পড়া শুরু করছিলাম রাত তিনটায়, এখন বাজে ৬ টা ৪০ (সকাল), একটানে ব্লগের সবগুলান লেখা পইড়া ফেললাম। প্রবাস জীবনের যেদিন শুরু হইছে এর পর থাইকা মনে হয় এত অল্প সময়ে এতবেশি হাসি নাই।
ধন্যবাদ ব্লগের উদ্যোক্তাদের এবং লেখকদের আমাকে এত সুন্দর একটা সময় উপহার দেয়ার জন্য। ভবিয্যতে লিখব, এখন ঘুমাতে যাই, খালি হাই উঠছে।
-নন্দঘোষ
ঘুম থেকে উইঠাই ব্লগ লেখবি...।কিছু লাগবে না... 😉 খালি তুই তোর ক্যাডেট লাইফে এক্সিডেন্টালি ওযু করতে গিয়া বেসিন, না দেইখা পাড়ায়ে কলেজের নতুন কেনা গীটার আর যেই যেই সব জিনিস ভাঙসিস...ওগুলির ফিরিস্তি দেয়া শুরু করলেই সেইরকম বিশাল ব্লগ হয়ে যাবে 😀 ! তোর কাহিনীর কোন শেষ নাই! :))
হ লিখুম সব, কিন্তু চাপা মারলে ফাসায়া দিস না 😉
আইডিয়ার জন্য ধন্যবাদ।
দোস্ত, চাপা ছাড়াই তো তোর অনেক কাহিনী ... ক্যাডেট পর্ব শেষ হইলে আইইউটি কাহিণী শুরু করতে পারিস ... দুই একটা ক্লু দিয়া হেল্প করতে পারি, যেমন ধর অগ্নিসংযোগের কাহিনী 😉
বাপ্রে বাপ!! এত্তোগুলা ব্লগ এতো ত্রাতাড়ি পইড়া ফেললেন। :boss:
৩ ঘন্টা ৪০ মিনিটে সব । 😮
আমিতো এখনো সবগুলি পোস্ট পড়তে পারি নাই। তোমার পোস্টে উৎসাহ পাইলাম সব পড়ার। চেষ্টা করবো সবগুলি পোস্ট পড়ার।
@বাহলুল ভাই,
একদিন টাইম নিয়া বইসা পড়েন, সময় কোনদিক দিয়া যাইব টেরও পাইবেন না।
@রায়হান আবীর ভাই,
আমার মতো বুভুক্ষু থাকলে তুমিও পারতা। শুনছি, তুমিও নাকি উদ্যোক্তাদের একজন, আবারো ধন্যবাদ তোমাদের সবার জন্য।
আরে এইডা ২০০১ আইসিসিএলএম(পাবনা) এর এমসিসি এর বাংলা কবিতার(তোমাকে পাবার জন্যে হে স্বাধীনতা) ইয়া লম্বা তৌফিক ভাই না??আমারে চিনছেন??আমিও আপ্নার কাছাকাছি সাইজের ছিলাম দেইখা বেশ কথা বার্তা হইছিল…আমার আইটেম ছিলো ইংলিশ এক্সটেমপোর…ক্লাস ১১(জেসিসি) এর ছিলাম তখন… 😀 😀 😀
(repost)
😮 প্রায় সাত বছর হয়া গেল, মনে রাখসো আমারে? ব্লগে তোমার ছবি দেইখা চেনা চেনা লাগতেছিল, তোমার প্রোফাইলে ঢু মারছি বেশ কয়েকবার রহস্য উদঘাটনের জন্য, মাগার লাভ হয় নাই। 😕 তুমি মনে করায়া দিলা। ;;) আছ কেমন ভাই?
মাসরুফ ভালো রেফারেন্স টানসে :)) । তৌফিক ওই কম্পিটিশনে লাড্ডু গুড্ডু হবার পরে ক্ষোভে দুঃখে রাগে তার ক্যামেরার ফিল্ম হাত দিয়ে টাইনা ফালাফালা করে ফেলসিলো! বলসিনা! তৌফিকের কাহিনীর কোন শেষ নাই =))
আশিক ভাই এইডা কি কন?তৌফিক বড়ভাই তো অনেক শান্ত শিষ্ঠ ছিলেন পাবনা তে...আমার প্রথম আইসিসি ত তাই খুঁটিনাটি মনে রাখসি...একটু কোঁকড়া চুল ছিল না উনার??
সেই আইসিসিতে এই ক্যামেরা নিয়া কি কাণ্ড!কে নাকি এমজিসিসির ফোটো তুলতে গিয়া ধরা খাইসে ডিএএজি(ফ্রেঞ্চকাট,মেজর সিদ্দিকি) এর কাসে...মনে আসে তৌফিক ভাই??
বাই দা ওয়ে,এইডা আবার তৌফিক ভাই এ না তো??পরে কাভারেজ দিতে আপনেদের অন্য কাহিনি শুনাইসে...হেঁ হেঁ হেঁ :))
ধুরো মিয়া, মাসরুফ। আমার বোন তখন এক বছর হয় ক্যাডেট কলেজ থাইকা বাইর হইছে। হবু বৌ 😛 তখনও পড়ে, এমন কাম করলে বাসা পর্যন্ত খবর হয়া যাইত। আর ঘটনা আমার কিছু কিছু মনে আছে। লাড্ডু গুড্ডু হয়া মন খুব খারাপ ছিল =(( , আইসিসির পরের পার্ট আর এনজয় করতে পারি নাই। 😕
@আশিক
তুই একটা কাম করলি? x-( ক্যাডেট কলেজে ৬ বছর আর আই ইউ টিতে ৪ বছর, মোটমাট দশ বছরের একসাথে থাকছি। তারপরও দিলি হাটে হাড়ি ভাইঙা!!!!! মাসরুফ চিইনা ফেলার পর থাইকাই একটু আতংকে ছিলাম, আধা ঘন্টাও গেল না, তুইই দিলি সব ফাস কইরা। এই দুঃখু আমি কুতায় রাখি? :(( :((
তৌফিক ভাই,আপনেরে দেইখা তো ভিজা বিলাই এর মত নিরীহ লাগসিলো এখন দেখি আপনি ছুপা রুস্তম!আমারে কত অনুপ্রেরণা দিছিলেন মামু পিসিসির টয়লেটের বাইরে খাড়ায়া...(পুলাপাইন অন্য কিছু ভাবিস নাহ)
তখন তো বুঝি নাই আপনের এতো কাহিনি...আশিক ভাই আস্তে আস্তে কইরা ছাড়েন একে একে... 😀
যেইটা আসলেই হইসে সেইটা না ভাবার কি আছে? :))
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
তৌফিক ভাই, চলেন জিমে, বাস্কেটবল খেইলা আসি। O:-)
নাম বলদাইলাম।
ছুডো পোস্টটা পইড়া সেই পরথম দিকের কাহিনী মনে পইড়া গেল।তৌফিক ভাই,আইজো কিন্তু আপনের ভাঙ্গা জিনিসগুলার ফিরিস্তি নিয়া ব্লগটা দ্যান নাই।
পুলাপাইন, তৌফিক ভাইয়ের দ্বিতীয় ব্লগ "ব্রোকব্যাক মাউন্টেনের আইডিয়া যেইভাবে নাজিল হইছিল" কিন্তু সিসিবির আকাশে পরথম ব্লকবাস্টার হিট!
তোর ডায়লগ মাসালাও তো বেশ হিট ছিল 🙂
ট