একটি রোমান্টিক গল্প লিখবার জন্য গল্পটি শুরু হয়। গল্পের শুরু বাছাইয়ে সমস্যা হয়। যাপিত জীবন থেকে কেটে নেওয়া কোন সময়ের থেকে তার শুরু। রোমান্টিক হবার প্রয়োজনেই গল্পের শুরুতে তাই স্বপ্নের পিছে ছুটে চলা কোন মানবকে দেখা যায়। তারপরে আপন শিরোনামেই গল্পের পরিসর বাড়ে খণ্ড খণ্ড দৃশ্য কল্প দিয়ে।
স্বপ্নের হাতছানিতে ছুটে চলা
নগরীর বুকে যখন রাত গভীর হয়, সময়কে যখন ক্ষণিকের জন্য স্থবির মনে হয়, রাতের আকাশের চাঁদকে যখন নিজের রূপালি জোছনার নিঃশেষিত করে ক্লান্ত মনে হয়। সোডিয়াম লাইটের পরাবাস্তব আলোর নিচে বসে থাকা স্বপ্ন বিলাসীকে স্বপ্নাতুর দেখা যায়। রাতের তরল আঁধারে ঝুলে থাকা গাছের ডালের উপর পত্রপতন হয়। হয়তো দূরের আকাশে কোন তারাও খসে পরে। তখনও ধীর লয়ে আসা স্বপ্ন গ্রাস করে চন্দ্রাহত দুঃখবিলাসীকে। নির্মেঘ আকাশকে বিস্তীর্ণ মনে হয়। সময়ের গতিতে গতিশীল হয় একজন অনির্দিষ্ট মানব। অনিঃশেষ পথচলার শেষভাগে জেগে থাকা অথবা রাতের আকাশে তার ভালাবাসা নিঃশোষিত করা কোন এক তারার জন্য তার বুকের ভেতর হু হু করে উঠে নিজের অজান্তেই।
কোন এক বিশুদ্ধ সময়ে অনির্দিষ্ট সাক্ষাত
শেষরাতে ছুটে চলা ট্রেনের সাথে পাল্লা দিয়ে কমে আসে আঁধারের ঘনত্ব। নিঃশব্দ অমবস্যার হাহাকার পুরনো হতে থাকে। সেই সাথে ম্রিয়মান হয় তার ঝাঁঝালো রুক্ষ্মতা। যুবক লেখকের তন্দ্রাভাবের বিরতি ঘটে সেই সাথেই। ট্রেনের ভেতরকার আঁধার তরল হয় ক্রমশ। জনমানবের নড়াচড়া অথবা নিদ্রার তাতে ব্যাঘাত ঘটে না। ক্রমশ অপসৃয়মান আঁধারে আবছা ভাবে ফুটে উঠতে থাকে ভেতরকার অবয়ব। যুবক লেখকের দৃষ্টি তখন বিস্তার লাভ করে ট্রেনের পাশে ছুটে চলা মৃদু কুয়াশাবৃত অনির্দিষ্ট দৃশ্যে। আলোকের আগমনের প্রতীক্ষায় থাকা ধরণীর শান্তভাব ও প্রশান্ত সময়ের টুকরো চিত্র খণ্ডায়িত হয়ে ট্রেনের জানালা বেয়ে যুবক লেখকের চোখে স্পর্শ বুলায়। ধরণীর মাঝে মৃদু আলোর আগমনের ধ্বনি সূচিত হয় পূবের লঘু আলোকরেখার শিহরণে। এমন সময় হঠাৎ — হ্যা হঠাৎ করেই যুবক লেখকের চোখ আটকে যায় তার সামনের সিটে বসে থাকা নারীমূর্তির দিকে। যাকে তার কাছে অগুরুত্বপূর্ণ অথবা অনাকর্ষণীয় মনে হয়েছিলো সেই নারীর নিষ্পাপ পবিত্রতায় মোড়ানো কোমল অবয়বকে মায়াবতী মনে হয় হঠাৎ করেই। পূবের আলোর স্বর্গীর রেখা যেন তার হাত বিস্তৃত করে গুড়ি মেরে ধীরে ধীরে নিষ্পাপ মায়াবতীর তুষারশুভ্র পবিত্রতার উপরে শ্বাশ্বত দীপ জ্বালায় আপন বিশুদ্ধ আলোকচ্ছটায়। বাইরের প্রশান্ত সময় আর ভেতরের নিষ্পাপ মায়াবতীর দীপকে তার কাছে মনে হয় যেন চমৎকার এক যুগল। আলোকচ্ছটা রূপার কাঠির মতো স্পর্শ করে মায়াবতীর ঘুমাতুর চোখ। নিদ্রাতুর সেই চোখের ফোলা অবয়ব অপার বিস্ময়ে মিতালি পাতায় বিশুদ্ধ সময়ের জন্য। ঘুম ভাঙা নারীর এলো চুল, কাজলবিহীন গভীর টলটলে চোখ একাত্ম হয় সময়ের সাথে। চোখের উপর থাকা সরু ভ্রু যুগলের সঞ্চালন হয় আলোর সাথে। কপোলের কোণে থাকা তিলক ঝিকিমিকি করে উঠে। যুবক লেখক ও নিষ্পাপ মায়াবতী হয়তো সময়ের সাথে মিশে যায় আলাদাভাবে, নিজস্ব ভাবনা দিয়ে। কোন এক অপ্রধান সময়ে তাদের মাঝে চোখাচোখি হয়। মায়াবতীর ঘুমাতুর চেহারায় লাজের চিহ্ন পাওয়া যায় না। বরং সেই মসৃণ গালের সঞ্চালন ঘটে হয়তো অকারণেই। নিঃশব্দ হাসির আভা ফোটে উঠে তার গোলাপী অধরে। তারপরে, হ্যা তারপরে সময় বহমান হয়। প্রশান্ত সময়ের সাথে একান্ত হয়ে যাওয়া দুই মানব মানবীর বোধের সঞ্চালন হয় আপন নিয়মে। একসময় বিশুদ্ধ সময়ের মৃত্যু ঘটে রবির গনগনে বর্ষণে। বিশুদ্ধ সময়ের শুভ্র মায়াবতীর ক্ষণিকের চাহনি জেগে থাকে যুবক লেখকের মনে দারুচিনির মিষ্টি আভা নিয়ে।
নিস্তরঙ্গ দুপুরের পারস্পরিক সময়ানুভব
ঝাঁ ঝাঁ রোদের বুনো গন্ধ থাকে। আপন নৈঃশব্দ্যের প্রখরতায় সে প্রতীয় মান হয় নিজেই নিজের কাছে বিশেষায়িত হয়ে। সেই বুনো রোদ ভেজা ঝলমলে দুপুরে দুজন মানব মানবী মুখোমুখি বসে রয় কোন এক বাংলোর সামনের বারান্দায়। তাদের মুখ বন্ধ থাকে, অথচ চোখে চোখে তাদের ভাব বিনিময় হয় অবিরত। সেই দুপুরের নির্জনতা ভাঙতে অদূরে নারিকেল গাছের মাথায় কাকদের বসে থাকতে দেখা যায়। দুজন মানব মানবীর অদ্ভুত বিষণ্ণ নীরব মিলনের সাক্ষী হয়ে থাকে তারা। দুটি আঁখি পরস্পরের দিকে মুগ্ধতায় চেয়ে রয়, দুই হাতে একে অপরকে আলিঙ্গন করে। তারও অনেক পরে মানবের কাঁধে মাথা এলিয়ে থাকা মানবীকে দেখা যায়। রোদের সোনালি আভায় তার কপোলে মুক্তোর মত কয়েক ফোটা অশ্রুবিন্দু ঝকঝক করতে দেখা যায়। দুটি প্রাণের মিলন দুটি হৃদয়ের মিলন দুটি মনের একাত্ম হওয়া ক্রমশ অস্পষ্ট হয়ে উঠে ধূসর আকাশের উপরে উড়ে বেড়ানো কোন চিলের চোখে। সেই দুপরে মিলন ছিলো, বিষণ্ণতা ছিলো, আনন্দ ছিলো আর সবকিছু ছাপিয়ে দুটি হৃদয়ের মিলন হবার তীব্র গাঢ় যন্ত্রণা ছিলো। মিলনকে বরণ করে পাশাপাশি থাকা দুজন মানব মানবীর স্থবির সময় যাপন উপভোগে রবি মামাও যেন বিকেল শেষ করতে দেরি করে ফেলে।
