সত্যজিৎ রায়ের সাক্ষাৎকার: সিনিঅ্যাস্ট

সিনিঅ্যাস্ট সাময়িকীর সাথে সত্যজিৎ রায়ের সাক্ষাৎকার, ১৯৮১

সিনিঅ্যাস্ট: “পথের পাঁচালী” আপনাকে কিভাবে পরিবর্তন করেছে। এটা কি বাংলা আবিষ্কারে আপনাকে সাহায্য করেছে?

সত্যজিৎ রায়: পথের পাঁচালী নির্মাণের সময়ই আমি গ্রামীণ জীবন আবিষ্কার করেছি। এতে কোন সন্দেহ নেই। আমার জন্ম, বেড়ে ওঠা সবই শহরে, তাই গ্রাম সম্পর্কে সম্যক ধারণা এর আগে ছিল না। গ্রামে গ্রামে ঘুরে লোকেশন শিকার এবং খুঁজে পাওয়ার পর সেখানে কিছুদিন থাকা,

বিস্তারিত»

সত্যজিতের উত্তরসূরি ঋতুপর্ণ ঘোষ (একটি সাক্ষাৎকার)

বাংলা সংস্কৃতিতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পরই যার নাম উচ্চারিত হওয়া উচিত তিনি হলেন দ্য গ্রেট সত্যজিৎ রায়। আমার কাছে সত্যজিৎ যেন রবীন্দ্রনাথের চেয়েও বড়। কারণ খুব স্বাভাবিক, আমি এখনও রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত পৌঁছুতে পারিনি। চেষ্টাও করিনি অবশ্য, তার বদলে সত্যজিৎকে রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত যাওয়ার শর্টকাট রাস্তা হিসেবে ব্যবহার করেছি। রাস্তাটা চমৎকার, কারণ এপার-ওপার দুই বাংলা মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথকে সত্যজিতের চেয়ে ভাল আর কেউ বুঝেনি।

তো এই গ্রেট সত্যজিৎ রায়ের একটা সাক্ষাৎকার অনুবাদ করব করব করেও করতে পারছিলাম না।

বিস্তারিত»

সত্যজিতের অনির্মীত চলচ্চিত্র: দি এলিয়েন

সেই ১৯১৩ সালে উপেন্দ্রকিশোরের হাতে “সন্দেশ” পত্রিকার পত্তন। জন্মের দু’বছরের মাথায় জনককে হারিয়ে সুকুমারের হাতে পড়ে সে। ১৯২৩-এ সুকুমারের অকাল মৃত্যুর পরও তার ছোটভাই সুবিনয়ের চেষ্টায় কোনমতে চলতে থাকে। কিন্তু ১৯৩৪-এর পর আর পারলো না, বন্ধ হয়ে গেল সন্দেশের প্রকাশনা। ১৯৬১ সালে শুরু হওয়া অভিনব যাত্রায় সন্দেশ বিশেষ পুলকিত, কারণ এবার সে সত্যজিতের হাতে পড়েছে যে কি-না রায় পরিবারের উজ্জ্বলতম বাতি। তখনকার সময়ের সেরা শিশু বিনোদন পত্রিকা সন্দেশ,

বিস্তারিত»