…প্রথমেই কিছু কথা বলে রাখি।এটা অনেকটা DISCLAIMER টাইপ ভেবে নিতে পারেন।
আমি কোন কালেই ভাল লেখক ছিলাম না।বক্তা হিসেবে আমার স্বমুল্যায়ন– কোন জায়গা থেকে লোক সরানোর জন্য,বা আনন্দময় পরিবেশে বেদনা আনয়নের জন্য বন্ধুমহলে আমি বিশেষ পারদর্শিতা দেখাতে সক্ষম।আর নিজেকে আমি ধৈর্যশীল শ্রোতাই মনে করি। কেননা, কারো মারণাস্ত্র জাতীয় সুবচন(পচানি) শুনেও আমি ‘৩৪ দন্ত !’ বিকশিত করতে পারি।তো,আমার বিশিষ্ট সুলেখক বন্ধুদের লেখা দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে ভাবলাম……জীবনের একটা গুরুত্তপুর্ণ অংশ লেখায় পরিণত করাটা মন্দ হবে না।এতে sharing ও হবে,time pass ও হবে,আবার বাংলা টাইপিং প্র্যাক্টিসও হবে(এক ঢিলে ‘দুই বা ততোধিক’ পাখি)।তো,যতটুকু মেমরি আছে,তাই লিখতে মনস্থ করলাম।
আমার রোমন্থন পড়ে কারো মুল্যবান সময় অপব্যায় হলে সেজন্য লেখক দায়ী নহে।
পর্ব ১ ঃ
ক্যাডেট কলেজের ১ম দিন এবং আমার ‘’পিন্টু’’ হয়ে ওঠার গল্পঃ
………২৫শে মে,২০০০।
সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে মনে হল,”সারছে কাম,এতদিনের সব মাস্তি আজকেই শেষ।”উল্লেখ্য,ক্যাডেট কলেজে চান্স পাবার সুবাদে এতদিন “ভোগ ও ত্যাগ”ব্যাতীত কোন কাজ ছিল না।দেখতে দেখতে intake date চলে আসলো।্বগুড়ায় কাকার বাসা থেকে ১১টার দিকে রওনা হয়ে ২টার দিকে কলেজের সামনে পৌছলাম।প্রথম যে ছেলেটির সাথে দেখা হল,সেই ছেলেটাই CP(কলেজ প্রিফেক্ট) হয়েছিল!! পরে যে ছেলেটীর সাথে সাক্ষাত হল,’দুর্ভাগ্যক্রমে’ সেও CP হয়েছিল!!আমার মুখ দেখে কলেজ লাইফ শুরু করেছে না!!(আলগা ভাব নিলাম) ভাবতে ভালই লাগে।কী ‘কস্টিপাথর’ আমি!
তো,১ম ছেলেটা শফি(১৯৫৮),২য় জন হাসান(১৯৫৯)।তারপর মেহেদীর(১৯৫৬) সাথে দেখা হল।মজার ব্যাপার হল,এই ছেলেটার ও CGP(কলেজ গেমস প্রিফেক্ট)হবার যথেস্ট সমভাবনা ছিল।ওর আঞ্ছলিক টান শুনে সেদিন হেসেছিলাম,ও বলেছিল,”আমরা তো একসাথেই থাকবানি,একসাথেই খাবানি,পড়বানি,কাজেই আমাদের ভালভাবে পরিচিত হওয়া উচিত।”স্বাস্থ্য দেখে ভয়ই পেয়েছিলাম!তাই ‘মনে মনে’ হাসছি।কিন্তু পরবর্তীতে তার পার্ফরমেন্স দেখে নিজেই ছোট হয়ে গিয়েছি।অমন শরীর নিয়ে আকাশ-বাতাস কাপিয়ে যে দৌড়টা দিত সে,স্বয়ং বোল্ট ও টাস্কি খেয়ে যাইত!!অন্যদিকে দেখলাম একটা ছেলে হেভী ভাব নিয়ে আরেকটা ছেলের কাছে কলেজের তথ্যভান্ডার উপস্থাপন করছে…”আরে,কী জান?কিছুই জান না,আমার মামা অ্যাডজুটেণ্ট ছিল।আমার জেঠাত ভাই খালিদ হাউসে থাকে,এস.এস.সি. তে ৭ম স্ট্যাণ্ড করছে।ভাইয়ার কাছে সব জেনে আসছি।খবরই আছে সামনে…রেডী থাক….ইত্যাদি ইত্যাদি….।”
পরে জেনেছিলাম, এই ভাবুক ছেলেটার সাথে আমি ২য় শ্রেণীতে এক স্কুলে পড়েছি।অবশ্য,তখনও সে তার সাইকেল নিয়ে চরম ভাব মারত।সেদিন আমি কোনভাবেই চিনতে পারিনি,সেও পারেনি।এই ছেলেটির নাম আশিক(১৯৫২) এবং আশ্চরয হলেও সত্তি,আমার দেখা এই ৪র্থ ছেলেটাও HP(হাউস প্রিফেক্ট) হয়েছিল।তারপর আমার এখন পর্যন্ত দেখা সবথেকে প্রতিভাবান (তেল মারছি না,সত্য!) ছেলেটার সাথে পরিচিত হলাম।আবুল বাশার(১৯৪৯).উরফে.A bull বা ষাঁড়…(মাহবুব-১৯৬৯ এর আবিষ্কার) নাম হলেও সে আমাদের থেকেও অনেক মানব-মস্তিষ্ক সম্পন্ন।্যাই হোক,আবারও বলাই বাহুল্য,বাশারও একজন ক্রসবেল্ট হোল্ডার ছিল(CCP-কলেজ কালচারাল প্রিফেক্ট)!!কাজেই,আমি নিজে প্রিফেক্ট না হলেও প্রিফেক্টশীপ এর ক্ষেত্রে আমার অবদান অনন্স্বীকার্য!(ফ্লপ মারলাম)
উত্তেজনা নিয়ে কলেজে ঢুকলাম ৩টা ৩০ মিনিটে।একাডেমী ভবন দেখেই মনটা ভরে গেল।বঙ্গভবন আর সুপ্রীমকোর্ট এর মত দেখতে!Entrance hall এর সিড়ির সামনে সিলিং এ কাঠের অক্ষরে লেখা,”WELCOME TO THE SEAT OF LEARNING”….সিড়ির বাম পাশে আমার জীবনে এখন পর্যন্ত দেখা সবচেয়ে বড় globe চোখে পড়ল।(উল্লেখ্য,যতদিন নিচতলাতে ক্লাস করেছি,আমাদের কাসিম হাউসের পোলাপান সবার আগে মার্চ করে একাডেমীতে এসেই ফাজলামো করে globe টা ঘুরিয়ে দিত।সেটার ঘুরার শব্দ অনেক দুর পর্যন্ত শোনা যেত।)তো,সিড়ির সামনে তিন হাউসের তিনটা টেবিলে সম্ভবত ৬ জন টিচার বসা ছিলেন।তাদের পিছনে দাঁড়ানো ছিল ক্লাস এইটের ভাইরা।আমাদের ক্যাডেট নাম্বার সিরিয়ালি তারা গাইড করে হাউসে নিয়ে যাবেন,লাগেজ বহন করবেন,এই ছিল তাদের দায়িত্ত্ব।তো আমার গাইড ছিলেন সুহান(১৯২১)ভাই।আব্বুর হাত থেকে ব্যাগটা নিয়ে উনি রওনা দিলেন হাউসের দিকে,আমরা হাটতে লাগলাম তার পিছনে।তার কস্ট দেখে আমার আম্মুর কস্ট লাগছিল।কাজেই,কিছুদুর যাবার পর আমিও ব্যাগ শেয়ার করলাম।আর তখনই দেখলাম বিশাল বাংলাদেশের মানচিত্র।এর থেকে বড় মানচিত্র শুধু শাহবাগ জাতীয় জাদুঘরেই আছে।(মজার ব্যাপার হল,এদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ভুমিরুপ যেমন,ঠিক ওইভাবেই মানচিত্রটা তৈরি।মানে,পার্বত্য চট্টগ্রাম,সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চল গুলো উচু করে দেখান,নদীগুলোও inter-connected,ফলে বৃস্টির পর বংগোপসাগর ভরে পানি অন্যান্য নদী ভরে দিত,দেখতে অনেক ভাল লাগত।)হাউসের রুম দেখে ভালই লাগল।এক রুমে ১০ জন।৯ জন ৭ম শ্রেণী,একজন রুম লীডার-সে ৯ম শ্রেণীর বড় ভাই।রাকিব ভাই(মশা-১৮৫৭),অত্যন্ত কড়া মানুষ।রুম গোছানো শেষে অডিটোরিয়ামে গেলাম।সেখানে সবার সাথে পরিচিত হলাম।তারপর ডাইনিং হলে ঢুকলাম।খুবই ভালো লাগলো।ডাইনিং হলের বর্ণনা পরে দিব।খাওয়া শেষে বাবা-মাকে বিদায় দেবার পালা।।কোনো এক আশ্চর্যজনক কারণে আমার খারাপ লাগছিল না।হয়ত,ভেবেছিলাম,্যাক,এখন বাবা-মার খবরদারি থেকে দুরে থাকা ্যাবে।তখনো বুঝিনি,খবরদারি কাকে বলে,কত প্রকার ও কি কি!আব্বু-আম্মুও অতটা ইমোশনাল ছিল না।কাজেই,আমার বিদায়টা মোটামুটি কাঠখোট্টা টাইপ হল।
এরপরই শুরু হল আমার ক্যাডেট জীবন……..
