বউয়ের মুখে অনেক দিন থেকেই শুনছিলাম অটোয়ার টিউলিপ ফেস্টিভেলের গল্প, খুব নাকি সুন্দর হয়। এই গল্প শুনতে শুনতে আমার বেশ আগ্রহ জাগল না জানি কি ব্যাপার স্যাপার হবে। ফেসটিভেলের সময় মনে হয় টিউলিপ ফুলের হাট বসবে, অনেকটা সিলসিলা ছবির সেই বিখ্যাত শটের মতো চারদিকে টিউলিপের বাগান তার মাঝে রেখা আর আমিতাভ গান গাচ্ছে। আমিও যখন এই ফেসটিভেলের সময় থাকবো আমার বউকে নিয়ে টিউলিপ বাগানে ঘুরব।
বিস্তারিত»ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-২
এর আগেঃ ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-১
এই ছবিটা তোলা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে না। বাথ শহরে নামার পর পরই নতুন ক্যামেরায় এক্সপোজার, এপারচার সেটিং এইসব হাবিজাবি নিয়ে খেলাধুলা করতে গিয়ে রাস্তার দিকে তাক করে খামাখাই ছবি তুলছিলাম আর এলসিডি স্ক্রিনে দেখছিলাম কতটুকু অন্ধকার আসে ছবি…বা, আলো ঠিকমতন আসছে কিনা…। পরে ফিরে আসার পরে রুমে ল্যাপটপে ছবি নেয়ার সময় এই ছবিটা বের হয়ে গেল।
বিস্তারিত»ছবি ব্লগঃ প্রবাসে, পথে-১
গেছিলাম ইংল্যান্ডের ভেতরেই বাথ শহরে। তাও বেশ আগে। তিন মাস হতে চলেছে প্রায়। ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে। ইউনিভার্সিটি থেকে মাঝে মাঝেই এদিক সেদিক ট্রিপে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে, যদিও শুধু নিয়ে যাওয়া আর ফেরত নিয়ে আসা পর্যন্তই তাদের মাথা ব্যাথা, তবু নিজের গাটের পয়সা খরচ করে যাওয়ার চাইতে ভার্সিটি বাসে গেলে যাওয়া আসার খরচটা ধাই করে অর্ধেকে নেমে আসে। তাই এমন মোক্ষম সুযোগ হাতছাড়া করাটা নেহায়েতই বোকামি।
বিস্তারিত»যদি পাইতাম- ০২
যদি পাইতাম- [১]
ছবিগুলো নিউ ইয়র্ক কার শো,এপ্রিল ২০০৯ এর। জানি না গাড়ি নিয়ে কার আগ্রহ কেমন। ভালো লাগতেও পারে। না লাগলে আমার ব্যান চাই।
বৈশাখ এলো (একটা বৈশাখী কবিতা)
চৈত্রের তপ্ত রোদের পর-
বৈশাখ এলো প্রকৃতির ফুলেল উৎসব ভেঙ্গে,
বহু প্রতীক্ষিত কয়েক ফোঁটা জলের আস্বাদ নিয়ে,
একখন্ড বৈশাখ এলো ঝড়ো হাওয়ার মতো অকস্মাৎ
কালবোশেখীর প্রমত্ত ঝড়ের ঝাপটা দিয়ে
বৈশাখ এলো নগরে-তৃষ্ণিত নাগরিক হৃদয়ে!
সহস্র লোকের জন্য নবদিনের শুভাশীষ নিয়ে
উৎসবের মতো বৈশাখ এল!
