বিদায়, কাজীদা!

১৯ জানুয়ারি ২০২২।
সন্ধে ছ’টা।
ঢাকা।

‘ধুশ…শালা!’ শাহবাগ সিগন্যালে অপেক্ষা করতে করতে তৃতীয়বারের মত গাল দিয়ে উঠল সোহেল। প্রায় ১৫ মিনিট হয়ে গেছে গাড়ি বন্ধ করে থেমে আছে। সিগন্যাল ছাড়ার নামই নেই! অথচ, ট্রাফিক সিগন্যাল একাধিকবার লাল, হলুদ পার হয়ে সবুজ হয়েছে। হলে হবে কী? রাস্তায় দাঁড়িয়ে অনেকগুলো ট্রাফিক পুলিশ হাত তুলে, বাঁশী দিয়ে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করছে। তাহলে কোটি কোটি টাকা খরচ করে অটোমেটেড সিগন্যাল বসিয়ে লাভ কী হলো?!

বিস্তারিত»

ওয়েস্টার্নঃ ঠান্ডা প্রতিশোধ! ৫ম পর্ব

পর্ব

৯।

পরদিন একটু বেলা করেই আর্থারের বাড়িতে গেল ন্যাশ। বাড়িটা দিনের আলোয় ভাল করে দেখতে পেল। ছোট-খাট হওয়া স্বত্তেও সুন্দর করে সাজানো। সামনে ছোট্ট একটি ফুলের বাগান, দেখেই বোঝা যায় নিয়মিত যত্ন নেয়া হয়। দরজা নক করার কিছুক্ষণ পরই দরজা খুললো র‍্যাচেল। ন্যাশ ওকে দেখেই চিনতে পারল-কেননা ও দেখতে প্রায় ওর মা এর মতনই হয়েছে,

বিস্তারিত»

ওয়েস্টার্নঃ ঠান্ডা প্রতিশোধ! ৪র্থ পর্ব

পর্ব ১
পর্ব ২
পর্ব ৩

৭।

ভোরের আলো ফোঁটার আগেই বের হয়ে পড়ল ন্যাশ। শেরিফকে কারসন সিটির কথা না বলে ভূমি জরিপের কথা বলেছে ও। কারো মনে অযাচিত কৌতুহল উদ্রেক আপাতত না করাই ভাল হবে। দুই দিনের মত খাবার সাথে নিয়ে বের হচ্ছে- আশা করছে নদীর তীরবর্তী এলাকা হবার কারনে শিকার বা মাছের অভাব হবে না।

বিস্তারিত»

ওয়েস্টার্নঃ ঠান্ডা প্রতিশোধ! (২য় পর্ব)

১ম পর্ব

৩।

ঐ দিন বিকেল বেলা।
ন্যাশ যখন হোটেল থেকে বের হল ততক্ষণে সূর্যের দাপট অনেকটাই কমে এসেছে। ওর পোশাক-পরিচ্ছদ এখন একেবারে পশ্চিমাদের মতনই। শুধু পার্থক্য হচ্ছে কোমরে কোন গানবেল্ট ঝোলানো নেই। এখন ও যে যেদিকে লক্ষ্য করে হাঁটছে শেরিফের অফিসটা সেদিকেই। শেরিফের অফিসের সুইঙ্গিং ডোর ধাক্কা দিতেই ও দেখল শেরিফ একমনে কি সব কাগজ-পত্র পড়ছে।
-হ্যালো শেরিফ।

বিস্তারিত»

ওয়েস্টার্নঃ ঠান্ডা প্রতিশোধ! (১ম পর্ব)

(এখানে বর্ণিত তথ্য ও উপাত্ত ঐতিহাসিকভাবে সত্য নাও হতে পারে)

১।

সানসিটি, ক্যালিফোর্নিয়া।

শহরের একমাত্র আন্ডারটেকার ডার্টি মরিস এক দলা থুথু ফেলে জানালো কবর খোঁড়ার কাজ শেষ। গত কিছুদিন টানা বৃষ্টি হবার কারনে মাটি নরম হলেও আঠাল ভাবের জন্য কাজটা মোটেও সহজ ছিল না। গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি এখনো চলছে বলে ইতোমধ্যেই কবরের মধ্যে পানি জমা শুরু হয়ে গেছে। কনকনে ঠান্ডার মধ্যে বৃষ্টিতে ভিজে গিয়ে সে রীতিমতন ঠকঠক করে কাঁপছে।

