নানা ধরনের এনালগ প্রতারনা তো যুগ যুগ ধরেই চলে আসছে।
জীবন-যাত্রা ডিজিটালাইজড হবার সাথে সাথে শুরু হয়েছে নানাবিধ ডিজিটাল প্রতারনাও।
আবার এই দুইয়ের সংমিশ্রনে এক পর্যায়ে শুরু হয়ে যায় হাইব্রিড প্রতারনাও।
নানা ধরনের হাইব্রিড প্রতারনা থাকলেও, সম্প্রতি এক নতুন ধরনের হাইব্রিড প্রতারনার গল্প শুনলাম।
শোনার পর মনে হলো, তথ্যটা শেয়ার করে অন্যদের সতর্ক করা দরকার। বিষয়বস্তু জানা থাকলে অন্যরা হয়তো প্রতারিত হবার হাত থেকে রক্ষা পেতেও পারেন…
এই প্রতারনাটি যারা করে তারা ফেসবুকে নিজেদেরকে খুবই সুখি কাপল হিসাবে দেখায়। প্রচুর রোমান্টিক ছবি দিয়ে পাতা-টাতা ভরে ফেলে। আর তক্কে তক্কে থাকে কিভাবে একজন যুতসই শিকার খুজে বের করা যায় যে তাদের ব্যাপারে কিছু আগ্রহ দেখাচ্ছে। এরকম আগ্রহ দেখানো দু’চার জনের সাথে মেয়েটি এক পর্যায়ে ছোটখাটো যোগাযোগ মানে হাই হ্যালো করা শুরু করে। যদি এর মধ্য দিয়ে শিকারকে তাদের কাছে পয়সাওয়ালা ও আলাপচারিতায় আগ্রহি বলে মনে হয়, তখন শুরু করে একটা সুক্ষ চাল।
কি সেই চাল?
মেয়েটি এই পর্যায়ে তার হাসি মুখের আড়ালে থাকা দুঃখের কথা, নির্যাতিত জীবনযাপনের গল্প ছবিসহ (অবশ্যই ফেইক) বর্ননা করা শুরু করে। এটা করে শিকারের কাছ থেকে সীমপ্যাথি আদায় করতে। এতে করে সীমপ্যাথি পাওয়া গেলে আসে তাঁর মানে শিকারের কাছে সাহায্যের জন্য আবেদন। শিকার কি ধরনের সাহায্য করতে আগ্রহি, তার উপরে নির্ভর করে প্রতারনাটি এরপর কোন দিকে গড়াবে।
যদি দেখা যায় শিকার নিজে ইনভল্ব হতে ইচ্ছুক না কিন্তু মেয়েটিকে সাহায্য করতে চাচ্ছেন, তখন সে অত্যাচার থেকে মুক্তি পেতে দূরে কোথাও চলে যাবার খরচ বাবদ কিছু টাকা পয়সা হাতিয়ে প্রতারনাটার ইতি টানে। এরপর গেল কি গেল না, কি আসে যায় তাতে, মিলমিশ হয়ে যাবার একখানা গপ্পো ফেদে দিলেই যখন ল্যাটা চুকে যায়… (আহম আহম আহম)
কিন্তু যদি দেখা যায়, শিকার নায়ক সেজে বন্দি নায়িকাকে উদ্ধারে ইচ্ছুক, তখন তাকে আরও বড় জালে আটকানোর ধান্দা করা হয়।
আসুন দেখি, কী সেটা?
