অটোয়া। ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯, রাত। ২১৯ বেল স্ট্রীটের একটা ঘেঁটো অ্যাপার্টমেন্ট। বৈচিত্র্যহীন একঘেয়ে জীবন। পড়া আর অ্যাসাইনমেন্ট করা; আমার শীতকালীন সেমিস্টার তখন মাঝামাঝি। টেবিল ল্যাম্পের আলোয় ঘর আলো-আঁধারী খেলছে। মূলতঃ ল্যাপিতে একটু পর পর ফেইসবুক, ইয়াহু আর জিমেইলে উঁকি মারছি আর এরিক ক্ল্যাপটন গাইছে ‘টিয়ারস ইন হ্যাভেন’ পড়ার ব্যাকগ্রাউন্ডে। পড়ার কথা সাবা মাহমুদের “পলিটিকস্ অব পায়িটি”। ২৬শে ফেব্রুয়ারি প্রফেসর রাদারফোর্ডের থিওরী-২ ক্লাসের রিডিং। দারুণ বই,
বিস্তারিত»২৫ ফেব্রুয়ারি : আগুনের পরশমনি ছোঁয়াবো প্রাণে
একটা বছর পেরিয়ে গেল। সেই দুঃসহ দিনটি আবার ফিরে আসছে। একটি সুশৃঙ্খল বাহিনীর নৃশংসতা আর বর্বরতার জঘন্যতম রূপ দেখেছিলাম আমরা। আর সেই অপরাধ হয়েছিল বিদ্রোহের নামে! এর নাম বিদ্রোহ! আমরা জেনে এসেছি, বিদ্রোহীরা শ্রদ্ধার মানুষ হন, অমিত সাহস নিয়ে তারা প্রচলিত ব্যবস্থা পাল্টে দিতে লড়াই করেন, অন্যায়ের বিরুদ্ধে মাথা উঁচু করে দাঁড়ান। পাহাড়সম উচ্চতার এই মানুষগুলোকে নিয়ে আমরা গর্ববোধ করি।
বিস্তারিত»