সমস্ত অহংকারগুলো ভেঙ্গে পড়ছে ।
একে একে সব । টুকরো কাঁচের মতো ।
অবহেলায় অনায়াসে ব্যবচ্ছেদ বিম্বিত
যেনো একরাশ হৃদয়ের ক্ষত !
বিহবলতায় ভাবি দুস্তর আমি ও তাহারা,
অনাগত দিনের লাগি রাখতে পারি কতোটা পাহারা !
বুঝি নির্বিচারে পড়ছে খসে পলেস্তরা,
আড়-আড়ম্বর, ঐতিহ্য, সন্তানেরা !
বিপন্ন বোধের প্রান্তরে প্রোথিত ও বুঁদ হয়ে,
জীবনেরে খুঁজি আজ ধবংসস্তুপ নাকি দেবালয়ে !
এরচে’ পাখী হলে ভালো হতো, নয় নদী,
পালাবার পাখা হতো জলস্রোত নিরবধি ।
স্থবির পাথর মুর্তি, দৃষ্টি-বাক-শ্রবণ শক্তিহীন,
হলে হতো । শুধু না হতাম আমি রাজু ভাষ্কর্য যদি ।
ওটা হলে, সভ্যতার অন্ধ কেতার রক্ষী
থাকতে হতো বুঝি সেজে ভারাটে সাক্ষী !
কোনো আহাম্মক খোজা হয়ে জন্ম-জন্মান্তর !
ঘৃণা, ধিক্কার ও বিড়ম্বনাময় সাত চরাচর !
১৬ এপ্রিল ২০১৫
শেষ প্রহরে
[ রাজু ভাঙ্কর্য চত্তর সন্নিকটে সভ্যতা ও মানবতার বিপন্ন পরিণতির প্রতিবাদে ]
বন্ধু, ফাটাফাটি!!!!
এই সেদিনও ঝিমিয়ে পড়েছিল যে সিসিবি, তার হলোটা কি??
দুর্দান্ত সব লিখা আসছে তো আসছেই আর বুঁদ হয়ে পড়ে যাচ্ছি সব!!!
পড়ে যাচ্ছি তো যাচ্ছিইইইইইই.........
সিসিবি রকস!!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
উল্লসিত ও আনন্দিত ।
ধন্যবাদ । বন্ধু । পারভেজ ।
অসাধারণ
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
অনুপ্রাণিত হলাম সাইদুল ভাই ।
এই তীক্ষ্ণ প্রতিবাদের সাথে কন্ঠ মেলাচ্ছি। এরকম কবিতাও হতে পারে প্রতিবাদের শানদার অস্ত্র।
অগুনতি ধন্যবাদ । খায়রুল ভাই ।
প্রতিবাদে মিছেলে সাজবে রাজপথ ।
কাগজের পিঠ জুড়ে কলম ততপর ।
কথারা শ্লোগান হয়ে অন্যায় রুখবার
লাগি যুগপত উচ্চারণ করবে শপথ ।
কবিকে দিও না দুঃখ তাহলে সেতো পাতায় পাতায় ছড়িয়ে দেবে দুঃখের অক্ষর...(শামসুর রাহমান)। দারুন।
কারন কবিকে দুঃখ দিলে কবিতার বান ডেকে যাবে ।
হতাশাটাকে কতগুলো মুক্তোর দানার মতন লাগছে।
আমি আক্রান্ত হয়ে আছি বাংলাদেশের বর্ষশুরু নিয়ে।
লুৎফুল ভাই, বলার কিছু খুঁজে পাইনা আজকাল।
বড্ড বেশী মাত্রায় শংকা ও ত্রাস
আমাদের সুস্থ্য অনুভূতিকে প্রতিদিন করছে গ্রাস ।
চিন্তাশক্তির স্বাভাবিকতাও যেনো ব্যহত ।
ব্যাপক চিন্তায় ত্রস্ত হচ্ছি বটে কিন্তু খুঁজে পাচ্ছি না পরিত্রাণের পথ ।
ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক ।