মরিচীকা সুখ।

ম‌রিচীকা সুখ
‌মো ও খা ও।

কা‌রো কা‌রো ম‌নে এত সুখ, সুখ ফে‌রি ক‌রে
বচ‌নে‌ে সুখ বস‌নে সুখ মু‌খে‌তে সু‌খের খই উড়ে
আস‌নে সুখ বাস‌নে সুখ, সু‌খেই নিদ্রা হ‌রে
সুখী ভে‌বে সুখ খু‌জে বসত সু‌খের অন্ধকা‌রে ।

‌বৈশা‌খে না‌মে নাই প‌থে বজ্র‌নিনাদ শুন‌তে পা‌বে
আষা‌ঢ়ে ভিজে নাই দিন প‌ঙ্কে কদম পিছ‌লে যা‌বে,
হাত দি‌য়ে খায়‌নি‌ খাবার সোনর চামচ ছিল মু‌খে
মা‌য়ের বু‌কে‌তে হয়‌নি‌তো ঘুম এখনো নির্ঘুম চো‌খে।

বিস্তারিত»

মৃত এক ভায়ের চিঠি

মৃত এক ভায়ের চিঠি

(বোনদের কাছে লেখা একজন অকম্যর্ খেয়ালি ভায়ের চিঠি)
মোহাম্মদ ওবায়েদুল্লাহ ।

এমনই জনম পোড়া কপাল জীবন নিয়ে আমার
তোমাদের সাথে বসবাস ভালবাসা হল না আর
তাই হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত নিলাম , থাকবো না
এই ঘরে বসবো না চেয়ারে, সিঁড়ি বেয়ে হাঁটবো না
যেন আর কোনদিন দেখা না হয় তোদের সাথে।
কত কথা কত জন কত রাগ আমাকে নিয়ে
আমি নছ্ছার বেয়ারা বাঁদর অসভ্য কোথাকার
জানি কত যে দোষ ছিল আমার হাজার হাজার।

বিস্তারিত»

১৭ই এপ্রিল, ১৯৮৭ (ফকক)

২৮ বছর অনেক সময়, কিন্তু মনে হচ্ছে এইতো সেদিন। প্রায় ১২ বছর বয়সী একদল কিশোরের যাত্রা শুরু ক্যাডেট কলেজ জীবনের। দিনটা ছিল ১৭ই এপ্রিল, ১৯৮৭ আজ থেকে ঠিক ২৮ বছর আগের একদিন। আমিও ছিলাম তাদের একজন। আমার মেঝ ভাই আমার প্রায় ৬ বছর বড়। ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ আমাদের চট্টগ্রামের বাসা থেকে ৭ মাইলের মত দুরে। ১৯৮১ সালে আব্বা বললেন, ভাইয়াকে ক্যাডেট কলেজের ভর্তি পরীক্ষা দেওয়াবেন।

বিস্তারিত»

আমার বন্ধু হিমেল -১

ওর আসল নাম জানার আগে আমি ওর টিজ নাম টা আগে জেনেছিলাম। ক্লাস সিক্সের কথা। শাহীন কোচিংয়ে ক্যাডেট কোচিং করি তখন। আমি ছিলাম আবাসিক সেকশনে। আর ও অনাবাসিক এ। এডমিশন টেস্টের কয়েক দিন যখন বাকি তখন থেকে আবাসিক অনাবাসিক মিলে একটা ব্যাচ করা হয়েছিল। “বান্দর” এর সাথে পরিচয় হয় তখনই। কেউ আদর করে ডাকতো। আর কেউ ওর সাথে মারামারিতে না পেরে। আমি অবশ্য কোনটা ভেবেই কিছু ডাকতাম না।

বিস্তারিত»