যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – প্রথম পর্ব
যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – দ্বিতীয় পর্ব
যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – তৃতীয় পর্ব
যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – চতুর্থ পর্ব
যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – পঞ্চম পর্ব
যৌনতা সম্পর্কিত নানা ভুল ধারনা – ষষ্ঠ পর্ব
উনিশ
স্টাডি বলছে, একটি ব্রেক আপ হ্যান্ডেল করার জন্য পুরুষদের চেয়ে নারীরা অনেক বেশী সক্ষম। অর্থাৎ ব্রেক আপের পর নারী যতটা ভেঙ্গে পড়েন, যতসহজে তা সামলে নেয়, পুরুষরা সাধারনতঃ তারচেয়ে অনেক বেশী ভেঙ্গে পড়েন এবং সামলে উঠতে অনেক বেশী সময় নেন।
এটা ঘটে দুই কারনে:
১) নারীরা ব্রেক আপের কথা ও এই সম্পর্কিত হার্ডশীপগুলো ক্লোজ সার্কেলে খুব সহজেই শেয়ার করতে পারেন। এগুলো শেয়ার করার মত একটা রেডি ক্লোজ সার্কেলও তাঁদের প্রায় সময়ই থাকে। আর সেই গ্রুপটা এই সময়টাতে সামলে উঠবার জন্য খুব সাপোর্টিভও থাকে।
২) একটি সম্পর্ক ভেঙ্গে পড়লেও চাইলেই দ্রুত আরেকটা সম্পর্কে ঢোকার জন্য তাঁদের হাতে পর্যাপ্ত সংখ্যক বিকল্প প্রায় সময়েই রেডি থাকে। তাই বাধ্যতামূলক একা থাকার ঝুঁকি তাঁদের জন্য কমই থাকে। আবার কোনো সম্পর্কে যে তাঁরা যে ঢুকবেনই, এমন না। কিন্তু এই যে চাইলেই ঢুকতে পারে, এই ব্যাপারটা তাঁদের জন্য পুরুষদের চেয়ে অনেক বেশী সামলে ওঠা ফ্রেন্ডলি…
প্রথম কারনটা তো সেলফ এক্সপ্লানেটরি। তাই আর ব্যাখ্যায় যাচ্ছি না।
দ্বিতীয়টা নিয়ে কিছু ব্যাখ্যা হাজির করবো, কারন এটা আজকে যা বলতে চাচ্ছি সে বিষয়ের প্রসঙ্গ কথা। আগে ব্যাখ্যাটা দেই, তারপর বিষয়টা টানছি…
জানা শোনা পুরুষদের নিয়ে একজন নারীর সার্কেল হতে পারে তিন ধরনের: ক) হ্যাং আউট-এবল সার্কেল যেটার সাইজ ৪০-৫০ জনের মত, খ) ফ্লার্টিং-এবল সার্কেল যেটা ২০-২৫ জনের মত, এবং গ) মেইক আউট-এবল সার্কেল যেটায় থাকে ১০-১২ জনের মত।
এই সার্কেলের অন্তর্ভুক্তরা হতে পারেন যোগাযোগে থাকা বা যোগাযোগ সম্ভব: স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সহপাঠিরা-সিনিয়াররা, সহকর্মিরা, যেকোনো বয়সি বসেরা, কাছাকাছি বয়সের শিক্ষকগন, বড় ভাই ও বোনদের সহপাঠি-বন্ধুরা, স্বামীর বন্ধুরা-সহকর্মিরা, বান্ধবিদের স্বামীরা, ইত্যাদি…
