১।
নিজের অফিসে আপন মনে চেয়ারে দোল খাচ্ছিল কায়সার। পুরো নাম মেজর কায়সার চৌধুরি। এসএসবির এক নম্বর এজেন্ট। গত কয়েক বছরের অমানবিক খাটা-খাটুনির পর আপাতত সে রিলাক্স টাইম পার করছে। এসএসবি মাঠে নামার পর বেইমানদের রীতিমত মূর্তিমান আতংকে পরিনত হয়েছিল সে। দেশের আন্ডারওয়ার্ল্ডে ওর নাম দেয়া হয়েছে ‘বাজ পাখি’। কারন, বাজের মতনই ও শত্রুদের উপর ছোঁ মেরে ঝাঁপিয়ে পড়ত। প্রয়োজনে কতটা নিষ্ঠুর হতে পারে তা ওরা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ১২
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ১১
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ১০
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ০৯
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪] [৫] [৬] [৭] [৮]
৩৮।
সেখানে ওরা কিছুখন ছিলো। তারপর বিদায় নিয়ে চলে এলো।
আসার পথে নীল, সোহেল, অয়ন কেউই কোনো কথা বললো। অদ্ভুত এক নীরবতা ছিলো পুরোটা পথ জুড়ে ছিলো। অয়ন যদিও এতোদিন ফান করেই বলছিলো কিন্তু যখন বাস্তবতা এই ভাবে সামনে এসে দাড়ালো সেও কিছু বলার মতো খুজে পাচ্ছিলো না।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- ০৮
ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৭
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪][৫] [৬]
৩০/
হাসানঃ নীল তোর মনে আছে সেই দিনটার কথা? যেদিন হাসান প্রপোজ করতে গেলো? আর তুই গেলি ওর সাথে?আমি তো তোর চেহারা দেখে ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম। না জানি কি করে ফেলবি।
নীল আনমনে ভাবতে লাগলো সেই দিনের কথা। সেদিন হাসান কে নীলিমার পাশে রেখে সে যখন ফিরছিলো তখন তার মনে হচ্ছিলো তার কোনো কিছুর আর অনুভুতি নাই।
ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৬
ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৫
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩] [৪]
২১।
অনীতাকে বসিয়ে রেখে নীল ছুটলো সেই মেয়ের পেছনে পেছনে। এই প্রথম সে মেয়েটিকে ভালো করে দেখার সুযোগ পেলো। অদ্ভুত এক মায়া যেনো মেয়েটির চেহারায়। নীল মুগ্ধ হয়ে দেখতে লাগলো। মেয়েটি এক দোকান থেকে আরেক দোকানে যেতে থাকলো আর নীল শুধু পেছনে পেছনে হাটতে লাগলো। মনে হয় সারা জীবন যদি তাকে সামনে বসে থাকতো আর নীল চেয়ে থাকতে পারতো তার দিকে,
ভালোবাসার বন্ধুত্ব-০৪
ভালোবাসার বন্ধুত্ব- [১] [২] [৩]
১৭।
নীল ঠিক তো করলো মেয়েটাকে খুজে বের করা দরকার। কিন্তু খুজবে কোথায়? শহর তো আর ছোট না। আগে তো জানতে হবে কথায় খুজবে।
প্রথমে ঠিক করলো মেয়েদের কলেজ তো শহরে দুইটাই। ঠিক আছে, ২/১ দিন ওগুলার সামনে দাড়াই। দেখি দেখা যায় কি না।
কিন্তু কাজটা যত সহজ ভেবেছিলো,
ম্যাজিক বয় – শেষপর্ব
ম্যাজিক বয় – ০৯
ম্যাজিক বয় – ০৮
ম্যাজিক বয় – ০৭
ম্যাজিক বয় – ০৬
ম্যাজিক বয় – ০১ – ০২ – ০৩ – ০৪ – ০৫
রাতে রফিকের না ফেরাটা খুব চিন্তার বিষয় ছিল। কিন্তু শফিক বা ফরিদা খুব একটা চিন্তা করলেন না। ভাইজান সারাদিন যে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন তাতে তার চলে যাওয়ার আনন্দেই তারা মশগুল ছিলেন। ফরিদা বরং একটু নিশ্চিন্তই থাকলেন, কারণ রফিক সঙ্গে থাকলে যাই হোক রতনের কোনো ক্ষতি হবে না।
বিস্তারিত»