রুমে ফিরার সাথে সাথে রাকিব ভাই বলল,”মাগরিবের আযান দিবে,মসজিদে নামায পড়তে হবে,পাঞ্জাবি-পায়জামা পড়ো সবাই।“ভাল কথা,পড়লাম।আমি ছিলাম ১০ নং রুমে।টয়লেটে যেতে হলে ৮-৯ পার হয়ে যেতে হয়।আছছা ভালো কথা,বের হলাম,টাওয়েল গলায় ঝুলিয়ে পায়জামার পকেটে হাত ঢুকিয়ে নবাবী হালে বের হলাম।গুঙ্গুন করতে করতে যাছছি,যার সাথেই দেখা হয়,তাকেই বলছি,’’ভাইয়া,আমি আছিব,Glad to meet u!!’’ উত্তরের তোয়াক্কা না করেই হেটে গেলাম টয়লেটে।অযু করে রুমে ফিরব…।।ঢুকলাম…..দেখলাম ১০ জোড়া আখির অনিমিখ দৃস্টি শুধুই আমার দিকে।কারণটা কি বুঝে ঊঠার আগেই Stupid,callous,idiot,গাধা,ছাগল……..জাতীয় সমবোধন সুচক শব্দ আমার দিকে ছুটে আসল।কপাল ঘুচি করে গালিদাতাদের দিকে তাকালাম,দেখলাম তার মধ্যে সুহান ভাইও আছেন।বুঝতে আর বাকি রইল না,ভুল করে ৮ম শ্রেণীর ভাইদের রুমে ঢুকে পড়েছি।
যাহ,শুরুতেই ৮ম শ্রেণীর ভাইদের কাছে Impression টা খারাপ হয়ে গেল।তবে এটা ্যে শেষ না,সবে শুরু,এটা এরপর দ্বাদশ শ্রেণীর ভাইরা ডাক দিলেই বুঝতে পারলাম।আমাকে দেখেই তারা হো হো করে হেসে উঠলো।কারণ হচ্ছে,আমার লাদেন টাইপ পায়জামা।আগেই বলেছি,এর আগে ৫-৬ মাস “ভোগ ও ত্যাগ” ছাড়া উল্লেখযোগ্য কিছু করিনাই।কাজেই,…নাদুস-নুদুস একটা গোল আলু ছাড়া ভাইদের কাছে আমাকে আর কিছু মনে হচ্ছিল না।আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম,সবাই আমার থেকে প্রায় এক হাত লম্বা এবং চাইলেই আমাকে ছুড়ে মারতে পারে।তো তারা আমাকে ব্যাখ্যা করতে বলল,”এই পিচ্চি,তুমি এমনি তো ব্যাটারি সাইজ,এই 3-quarter টাইপ পায়জামা পড়ছ কেন,ব্যাখ্যা কর’’।নার্ভাস না হয়ে বল্লাম,’’ভাইয়া,নামাজের সময় ্যাতে পায়জামা গুটাতে না হয়,তাই ছোট করে বানানো হয়েছে।‘’এক ভাই বলল,’’বাহ,ব্যাটারির তো cause দেখানোর বুদ্ধি খুব ভাল।এটাকে নজরে রাখতে হবে।“আমি কিছুই বুঝলাম না।ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলাম…..।ইতোমধ্যে বাইরে হাসিঠাট্টা শুরু হয়ে গেছে আমাদের নতুন ক্যাডেটদের কাজ-কর্ম নিয়ে।কয়েকজন ভাই দেখলাম,আমাদের কয়েকটা ছেলেকে এক লাইনে দাড় করিয়েছেন,আমাকেও ডাকলেন।গেলাম,বলল,ডান্স পার?আমি বললাম,না ভাইয়া।একজন ‘দয়ালু’ চেহারার ভাই বলল,’’এই পিচ্চিকে দিয়ে হবে না,(ততক্ষ্ণণে বুঝে গিয়েছি,আমি আসলেই অনেক খাটো),এই লম্বুটাকে নাচা(তামিম-১৯৬৬)।‘’তামিম বলল,’আমি পারি না ভাই।‘একজন ভাই দৌড়ে এসে বললেন,’’ওই তুমি মসতুর পোলা না?’তামিম বলল,’জী ভাই’।ভাই বলল,’যাক,বাপের (মোস্তাফিজুর রহমান স্যার,ভুগোল বিভাগ)নাম জান ,তাহলে।এখন নাচ।wait,আমি যে ভাবে বলি সেইভাবে নাচবা,ডান হাত কোমড়ে দাও,বাম হাত মাথায় দাও।“তামিম তাই করল।ভাই বলল,’এইবার ,খালি ঘুরতে থাক”।তামিম ঘুরতে থাকল,আমরাও শেষ পর্যন্ত নাচতে বাধ্য হলাম……। এটা গেল,মাগরিবের আগের চ্যাপ্টার…আসল ঘটনা শুরু নামাজের পর থেকে…….