যেহেতু এই পর্যায়ে শিকার একজন রুপকথার রাজপুত্র আর নারী-প্রতারক এক বন্দি-রাজকন্যা রূপে আবির্ভুত হয়েছে, সেহেতু সামান্য স্টিমুলি দিয়েই এখন তাদের মধ্যে নতুন কেমিস্ট্রির আগমন ঘটানো খুব একটা অসম্ভব কিছু না। হ্যাঁ, ঠিক সেটাই করা হয় এই পর্যায়ে।
আর এর ফল স্বরূপ অনেক খোলামেলা সংবেদনশীল আলাপ শুরু হয় তাদের মধ্য যার কালমিনেশন ঘটে কবে-কখন-কিভাবে বন্দি-রাজকন্যাকে উদ্ধার করা হবে – সেই পরিকল্পনায় গিয়ে।
এই যখন অবস্থা, তখন সকল প্রমানসহ দৃশ্যপটে অকস্মাৎ আগমন ঘটে খলনায়কের মানে বন্দি-রাজকন্যা হিসাবে ভান করতে থাকা মেয়েটির সঙ্গি বা স্বামীর।
“মু-হু-হা-হা-হা…” বলে সামনে এসে সে জানান দেয়, কিভাবে হঠাৎ করে সব তথ্য সে হস্তগত করেছে (এটা আসলে প্রতারনা প্ল্যানের অংশ)।
এখন সে কিভাবে উপযুক্ত শাস্তি বিধান করবে বন্দি-রাজকন্যার। আর মুখোস উম্মোচন করে দেবে ভদ্রবেশী পরকীয়া-আসক্ত শিকারকে…
তবে এ থেকে উদ্ধারের পথও বাতলে দেয় সে।
বলে পর্যাপ্ত টেকাটুকা ছাড়লেই দুটো ব্যাপারই চেপে যাবে সে।
এমন ভান করবে যে বউ তাঁর কিছুই জানে না। বাড়তি প্রমিজ হলো আর কখনো বউকে অত্যাচার না করার। তবে সেইজন্য তাকে শুধু কষ্ট করে আগ বাড়িয়ে সম্পর্কটা ভেঙ্গে আসতে হবে।
হাতেনাতে ধরা খাওয়ার পরেও মান বাচানো এমন চমৎকার অপশন পেয়ে, শিকার তা হাসি মুখে মেনে নেন। ভাবেন, যাক সেও ভাল থাকুক, আমারও মান বাচলো।
হ্যাঁ, টাকা পয়সা না হয় কিছু খরচ হলো, তাতে কি? একজনের উপকার তো হলো। আর কে না জানে, কুচ পানে কে লিয়ে কুচ খোনেকি জরুরাত হ্যায়, ব্লা ব্লা ব্লা……
কথা হলো, এই প্রতারনা পদ্ধতি নিয়ে আলাপ এইখানে, মানে সিসিবিতে কেন?
কারন যে সোর্সে এই ঘটনাটা শুনলাম, তার সাথে ক্যাডেট কলেজ কমুনিটির সংশ্লিষ্টতা আছে।
সেটা যেমন ভিক্টিম হিসাবে হতে পারে, হতে পারে প্রতারক হিসাবেও।
ভিক্টিম হিসাবে হলে ততটা চিন্তার কিছু ছিল না কারন কত এক্সক্যাডেটই তো কত সময়ে কতভাবে প্রতারিত হয়, দু’চারবার চুক চুক আর আহা উহু করে সেটা উতরানো সম্ভব।
কিন্তু যদি এধরনের প্রতারনা সংঘটনে আমাদের কম্যুনিটির কারো সংশ্লিষ্টতা থাকে, তা হবে কমুনিটির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
এই লিখাটা দেয়ার একটা উদ্দেশ্য সবাইকে এজাতীয় প্রতারনার বিষয়ে সতর্ক করা হলেও মূল উদ্দেশ্য কিন্তু ভিজিল্যান্ট করা যেন আমাদের সার্কেলের কেউ এসবে না জড়ায়।
আর কেউ এতে জড়িয়েছে জানা গেলে সবার উচিৎ হবে তা না লুকিয়ে বরং বিষয়টির দ্রুত আইনানুগ সমাধানের চেষ্টা করা…
সবাইকে নববর্ষের রাশি রাশি শুভেচ্ছা!!!
:clap: :clap: :clap:
অভিনব ... কত লেভেলে যে জীবন অভিনব হয়!!!!!
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
হ্যাঁ, সেটাই.........
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই, গতকাল আপনার অন্য লেখাটা পড়লাম, আজ এটা.... ভাবছি.....!!!!
আহ, কী আজীব দুনিয়া!!!!!
ভালো লেগেছে, ভাই 🙂
তানভীর আহমেদ
ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
আমি কাউকে ভয় দিতে চাচ্ছি না। তবে এটাও ঠিক যে সংখ্যায় যত কমই হোক, এ ধরনের ঘটনা কিন্তু ঘটছে।
আর এ থেকে দূরে থাকা বা নিরাপদ থাকার জন্য ইনফরমেশন শেয়ারিং-এর মনেহয় বিকল্প নাই।
আবার এটাও ঠিক, যেকোনো কথা শুনেই যে কাউকে সন্দেহ করে বসাটাও ঠিক না।
"খলের ছলের অভাব হয় না"। নিজেকে ডিসট্রেসড বর্ননা করাটাই দৃষ্টি আকর্ষনের একমাত্র পন্থা না।
তাই প্রথমবার যে কারো দুঃখে কথা শুনে গলে যাওয়াও যেমন ঠিক না, তাকে সন্দেহ করে বসাও ঠিক না।
খুব ভাল হয় সব কিছু কনটেক্সট (সার্বিকতা অর্থে) দিয়ে বিচার করতে পারলে।
তাছাড়া জাম্পিং ইনটু কনক্লুশন, সেটা যে দিকেই যাক না কেন, ঠিক না।
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
🙂 🙂 🙂 🙂
ভাইয়া, তোমার এক একটি লেখা মানেই হলো এক একটি নতুন তথ্যকাহিনী। আমরা জানি, এসব বিচ্ছিন্ন ঘটনা; কিন্তু বিচ্ছিন্ন ঘটনাও তো সমাজের অংশ তাই সতর্কচক্ষু রাখা প্রয়োজন।
আরে, কি অবাক কান্ড!
তোমার কমেন্টের দেখি উত্তর করি নাই!!
অনেকদিন পর তোমার পদচারনা দেখে ভাল লাগলো।
তোমার লিখা না এলেই সিসিবি ঝুলে পরে। আড্ডা জমে ওঠে না।
দেখি, এ যাত্রায় ক'দিন থাকো...
এবার মন্তব্য নিয়ে কিছু কথা
কখনো কখনো রেয়ার হলেও এ জাতীয় ঘটনাগুলো লিখতে চাই, রেকর্ড হিসাবে।
এটা আসলে এক ধরনের দায়বদ্ধতা।
এ জাতিয় লিখাগুলো থেকে কেউ উপকৃত হলে বা এগুলো কেউ পছন্দ করলে তাই ভিন্ন ধরনের একটা অনুভূতি হয়...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
অনেকদিন পর ব্লগে এলাম তোমার লেখা দেখে। ভাল আছো আশাকরি।
হ্যাঁ, আপু, আছি ভালই...
তুমি???
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
এমন অভিনব প্রতারণার কথা জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ, পারভেজ।
খায়রুল ভাই, এটা খুব কমন কোনো প্রতারনা কৌশল না।
সেই ভাবে ভাবলে সতর্ক করাটা খুব বেশি জরুরী কিছু ছিল না।
তবুও জানালাম এটা ভেবেই যে এজাতীয় ঘটনায় আমাদের কমুনিটির ভালনারেবিলিটি মনে হয় অন্যদের চেয়ে একটু বেশীই...
আশা করছি যে এটা পড়ে কেউ খুব একটা প্যানিকড হবেন না।
আবার ভাতৃত্ববোধ দেখাতে গিয়ে অতিরিক্ত জড়িয়ে পড়তে হলেও কিছু সতর্কতা কিছু দুরত্বও রক্ষা করাটা যে জরুরী সেটা বুঝবেন।
এটুকু হলেই লিখার উদ্দেশ্য সফল.........