প্রথম গ্রুপটি হলো এদের মধ্য থেকে তাঁরা, চাইলেই অন বা অফ লাইন যাদের সাথে নারী হ্যাং আউট করতে পারেন। হয়তো কখনো কখনও করেও দেখেছেন। এটা করতে গিয়ে তাঁরা একসময় বুঝতে পারেন এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার ফ্লার্টিং-এর জন্যেও কোয়ালিফাই করেন। আবার ফ্লার্টিং করতে গিয়ে তাঁরা বুঝতে পারেন, এদের মধ্যে কাউকে কাউকে চাইলেই তিনি মেইক আউট-এর জন্যেও বেছে নিতে পারেন।
কথাগুলো বলার কারন হলো এই যে, কেউ যখন একজন নারীর কাছ থেকে মেইক আউটের সম্মতি পান, এটা ভাবার কোনো কারন নাই যে তা এসেছে হঠাৎ করে। বরং এটাই খুবই সম্ভব যে ধাপে ধাপে তিনি ঐ পর্যায়ে যোগ্যতা দেখিয়ে পৌছেছেন।
আরও গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, এই অবস্থানে পৌছানোটাই বড় কথা না, এটা ধরে রাখাটাও বিরাট একটা চ্যালেঞ্জ।
কারন একটু উনিশ-বিশ হলেই নারী তাঁকে বাদ দিয়ে পাইপ লাইনে থাকা অন্য কাউকে সুযোগটা দিতে চাইতেই পারেন। দেনও।
আছে, পুরুষদের জন্য সেরকম কোনো সুযোগ? বুঝতেই পারছেন, নাই। একেবারেই নাই।
আজকের মূল আলাপটা হলো নারীর সেই সামর্থ্য নিয়ে, যে তাঁরা চাইলেই যখন খুশি তখন ১০-১২ জনের মেইক আউট সার্কেল থেকে যে কাউকে তাৎক্ষণিক ভাবে অথবা অন্যগ্রুপ থেকে কিছুটা সময় নিয়ে পেতে পারেন।
এ জন্য তাঁদের তেমন কোনো কাঠখড় পোড়াতে বা খরচপাতি করতেও হবে না।
শুধু একটা ডাক পেলেই ধন্য ধন্য করে চাওয়া যেকোনো সার্ভিস দিয়ে যাবে ১০-১২ জন থেকে শুরু করে ৪০-৫০ জনের যে কেউ।
এই যখন সিঙ্গেল নারীদের চাহিবা মাত্র পাইবার সম্ভাব্যতা, তখন, বস-সহকর্মি-সহপাঠি-প্রতিবেশী-ফেবুবন্ধু-বাড়িওয়ালা ইত্যাদির অন্তর্ভুক্ত অঘনিষ্ট কোনো পুরুষ যখন ইঙ্গিত পুর্ণ ভাষায় জানায়, “একা থাকতে নিশ্চয়ই খুব কষ্ট হয়, আমাকে বলবেন, যা দরকার, যেখানে দরকার, পৌছে যাবো…” – নারী তখন বিরক্ত না হয়ে আর কি করবেন?
হ্যাঁ, করেন। প্রকাশ্যে না হলেও মনে মনে কসে গাল পাড়েন, “গাধার বাচ্চা, ফাইজলামির আর জাগা পাস না! আমার কি পার্টনারের অভাব পড়ছে যে তোরে রাস্তা থেকে তুলে নিতে হবে? দূরে গিয়া মর!!!”
আগেও বলেছি, আবারো বলছি, সিঙ্গেল নারী যখন একাকী থাকেন, সেটা পুরুষের মত সুযোগের অভাবে নয়, সাধারনতঃ সম্পুর্ন নিজের ইচ্ছায়। তাঁর এই ইচ্ছাকে সম্মান করতে না পারাটা তাঁকে হয়রানি করার সমতূল্য……
কুড়ি
যেকোনো যৌন অভিজ্ঞতার মধ্যেই যুগপৎ ভাবে কিছু না কিছু স্ট্রেস এবং কিছু না কিছু এডভেঞ্চার থাকে।
খুব পরিচিত পার্টনারের সাথে দিনে দিনে এগুলো কমে আসে, কিন্তু একেবারে শুন্য হয়ে যায় না। আবার, স্বল্প পরিচিত পার্টনারের সাথে এগুলো বেশী থাকে।
বয়স বাড়লে কমে আসে, কম বয়সে বেশী থাকে।
কেন বলছি এইসব?