নামাজ শেষেই প্রথম যে অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হলাম,তা হল,জীবনে প্রথম মসজিদে সেণ্ডেল হারানো।ভাগ্যিস,সেটা চপ্পল ছিল।কিন্তু প্রথম দিনেই একটা জিনিস হারিয়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।খোজাখুজি করে দেখি,আমার চপ্পল এর মত রঙ এর ছিন্নপ্রায় একটা চপ্পল পড়ে আছে।বুঝলাম,আমার ব্র্যাণ্ড নিউ জিনিস নিয়ে অ্যাণ্টিক মাল ফেলে গেছে কোন এক কুষ্মাণ্ড।ওটা পড়েই হাউসের দিকে রওনা দিলাম।আমার কাসিম হাউস ছিল মসজিদ থেকে সবথেকে দুরে।একে-ওকে জিজ্ঞেস করে,অনেকের মুচকি হাসির খোরাক ্যুগিয়ে,অবশেষে রুমে পৌছলাম।এসে দেখি,ও মা!!এ কি!!সবাই পড়তে বসে গেছে কলেজের প্রথম দিনই!!আমার পাশের বেডে মুন্তাসির(১৯৫৫) ছিল,ও বলল,’’প্রিন্সিপাল স্যারের ছেলে বলছে,কয়দিন পর মান ্যাচাই পরীক্ষা হবে।এটার অনেক গুরুত্ত্ব।‘’আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম,বল্লাম,”কিন্তু এটা তো আমাদের কে চিঠিতে জানান হয়নি।“তখনই আব্দুল্লাহ(১৯৫৩,প্রিন্সিপাল স্যারের ছেলে)বলল,”এখন জানলা,এখন পড়তে বস,কথা কম বল।…….“এরকম মাতব্বর টাইপ কথা শুনে আবারো মেজাজ খারাপ হয়ে গেল।কিন্তু প্রথম দিন ঝগড়া-ঝাটি করা যাবে না,আব্বু বারবার নিষেধ করেছিল,্যত ্যাই হক,মাথা ঠাণ্ডা রাখতে,মন ভাল রাখতে।তাই চুপচাপ ‘ইসলাম ধর্ম শিক্ষা’(!!!) বই নিয়ে পড়ার টেবিলে বসলাম।
এর দশ মিনিট পরেই রুমে ২জন বড় ভাই ঢুকল,একজন রাশেদ ভাই(১৭১৬,৩২তম ব্যাচ),আরেকটা আহসান ভাই (১৭১৭-পিচ্চি আহসান,পরে জেনেছিলাম)।জানিনা,আমার মধ্যে কি মজা পেয়ে গেল,আমাকে এসে বল্ল,’’এই পিচ্চি,তোর নাম কি?;’এতো বই থাকতে ধর্ম পড়িস কেন?”তুই-তোকারি শুনে তো আমার মাথা আরও গরম হয়ে গেল,তাছাড়া আমার নাম টেবিলে,আলমারিতে,খাটে সবখানে লাগান ছিল।নাম জিজ্ঞেস করার কোন দরকারি ছিল না।সবকিছু মিলেই আমার মুখ থেকে ্যা বের হল,তাই আমার পরবর্তী জীবনের জন্য বিড়ম্বনা হয়ে দাড়াল।আমি ঠাণ্ডা গলায় জবাব দিলাম,”নাম শুনে কাম কি?দেখে নিতে পারেন না?”রাশেদ ভাই আমার কথায় থতমত খেয়ে গেলেন।বললেন,”আছছা,ঠিক আছে।দেখে নিলাম,কিন্তু ‘ছোট মরিচে এতো ঝাল” থাকা ভাল না।তোমাকে ্যা জিজ্ঞেস করা হয়েছে,তা উত্তর দিবা,বাকাবাকা উত্তর এইখানে চলবে না,বুঝছ?”ভাইএর গলায় এমন কিছু ছিল যে, আমি ভয় পেয়ে গেলাম।আহসান ভাই বল্ল,”দোস্ত,প্রথম দিন তো,ব্যাপাইর না।ছাইড়া দে,”।আমাকে বলল,”তোর নাম তো মাশাল্লাহ,আ-ছ-ছিব,এটা কেমন নাম??এর মানে কি?”।আমি বল্লাম,”ভাইয়া,শক্তিশালী”।অমনি রুমভর্তি সবাই হা-হা করে হেসে উঠল।রাশেদ ভাই বলল,”হুম,তুমি আসলেই অনেক শক্তিশালী।আবার দেখা হবে,ভাইয়া,তোমার সাথে,ডিনারে আস,তখন।“এই বলে দুইজন হাসতে হাসতে চলে গেল।
এত ছেলে থাকতে আমিই কেন শিকার হলাম,এটা চিন্তা করতে গিয়ে প্রথমেই ্যার উপর আমার রাগ হল,তিনি আমার পরম পুজনীয় দাদাজান।তার দেয়া নামখানার শেষাংশই যত অনিস্টের মুল।আমার সদ্যপরিচিত বন্ধুরাও মজা শুরু করে দিল।যাই হোক,বাবার আদেশ মেনে সকল হাসিঠাট্টা সহ্য করে ডিনারে গেলাম।৫নং টেবিলে সিট পড়েছিল আমার।্যথারীতি রাশেদ ও আহসান ভাই এর সাথে দেখা।পরবর্তীতে জেনেছিলাম,সেদিন ঐ টেবিলে ে কে কে ছিল(আমার কলেজের ফ্রেণ্ডদের কে বলছি,৩২-তম ব্যাচের সব বস গুলো সেদিন খালিদ-তারিক-কাসিম হাউসের ৫ নং টেবিলে ছিল,ওরা তখন নিউ xii,৩১-তম ব্যাচ বিদায়ী)(আর নন-ক্যাডেট ফ্রেণ্ডদের কে বলছি,এই ভাইগুলোই মোটামুটি সব খানে ছড়ি ঘুরাইত)….
কাসিম হাউস ৫নংঃরাশেদ ভাই(হাউসপ্রিফেক্ট),তন্ময় ভাই(কলেজগেমস প্রিফেক্ট), আহসান ভাই,মামুন ভাই- (হাউস কালচারাল প্রিফেক্ট),রায়হান ভাই!!
তারিক হাউস ৫নংঃরিজওয়ান ভাই((কলেজ প্রিফেক্ট),সাঈদ ভাই(কলেজ কালচারাল প্রিফেক্ট),লুতফুল ভাই!!
খালিদ হাউস ৫ নংঃসাজ্জাদ ভাই,ফায়সাল ভাই…..এইদুইজনকেই মনে আছে।
অনেকে হয়ত ভাবতে পারেন,এতটা specific মনে আছে কি ভাবে!!well.answer খুবি সোজা,কোন নতুন পরিবেশে এমন ‘opening’ হলে সবারই আমার মত সব ই মনে থাকত।তাছাড়া,এই ভাইগুলো পরবর্তী ১ বছর যেখানেই আমাকে দেখেছেন,সেখানেই বারটা বাজিয়ে ছেড়েছেন।
তো মুল কাহিনিতে আসি।খাওয়া শুরু করব,তখন আহসান ভাই(টেবিল লীডার) বললেন,”অই মিয়া।আমরা কেউ খাইছি?বড়োদের রেখেই সব খেয়ে ফেলবা নাকি?সবাই নিবে,দেন তুমি নিবা।“আমি বল্লাম,”আছছা ভাই”।এখন কেউ আর খাওয়া শুরু করে না।আমার তো খিদায় অবস্থা খারাপ।আমি কিছুক্ষ্ণণ পর বল্লাম,”ভাইয়া,আপনারা শুরু করেন,আমি নিছছি,।“তন্ময় ভাই বললেন,”বাহ!ভাল ছেলে।আছছা,তুমি শুরু কর।“আমি খাওয়া শুরু করলাম।কিছুক্ষন পর দেখি সবাই খাওয়া বাদ দিয়ে আমার খাও্য়া দেখছে।উল্লেখ্য,ডিনার শুরুর আগে সেদিন ৩১-তম ব্যাচের CP ইফতেখার ভাই আমাদের চামচ ধরা শিখিয়েছিলেন,কিন্তু আমি বারবার ভুল করছিলাম খাওয়ার সময়।এটা দেখেই সবাই স্বরগীয় আনন্দ পাচ্ছিলেন।বেশি খেতে পারলাম না,কারন নিজেকে একটা চিড়িয়া মনে হচ্ছিল।খাওয়া শেষে ভাইরা মিলে আমার বায়োডাটা জানা শুরু করলেন।রাশেদ ভাই,আমার নামের অর্থ সজোরে ঘোষণা করলেন,”অই রিজওয়ান,লুতফুল,এদিক দেখ,শক্তিশালী কে দেখ’’;আমাকে বল্ল,পিছনে তাকাইতে,তাকালাম,দেখলাম,বিশালদেহী দুই মানুষ(রিজওয়ান ও লুতফুল ভাই)আমার দিকে তাকিয়ে অট্টহাসিতে ফেটে পড়লেন।এইবার মামুন ভাই বল্লেন,”দেখ আ-ছ-ছিব,তোমার এই নামটী দিয়ে তো লোকজন হাসতেছে,এই নামে তো তোমাকে ডাকা ্যাবে না।এর থেকে,তোমার আকার-আকৃতির সাথে সঙ্গতি রেখে তোমার একটা নাম দেই,কি বল?”আমার মাথা থেকে পা পর্যন্ত সারা শরীর তখন রাগে-দুঃখে কাপছে।রাগ বেশি ছিল বলেই হয়ত চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল না।রায়হান ভাই বলল,”শোন আ-ছ-ছিব(আবারও সবাই একবার হেসে নিল),যে যা বল্বে,তাই করবা,এখানে আমরা সিনিয়র,আমাদের কথা শুন্তেই হবে।“বললাম,ঃজী ভাই,শুনব।“
আহসান ভাই বল্লেন,”মোঃ শক্তিশালী,আজকে থেকে তোমার নাম PINTU.বুঝছ??”রাশেদ ভাই লাফ দিলেন।বললেন,”একদম খাসা,জব্বর নাম হইছে রে,অই লুতফুল,আহসান এই পিচ্চির নাম পিণ্টু দিছে রে।“লুতফুল ভাই ডাকল,”অই পিণ্টু,অই”। আমি তাকালাম না।আবারো ডাকল,”অই পিণ্টু,অই”।এইবার আমার পাশে থাকা ৮ম শ্রেণীর আহসান ভাই(১৯২৭) অস্ফুটে বল্লেন,”তাকাও।নইলে আরও ঝামেলা আছে।“আমি তাকাইলাম,আর পুরা ডাইনিং হল কাপিয়ে ৫নং টেবিলের ভাইরা চিতকার করে উঠল,”ওরে পিন্টূ রে!!!!!”খালিদ হাউসের টেবিল থেকে সাজ্জাদ ভাই ডাকলেন,”ঐ পিচ্চি না পিণ্টূ,কি নাম,টেবিলের উপরে দাড়া।তোরে তো দেখাই ্যায় না!!চিল্লাচিল্লির চোটে CP ইফতেখার ভাই ধমক দিয়ে উঠলেন,”boys,shut up!stupid chaps!whats ur problem!I’ll just kick u out from the dining hall”ধমকটা এখনও আমার কানে বাজে!!
