বাইরে সুন্দর একটি আলো আলো দিন। ঠান্ডাও না, আবার গরমও না। আসিফ সাধারনত অফিস থেকে দেরীতে ফেরে। আগে ফিরেও বা কি করবে। অফিসের অন্যরা প্রায় সবাই চলে গেছে তখন। একা অফিসে থাকতে ভালই লাগে আসিফের। জালনা দিয়ে বাইরের দূর পাহাড়ের দিকে তাকিয়ে থাকতে ভাল লাগে। অনেক দূর পর্যন্ত দেখা যায় তার চার তলার অফিস থেকে। এই দিকেই তার ফেলে আসা জন্মভূমি, তবে অত দূর দেখা যায়না।
বিস্তারিত»খুশী হওয়া আসলেই সহজ
তিন বছর আগে যখন ডাক্তার জানালো যে তারা আমার হৃদয় খুলে দেখতে চায়, আমি অবাক হবার ভান করে বললাম – বলো কি? আমার স্ত্রী তো সব সময় বলে যে আমি হৃদয়হীন মানুষ। তোমরা কি তাকে যেয়ে বলবে যে আমার হৃদয়ের খোজ তোমরা পেয়েছো?
প্রথমে বুঝতে পারেনি, পরে বুঝতে পেরে ডাক্তার ও নার্স দু’জনেই হাসি দিল। বছর দু’য়েক ভালই চললো, তারপর তারা আবার আবিস্কার করলো যে,
বিস্তারিত»‘ফজা ফ্যাক্টরি’র সেই সোনালী দিনগুলি
সাইফুদ্দাহার শহীদ – ব্যাচ ৬
চার দিন পার হবার আগেই আমি মনস্থির করে ফেললাম যে এখানে আর আমি থাকতে পারবোনা। প্রতি রবিবার সন্ধ্যায় আমাদেরকে এক ঘন্টা সময় দেওয়া হতো চিঠি লেখার জন্যে। আমি আমার আব্বার কাছে সংক্ষিপ্ত একটা চিঠি লিখলাম – “আমাকে এসে নিয়ে যান, আমি আর এই জেলখানায় থাকতে পারবো না।”
আমার দৃঢ় বিশ্বাস ছিলো যে আমার চিঠি পেয়ে তখনি আমার আব্বা এসে আমাকে নিয়ে যাবেন।
বিস্তারিত»