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
পারভেজ ভাই,
এই ধরনের প্রতারনার ঘটনা আসলে কোন দিক থেকে অন্যরা শুনছে সেটা মনে হয় একটা ফ্যাক্টর।
ঘটনা আরেক পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে দেখি চলেন।
একজন লোলুপ পুরুষ, ক্রমাগত শিকার খোজে অনলাইনে, ফেসবুকে। শিকার পেয়েও গেলো। মেয়েটার সাথে তার সঙ্গীর কিছু বা অনেক বড় কোন ঝামেলা চলছে। শিকারী মাত্রেই জানে এখানে কি করে খেলতে হবে। সেই খেলার এক পর্যায়ে মেয়েটার সম্পর্ক আবার তার সঙ্গীর সাথে জোড়া লেগে গেল কিংবা এই লোলুপ আচরণ ধরেতে পেরে মেয়েটা পিছু হটলো। তখন শিকারীর প্যাটার্ন হবে শিকারকে হেয় প্রতিপন্ন করে বের হয়ে আসা। তাই টাকা পয়সার গল্প ফাঁদা। এই ধরনের লেনদেন এ সাক্ষী না থাকায় এই গল্প বলতে তো আর পয়সা লাগে না।
দ্বিতীয় ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার। পরকীয়া ধরা পড়ার পরও অনেকেই ঘর না ভাঙ্গতেই সচেষ্ট থাকে। তাই শিকারীর পক্ষে আবারও একই গল্পই দেয়া লাগে।
জাস্ট অন্য একটা পয়েন্ট অফ ভিউ। কারণ চারপাশে, এই কমিউনিটিতে এমন লোলুপ শিকারীর আনাগোনা সারাক্ষন টের পাই।
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
অরূপ, প্রথমেই কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, ফিরে এসে আবার মন্তব্য জানানোর জন্য।
লিখাটা যে তুমি গভীর মনযোগ দিয়ে পড়েছো এবং এটা নিয়ে ভেবেছো, ভেবে নতুন একটা ডিমেনশন উম্মোচন করেছো, তাতে কৃতজ্ঞতার চেয়েও বড় কিছু তোমার পাওনা...
এবার তোমার বক্তব্য নিয়ে আমার কিছু ভাবনা শোনাই।
তোমার প্রথম কথাটা মানে "কোন পক্ষের বক্তব্য শোনা হচ্ছে", সেটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ন। আবার ভিন্ন যে দৃষ্টি কোন থেকে তুমি দেখতে আহ্ববান জানালে, সেটাও যে খুবই সম্ভাব্য তা স্বীকার না করে কোনোই উপায় নাই।
তারপরেও একটা বিষয়ে আমার কিঞ্চিৎ পক্ষপাত আছে। আর সেটা হলো এরকম একটা ঘটনায় অর্থের বিনিময়ে সমঝোতায় আসা বা নিস্পত্তি করা পক্ষটির বিপক্ষে
যেই "লোলুপ পুরুষ"-দের কথা বলেছো, আমি জানি তারা বাস্তবে যখন বিরল না, ফেস বুকেও তা হবার কথা না।
তবে যারা অভ্যাসগত লোলুপ, তারা ফাঁদে পড়ার চেয়ে ফাঁদে ফেলতেই বেশি সিদ্ধহস্ত হবার কথা।
সম্ভবত তারা কাজটি এমন ভাবে করে, যেন পরে কোনো প্রমান না থাকে।
বা থাকলেও তা এতই নগন্য যে তার উপর নির্ভর করে পয়সা খসানো সম্ভব না।
এই কারনেই আমার মনে হয়েছে, মিটমাটের কথা বলে যার কাছ থেকে টাকা খসানো হলো, সম্ভবত সে একজন ভিক্টিমই।
আবার তোমার কথাও যদি মেনে নাই, যে তরুন-তরুনির মধ্যে হয়তো সমস্যা যাচ্ছিল তখন তা জানতে পেরে কোনো এক "লোলুপ পুরুষ" তরুনির দিকে হাত বাড়ায়......