দেখা গেছে, সেক্সকে যখনই বিধি নিষেধের জালে বেঁধে ফেলা হয়, ট্যাবু দিয়ে জর্জরিত করা হয়, ব্যাখ্যা বিবৃতি দিয়ে অগ্রহনযোগ্য করে ফেলা হয় – এটার এডভেঞ্চার ভ্যালু অনেকগুণ বেড়ে যায়।
এতটাই বেড়ে যায় যে এডভেঞ্চার-লাভারদের জন্য এটার স্ট্রেসফুল বিষয়টা ধর্তব্যে নেবার মত আর কোনো ফুরসৎ থাকে না।
দেখা গেছে, আমেরিকায় অনেক খচ্চাপাতি করেও “রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ এডুকেশন” নামে বিস্তারিত যৌন শিক্ষা দিয়েও যে আনওয়ান্টেড টিনএইজ প্রেগন্যান্সি এবং আর্লি সেক্স এক্সপেরিয়েন্স এইজ কমানো যায় নাই, সেটার কারন এটাই।
ওখানে ডাইভার্সিটি সম্পন্ন পপুলেশন থাকার কারনে এমন কথা বলা যায় না, যা শুনে কোনো না কোনো সেগমেন্ট-এর মানুষের অনুভুতি আহত হয়।
তাই ওখানে যা হয়, তা হলো, সব সুস্বাদু রান্না শিখিয়ে শেষমেষ বলাহয়, “খবরদার, বিয়ের আগে, এডাল্ট হবার আগে কিচ্ছুটি করবা না কিন্তু!!!
এতে ভদ্র-নম্র নিয়ম মানা ছেলে মেয়েরা মেনে যায়, কিন্তু এডভেঞ্চার-লাভাররা বরং আরও উষ্কে যায়, ভাবে, “ব্যাপারখানা কি, দেখি তো? এত বিধি নিষেধ যখন, নিশ্চয়ই দুর্দান্ত একখানা এডভেঞ্চার হবে একাজ একবার করতে পারলে…
তাঁরা ঐ এডভেঞ্চারের নেশায় এতটাই বুদ হয়ে থাকে যে স্ট্রেসের ব্যাপারটা তখন আর মাথায় থাকে না।
কিন্তু ইওরোপের চিত্র কিন্তু ভিন্ন।
সেখানে পপুলেশনের হোমোজিনিটির কারনে ডাইভার্সিটির প্রতি সম্মান দেখানোর কোনো দরকার পড়ে না।
তাঁরা তাই লেসন দেবার সময় স্ট্রেসের ব্যাপারগুলোতে অনেক বেশী গুরুত্ব দিতে পারেন।
আবার অনেকগুলো দেশেই টিনএজাররা আইডি দেখিয়ে যেকোনো স্টোর থেকেই বিনামূল্যে কন্ট্রাসেপটিভ সংগ্রহ করতে পারে।
সেখানে যেহেতু বিধিনিষেধের বালাই নাই, তাই এডভেঞ্চারিজমের জন্য কোনো সেক্সের ঘটনা ঘটে না। আর এডভেঞ্চারের ব্যাপারটা কমিয়ে আনা যায় বলেই তখন তাঁদের সামনে এসে পড়ে, “ব্যাপারটা কতটা স্ট্রেসফুল হবে, সেই চিন্তা”।
কিছুদিন আগে দেখলাম, এক স্টাডিতে বেরিয়ে এসেছে, অল্প বয়সিদের যৌনতায় জড়ানো আগের চেয়ে কমে আসছে। যাও কিছু শুরুতে ঘটছে, দেখা যচ্ছে, রিপিট এক্টিভিটি সিগনিফিক্যান্টলি কমে যাচ্ছে।
আর আনওয়ান্টেড টিনএইজ প্রেগন্যান্সি?