তো অবিশ্মরণীয় ডীনারখানা শেষ করে রুমে ফিরলাম।ফেরার পথে বহু সিনিয়র জিজ্ঞেস করল,’’পিচ্চি,তুমিই পিণ্টু না?”আমি বল্লাম,”জী ভাই।“কলেজের প্রথম দিনেই আমি বিখ্যাত হয়ে গেলাম,তবে এই খ্যাতির মধ্যে গৌরবের কিছুই নাই।রুমে ফিরে খাটে বসতে না বসতেই আমার ব্যাচমেটরাও শুরু করে দিল,”আচ্ছা আছিব,তোমার ডাকনাম কি পিন্টু?”আমি বললাম না,”জীবন”।আশিক বল্ল,”ব্যাপার না,পিণ্টূ নাম টা তোমার সাইজের সাথে ভালই মানাইছে।‘’
আমি আর কিছুই বললাম না।চুপচাপ একটা জাফর ইকবালের বই ছিল আমার কাছে,সেটাই পড়তে থাকলাম।১০টার দিকে আমার গাইড সুহান ভাই এসে দেখলেন এবং দেখেই কিছুটা টের পেলেন আমার মনের অবস্থা।তিনি বললেন,”প্রতি বছরই নতুন ব্যাচ আসলে এরকম দুস্টামি করা হয়।।আমাদেরও এরকম টিজ করা হইছে,টিজ খাবাই,so,টিজ নিয়ে চিন্তা কইরো না,্যে সিনিয়র ্যত টিজ করবে,পরে দেখবা সে ততোই আদর করবে।“ামি বল্লাম,”আচ্ছা ভাই,মন খারাপ করব না।“ভাই বল্লেন,”কাল ৫টা ৩০ এ ঊঠা লাগবে,ঘুমায় ্যাও।প্রথমদিন সোজা হবে না কিন্তু\\
সবাই শুয়ে পড়ল।১০টা ৪৫ এ সব রুমের লাইট ও অফ হয়ে গেল।তারপর আরম্ভ হল আমার চোখ থেকে নীরব বারিবর্ষণ।নিজেকে অতটা উপহাসের উপযুক্ত কখনই ভাবিনি।ঐ অপরিণত বয়সে নিজের নাম,উচ্চতা(৪ ফুট ৭.৫ ইঞ্চি) নিয়ে উপহাস আমি সহজভাবে নিতে পারিনি।নিজেকে আসলেই অনেক তুচ্ছ মনে হচ্ছিল।বাবার উপর অযৌক্তিক রাগ হচ্ছিল।ঐ দিন সকাল বেলা আমি যে সপ্ন নিয়ে দিন শুরু করেছিলাম,্যে কলেজে সকল প্রকার প্রতি্যোগিতায় পারি বা না পারি,অংশ নিব,নিজের ্যতটুকু সামর্থ্য আছে মেলে ধরব,;রাতের বেলা ঘুমুতে ্যাবার সময় সেটাকে শুধু বিস্মরণযোগ্য স্বপ্নই মনে হচ্ছিল…
্যদিও শুরুটা এরকম ছিল,শেষ পর্যন্ত “Morning shows the day”-প্রবাদকে মিথ্যা প্রমাণ করতে পেরেছিলাম,কেননা,আরেকটা কথাও আছে,”A tree is known by its fruits”…………
…পরিশিষ্ট…
এতদিনে গঙ্গায় অনেক জল গড়িয়েছে,অনেক কিছুরই পরিবর্তন,পরিমার্জন ও পরিবর্ধন সাধিত হয়েছে।ঠিক তেমনি আমার বহুল পরিচিত নামখানাও অনেক বিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে।্যেমনঃপিণ্টূ>>প্যাণ্ট>>প্যা….(মেয়েদের জিনিস)>>প্যাণ্টিন>>পেণ্টিয়াম>>পণ্টে>>পণ্টিয়াক………….।কিন্তু আমার স্মৃতি অক্ষতই আছে।সেইসাথে আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধুবর্গের সৌজন্যে যে কোন নতুন পরিবেশেও আমার ‘পিণ্টূ” নামখানা খাবারের গন্ধের মতই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।বুয়েটেও এর ব্যাত্যয় ঘটেনি।
আমার রচনা পড়ে এখন পর্যন্ত হয়ত এটাকে emotionally disclosed memoir ভাবতে পারেন।কিন্তু এটা দুঃখের কথা বলিনি।কি বুঝাতে চেয়েছি,তা এখনি বলছি।তবে তার আগে একটা ঘটনা বলে নেই,্যেটা এখনো আমার কলেজমেটরা জানে না।
…..৩২-তম ব্যাচের h.s.c. শেষ।তারা চলে ্যাবেন।তাই সবারই মন খারাপ।তো farewell ডিনার শেষে পিচ্চি আহসান ভাই(আমার ‘’পিণ্টূ” এর আবিষ্কর্তা)আমাকে box রুমে ডেকে পাঠালেন।গেলাম,গিয়ে দেখি,অই ব্যাচের প্রায় ৭-৮ জন ভাই বসে আছেন।আমার তো ভয়ে আত্মারাম খাচাছাড়া হবার জোগাড়।কিন্তু তন্ময় ভাই বল্লেন.’পিন্টু,এদিকে আয়।বস এখানে।‘বসলাম।ভাই বল্লেন,’’কালকে ত আমরা চলে ্যাব,তোর ভাল লাগবে না?।“আমি ভাই এর কথায় খুবই অবাক হলাম!রাশেদ ভাই বল্লেন,”পিন্টু রে,তরে খুব বেশি পিণ্টূ বলে ফেলছি,তাই না রে পিণ্টূ?্যা পিণ্টূ,কাল থেকে তরে আর আমি পিণ্টূ ডাকুম না,খুসি পিন্টু?’’আমি নার্ভাস একটা হাসি দিয়ে বল্লাম,”ভাই,অলরেডী ৫-৬ বার বলে ফেলছেন এক বাক্যে”।সবাই হেসে দিল।মামুন ভাই বল্লেন,”সত্য কথা কি,জান আছিব।আমরা ডিনারের আগে আলোচনা করতেছিলাম যে ক্লাস twelve এ উঠে কোন জুনিওর টাকে সবথেকে বেশি জ্বালাইছি।তো সেই তালিকায় তোমার উপরে কাউকে পাইলাম না।