সিসিবি ‘ছবি সঙ্কলন’
আপডেট:
খুব বেশি ছবি আমাদের হাতে আসেনি, তাই ছবি পাঠানোর সময় বাড়ানো হলো। আশা করি সবাই অংশগ্রহন করবেন।
ছবি আর লেখা পাঠানোর শেষ তারিখ –১৫ মে, ২০০৯।
ফটো ব্লগঃ জাস্ট সেলোগ্রাফী-১০ (সিসিবি গেট টুগেদার)
এইরকম একটা ইভেন্ট গেলো আর আমি সেলোগ্রাফী না দিয়ে কেমনে থাকি? যদিও শেষ পর্যন্ত থাকতে পারি নাই। অফিসের প্রোগ্রামের কারনে আমি তানভীর বের হয়ে গেছিলাম আগেই। তাই কিছু সেলোগ্রাফী :just: দিলাম আর কি।
বিস্তারিত»ভিডিও লিংকঃ
ক্যাডেট কলেজ ব্লগের পক্ষ থেকে শহীদ আর্মি অফিসারদের স্মরণে বিডিআর গেটে প্রজ্জ্বলিত মোমবাতি কর্মসূচীর ভিডিও লিংকটি নিয়ে দেয়া হলো:
বিস্তারিত»মালায়শিয়ার চিঠি – ০৬
মালায় ভাষায় “কাম্পুং বারু” মানে “নতুন গ্রাম”। নামে নতুন হলেও এটি মালায়শিয়ার খুব প্রাচীন একটি গ্রাম। ব্রিটিশ শাসকরা ১৯০০ সালে শহরের মধ্যে এই গ্রামটিতে মালয় আদিবাসি দের তাদের নিজ ঐতিহ্য বাজায় রেখে বসবাস করার অনুমতি দেয়। সেই থেকে মালয় আদিবাসিরা এই গ্রামটিকে আগলে রেখেছে। ২য় বিশ্বযুদ্ব পরে এই গ্রামকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন। মালায়েশিয়ার সর্ব বৃহৎ দল UMNO ও গঠিত হয়েছিল এই গ্রামে।
বিস্তারিত»ছবির গল্প
আমার কাছে অনেক আগে পাওয়া কিছু ছবি আছে। পিসি ঘাটতে গিয়ে চোখে পড়ল। এই ছবিগুলার সাথে কিছু ডায়লগ ও ছিল।
বিস্তারিত»যদি পাইতাম-০১
জানি না সিসিবি এর কারো গাড়ি নিয়ে আগ্রহ কেমন। আমার আবার ভালোই লাগে। তাই গাড়ি নিয়ে একটি সিরিজ করলে কেমন হয়?
নিচের ছবিগুলো শিকাগো কার শো, ২০০৯ এর। যেটা শুরু হয়েছিলো ১১ই ফেভ্রুয়ারী।
মজার ছবি (সংগ্রহিত)
নেট থেকে কালেক্ট করা কিছু দেখা-অদেখা ছবি। সবগুলি একটি এলবামে দিলাম। ছবির উপরে ক্লিক করলে বড় করে দেখা যাবে।
বিস্তারিত»প্রচারেই প্রসার (পুলাপাইনের জন্য না)
প্রচারেই প্রসার। কবি শঙ্খ ঘোষ বলছিলেন মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে। এখন তো বিজ্ঞাপনেরই জয়জয়কার।
এক সময় এবিসি রেডিও শুইনা অনেক আরাম পাইতাম। এখন বিজ্ঞাপন বড়ই জ্বালায়। টেলিভিশন তো দেখাই যায় না। খালি বিজ্ঞাপন আর বিজ্ঞাপন।
এই পোস্ট বিজ্ঞাপন নিয়া । কত ভাবেই না পণ্যের প্রচার করা যায়।
ব্যাচ পিকনিক ২০০৯
গত দুবছর ধরেই আমরা ব্যাচ পিকনিক চালু করেছি।আমাদের এক ফ্রেন্ডের বাবা আমাদেরকে একটা বাস দেন আর আমরা নিজেরা খাবারটা ম্যানেজ করে পিকনিকটা করে আসি।খুবই মজা হয়।সারাদিন ক্রিকেট,ফুটবল,আর একে অন্যকে পঁচানি।কি করে যে দিনটা চলে যায় টের পাওয়া যায় না।এইবার আমাদের সেই পিকনিকের দায়িত্ব পরে গেলো আমার আর সোহেলের উপর।এবং টের পেলাম ব্যাপারগুলা যতটা সহজ মনে হয় অতটা সহজ নয়।আমার কাঁধে দায়িত্ব তার জন্যেই কিনা জানি না আংকেলের দেওয়া বাসটা এবার আর পাওয়া গেলো না।বাজেট বেশি হয়ে গেলে পোলাপাইন যেতে রাজি হয়না তাই আমি একটু চিন্তায় পরে গেলাম।পরে নাহিদ জানালো বাস না দিলেও আঙ্কেল তার নিজের জীপটা দিচ্ছেন।আমিও একটু শান্তি পেলাম।২০তারিখ সকালে একটা মাইক্রো,নাহিদের প্রাডো,স্টার থেকে নেওয়া লাঞ্চ আর সাথে ৪ জন ভাবী নিয়েআমরা রওনা দিলাম গাজিপুর ন্যাশনাল পার্কের উদ্দেশ্যে।
বিস্তারিত»করি বাংলায় চিৎকার
১…
আমি বাংলাতেই কথা বলি। কারণ, হতে পারে আমি বিদেশীদের মতো শিক্ষিত নই- তাদের সন্তানরা ছোটবেলা থেকেই ফটফট ইংরেজি বলে। আমার বাবা- মা বিদেশী না। আমি তাই বাংলায় কথা বলি- একদম ফটফট করে।
আমি অন্য কোনো ভাষায় লিখতে পারি না। লিখতে গেলে আমি কী লিখতে চাই সেটা ভুলে আমাকে ব্যকরণ নিয়ে গবেষণা করতে হয়। আমি তাই বাংলায় লিখি। আমি বাংলায় চিৎকার করি,
বিস্তারিত»