম ও শাস্ত্রকে অগ্রাহ্য-অস্বীকার করে তিনি যে মরমী ভূবন নির্মাণ করেছেন তা মানবিক চেতনা ও বোধে ঋদ্ধ।”

বিস্তারিত»

অদ্ভূত মুগ্ধতা নিয়ে শুনি সাবিনার গলায় “সুন্দর সুবর্ণ”

আরেকটি অসাধারণ গান। দেশ নিয়ে। মনটাকে এক অদ্ভূত মুগ্ধতায় নিয়ে যায়। “সুন্দর সুবর্ন তারুণ্য লাবন্য অপূর্ব রূপসী রূপেতে অনন্য/ আমার দুচোখ ভরা স্বপ্ন ও দেশ তোমারই জন্য”।

সাবিনা ইয়াসমিনের দারুণ মিস্টি গলায় গানটি প্রাণ পেয়েছে। শুনতে শুনতে যেন গোটা দেশটা চোখের সামনে ভেসে বেড়ায়। আমার ভীষণ প্রিয় গান।

Sundor Suborno : Sabina Yasmin

বিস্তারিত»

মৌসুমী ভৌমিকের গলায় “যশোর রোড”

এটাকে টেস্ট পোস্ট বলতে পারো। আমাদের আর্কাইভ থেকে কখনো কোনো গান তোমাদের শোনাতে পারবো কিনা সে চেষ্টা করছি। দেখা যাক।

গানটি মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে। অ্যালেন গিনসবার্গের বিখ্যাত কবিতা যশোর রোড গেয়েছেন মৌসুমী ভৌমিক। আমার খুবই প্রিয় গান। প্রতিক্রিয়া পেলে আর তোমাদের ভালো লাগলে ভবিষ্যতে আরো দেবো।

Jessore Road : Mousumi Bhowmik

বিস্তারিত»

ফুয়াদের ‘বন্য’ থেকে

(লেখাটি রাশেদ উদ্দীন আহমেদ তপু ভাইকে উৎসর্গ করা হলো।

সংগীত জগত সম্পর্কে আমার জ্ঞান অতি অল্প, অতএব আশা করবো ভুল তথ্য থাকলে সবাই হাসিমুখে ধরিয়ে দেবেন।)

আশেপাশে ফুয়াদের হিপহপ গানগুলো শুনতে পাই। কী ব্রিলিয়ান্ট এই ছেলেটা! কবি সুকুমার রায় হয়তো কখনোই ভাবেননি, একদিন তাঁর “বাবুরাম সাপুড়ে” সুরের মাল্য পরবে, তাও আবার নানারকম ব্যাকগ্রাউন্ডের সংমিশ্রণে হবে ধন্য! এই অসাধ্য সাধন করেছেন ফুয়াদের মতো সংগীতজ্ঞ।

বিস্তারিত»