“ রায়হান ভাই বল্লেন,”পিন্টূ নামটা ্যখন আমরা দেই,তখন তর মুখ দেখে আমার খুব কস্ট লাগছিল।কিন্তু শয়তানি মুডে ছিলাম ত,আমলে দেইনাই।“ভোটকা ফয়সাল(১৬৯৯)ভাই বল্লেন,”অরে পিন্টু রে,তুই তো চরম স্ট্রং রে,ফিজিক্যালি না,মেন্টালি।আমি হইলে ত ভাংচুর করে ফেলতাম।পারলি কেমনে,এত টিয খাইতে?’’আমি বল্লাম,”ভাই,আব্বু বলছিল, মাথা ঠাণ্ডা রাখতে,আর মন শক্ত রাখতে,এখন পিন্টু বললে গায়ে লাগে না ভাই।“এতক্ষন পিচ্চি আহসান ভাই চুপ করে ছিলেন। ঠিক তখনি সবাইকে অবাক করে আমাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কান্নাকাটি শুরু করে দিলেন।আমরা তাকে চরম খাস্টা আর জুনিওর হেইটার হিসেবে জান্তাম।তার এরকম আচরনে সবাই একটু বিব্রত হয়ে গেল।কান্নার মাঝখানে যে কয়টা শব্দ শুনলাম,তা হল,”পিন্টূ রে,মাফ করিস ভাই,অনেক জ্বালাইছি।কলেজের বাইরে তর কথাই মনে পড়ব সবথেকে বেশি,রাগ করিস না আমার উপর….ইত্যাদি.. ইত্যাদি।‘”পরে যখন ঐ ব্যাচের ভাইদের কে বিদায় দিয়েছিলাম,আমার মনে আছে অঝরে কেদেছিলাম,আমি এবং আমরা…………..
কলেজের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা এবং ঐ বছরটা আমাকে শিখিয়েছে প্রতিকুল পরিবেশেও মন শক্ত রাখতে,নিজের উপর বিশ্বাস রাখতে,আর ধৈর্য সহকারে যে কোন পরিবেশে খাপ খাওয়াতে।এটাই আমার শিক্ষা এবং এই স্মৃতি রোমন্থনের উদ্দেশ্য।
এখনও আমার বন্ধুরা আমাকে পিণ্টু,চাচা,কিংবা আরো হাজারও নামে ডাকে,কিন্তু তাতে আমার খারাপ লাগে না বরং আরও ভাল লাগে।কারন আমি বুঝি তারা আমাকে ভালোবেসেই এসব নামে ডাকে।আহসান ভাই যদি শেষ পর্যন্ত আমাকে ভালোবাসতে পারে,তবে আমি নিশ্চিত আমার ব্যাচমেটরা “পিন্টু”-কে অবশ্যই ভালোবাসে।
If still they don’t love me , according to Newton’s 3rd Law, eventually they can’t but love me,because…I LOVE MY FRIENDS……………….
🙂
:clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
মজা পাইলাম 😉
পিন্টু রে, লেখাটা পইড়া আবেগে ইমশনাল হয়া গেলাম-ঠিক মনে হইল আমার পরথম দিনের কাহিনী পড়তাছি-তোর মত আমিও সাইজের কারনে ব্যাপক ধরা খাইছিলাম-তয় উলটা দিক দিয়া 🙁
@ ম্যাশঃ
উল্টা দিক দিয়া ধরা খাইছিলা মানে কি তোমারে লুংগী পরাইয়া উল্টাইয়া রাখছিল নাকি?
😀
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
=))
🙁 না, তয় আমার নাম ছিল দেড় ব্যাটারি 🙁
এইটার মানে কি? :-/
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
🙁 দেড় ব্যাটারি মানে হইল যার উচ্চতা দেড় ব্যাটারির সাইজের...এছাড়া মতি নানা সেভেনে থাকতে কুনো অনুষ্ঠান হইলেই কইতেন-"আমার হাউসের সবচেয়ে "ছোট" ছেলেটা কই গেল???" 🙁
আমারে "ছোট্টূ" ডাইকা অন্য হাউসের মানুষজনকে বিভ্রান্ত কইরা কি যে বিমলানন্দ পাইতেন তা আইজো কৈতে পারিনা...
ভাল লিখছ পিন্টু 🙂
মনে হল নিজের কাহিনিই পড়ছি।
সবাইর দেখি সেইম কেস 😕
আমি তো প্রথম দিন হেভী ভাব নিয়া চুল না কাটাইয়া ঢুকছিলাম।
তখন (১৯৯৫) রাহুল কাটের খুব জনপ্রিয়তা ছিল। আমারে সবাই দেখতে আসল প্রথম দিন, কাহিনি পরে টের পাইসিলাম যে আমার হেয়ার কাট দেখা টাই তাদের উদ্দেশ্য ছিল। পরে বুঝলাম বাপ-মার অমতে চুল না কাটানো টা বিরাট বোকামী হইছে 🙁
বাদশা ভাই, পিন্টুর লেখাটা কিরাম সাবলীল হইছে দেখছেন??সাবাস পিন্টু!
হ! রে খাম্বা!!
পিন্টু পোলাডা ড়ক্রায় 😀
ভাই.....রাহুল কাট তো চরম ভাল ছিল ঐ ্যুগে.... ;;)
এর পরও কেমনে এই পোস্ট লিখার সময় পর্যন্ত বেচে থাকলা কিভাবে এইটা একটা বড় কোয়েশ্চেন 😉
:))
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
:clap: :clap: :clap:
০০-০৬ মানুষ বারতেসে
তুইও ঘষেটি বেগম এর কাহিনী কয়ে দে :pira:
আরে ব্যাপার কী?
আমার কমেন্ট গেলো কই।
এক কথা দুইবার টাইপ করতে কষ্ট লাগে।
আপাতত ব্লগে স্বাগতম। হাত পা খুইলা লেখতে থাকো।
....্যথা আজ্ঞা,ভাইজান.... :boss:
বেশ ভাল লাগল...
