রাজপুত্তুর নই,
তাই, কারও জন্যই,
সাত-সমুদ্দুর তেরো-নদী
পেরুনো হয়নি কখনো।
তবে তোমার জন্য ঠিক ঠিকই
সাত জ্যাম ঠেলে,
তেরো রাস্তা পেরিয়ে,
দেবী-দর্শনে হাজির হতাম,
যখনই অনুমতি মিলতো –
মনে পড়ে, সেসব দিন?
সেই সব আগুন ঝরা দিন –
যখন লাল টুকটুক ঘোড়ায় চড়ে নয়,
পাল উড়িয়ে জাহাজে করেও নয়,
আমি পৌছুতাম, তোমার দৃষ্টিসীমায়,
হাটিহাটি পা পা করে করে।
আর তুমি এমনভাবে তাকাতে,
যেন এক সত্যিকারের রাজপুত্তুর
দাঁড়িয়ে তোমার দুয়ারে!!!
আমি জানি না,
আর কে কে, কবে কবে,
সাত-সমুদ্দুর তেরো-নদী পেরিয়ে,
এইভাবে দেবী-দর্শনে,
তোমার সামনে এসে দাড়িয়েছিল,
অথবা দাঁড়াবে, অন্যকোনো দিন –
এক পলকের তরে!
তবে ঠিক ঠিক জেনো,
তুমি চাইলেই শুধু,
আবারো বেরুতে পারি,
সাত জ্যাম ঠেলে,
তেরো রাস্তা পেরিয়ে –
এক ঝলক দেবীদর্শনের তরে।
আজকাল চাও না বলেই,
বেরুনো হয় না আর।
বরং, গৃহকোনে বসে,
সাত ঘন্টা ধরে, তেরো রকম পেইজে
চলে আমার অবিরাম ঘোরাঘুরি।
আর তা, সচক্ষু দেবীদর্শনে না হোক,
তোমার একখানা সাম্প্রতিক ছবির খোজে………
আর তা, সচক্ষু দেবীদর্শনে না হোক,
তোমার একখানা সাম্প্রতিক ছবির খোজে……… -- বাহ! বেশ তো!
ছোট ছোট অনুভূতি
কবিতায়,
স্মৃতি হয়ে রয়ে যায়।
অনেক ধন্যবাদ, খায়রুল ভাই।
আসলেই, কবিতার দারুন এক এডভান্টেজ আছে।
অন্য কোনোভাবে না বলতে পারা অনেক কথাই কাব্যাকারে আর্কাইভিং সম্ভব।
আর তা যথেষ্ট নৈর্ব্যক্তিকভাবে।
আপনিও সেটাই বলেছেন, তাই না?
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
তৃষা হায় তৃষা এক জীবনে সেতো মিটবার নয়
অপেক্ষার আগুনে নিরন্তর পুড়ে পুড়ে নক্ষত্রের আয়ুক্ষয়
যেই তৃষ্ণা মেটে,
সেই তৃষ্ণা
তৃষ্ণাই না.........
🙁 🙁 🙁 🙁 🙁
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.