অটোয়া। ২৪শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯, রাত। ২১৯ বেল স্ট্রীটের একটা ঘেঁটো অ্যাপার্টমেন্ট। বৈচিত্র্যহীন একঘেয়ে জীবন। পড়া আর অ্যাসাইনমেন্ট করা; আমার শীতকালীন সেমিস্টার তখন মাঝামাঝি। টেবিল ল্যাম্পের আলোয় ঘর আলো-আঁধারী খেলছে। মূলতঃ ল্যাপিতে একটু পর পর ফেইসবুক, ইয়াহু আর জিমেইলে উঁকি মারছি আর এরিক ক্ল্যাপটন গাইছে ‘টিয়ারস ইন হ্যাভেন’ পড়ার ব্যাকগ্রাউন্ডে। পড়ার কথা সাবা মাহমুদের “পলিটিকস্ অব পায়িটি”। ২৬শে ফেব্রুয়ারি প্রফেসর রাদারফোর্ডের থিওরী-২ ক্লাসের রিডিং। দারুণ বই,
বিস্তারিত»আগুনের পরশমনি ছোঁয়াও প্রাণে
সন্ধ্যা ছয়টার দিকে জিহাদ , মুহাম্মদ আর ফরিদকে সাথে নিয়ে পিলখানায় বিডিআর গেটে গিয়ে দেখি তখনো কেউ আসেনি।
ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার থেকে রিকশা নিয়েছিলাম। আমাদের আগের রিকশায় ছিলো আমাদের ব্যাচের আজিজ আর রাসেল। জ্যামে পড়ে ওরা সম্ভবত আমাদের চেয়ে পিছিয়ে গিয়েছিলো তাই পৌছলো আমাদের মিনিট দ’শেক পর। কাইয়ূম ভাই আর জুনায়েদ রিকশা পায়নি, তাই হেঁটেই রওনা দিয়েছিলেন। পরে মাঝপথে এসে রিকশা পেয়েছিলেন কিনা আর জিজ্ঞেস করিনি,
বিস্তারিত»