স্বাগতম... :thumbup:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আরে আছিব দেখি! কেমন আছো? রাজশাহীর পোলাপাইন বাড়তেছে, দেখতে ভালোই লাগে।
:shy: হ আরসিসিরে আমিও বড়ই ভালা পাই :shy:
:shy: :shy: আমিও জেসিসিরে বড়ো ভালা পাই :shy: :shy:
x-( আমার আরসিসিরে ভালো পাওয়ার পারিবারিক কারণ আছে কিন্তু তোর জেসিসিরে ভালো পাওয়ার ঘটনা কি? তুই কি পিসিসি?? 😀
পারিবারিক কারন??ভাই গো,আপ্নি কি কোন টিচারের :gulti: ছেলে, 🙁 নাকি আপনার ভাই-বেরাদার :thumbup: আর.সি.সি. তে ছিল? :-B
ওর শ্বশুর 😀
🙁 দুইন্না খুবি আনসার্টেইন-তাই কন ইনশাআল্লাহ হৈলেও-হৈতে পারে শ্ব**।
আল্লাহ মাফ করুক,মাশরুফ ভাই,গস্তাখি মাফ করবেন 🙁 ,আপ্নি কি জামশেদ :gulti: স্যারের জামাই হতে ্যাচ্ছেন???? :salute:
x-( x-( জুওলজির জামশেদ স্যার এখন তোদের ওইখানে?আমি উনার জামাই হইতে যামু কুন দুঃখে? আমার "ইয়ে" এর পিতা আরসিসির সেই সুত্রে পারিবারিকভাবে আমি আরসিসিরে লাইক করি।আর আমার এক্সটেম্পোর স্পিচের গুরু ইশতিয়াক ভাইও একটা কারণ(আরসিসি ৩৩তম)
আরে মাসরুফ ভাই :boss: ,আমরা তো তাইলে আপানার চাচা হয়ে গেলাম, :)) আমাদের রিইউনিয়নে আপনার শ্বশুর ও আপনি গেলেই কাম সারছে, ~x( তারে ডাকমু ভাই আর আপ্নারেও ভাই!! 😮 ভাবী রে কি ভাবী ডাকমু না অনারারী চাচি ডাকমু????. :bash: .....কম্পলেক্স রিলেশনে :-B ফালায় দিলেন ত ভাই আর.সি.সি. এর সব পোলাপান রে :duel:
🙁 পরথম যখন জানছি যে উনিও এক্স ক্যাডেট তখন যদিও "ভাই" মুখে চইলা আইছিলো কিন্তু সম্পর্কের কথা ভাইবা "আঙ্কেল" বইলা চালায় দিছি।যাই হউক,ঘটনা হইল-আমি আরসিসিরে বিয়াপক ভালা পাই।'আঙ্কেলের' কাছে শুনছি উনাদের সময় নাকি পদ্মাপাড়ে যাত্রা হইত(ভদ্রতা কইরা যাত্রা কইছে-আমি যতদূর জানি ওইখানে যাত্রাত নামে অনেক ধরণের "শো" এর ব্যাবস্থা থাকে)।উনারা নাকি কলেজ পলায়া যাত্রা দেখতে যাইতেন...
আবার জিগস...ভাই, :gulli2: আবু সাইদের :duel: আমলে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণী পার করছি দেখে এই জিনিসটা চোখে দেখিনাই, :dreamy: মানে ্যাবার সাহস পাইনাই,তয় অনেক শব্দ শুনতাম, :guitar: খেমটা নাচের শব্দ :tuski: :tuski: শোনা যাইত,প্রেপের সময় :-B
😮 কস কি??!! আমার আঙ্কেল তো তাইলে উনাদের সময় সেইরকম পোংটা ছিল!! 😮
হে হে....আংকেল 'পোংটা' ;)) ছিল,আঙ্কেলের মেয়েও কি পোংটা নাকি ....টা? :)) :grr:
সরি ভাই,মাইণ্ডক্স ক্যাপ্সুল খাইয়েন না 😕 ভাবীমানুষ :dreamy: তো,তাই ফাইযলামী করলাম :khekz: ,মাফ কইরেন বস :boss:
:shy: নাহ সে খুব ভাল।এই জন্যই আমার মত ভদ্র ছেলে চুজ করছে :shy:
ভাবীরা দুই বোনই কুব্বালো। :shy:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
x-( কুনো ইঙ্গিত দিলি নাকি রে?
ইঙ্গিত ক্যান দিমু। আমিও তো আরসিসিরে কুব্বালা পাই। :shy: :shy:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
বাহ, :-/ এই জুনিওর ও কি ভাই আপনার শালির সাথে ঝুলে পরছে?? :chup:
ভাই রে,আমিও এরকম ক্যাডেট ফামিলির সন্ধানে আছি,একটু খোজ দিয়েন :dreamy:
আছিব ভাই, মাস্ফ্যু ভাইয়ের অনুসারী হইছিলাম আর কী!! :shy:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
x-( খাড়া,পরিবার সুদ্দা তোর চায়ের দোকান রেইড কর্তাছি...
ওম্মা, 😮 শালীডাও নিজের দখলে রাখতে চান? আপ্নে তো মানুষ বালা না গো দা :grr:
....ভাল আছি ভাই,দোয়া রাখবেন..... :boss:
।।ভাল আছি...সব ই আপনা দের দোয়া :boss:
ব্যায়াপক
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
সেরকম লিখছিস ছোট ভাই । শেষের প্যারা পরে পুরা ইমোশনাল হয়ে গেলাম । আমার মাথায় এখন পুরা ফ্ল্যাশব্যাক চলতেছে । ব্লগে স্বাগতম । তোকে দেখি ব্লগের নিয়ম কানুন কেউ বলে নাই । প্রিন্সিপাল স্যার আসার আগে ১০টা :frontroll: দিয়ে ফেল ।
......ভাই গো,পুরা কলেজ লাইফ ই গড়াগড়ি খাইছি.......নিয়ম কানুন জানি তো ভাই,কিন্তূ এত মানুষের ফেকনাম কেম্নে পয়দা করমু,কন?
তাছাড়া,কাউরে তো অ্যাটাক করিনাই,আসল ঘটনাই বয়ান করতে চাইছি।এজন্যি ১মে ব্লগ এ দিতে চাইনাই,বন্ধুরা বলল,দিয়ে দে,জম্বে,তাই দিলাম :frontroll: দিলাম, :boss:
্যাই হোক,আপ্নি যখন বললেন, :frontroll: :frontroll: :frontroll:
আরে ব্যাটা ,ভাই কী কইল আর তুই কি বুঝলি ? ব্লগের নিয়ম হইল প্রথম ব্লগ লিখলে ১০টা ফ্রন্ট রোল দিতে হয় । আসল নাম নিয়া কারোর আপত্তি নাইতো । আমারে দিয়া মোবাইল থেকে এত বড় কমেন্ট করার কষ্ট দেয়ার কারনে আরো ১০টা লাগা । অনটপিক : লেখা ভাল্রাগছে । তাড়াতাড়ি আরেকটা নামা ।
আমিন ভাই, :D্্যথা আজ্ঞা, ১০টা দিচ্ছি- :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
আপ্নারে কস্ট দিছি দেখে আরও ১০টি দিচ্ছি :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
ও মা! মাথা দেখি পাক পারে..... 😮 :bash:
সবার ভাল লাগছে ,এই খুসিতে আর ও ১০টি দিলাম :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
পোলাটা তো সেইরকম, ক্যান্টিন থেকে একটা কোক খেয়ে নিস 😛
... :salute: ভাই, 🙁 চায়ের দোকানে গিয়ে তো চা-টাউ পাইলাম না :((
:gulli2: বুয়েট শের-এ-বাংলা হলের ক্যান্টিন থেকে তাই কোকটা খেয়ে নিলাম, 😀
এহ পোলাডা দেখি ফ্রনট্রোল দিয়া এক্কেরে ভাসায়া ফেলতেছে... x-(
তোর নামের এই ইতিহাস জানতাম না ~x( ।
এত ডিটেলইস মনে রাখলি কিভাবে 😮
আমারতো নিজের টিজ নেইমগুলাই মনে নাই :-B ...
হেহে, 😡 :hug:্চিন্তা করিস না, :gulli: গোলাম মোস্তফা :khekz: কে নিয়ে চিন্তা করতেছি,তোর :hatsoff: :guitar: নাম ও সেই কাহিনিতে থাকবে :salute:
:thumbup:
:shy:
🙂 =)) :(( :)) 😀 x-( :grr: B-) :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
মজা পেলুম.........। :thumbup:
পুরা ইমোশনাল হই গেলামরে ভাই ......... সি হেভভি ভাব দেখানো কিন্তু দারুন মনের সিনিয়রদের কথা মনে পড়ে গেলো ......... প্রতিটা ব্যাচের বিদায়ের সময় ভাবতাম, এই শালারা মহা জ্বালানি জ্বালাইসে, যাইতেসে ভালোই হইসে ...... কিন্তু বিদায় দেয়ার সময় চোখের পানি আটকাতে পারতাম না ......