বৃষ্টিবিরহে আনন্দ ও বিষণ্নতার পাশাপাশি ঝুলে থাকা সময়
কখনো কখনো একটি সময় ছায়া ফেলে অন্য এক অথবা দুই সময়ের উপর। সময় সময়ে মিতালি হয় অথবা কিছু সময়ের জন্ম হয় অপর একটি সময়কে অনুভব করবার জন্য। সেই এক অথবা দুইটি সময় যাপিত হয় ভিন্ন দুজনের অলস ভাবালু অথবা বিষণ্ণ ব্যস্ততাময় মুহূর্তে। নগরীর বুকের কোন এক বারান্দার ব্যালকনিতে কফি হাতে কাউকে দেখা যায় তখন। সে তখন শুধুই নারী থাকে। তার সামনে পড়তে থাকা সাদা বারির দিকে তার মন পরে থাকে। সেই ধারা থেকে কেউ কেউ এসে তার গায়ে হাত রেখে কথা বলে। আধভেজা নারীর হাতের কাপের উঠা কফির ধোয়া সাধারণ দৃশ্যকে কোনভাবে বিশেষায়িত করতে পারে না। অথচ সেই নারীর মাঝে তখন গ্রাস করে বৃষ্টি যাপিত খোলা হুডের কোন রিকশা। বৃষ্টির প্রতিটি ফোটা তার মনের সেই সময়কে ফিরিয়ে আনে।বৃষ্টির এক ধরণের মৃদু কান্না থাকে। সে সময়ের জন্য কাঁদে, সময়কে হারানো মানুষের জন্য কাঁদে হয়তো বা। সুদূর অতীতে যার কোন পূর্বসুরী গ্রাস করেছিলো এক করেছিলো দুজন নর নারীর মনকে। খোলা রিকশায় আনন্দ অবগাহনে আনন্দ ছিলো। সেদিন হয়তো তাদের আনন্দাশ্রু মিশে গিয়েছিলো সেই বৃষ্টির উষ্ণস্রোতে। বৃষ্টি স্নাত ধরার বুকে তখন দুজন মানুষের এক হয়ে যাওয়ার বোধ সঞ্চারিত হয়েছিলো। সেই সময়েই হয়তো শহরের কোন ব্যস্ত অফিসের জানালায় কোন মানবকে দেখা যায়। তীব্র ব্যস্ততার মাঝেও হয়তো কোন অসতর্ক সময়ে তার মাঝেও ঢুকে পরে হারানো সময়ের ডাক। হারানো সময় তাকে ছুঁয়ে যেতে চায়। নাগরিক ব্যস্ততার তীব্র চাপে হয়তো মনের এক কোণে স্থান হয়। তারপরেও সেই সময়ের মাঝে অগভীর ছায়ায় রেখা পাত করে অন্য একটি সময়। যেই সময়ে স্বপ্ন ছিলো ভালোবাসা ছিলো। বৃষ্টিময় সময়ের ভাবনার ঢেকে থাকা ভিন্ন সময়ের দুজন মানব মানবী হয়তো সবার অলক্ষ্যে ধূলোবালির পৃথিবী ছেড়ে অন্য কোন স্বপ্নীল জগতে এক হয়ে প্রতীক্ষায় থাকে নিজেদের অজান্তেই।
কৃষ্ণপক্ষের তীব্র রাত্রিতে কাছাকাছি আসা
সেদিন সমুদ্রে গর্জন ছিলো। আঁধারের মাঝে সেই গর্জন ছাপিয়েও দুজন মানব মানবী তাদের হৃদয়ের স্পন্দন শুনতে পাচ্ছিলো। সেই রাতে প্রেম ছিলো। মনের সাথে মনের অনুভব ছিলো। অনেক আগের ধেয়ে আসা সময়ের মাঝে শুনতে পাওয়া অনির্দিষ্ট দুটো ডাক সেদিন এক বিন্দুতে মিলেছিলো। সেদিন তাদের হাতে হাত ছিলো। সেদিনই তারা পাশাপাশি হেঁটেছিলো। সেই রাতে পূর্ণিমা ছিলো না। তবে কুয়াশায় অস্পষ্ট হয়েও কৃষ্ণপক্ষের চাঁদ ছিলো। সেই চাঁদের অস্পষ্ট অথচ তীব্র জোছনা সেদিন মানব মানবীকে ভিজিয়েছিলো । তারা ভিজেছিলো। তাদের হাতে হাত ছিলো। তাদের সামনের অনন্ত পথ চলাকে তাদের ক্লান্তিহীন মনে হয়েছিলো। অনুভব অনুভূতিতে তারা একে অপরকে জড়িয়ে ধরেছিলো। তাদের মাঝে অন্য ধরণের সেতু বন্ধন ছিলো যেন। সেটা শুধু যেন প্রেম নয়। তাদেরকে গ্রাস করেছিলো চেনা পৃথিবীর কোন অচেনা অনুভূতি। সেই রাতটি হয়তো তাই বিশেষায়িত হয়েছিলো। মনের সাথে মন, হৃদয়ের সাথে হৃদয়ের আলোড়নে হয়তো তাদের অধরযুগল স্পর্শ করেছিলো পরস্পরের। চাঁদ ডুবে গেলে তাদের ভালোবাসাও হয়তো নিরুদ্দেশ হয়েছিলো লোকচক্ষুর সামনে থেকে।
অতঃপর বাস্তব
আরেকটি ব্যস্ত দিনের শেষে যখন ক্লান্ত হয়ে ফয়সল আসে তার কাছে জীবনকে দুঃসহ মনে হয়। জীবনকে বয়ে বেড়ানোর কষ্টে সে সদাই ম্রিয়মান হয়। লুবনাকে দেখেও তার মাঝে নতুন ভাবনার জন্ম নেয় না। প্রতিদিন দেখতে দেখতে ক্লান্ত মনে হয়। লাবিব নামে তাদের ছেলেটির আধো আধো বুলিতে বাব্বাহ বলা হয়তো তার অসহ্য একঘেয়েমিতে আনন্দের মৃদু পরশ বুলায়। লুবনাকে তার কাছে একঘেঁয়ে লাগে। তার স্বপ্ন, তার বিষণ্ণতা তার বিরহ তার ভালোবাসা গুলো বৃত্তায়িত হয়ে থাকে। লুবনা কখনোই ভুলেও সে বৃত্তে ঢুকে না ঢুকবার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। পারস্পরিক ভাবনার অসমতার মৃদু দেয়াল ঘিরে থাকে তাদের মাঝে।
সেই দিন অথবা অন্য কোন দিনে রাত্রিকে দেখা যায়। সন্তান না থাকার কষ্ট তাকে গ্রাস করে হয়তো। যান্ত্রিকভাবে ছুটে চলা জীবনের মাঝে নিজের জন্য আলাদাভাবে কিছু করবার ফুসরত পায় না। তার বর তার সোসাইটি তার আশেপাশের মানুষ সবকিছু ছাপিয়ে তার মাঝে অভাব বোধ ঘটে কোন এক অজানা কিছুর। বৃষ্টি জোছনা রোদ তার জন্য হাসে না অনেক দিন। তবুও সম্ভাবনাহীন জীবনের মাঝেও সে খুঁজে নেয় স্বপ্নবিলাসী অলস ভাবালু সময় নিজের সময়ের ক্ষতে প্রলেপ বুলাতে।
এবং শেষ কথা
গল্পটি এই পর্যন্ত আসার পরে থেমে যায় । সময়ের ফ্রেম থেকে কেটে নেয়া টুকরো ছবিগুলো জোড়া দিয়ে গল্প বুনে যায় নানা ভাবেই। মানব মানবী রাত্রি, লুবনা,ফয়সল,রাত্রির বর, লাবিবরা সঞ্চারণশীল হয় তাদের পরিপার্শ্বে। গল্পটি পরকীয়ার হতে পারে, হতে পারে ভালোবাসার, হতে পারে হতাশার। আর হ্যা সব কিছু ছাপিয়ে গল্পটি আসলে রয়ে যায় জীবনের গল্প অথবা জীবনরূপী কোন অসমতার গল্প। অসমতা নিয়ে ছুটে চলা প্রত্যেকটি জীবনেরই তবু শেষ হয়ে যাবার আগে অনন্ত সম্ভাবনা থাকে।
