কোর্টের রাণীঃ স্টেফি গ্রাফ!

১৯৯৫ সাল। উইম্বলডন,লন্ডন। প্রমীলা টেনিসের দারুণ উত্তেজনাপূর্ণ খেলা চলছে! সার্ভ করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন স্টেফি গ্রাফ।

-স্টেফি, আমাকে বিয়ে করবে?
দর্শকের সারি থেকে কে যেন হঠাৎ চিৎকার করে উঠল।

কয়েক সেকেন্ডের জন্য নীরবতা। প্রতিপক্ষের উপর থেকে চোখ না সরিয়েই স্টেফি গ্রাফ প্রশ্নকর্তার দিকে পালটা প্রশ্ন ছুঁড়ে দিলেন,
-কত টাকা আছে তোমার??!!

দর্শক থেকে শুরু করে উপস্থিত সবাই অট্টহাসিতে ফেটে পড়ল!

বিস্তারিত»

কে এই ডাস্টিন ব্রাউন??!!

সাংবাদিকগণ একেকজন খেলোয়াড়ের বর্ণনা লিখতে গিয়ে একেক রকম শব্দ ব্যবহার করেন। কেননা, প্রত্যকের জন্য আলাদা আলাদা বিশেষণের প্রয়োজন পড়ে। ডাস্টিন ব্রাউনের কথা মনে হলে যে কারও মনে যে শব্দটি প্রথম মনে পড়বে তা হল- প্রথাবিরোধী (Unconventional)!

তার খেলার স্টাইলটি প্রথাবিরোধী। তার মনোভাব প্রথাবিরোধী। তার বেশভূষা, আচার-আচরণ, ব্যাকগ্রাউন্ড সবকিছুই প্রথাবিরোধী। তবে, এ সমস্ত কিছুই টেনিসের মধ্যে দারুণ বৈচিত্র্য এনেছে! এবং টেনিসকে করেছে সমৃদ্ধ!

বিস্তারিত»

আর্থার অ্যাশের উইম্বলডন বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তি!

দীর্ঘ ২৭ বছর কারাগারে কাটিয়ে মুক্তির পর নেলসন ম্যান্ডেলা যে গুটিকতক মানুষের সাথে দেখা করার আগ্রহ প্রকাশ করলেন- তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সাবেক উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন আর্থার অ্যাশ! দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণ-বৈষম্য ও সারা পৃথিবীর জাতিগত ভেদাভেদ দূর করার অভিপ্রায়ে এই দু’জন কিংবদন্তীর মধ্যে দারুণ বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল! পরবর্তীতে তাঁরা এইডস এর ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করেছেন। শেষ পর্যন্ত সেই এইডস এর করাল গ্রাসেই ১৯৯৩ সালে আর্থার অ্যাশ এর জীবনের অবসান ঘটে।

বিস্তারিত»