লেখা ভাল হয়েছে।
আরো লেখা আশা করছি।
🙂
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
.....দোয়া করবেন,ভাই :boss: ,নেক্সট টপিক চিন্তা করতাছি :dreamy:
বেডা তাড়াতাড়ি চিন্তা কর।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
লেখা অনেক ভাল লেগেছে পিন্টু, :clap: :clap: :clap:
লিখতে থাক 🙂
;)) ,আপ্পি না ভাবী :-/ ....্যেই হন,ধন্যবাদ 😡 :shy:
হবু ভাবী :shy: :shy:
তবে তোমার ব্যাচমেইট 🙂
😮 ওই সারছে....... ~x(
আমার ব্যাচমেট গুলাও বিয়ের শাড়ী পড়া শুরু করছে!!!
এখন মনে হচ্ছে আসলেই আমার বিয়ের বয়স হইছে :guitar: ,বিয়ে ফরয হইছে :-B
তা ভাবিজান,পুরান স্টাইলেই বলি,
হাহাহাহা আছিব,তোমার ব্যাচমেইট আমি,ওই আদম সন্তান না! ও সিসিসি ০৫ 😀 😀
' :gulli2: ছি!ছি!ছি!' :bash: !!!!! ভাল খুব ভাল। ভাবি,মস্করা করাল্ম,মাইণ্ডক্স ক্যাপ্সুল খাইও না আবার আমার কথায় :hug:
এতা শখ কেলা তোর ? নাকি এখনই hamare shadi mein গাইতে ইচ্ছা করতাছে?
@ জেরিন, তোরে আপু কইবার কাফফারা দে x-( ভাবী কইলে না হয় ঠিক ছিলো... 😛
x-( ওই,এই মেয়ে কি বুয়েটিয়ান????? :gulti: বলল না কেন?এই বার আমি নিজেই মাইণ্ডক্স ক্যাপ্সুল খাইলাম,
@ :gulli2: ভাবীঃ :chup: এটা ঠিক হইল না :bash: :((
আই আছিব আমি বুয়েটিয়ান না,মেডিকেল বংশীয়
আচ্ছা ভাবী,জানা থাকল B-)
যা রাহাত তোর মনের শান্তির জন্য দিয়া দিলাম,কাফফারা! কাফফারা! কাফফারা!!
যা রাহাত দিয়া দিলাম তোরে,কাফফারা! কাফফারা! কাফফারা!
~x( ওই, :gulli: লুত এর বংশধর, :duel: কথা কইস না, 😡 লিঙ্ক দেখতাছি, ;;) ্যদি লাইগ্যা ্যায়!! :dreamy:
ভাবীরাই তো খুজবে, ;;; আমাদের দিয়ে কিছু হবে না :-B
🙁 পিন্টু রে, এত্ত শখ কৈরা এত্তবার তোরে পিন্টু কইয়া ডাকলাম তাও জবাব দিলিনা-তোর মনে এই ছিল রে পিন্টু 🙁
আল্লাহ ভাই, 🙁 মাফ করেন,আপ্নি দুঃখ পাইলে আমারও কষ্ট লাাবে :(( ,দোয়া করেন ্যাতে পরের লেখাতেও এরকম মান ধরে রাখতে পারি, :-?্ তবে ভাই,্্যা বুঝলাম,আপ্নি এই জায়গায় বস, :boss:
:(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :(( :((
রিজু রে, 🙁 কি কস তুই :-B ,কিছহুই বুঝলাম না,খুইল্লা ক,ভাইঙ্গা ক,র রুমেল রে ক মেম্বার হইতে 😡 তর লেখা পড়ে ফিদা হয়ে গেছি রে :boss:
ব্লগে স্বাগতম পিন্টু 🙂 হাত খুলে লিখে যাও 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
😀 ধন্যবাদ ভাই :shy: ,সবই আপনাদের দোয়া :boss:
আমার খুব প্রিয় দুইটা বড় ভাই 😀
আছিব, রিজওয়ান তোরা এই বড় ভাইরে সালাম দিস নাই একটাও x-( x-( x-(
আমি এতদিন ধইরা এইখানে আছি, তা কিছু তো ভদ্রতা করতে হয় নাকি!! 😡 😡
অনেক অনেক স্মৃতি মনে পইড়া গেলো রে পিন্টু... দারুণ মজা পাইলাম লেখা পইড়া... সুন্দর লিখছিস!!
:boss: salam :boss:
পিন্টু রে,তোর লেখাটা প্রতিদিন একবার কৈরা পরি আর হাসি- আর তোরে পিন্টু ডাকতেও মনটা এতো খুশি হইয়া যায় যে কি আর কমু-তাড়াতাড়ি পরের লেখা দে রে পিন্টু...
আর পিন্টু বইলা ডাকলে কি মাইণ্ড খাইস নাকি?তাইলে বইলা দিস,তোরে আর পিন্টু বইলা ডাকুম না রে পিন...থুক্কু আছিব
🙂 আরে ভাই :boss: ,কি ্যে কন, বসদের এর কাছে ্যত বার শুনমু ,নাম ততবারি ধন্য হয়ে ্যাবে। :goragori: মন খুইল্ল্যা ডাইক্যা ্যান। 😀 খালি আফসোস আমার কলেজের ৩২তম ব্যাচের কাউরে দেখতেছি না, :bash: তাদের কেউ লেখাটা পড়লে অনেক শান্তি পাইতাম 😐
.....আর ভাই ,ওপেনিং এই বসদের সুনজরে পড়ছি :salute: ,ভাবতে ভালই লাগে B-) ।কিন্তু ভয়ে আছি,নজর ধরে রাখতে পারুম তো 😕
আচ্ছা তোরে পিন্টু কইয়া ডাইকা আমি এত শান্তি পাই কেন রে আছিব? :guitar: লেখাটা উড়াধুড়া হইছে-শিগগিরি পরের পর্ব দে নাইলে কইলাম :duel:
ভাই, :boss: :gulli2: বুয়েটের :gulti: বাশ খাইতে খাইতে ২৪টা ঘন্টাই হিপ ব্যাথা করে, ~x( আশা করি স্বরস্বতী পুজার বন্ধের দিন নতুন কিছু ছাড়তে পারমু, :-B দোয়া করবেন বস, :salute: এটাও উড়িধুড়া করার চেষ্টা করমু...... :teacup:
পিন্টু,সময় কিন্তু পার হইয়া যাইতেছে...শিগগিরি নয়া ব্লগ দে...
আমার প্রিয় ক্যাডেট একসাথে তিন বছর থেকেও জানতে পারলামনা 'পিন্টু তোমার নাম'। খুব ভালো লাগলো তোমার লিখা পড়ে।
🙂 স্যার,এখন আমার আসলেই খুবই ভাল লাগছে :shy: ,যে আপনি কষ্ট করে আমার অনুরোধ রেখেছেন, :salute : দোয়া করবেন স্যার......... :boss:
সর্বনাশ! স্বয়ং এ্যাডজুটেন্ট স্যার! 🙁 🙁
আবার জিগায়.. 😡 ..স্যার :salute: আমাকে পছন্দ করতেন. :dreamy: ... :salute:
ভাইবেন না ভাই,আমি তেলাইতাম, :-B
প্রিফেক্ট হবার জন্য এই একটা জিনিসেই ল্যাক ছিল আমার, ্যা ওই সময় খুবই ইফেক্টিভ ছিল,আমি নরমালেই সুখী ছিলাম :ahem:
আরো ল্যাক ছিল,সেটা স্যার ভাল জানেন :hatsoff:
বিয়াপক মজা পাইসি। :thumbup:
......... :shy: ..থ্যাংকু,থ্যাংকু................ :-B
দেখতে এলাম আমার মন্তব্য পড়েছো কিনা? তোমরা কেমন আছো সবাই? সবাই একসাথে আড্ডা মারতে ইচ্ছা করে!! ভালো থেকো।
স্যার আমি আপনার ক্যাডেট না হলেও আপনার নাম শুনেছি অনেক।এখানে আপনাকে দেখে খুব ভাল লাগল।সালাম নেবেন।
স্যার,আমরা সবাই ভাল। :shy: প্রত্যেকেই ভাল পজিশনে আছে। B-) দোয়া করবেন স্যার :salute:
খাইছে আমারে, কোনদিন স্বয়ং আমার এ্যাডজুটেন্ট স্যারও আইসা পড়বো 😕 😕
তোর অ্যাডজুটেণ্ট?????? :-/ :chup:
নারে, আমার এ্যাডজুটেন্ট মেজর নুরুল আলম স্যার (ফকক) তবে শফিউল্লাহ স্যারকে(ভাইকে 😀 😀 ) ICCHM 05 এ গিয়া SCC তে পাইছিলাম
তোর কি ধারণা এডু স্যারেরা সিসিবি পড়েননা?আমি অন্ততঃ দুইজন এ্যাডজুটেন্ট স্যারের কথা জানি যারা নিয়মিত সিসিবি পড়ে 😀
চমৎকার একটা স্মৃতিচারণ!
