মা‌য়ের খুব কাছাকা‌ছি

মা‌য়ের খুব কাছাকা‌ছি
ওবা‌য়েদুল্লাহ

মাটির উপর শু‌য়ে কান পে‌তে আছি,
সোদা গন্ধ না‌কে পি‌ঠে শিতল পরশ
মা‌য়ের খুব কাছাকা‌ছি।
মা ম‌া‌গো তুই কেমন আছিস ?

তুই শু‌য়ে ঘ‌রে আমি যে দা‌ড়ি‌য়ে বাই‌রে
চ‌লে গে‌লি মাগো সত্যি আমাকে ছে‌ড়ে,
দেখ‌বো না তো‌কে কোন দিন বাড়‌ি ফি‌রে
এও কি হয় ম‌া বল, বাড়‌ি যা‌বো কি ক‌রে?

বিস্তারিত»

মা মোর

মা মোর
ওবা‌য়েদুল্লাহ্

এই বাংলার খুব অজ এক গা‌য়ে
‌স‌ন্ধে হ‌লে শেয়া‌লেরা ডাক‌তো প‌থে
হাস গু‌লো হে‌লে‌ দুলে ফির‌তো গৃ‌হে
রা‌তে কে‌রো‌সিন বা‌তির স‌লোকে
‌হে‌সে‌লে রান্না সেরে আসতো ঘ‌রে
গাঢ় শ্যামল রঙের কি‌শো‌রী মে‌য়ে।
‌সেই এক রমনীর গতর ফে‌টে
কোন এক আধার রা‌তে
আর্তনা‌দে অবি‌চ্ছে‌দ্য না‌ড়ি কে‌টে
আমি এসে‌ছিলাম ডাক‌তে মা‌কে।

অতল গভীরে সমুদ্র‌ মন্থন
সহস্র আলোক পথ‌ বিচরন,

বিস্তারিত»

মা

পড়বে মনে এতটাই
কখনো বুঝিনি,

কত বিস্তৃত হলে দিগন্ত
আগলে রাখে ধরনিকে বাহুমেলে,
কত গভীর হলে জলধি
বেধে রাখে এত জল বক্ষতলে,
কে বোঝে?

ঐ যে উচিয়ে খোলা আকাশ
ছুয়েছে মাটি ঘাস নীলে,
ঐ যে নিভে রবি ডোবে অস্তাচলে
গোধূলির হলুদাভ লালে
কিছুই সত্য নয় ।

যা দেখি সত্যি সবই
তোমাকে দেখেছি বলে
মনে পড়ে এতটাই।

বিস্তারিত»

মা

সাড়ে বারো বছর বয়স থেকে আমি ঘর ছাড়া। ১৯৭৬ সালের আগষ্ট মাসে সেই যে ক্যাডেট কলেজে ঢুকলাম তারপর থেকে ছুটি ছাটায় বাড়ি যাই গেস্টের মত। দুর্জনেরা বলে এতে বাড়ির সাথে নাড়ির সম্পর্ক কমে যায়। আমি ব্যাপারটাকে সেভাবে দেখিনা। ক্যাডেট কলেজ বারো বছরের একটা ছেলেকে উপরে উপরে শক্ত হতে শেখায়।বন্ধুরা হয়ে যায় ভাইয়ের মত। ক্যাডেট কলেজের ঘেরাটোপ থেকে বাইরে এসে আড়মোড়া ভাংতে সময় লাগে।মানুষ ভুল বোঝে।

বিস্তারিত»

মা-কে ঘিরে আবর্তিত কিছু ঘটনা

মা কে নিয়ে সবাই খুব সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেয়। আমি তো এমনেই বাজে লেখক; একটা যাচ্ছেতাই সিরিজ লিখছি, মাঝে মাঝে খেই হারিয়ে অন্য পোস্ট দিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু এটা ভাই-বোন-সকল সবাইকে বলছি – খেই হারানো পোস্ট না। ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আমার আম্মুকে নিয়ে কখনো কিছু লেখা হয়নি। এই সুযোগে দিলাম একটা।

আবেগের কথা বেশী লিখব না। ওটা লিখতে গেলে মন খারাপ হয়ে যাবে। সেই মন খারাপ সহজে ভাল হতে চাইবে না।

বিস্তারিত»

একটা রূপকথা

দেখি, আজ একটা গল্প বলি বরং।
এক বাড়ির বড় ছেলে নতুন বিয়ে করে খুব লক্ষীমন্ত একটা মেয়েকে ঘরে নিয়ে আসলো। দুইজনে খুব ভাব-ভালবাসা, খুব মিল-ঝিল। নিজেদের মত করে সুখেদুখে দিন কাটায়।
বাড়ির বাকি লোকজনের আবার এটা পছন্দ হলো না। রূপকথার কূটনী বুড়িদের মত তাদের চোখ টাটাতে লাগলো এত সুখ দেখে। তারা নানান মিটিং-টিটিং করে একসাথে নানান রকম ফন্দি-ফিকির করতে লাগলো। বৌ-টার লক্ষীপনাকে বললো ন্যাকামী,

বিস্তারিত»