সেটা তো ওখানকার অনেক দেশেই এখন প্রায় শুন্যের কোঠায় নেমে এসেছে…
এসবই সম্ভব হয়েছে কমুনিকেশন ফ্রেন্ডলি এমন সেক্স এডুকেশন চালু করার কারনে যা থেকে এডভেঞ্চারিজমকে আলাদা করে ফেলা হয়েছে।
তাই অনেক বেশী গুরুত্ব দেয়ার সুযোগ হচ্ছে স্ট্রেস ফ্যাক্টরটাকে নিয়ে।
আবার সেটা ওভারকাম করে, যদি কেউ ব্যাপারটা পরখ করতে চায়ও, নাগালের মধ্যেই থাকছে কন্ট্রাসেপটিভ সহ যাবতিয় ম্যাটার্নিটি হেলপ। এত কিছু যখন একসাথে কাজ করে, তখন কোয়ালিটি অব লিভিং উন্নততর না হয়ে আর উপায় কি???
একুশ
কোন বয়সে মানুষ তার সেক্সুয়াল পিক-এ থাকে বা বলা চলে, সেক্সুয়ালি সবচেয়ে একটিভ থাকে? – এরকম একটা গবেষণা হয়েছিল চল্লিশের দশকে।
সেই গবেষণার ফলাফল বলেছিল, পুরুষদের জন্য ১৮ আর নারীদের জন্য ৩৫ হলো সেই ম্যাজিক এইজ।
নর-নারীর সেক্সুয়াল পিক হিসাবে এই দুটি বয়সকে দীর্ঘদিন ধরে স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে গন্য করা হয়ে আসছিল। এবং তাঁর কারন ছিল এই যে, গবেষকরা তথ্য উপাত্ত দিয়ে দেখিয়েছিলেন, এই দুই বয়সেই পুরুষ ও নারী তাঁদের সর্বোচ্চ সংখ্যক গড় অর্গাজম এক্সপেরিয়েন্স করেন। আর শির্ষসুখ মানেই হলো বেস্ট সেক্সুয়াল এক্সপেরিয়েন্স, তাই একটি বয়সে সর্বাধিক অর্গাজম লাভ করার মানে করা হলো, সেই বয়সটা সেক্সুয়াল পিক!!!
২০১৫ সালে এসে গবেষকরা এই ধারনাটার দিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন।
তাঁরা বললেন, কোনো এক বয়সে এসে যেনোতেনো ভাবে সর্বোচ্চ সংখ্যক শির্ষসুখ লাভ করাটাই সেক্সুয়াল পিকে থাকারর একমাত্র ফ্যাক্টর হতে পারে না। এটাও দেখতে হবে যে সেই অর্জনগুলির পিছনের মটিভেশন ও তা অর্জনের পদ্ধতিগুলি কি ছিল?
পুরুষদের ক্ষেত্রে কম বয়সে ইজাকুলেশনের মাধ্যমে শির্ষসুখ অর্জনের পদ্ধতি আবিষ্কার করাটা হয় বেশ কম বয়সে। দেখা যায়, সেই বয়সে যতটা না সেক্সুয়ালিটি উপভোগের জন্য, তারচেয়ে অনেক বেশী হলো এই নতুন আবিষ্কারটা পরখ করে দেখবার জন্য এই বয়সটাতে তাঁরা মূলত মাস্টারবেশনের মাধ্যমে এই শির্ষসুখগুলি লাভ করেন। আর ১৮-র কম কাউকে যৌনতা বিষয়ক সার্ভেতে রেসপন্ডেন্ট করা যায় না বলেই পুরুষদের সেক্সুয়াল পিক হিসাবে এই ১৮ বছর বয়সটা উঠে এলো।
কাছাকাছি ঘটনা ঘটেছিল নারীদের ক্ষেত্রেও। সে সময়কার ভ্যালু সিস্টেম (অক্ষতযোনি থাকতে হবে, তাই বিয়ের আগে সেক্স কেন, স্বমেহনও করা যাবে না), কন্ট্রাসেপটিভের সীমিত ব্যবহার, কম বয়সে বিয়ে, বিয়ের পরপরই সন্তানধারণ বা ধারনের টেনশন, ইত্যাদির মধ্য দিয়ে যেতে যেতে একটু থিতু হয়ে নিজের জন্য যৌনতাকে একটা উপভোগ্য অনুষঙ্গ হিসাবে আবিষ্কার করা, অর্গাজমের মাধ্যমে সেটার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত হওয়ার ব্যাপার বোঝা – এসবে নারীরা ত্রিশোর্ধো হয়ে যেতেন।
এরপর সেটা বুঝলেও সঠিক পার্টনার খুজে পেয়ে, তাঁকে শিখিয়ে পড়িয়ে বুঝিয়ে নিয়মিত তা অর্জনে গড় বয়সটা ৩৫-এ উন্নিত হওয়া তাই খুব অস্বাভাবিক ছিল না।
কিন্তু কথা হলো, এভাবে সর্বাধিক শির্ষসুখ অর্জনকে সেক্সুয়াল পিক বলাটায় কি খুব কাজের কাজ কিছু হচ্ছে?