আমিন ভাই আমি লেখার ফার্স্ট পাঠক ছিলাম। চতুরে কমেন্ট করার সুযোগ ছিল না। এখানে করে যাই।
চমৎকার লেখা।
পুন্সচঃ সবার জীবন "its complicated" বলয় থেকে বের হয়ে আসুক। শুভ কামনা।
কথা সইত্য। এই গল্পের প্রথম পাঠক তুমি।
লাইফ ইজ ইনইকুয়ালিটি -- এটা হইলো বড় সত্য। কম্প্লিকেটেড হোক বা না হোক ।
তারপরেও আমি পজেটিভ, আমি চাই সবার জীবনই হতাশার বৃ্ত থেকে বেরিয়ে আসুক ছোট ছোট অসমতা সাথে রেখেই।
তোর গল্পগুলা সবসময় গল্প লেখার গল্প হয়। একেবারেই অন্যরকম।
এইটা ট্রিকস, বুঝলি না। ধর কলেজে আমরা পেনাল্টি পেনাল্টি খেলতাম। খেলার আগে ডিকলিয়ার করে নিতাম এইবার কায়সারের পেনাল্টি, এইবার জনির পেনাল্টি --এই টাইপ। মানে সব পঁচা পেনাল্টি অনুকরণ করে মারতাম। এতে ভালো পারি কি পারি না বুঝার সুযোগ নাই।
গল্প নিয়াও সেইরকম ধান্ধাবাজি ধরছি আর কি। হা হা হা 😉
এই বাক্যটা অসম্পূর্ণ মনে হয়েছে...তিনবার 'যখন' এল, কিন্তু 'তখন' বা এরকম ভাব প্রকাশ করে এমন কিছু তো এল না... :-/
আরো কয়েকবার পড়তে হবে... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
কথা সত্য জুনাদা। বাক্য অসম্পূর্ণ। শুধু এখানঐ না আরো কিছু টেকনিক্যাল ত্রুটি আছে মনে হয়। আবার চেক করা লাগবে 🙁
রেখে দিসি। পরে পড়ব। আপনার লেখা পড়তে সময় নেয়া লাগে।
পরে পইড়া জানাইয়ো কিন্তু (ক রা: ফয়েজ ভাই)
পরে এসে মন্তব্য করে যাবো। (কপিরাইট: ব্লগ লেখক) :grr:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
হা হা হা।
লাবলু ভাই আপনার মন্তব্যটা পড়ে অনেকক্ষণ হাসলাম। আবার খুব ভালো লাগাও কাজ করলো। এই যে আমাদের পিচ্চিদের সাথে আপনি এমন করে মিশে যেতে পারেন এই জন্যেই আপনাকে এত ভালো পাই।
আপনাকে অনেকদিন না দেখে চিন্তাতেও ছিলাম। এখন দেখে মনটা ভালো হয়ে গেলো।
বেশ কয়েকবার ঘুরে গেছি তোর পোস্টে, কিন্তু সময় নিয়ে মনযোগ সহ পড়বো বলে শেষ কয়রা হয়ে উঠেনি। পরে এসে বিস্তারিত বলছি।
( তোর আগের পোস্টের জন্য ধন্যবাদ দেয়া হয়নি মনে হয় এখনো, কি এক ডাক দিলি, একে একে সবাই এসে হাজির 🙂 )
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
সবাই দেখি পরে এসে বিস্তারিত বলে 😀 😀 😀
আগের পোস্ট টার জন্য ধন্যবাদের প্রয়োজন নাই। অভিমান থেকে করা। সেটা থেকে চাওয়ালার মেসেজ সবার কাছে, আর সেখান থেকে অনেকেই হঠাৎ রেগুলার।
ভালো লাগতেসে।
ভিন্ন স্বাদ।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।