যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (৪)


হাফটাইমে নীলদের দলের সবাইকে একটু বিমর্ষ দেখাচ্ছিল। একটু ঠান্ডা খেয়ে রাশেদ, নীল আর সবুজ মাঝে বসে বাকিদেরকে গোল করে নিয়ে বসলো মাঠের এক পাশে। পা ছড়িয়ে বিশ্রাম করতে করতে সবুজ বললো- আর কোন গোল করতে দিমুনা মাইরি। ওর কন্ঠে অস্বাভাবিক দৃঢ়তা ছিল। রাশেদ সম্মতিসূচক মাথা নেড়ে বললো- নীল। একটা সুযোগ-একটা সুযোগ পাওয়া গেলে ঐটাকেই কাজে লাগাতে হবে রে। ৯০ মিনিটের খেলায় এইরকম একটা দুইটা সুযোগেই নির্ভর করে পুরা খেলার ভাগ্য।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (৩)

খেলার দিন সকাল থেকেই নীলদের দলের সবাই ভেতরে ভেতরে চাপা উত্তেজনা নিয়ে প্রতীক্ষায় থাকলো বিকালের। গত কাল ওরা কেবল ওয়ার্ম আপ করে ড্রিবলিং, ওয়াল পাসিং, অ্যাটাক- কাউন্টার অ্যাটাক, কর্ণার আর পেনাল্টি প্র্যাক্টিস করলো। শেষে ১০ মিনিট-১০ মিনিট করে ছোট গোল বারে খেলে অনুশীলন সেশন শেষ করে নিজেদের পরিকল্পনা গুলো আরেক দফা শানিয়ে নিল ওরা। তারপর আর একটি রাত ফুরাবার পালা।

রাশেদ ঘড়ি দেখলো।

বিস্তারিত»

যখন বাজলো গেমস এর বাঁশী (২)

নীল পরিকল্পনা করে ফেলল জেদের বশেই। ঠিক হলো- এই মাঠেই এই দলকেই হারাতে হবে খেলে। এবং তা করতে হবে যত দ্রুত করা যায় ততোই স্বস্তির হবে।

জগতে কেউ কেউ আছে যে একবার একটা নির্ধারন করে ফেললে তা সম্পূর্ণ না করা পর্যন্ত হাল ছাড়ে না। কিন্তু নীলের বয়সে ততটুকু আশা করা বাড়তি বলেই ঠেকা উচিৎ। তথাপি এই ছেলেটি কিন্তু সেইরকম অসাধ্যকে আয়ত্ত্বে আনতে বদ্ধ পরিকর হয়ে উঠলো।

বিস্তারিত»