বন্ধু… তোকে মনে পড়ে – ২ (মাজহার স্মরণে…)

বন্ধু তোকে মনে পড়ে – ১

বন্ধু তোকে মনে পড়ে
এই শহরের, এই বিকেলে
একলা কোন পথে,
বন্ধু তোকে মনে পড়ে
ব্যস্ত শহরের ব্যস্ত রেস্তোরার
ব্যস্ত চায়ের কাপে;
তোকে কি কখনো ভোলা যায়?
তোকে কি কখনো ভোলা যায়???!!!
তবুও দিন কেটে যায়…
তবুও দিন কেটে যায়…

বন্ধু তোকে মনে পড়ে
খেলার মাঠে ক্রিকেট ব্যাটে
আর প্রাণহীন আড্ডায়,

বিস্তারিত»

মাজহারের স্মরণে… ফটোব্লগ

বেশ কিছুদিন ধরে সিসিবিতে কিছু লিখব ভাবছি। কিন্তু ভিতর থেকে কোন লেখা আসছে না। বারবার ঘুরেফিরে মাজহারের স্মৃতিগুলো মনের মধ্যে ভেসে উঠে…

ক্যাম্পে একা থাকি, গল্প করার মানুষও নাই। তাই নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারছিনা। স্মৃতিগুলো তাই কুড়ে কুড়ে খায় আমাকে…

1-mazhar-in-92

ক্লাস সেভেনের মাজহার

বিস্তারিত»

বন্ধু…তোকে মনে পড়ে – ১

গত কদিন ধরে অনেকবার সিসিবিতে এসেছি, কমেন্ট করতে অথবা কিছু লিখতে… কিন্তু পারিনি। আমার হাত চলেনি… মন টানেনি। নিজের সাথে যুদ্ধ করে পরাস্ত হয়ে বার বার ফিরে গিয়েছি… যতবার সিসিবিতে আসি বারবার চোখ ভিজে উঠে, মনিটর ঝাপসা হয়ে আসে… লিখতে না পেরে উঠে চলে যাই… আবার আসি, পড়ি, আবার ঝাপসা দেখি…বারবার ভাবি লিখব কিন্তু লেখা আর হয়ে উঠেনা…

এ কদিন অনেক কেঁদেছি…অনেক…। আমি কোনদিনও এভাবে কাঁদিনি,

বিস্তারিত»

ও ক্যাপ্টেন…..মাই ক্যাপ্টেন

২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মাজহার শেষবারের মতোন ফেসবুক প্রোফাইল আপডেট করেছে এইভাবে, “Mazharul is back from tour”. ভাবীকে নিয়ে ট্যুরটা ওর জন্য কাজের ব্যস্ততার মধ্যে একটা রিলিফ হয়ে এসেছিল। ২১, ২২, ২৩ এই তিনদিন ওকে অনেকটা ইনএ্যাকটিভ দেখে ২৪ তারিখে তাসফিক জিজ্ঞেস করেছিল, “কিরে অবস্থা কি? গায়েব কেন? বৌয়ের সাথে নাকি? দ্যাট উইল এক্সপ্লেইন ইট…হাহ হা”।

এরপরই ২৫ ফেব্রুয়ারিতে ভয়ঙ্কর সব সম্ভাবনায় উদ্ধিগ্ন শুভাকাঙ্ক্ষীরা লিখেছে:
“ভাইয়া,

বিস্তারিত»

এলোমেলো স্মৃতিগুলো

১. দৈনন্দিন অফিসিয়াল অনেক চিঠিপত্রের ভিড়ে একটা চিঠি নজর কাড়লো। বাচ্চার অসুস্থতার জন্য মাহবুব ভাই (মেজর মাহবুব, বকক, ৪র্থ ব্যাচ) মিশনের টেনিউরের আড়াই মাস বাকি থাকতেই দেশে ফেরত চলে যাচ্ছেন। দুদিন বাদেই তার সাথে দেখা হল। মনরোভিয়ার এক সুপারস্টোরে কর্মরত জাকির ভাইয়ের একটা চিঠি তার পরিবারের কাছে পৌঁছাতে হবে বলে অনুরোধ করতেই সানন্দে রাজী হলেন। জাকির ভাই মাহবুব ভাইয়ের বাচ্চাদের জন্য প্রমাণ সাইজের কয়েক প্যাকেট চকলেটও দিয়ে দিলেন।

বিস্তারিত»

বন্ধু, সি ইউ এগেন

মনরোভিয়াতে গিয়েছিলাম একটা ছোট্ট কাজ নিয়ে। দুদিনের জন্য ওখানে আমিই আমার রাজা – সকালের পিটি, বিকেলের গেমস বা দিনের অফিস সবই আমার ইচ্ছায়। সকালে জমিয়ে ঘুমাব বলে রাত জেগে অফিসাররা মিলে “স্লামডগ মিলিওনিয়ার” রিভাইস করলাম। কিন্তু মানুষ ভাবে এক আর হয় আর এক। অন্ধকার থাকতে থাকতেই পাশের বেডে মোবাইলে রিশাদের (রংপুর, ৯২-৯৮) উদ্ধিগ্ন কথোপকথনে ঘুম ভাংলো। জানালো ডিজি বিডিআর শট ডেড।

হুড়মুড় করে এখানে ওখানে কয়েক দফা ফোন চালালাম,

বিস্তারিত»