হাসিখুশি ছোট্ট মেয়ে আফরা। বয়স কতই বা হলো; মাত্র চার। ওর বয়সী শিশুরা যখন চারদিকে ছোটাছুটি করে মাতিয়ে রাখে, সে বয়সেই তাকে বড় রকমের অপারেশন টেবিলের দারস্থ হতে হয়েছে। হেসে খেলে কাটাবার প্রহরগুলো এখন শুধুই সুস্থ্য হয়ে উঠবার আকুতিতে বাঁধা।
মাত্র দুবছর বয়সেই প্রথমবারের মতো জানা যায়, আফরার কিডনীতে বাসা বেঁধেছে ক্যান্সার (উইল্ম’স টিউমার বা নেফ্রোব্লাস্টোমা)| প্রকৃতপক্ষে, এরোগ মূলত শিশুদের মাঝেই সচরাচর দেখা যায়।