আরও অনেক লিখবা এই আশায় থাকলাম।
:boss: দোয়া করবেন ভাই,চেষ্টা করব :-B
পিন্্টু ভালই লিখছোস এই খুশিতে একটা মাইল টে্ষট দিয়া দে :gulli2:
পিন্টু রে,তুই পরথম পোস্টেই তো সেঞ্চুরি করবি মনে হইতেছে......
এই নে পিন্টু তোর সেঞ্চুরি হয়া গেল,এইবার ব্যাট উচা কর রে পিন্টু...
পিন্টুরে, মাস্রুফ ভাইরে কেক্কুক দে, ভাই কতোদিন না খায়া আছে BCS এর ঠেলায় 🙁
:(( আল্লাহ রে,এত সুখ কই রাখিরে,খুশিতে চক্ষে পানি আইসা পড়ল রে ভাই,সবি আপনাগো দোয়া রে ভাই.... :boss:
আপনাগো নেক নজরে পড়ছি দেইখ্যাই সেঞ্চুরী হইল O:-) ,ব্যাট উচা করে কেম্নে???? :goragori:
জাউকগা ,খুশিতে গড়াগড়ি দেই ১০টা ।আপ্নে সন্তুষ্ট হইলেই হইল
:frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
:goragori: :pira: :frontroll: 😮 :party: :boss: :boss: :boss: আপনি বস।সব ই আপনাদের দোয়া আর উপরোয়ালার ইচ্ছা :boss:
:(( আল্লাহ রে।এত সুখ কই রাখি রে :(( ,খুশিতে চক্ষে পানি আইসা গেল রে ভাই :party: ,পিন্টু হইয়া এইখানেউ হিট খাইয়া গেলাম, :goragori: মনে হয়!!!!সবি বসদের দয়া এবং দোয়া .... :boss: :boss: :boss:
খুশিতে গড়াগড়ি খাই তাইলে :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll:
উইঠা পইড়া শিগগিরি পরের পর্ব দে তো রে পিন্টু!
ভাই রে,একটূ রহম করেন,বুয়েটের বাশের ঠেলায় বাচতেছি না,প্রমিস করলাম একটূ ফুরসত পাইলেই নেক্সট ব্লগ লিখে ফেল্মু,এইবার হাসাইতে চেষ্টা করমু,্যদিও লোক হাসানো কঠিন কাজ,দোয়া করবেন বস
:clap: :clap: :clap: দারুন :clap: :clap: :clap:
কি ভাইডি আছ কেমন ????
তোমার লগে আগে দেখা হয় নাই...তা ভাল মত ওয়েলকাম হইছে তো ??? :grr: :grr: :grr:
😀 আবার জিজ্ঞেস বস,এর থেকে ভাল :hug: ওয়েলকাম :goragori: কল্পনাও করিনাই, :dreamy: আপনার 'জীবনের গল্প' পড়ে আপনার পাঙ্খা হয়ে গেছি বস :boss:
পিন্টু (ওয়েল, আছিব),
আমিও কাশিম হাউস এবং ১০ নং রুম। '৮৪ সালে আমাদের অভিজ্ঞতাও প্রায়ই একই রকম। মজা পাইলাম।
তবে রকক এর প্রত্যেককেই বোধ করি এখনও সপ্তম শ্রেণীতে "দুলাভাই" পর্ব এবং নিকটস্থ জেলা চাপাই হওয়ার কারনে "শশীবাবু সাতসকালে ...." পর্ব মিস করে না।
শশীবাবু সাতসকালে কি ইফতেখার ভাই? 😕
শশীবাবুর পাশের জেলা।
ব্লগে মাঝে-সাঝে দেখি রাজশাহীর সাথে তোমার "বিশেষ" সম্পর্ক? এই কে আছিস, কে যেন চা দেয়?
🙁 আর কইয়েন না ভাই-জেসিসি-আরসিসি খেলাতেও উপ্রে উপ্রে আরসিসিরে সাপোর্ত দিতে হয় 🙁
অফ টপিক- 😮 😮 আপনের কাছেও এই খবর পৌঁছায়া গেছে? x-( এইটা শিউর পিন্টুর কাম x-( x-(
~x( :no: 😡 :bash:
আমি কিছু কই নাই ভাই...আপনি কি কি কইরা বেড়ান তা তো যে কোন দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন মানুষই দ্যাহে :-B :((
ইয়ে মানে শশীবাবুটা এখনো বুঝলাম না :bash:
ইয়ে, চাপাইবাসীর 'শ' প্রীতির কারনে আমাদের সময়ে নিশ্চিত ভাবে প্রত্যেককে "শশীবাবু সাতসকালে শালা-শালীদের নিয়ে সাইকেলে চড়ে শশুর বাড়ি যায়" পরীক্ষা দিতে হতো। অংপুরবাসীর 'অ' প্রীতি যেমন স্তিমিত, তেমনি চাপাইবাসীর 'শ', বোধ করি।
ব্লগের শশীবাবুরা কি বলে?
বস চা নেন,সাথে অনারারি পিসিসির ফারাবীর দোকানের সিঙ্গাড়াও ন্যান 🙂
আইচ্ছা ফারাবী ভাই গেলো কই? বহুতদিন খুঁইজা পাই না উনারে। 😕
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আছে,রকিব্যা,চল যাই,ফারাবীরে ডাবল সেঞ্চুরি করায় দিয়াসি
ভাইয়া আমার জন্মসাল আর আপনার কলেজে জয়েন করার সাল একই-ভাবলেই কেমন কেমন জানি লাগে 🙁
কিন্তু আমাদের মনোজগতের যে আশ্চর্য মিল ছিল এবং থাকবে, সেটাও এ্যামেজিং।
:boss: 😡 ভাইইইইইইইইইইইই,আর সি সি এর সিনিয়র দেখে যে কী ভালো লাগে ভাষায় প্রকাশ করতে পারি না!দুলাভাই -পর্ব মনে আছে,কিন্তু চাপাই-পর্ব মনে হয় আমরা পাইনি।কি আর বলব,আমি জন্মানোর আগে আপনি কলেজে ঢূকছেন!!
আমরা সবাই আত্মার কাছাকাছি। ভালো থেকো।
ভাই, লেখাটা সেই রকম হয়েছে ........................
:salute:
:clap:
জেসিসির ৩১ ইনটেকের সাজ্জাদ ভাই আমার নাম দিয়েছিলেন - 'মিস্টার মিত্তির' । সৌমিত্র >> মিত্র >> মিত্তির। তখন 'ফেলুদা-৩০' খুব জনপ্রিয় টিভি সিরিজ ছিল। ফেলুদার এক নামে আমার নিকনেম। এটা পেয়ে অবশ্য আমার ভালোই লেগেছিল। এখনো নামটা বলবৎ আছে।