না, হচ্ছে না। তাই এবার গবেষকরা মনোযোগী হলেন এটা অনুসন্ধানে যে কোন বয়সে বেশী কম বলে কোনো কথা না, যৌনতা নরনারীর কাছে সবচেয়ে উপভোগ্য?
কারন উপভোগ্য হলে, চাইলেই তা যে যতবার খুশি ততবার করা যায়, এটা তাঁরা ততদিনে বুঝে গেছেন। অবশ্য করা গেলেই যে মানুষ তা করে, তা না। তবুও করার সামর্থ এখানে বড় কোনো সমস্যা না।
এবার তাঁরা ৫০-৬০ বছর বয়সিদেরকে রেসপন্ডেন্ট হিসাবে বেছে নিলেন এবং তাঁদের বিভিন্ন বয়সে হওয়া যৌন অভিজ্ঞতাগুলো স্বরূপ অনুধাবনে সচেষ্ট হলেন।
এবার দেখা গেল। বেশীরভাগ মানুষই তাঁদের চল্লিশের কোঠাটাকে শ্রেষ্ট যৌন অভিজ্ঞতার কাল হিসাবে বর্ননা করলেন। আরও সুনির্দিষ্ট ভাবে বললে, সেটা হলো ৪৬ বছর বয়সটা।
এই সময়ে পৌছে সঠিক পার্টনার খুজে পাওয়া বা আগে থেকেই থাকা নিজের পার্টনারকে পছন্দনিয় ভাবে প্রস্তুত করে নেয়া খুবই সম্ভব।
যদিও এই বয়সে রেগুলার সেক্সুয়াল এনকাউন্টারের গড় কমে আসে, তারপরেও মটিভেশন, পদ্ধতি এবং সামর্থের বিচারে এই সময়ের সেক্সই হয়ে ওঠে জীবনের সবচেয়ে উপভোগ্য, তৃপ্তিদায়ক।
কথা হলো, তাহলে কি সবাইকে ঐ ম্যাজিক এইজ মানে ৪৬-এ পৌছানো পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে, বেস্ট সেক্সের জন্য?
আরে না, তা কেন?
এখন তো জানাই হয়ে গেল, বেস্ট সেক্স এক্সপেরিয়েন্সের পিছনে কি কি ফ্যাক্টর কাজ করে।
আপনি যেকোনো বয়সেই বসে সেই সেই কাজগুলো যদি করতে পারেন, তাহলে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে এনি এইজ ক্যান বি ইওর পিক এইজ!!!
শুধু শুরুতেই মনে রাখবেন, কোনো ধরনের কোয়ান্টিটি নয়, বরং যৌনতার কোয়ালিটিই হলো তা উপভোগ্য করার পিছনে প্রধান চালিকা শক্তি।
আর কোয়ালিটি ঠিক থাকলে, বাকি সব অনুষঙ্গ নিজে নিজেই এসে যাবে একে একে আপনাদের তা আনার আগ্রহের কারনেই………
(শেষ)
একটি সময়োপযোগী পোস্ট। সবার পড়া উচিত। বই আকারে বের করলে আরো ভালো হয়।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
অনুপ্রাণিত বোধ করছি!!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ভাল লাগল
অনেক ধন্যবাদ!!!
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.