মিশিগান স্টেটটির আকার একটু অদ্ভুত। চারদিকে লেক দিয়ে ঘেরা এই স্টেট দুটো ভাগে বিভক্ত হয়ে আছে। উপরের ভাগ আপার পেনিনসুলা ও নিচের ভাগ লোয়ার পেনিনসুলা। আমি যাচ্ছি আপার পেনিনসুলারও উত্তরে হো’টন (Houghton) নামক ছোট একটি শহরে। এককালের তামা খনির জন্য বিখ্যাত এই এলাকায় প্রচুর ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকানদের বসবাস। রাত এগারোটায় বিমান থেকে নামার পর বুঝতে পারছিলাম না এটা এয়ারপোর্ট নাকি গ্যাস স্টেশান। জানতে পারলাম শুধুমাত্র এই এলাকার হাজার সাতেক অধিবাসীর জন্য (যার মাঝে হাজার পাঁচেক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র) দিনে দুটো করে মোট চারটি ফ্লাইট এখানে এসে নামে ও ছেড়ে যায়।
বিস্তারিত»ছবি ব্লগঃ ১ – গত এক বছরের মার্কিনি ফিরিস্তি
যেকোন মৌলিক লেখা শুরু করা খুব কঠিন একটি কাজ। আমি খেয়াল করে দেখলাম আমার লেখা বেশীর ভাগ স্মৃতিচারণ কিংবা তথ্যভিত্তিক আলোচনা। যেগুলোতে মৌলিকত্ব আছে ঠিকই কিন্তু এধরনের লেখা শুরু করা অপেক্ষাকৃত সহজ। ছবিব্লগে ছবি থাকবে ও তার বর্ণনা থাকবে কিন্তু তা বাদে আর কি লিখা যায় ভাবছি।
আগামী আগস্ট মাসের ১৬ তারিখ মার্কিন মূল্লুকে পদার্পণের এক বছর পূর্তি। তবে মিশিগানের উত্তরের এই ছোট শহরে নেমেছি ঠিক ১১ দিন পর ২৭ তারিখ।
বিস্তারিত»