লিরিকস এণ্ড থটস

লিরিকস এণ্ড থটস

“পিয়ার ইয়ে, জানে ক্যায়সা হ্যায় / কিয়া কাহে, ইয়ে কুছ এ্যায়সা হ্যায় / কাভি দার্দ ইয়ে দেতা হ্যায় / কাভি চ্যায়েন ইয়ে দেতা হ্যায় / কাভি গাম দেতা হ্যায় / কাভি খুশি দেতা হ্যায়।” খুব সম্ভবত হায়ার সেকেণ্ডারিতে পড়ার সময় এটা প্রথম শুনি। এমনিতেই আমি এ.আর.রেহমানের অন্ধভক্ত ছিলাম। এখনও ভাল লাগে এই সুরকারের সুর। কিন্তু টিন এইজের মতন বিশেষ কোন ব্যক্তি বা বিষয়ে সেই অন্ধ আসক্তি এখন কোনখানেই আর কাজ করে না।

বিস্তারিত»

পার্সেপশন্স টুয়ার্ডস টিচিং কমিউনিটি

পার্সেপশন্স টুয়ার্ডস টিচিং কমিউনিটি

প্রাইভেট টিউটর হিসেবে অভিজ্ঞতা নিয়ে এক্স ক্যাডেটস ফোরামের ফেসবুক পেইজে কদিন আগে অনেকেই তাদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করছিলেন। সেখানে একটা স্ক্রীণ-স্ন্যাপশটের পোস্টে নিজের অভিজ্ঞতা নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি বেশ লম্বা হয়ে গেল। লম্বা মন্তব্য অন্যদের বিরক্তির কারণ হতে পারে ভেবে তখন লেখাটা আলাদা করে লিখেছিলাম, যেখানে আমি আগেই পরিস্কার করে নিয়েছিলাম যে, আমার লেখাটাতে কেবলমাত্র প্রাইভেট টিউশন নয়, বরং সার্বিকভাবে টিচিং কমিউনিটির প্রতি প্রায়শই অন্যদের যে দৃষ্টিভঙ্গিটা কাজ করে,

বিস্তারিত»

আমি কি? শিক্ষক? – ২য় পর্ব

আমি কি? শিক্ষক? – ১ম পর্ব
আমি কি? শিক্ষক? – ২য় পর্ব

যারা ১ম পর্বটা মিস করেছেন, তারা এখানে ক্লিক করে পড়ে আসতে পারেন। ১ম পর্বটা না পড়ে থাকলে ২য় পর্বটা খুব বেশি সাব্জেক্টিভ মনে হতে পারে।

[শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা নিয়ে লেখা আমার পুরোনো একটা ব্লগে আমারই একটা প্রাসঙ্গিক মন্তব্যকে বেশ খানিকটা এডিট করে এই ব্লগটা লিখেছি।]

প্রায় ১০/১২ বছর আগের একটা অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল।

বিস্তারিত»

আমি কি? শিক্ষক? – ১ম পর্ব

আমি কি? শিক্ষক? – ১ম পর্ব
আমি কি? শিক্ষক? – ২য় পর্ব

শিক্ষকতার পেশায় এক যুগেরও বেশি সময় পার করে আজ আমি ভাবতে বসেছি, আমি কি? আমি কি পড়াচ্ছি? আসলেই কি পড়াতে পারছি? আমি জানি যে, আমি নিজেও অনেক কম জানি। যত দিন যাচ্ছে, নিত্যনতুন বিষয় জানছি। নিজের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাও টের পাচ্ছি। আসেপাশের কারো কাছে যেকোন ধরনের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিষয় যখনই পাচ্ছি,

বিস্তারিত»

“মা” – স্মৃতি রোমন্থন আর অনুধাবন

FB_IMG_1462551329951

ছবিটা অসাধারন হয়েছে!
ছবির বক্তব্যটাও আনপ্যারালাল!

ইদানিং ফেসবুকে এই ছবিটা অনেকেই শেয়ার করছেন। বেশ ইমোশন প্রভোকিং একটা ছবি। কিন্তু এটা কি বাস্তব চিত্র, নাকি শুধুই একটা মডেলিং ফটোগ্রাফ, সেটা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। কোথায় যেন একটা ত্রুটি আছে এই ফটোগ্রাফে। বাচ্চাটার যে বয়স, তাতে সুঁচ ফোটানোর বিষয়টিতে তার ভয় পাবারই কথা, কিন্তু সেটা তার চোখেমুখে নেই। আবার বাচ্চা যদি এতটাই সাহসী বা সুঁচ ফোটানোতে এতটাই নির্ভীক,

বিস্তারিত»

প্রজন্ম-প্রজন্মান্তর

রংপুর ক্যাডেট কলেজের আমাদের ব্যাচ (১৯৮৮-‘৯৪)-এর দুজন (লেঃ কর্নেল হুমায়ুন এবং অবসরপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন শহীদ)-এর সন্তান বর্তমান প্রজন্মের ক্যাডেট। হুমায়ুনের বড় ছেলে ফৌজদারহাটে ক্লাস এইটে পড়ছে, আর শহীদের বড় মেয়ে আজ জয়পুরহাটে সপ্তম শ্রেনিতে ভর্তি হলো। নতুন প্রজন্মের সবার জন্য দোয়া, অভিন্দন, শুভকামনা এবং ভালবাসা!