আমার মতে সেটা ততক্ষনই খারাপ, যতক্ষন সেটা ঘটছে একতরফা ভাবে।
কিন্তু যদি তা উভয়ের পুর্ন সম্মতিতে স্বতস্ফুর্তভাবে ঘটে, আমি এজন্য কাউকে তেমন একটা দোষারোপ করার কারন দেখি না।
কারন সম্পর্ক কোনো দাসখত না। সম্পর্কে এমন কিছু শর্ত থাকে যার কারনে উভয়ের চেষ্টা করার কথা উভয়ের সর্বাধিক ইন্টারেস্ট যেন সার্ভড হয়।
সেটা যখন একপক্ষ অন্যপক্ষকে দেয় না বা দিতে পারে না, সম্পর্কে স্বতঃপ্রবৃত্ত শৈথিল্য এসে যায়।
এজন্য দায় ঐ শৈথিল্য প্রদর্শনকারীর, শৈথিল্য প্রাপ্তের নয়।
এই সময় যদি ডেপ্রাইভড ব্যাক্তি তাঁর মতো অন্য কোন ডেপ্রাইভড কাউকে খুজে পান, এবং একটা সৌহার্দ্যপুর্ন সহ অবস্থান তৈরী করেন - আমি সেটাকে খুব কোনো দোষ দিতে পারি না।
এইবার শেষাংশ নিয়ে আমার মত দিচ্ছি।
তরুণ-তরুনীর সম্পর্কে ভাটা যাচ্ছিল, কিন্তু তা তো আর ভেঙ্গে পড়ে নাই।
এটা ঠিক, ভাটা এক সময় কেটে যেতেও পারে।
ধরা যাক এক সময় তা কাটলোও, আত্মগ্লানীর কারনেই হোক অথবা তরুনের প্রতি বিশ্বস্ততা ও ভালবাসা প্রকাশ করতেই হোক, তরুনি তাঁর ভিন্ন ব্রীফ ইনভলবমেন্টের কথা তরুণ কে জানালো।
আমার তো মনেহয় তরুনের উচিৎ তা থেকে লেসন নেয়া যে সে ছাড়াও তাঁর সঙ্গির গতি আছে। সুতরাং ভবিষ্যতে সতর্ক থাকতে হবে।
কিন্তু তা না করে, সে যদি এই ঘটনাটাকে টেকাটুকা কামাই-এর একটা উসিলা মনে করে - তাইলে এই তরুনির কপালে ভবিষ্যতে ঘোর দুঃখ আছে.........
কয়ে রাখলাম কিন্তু!!!!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
🙂 🙂 কথা সত্য পারভেজ ভাই। :thumbup: :thumbup:
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও আন্তর্জাতিক মানের অবস্থান না নিয়ে স্পেডকে স্পেড বলার জন্য, ::salute:: পারভেজ ভাই।
পুনশ্চঃ গুরুত্বপূর্ণ লেখা! অরূপদার মন্তব্যটিও গুরুত্ববাহী। :thumbup:
এমন মানব জনম, আর কি হবে? মন যা কর, ত্বরায় কর এ ভবে...
গুরুত্বপুর্ন মনে করায় ধন্যবাদ।
অরূপ চমৎকার একটি দিক উন্মোচোন করেছে।
ওটা নিয়েও আলাপ করবো...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
দরকারী লেখা । চালিয়ে যান :boss:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
থ্যাংক ইউ...
🙂 🙂 🙂
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
নতুন এবং এক অভিনব পদ্ধতিতে প্রতারণা এর তথ্য জানলাম। আমাদের সবারই সাবধান থাকা উচিত এইসব সোশাল মিডিয়া এর ব্যাবহার এর ক্ষেত্রে। সোশাল মিডিয়া এর ভাল দিক যেমন আছে, খারাপ দিক এর ও কমতি নেই। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ লিখা আমাদের সচেতনতা বাড়াতে সাহায্য করবে। অনেক ধন্যবাদ পারভেজ ভাই।
"আমাদের সবারই সাবধান থাকা উচিত..." - এটাই বড় কথা।
আর আমার চেষ্টা থাকবে কোনো রকমের প্যানিক সৃষ্টি না করে তথ্য দেয়ার।
তোমাদের আগ্রহ দেখে, এজাতীয় আরও কিছু লিখালিখির উৎসাহ পাচ্ছি...
পড়ার ও মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ!!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ফ্রেন্ড লিস্ট খুব সাবধানে বড় করছি। কমন ফ্রেন্ডস, পড়াশুনা, শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, চাকরিক্ষেত্রে... ইত্যাদি যাচাই-বাছাই করে তবেই 'বন্ধু' নির্বাচন করি। তবুও শংকা তো থেকেই যায়।
যাই হোক, আশা করি সবাই আপনার লেখা পড়ে সাবধান হবে।
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
খুব বেশি চাপ নেয়ার কিছু নাই।
যারা যারা এই ধরনের ঘটনা যে ঘটে তা জানে, তাদের নিয়ে কেউ কোনো রিস্ক নেবে না বলেই আমার বিশ্বাস।
তাছাড়া খুব একটা পরিচিতি না থাকলে কারো সাথে বেশি ব্যক্তিগত আলাপে না জড়ানোটাও সতর্কতার একটা অংশ হতে পারে......
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.