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! শেষ পর্ব

পর্ব

১১।

ওদের দুজনকে ঘিরে সবাই গোল হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। দুইজনের অস্ত্রই জমা আছে রবার্ট এর কাছে। নিয়ম করা হয়েছে কোন একজন আত্মসমর্পন করা না পর্যন্ত লড়াই চলবে। স্পর্শকাতর জায়গায় যেমন চোখ, বেল্টের নিচে আঘাত করা চলবে না। পুরো লড়াইয়ে রেফারির ভূমিকা পালন করবে রবার্ট।

মাইকের চেয়ে উইলিয়াম্‌স বিশ/পঁচিশ পাউন্ড বেশি হলেও উচ্চতার দিক দিয়ে পিছিয়ে আছে।

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! পর্ব পাঁচ

পর্ব

৯।

কয়েক দিন পর।

বেশ অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে শেরিফ মরগান। মনের মধ্যে কেমন জানি কু ডাক দিচ্ছে!! কেন জানি মনে হচ্ছে ভয়ানক কিছু একটা ঘনিয়ে আসছে…অথচ সবকিছু কি ভাল ভাবেই না চলছিল!!! কেউ ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারে নি, উইলিয়াম্‌স গ্যাং-কে ও কি সুচতুর উপায়ে নেতৃত্ব দিয়ে চলছে…

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! পর্ব চার

পর্ব ১
পর্ব ২
পর্ব ৩

৭।

স্বপ্ন দেখছে মাইক। বাবা, মা, গ্রান্ড পা সবাইকে দেখা যাচ্ছে। ওর জন্য ক্রিসমাস গিফট এনেছে বাবা। খেলতে খেলতে হঠাৎ করে ও মাটিতে পড়ে গেল। ওকে তুলতে কে জানি হাত বাড়িয়ে দিল। মুখের দিকে তাকাতেই দেখতে পেল আংকেলকে!! ওর নাম ধরে ডাকছে। ঝপ করে সব কিছু উধাও হয়ে গেল,

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! পর্ব তিন

পর্ব ১
পর্ব ২

৫।

কেটদের বাড়ি যাবার ট্রেইলটা কিছুটা রুক্ষ হলেও দুই পাড়ের অপরুপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মাইককে মুগ্ধ করল। অনেক দূরের পর্বত শ্রেনী তার বিশালতার মধ্য দিয়ে এই সৌন্দর্যকে শতগুণে বর্ধিত করেছে। ট্রেইলের এক পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে সরু জলধারা। পথ থেকে বেশ খানিকটা নিচে। সম্ভবত এটা ফ্লাশ ষ্ট্রিম, বর্ষাকালে বা পাহারী ঢল নামলে মনে হয় পানি অনেক বেড়ে যায়।

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! পর্ব দুই

পর্ব ১

৩।

পরের দিন।
টানা ঘুম দেবার পর সকাল বেলা জম্পেশ নাস্তা করে বেশ ঝরঝরে লাগছে মাইকের। হ্যাটটা মাথায় দিয়ে সেলুন থেকে বের হয়ে রাস্তায় নামল। ঝলমলে একটি রৌদেজ্জ্বল দিন। রোদ পিঠের উপর পড়তেই বেশ আরাম লাগল। হাঁটতে হাঁটতে ডাক্তারের চেম্বারের সামনে চলে এল। ‘যাই ডাক্তারের সাথে পরিচিত হয়ে আসি’ ভেবে চেম্বারের ভিতরে প্রবেশ করল।
-গুড মর্নিং ডক…!

বিস্তারিত»

কালো ঘোড়ার আরোহী!!! পর্ব এক

[ প্রখ্যাত মনীষী আলফ্রেড মুইকিহনু বলেছেন, ‘কিছু কিছু সাহিত্যকর্ম আছে রচনা করা খুবই সহজ- যেমন রসময় গল্প(!), ওয়েস্টার্ন গল্প ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এর কোনটাকেই মৌলিক দাবী করা শুধু কঠিনই নয়, বোকামীও। স্থান, কাল, পাত্র আলাদা হলেও কাহিনী সাধারণত ঘুরে ফিরে একই হয়…’
যেহেতু আমি খুব চালাক, তাই এই গল্পটিকে এক্কেবারে মৌলিক দাবী করছি না…কেউ যদি তার জীবনে পঠিত, শুনিত বা দেখিত কোন কাহিনীর সাথে এর কোন অংশের মিল পান,

বিস্তারিত»