আমার মেয়েটার কেবল সাড়ে তিন বছর বয়স। স্বপ্ন দেখি তাকেও ক্যাডেট বানানোর। কিন্তু ইদানিং কালের দূর্ঘটনাগুলো আসলেই মনে চাপ ফেলছে।

বিস্তারিত»

কমন সেন্স, দ্যা আনকমন

কমন সেন্স, দ্যা আনকমন

আনেক বছরের পুরোনো ঘটনা মনে হঠাত উঁকি দিলে কেমন লাগে? তাও যদি তা আবার হয়, কোন এক বিরক্তিকর মুহূর্তে! বহু বছর আগের কথা, প্রায় ১৫-১৬ বছর হবে হয়তোবা, ক্লাসে একদিন এক স্যার হাস্যরসের ছলেই বলেছিলেন, “কমন সেন্স ইজ একচুয়ালি আনকমন”। মজা পেয়েছিলাম কথাটাতে, কোন সন্দেহ নেই। তিনি হাসির ছলে আরো কিছু ‘তিতা কথা’ বেশ মধুর করে বলতেন, যেমন – “ইউ আর রেগুলারলি ইররেগুলার” কিংবা “ইউ আর টূ আরলি ফর দ্যা নেক্সট ক্লাস”।

বিস্তারিত»

এ ট্রিবিউট আফটার দ্যা ফাদার্স ডে

এ ট্রিবিউট আফটার দ্যা ফাদার্স ডে

সোলায়মান চাচাকে আমি দীর্ঘদিন থেকে চিনতাম। লাবু ক্লাস সেভেন এবং এইটে, ১৯৮৮ এবং ১৯৮৯-এ, রংপুর ক্যাডেট কলেজের ওমর ফারুক হাউজের ৩১২ নম্বর রুমে আমার রুমমেট ছিল। আশ্চর্যজনক কো-ইন্সিডেন্স হলো আমার বাবা এবং লাবুর বাবা তাদের টিন-এইজে ঠাকুরগাঁ হাইস্কুলে রুমমেট ছিলেন। বাবার মুখে শুনেছি সোলায়মান চাচা খুব ভাল ফুটবল খেলতেন। লাবুও ভাল ফুটবলার। ১৯৯৩ সালে ‘ইন্টার ক্যাডেট কলেজ ফুটবল মিট’-এ লাবুর ফুটবলের চমৎকারিত্ব কখনো ভোলার নয়।

বিস্তারিত»

আত্মহননঃ আমার অভিমত – প্রেক্ষাপটঃ ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটি

আত্মহননঃ আমার অভিমত – প্রেক্ষাপটঃ ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটি

[আমার এই লেখাটা কোন ভাবেই কোন সিস্টেম বা ব্যাক্তিকে দায়ী বা কটাক্ষ করে লেখা নয়। বরং গত কয়েক বছর ধরে বেশ কিছু ঘটনার কারনে মনের মাঝে জমে থাকা অনেকগুলো বিষয়কে রিলেট করে একটা সমাধানের আশায় লেখার একটা প্রয়াস মাত্র। আমি নিজে একজন ক্যাডেট বলেই হয়তো বিষয়টা নিয়ে আমি ক্যাডেট কলেজ কম্যুনিটির প্রেক্ষাপটে লিখছি। কিন্তু আসলে এটা সর্বক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

বিস্তারিত»

মনস্তত্ব এবং মনোঃছবি – কিছু এলোমেলো স্মৃতি ও বিক্ষিপ্ত চিন্তা

মনস্তত্ব এবং মনোঃছবি – কিছু এলোমেলো স্মৃতি ও বিক্ষিপ্ত চিন্তা

[এটা সম্পূর্ণভাবে উদ্দেশ্যবিহীন বিক্ষিপ্ত একটা লেখা – অনেকটা বকবকানির লিখিত ভার্শন]

মনের চাপ খুব বাজে একটা ব্যাপার। কোন কাজে মন বসে না, আর চাপটা বাড়তেই থাকে। এরকম চাপ মন থেকে বের করে দেয়াই ভাল। কিন্তু আসলে কিভাবে তা বের করা যায়, তা আমরা আর কতটুকুই বা জানি। হয় কাউকে ধরে মনের কথাটা বলা শুরু করি – তাও তো আবার অনেক সংশয় – বলা ঠিক হচ্ছে কিনা – কিরকমের প্রতিক্রিয়া হতে পারে – আমার কথাটা ঠিকমত বুঝবে তো – আমার কথাটার গোপনীয়তা থাকবে কিনা – কথাটা কোথাও মিসকোটেড হবে কিনা – আরো কত যে চিন্তা!

বিস্তারিত»