এইমাত্র স্নান সেরে
দুইহাত জড়ো করে
বৃন্তজোড়া ঢেকে
ঝর্ণা থেকে
উঠে এসে দেখে —-
নেই।
বেগ্নি জামাটিতো কোনোখানে নেই!
থাকবে কি করে,
নিরাবরণ ওকে নেমে যেতে দেখে
স্নানের অগুণতি দৃশ্য
পাবে বলে
বিভিন্ন কোণ থেকে
কবেই চুপিসারে বিদীর্ণ হোয়ে
খাড়া পাহাড়ের
সারা গায়ে গায়ে
অজস্র বেগুনী ফুল সেঁটে গেছে!
১ম :awesome:
একদম সেইরকম। হাঁসের ছানার কবিতাটা তুইলা দিলাম
চল চল চল
নুপূর ভাই বস।
🙂
দারুন !!! :boss:
আপনার কবিতার জন্য উপযুক্ত বিশেষন খোঁজা বেশ ঝামেলার কাজ।
গবেষনা করার মতো কঠিনও নয় আবার একাধিক বার না পরলেও চলে না।
আপ নাকে কী বলা যায়?
"Turner in his 30's" or "Vermeer"??
দুটোই আবার কোনোটাই না। এ কী উতপাত?!! ~x(
তবে আপনার কবিতা পড়লে শুধু শুধু(কারন ছাড়া) মজা লাগে এইটা ঠিক।
:shy: 😕 🙁
ওরে বাবা, বিশেষণ জুড়ে যাচ্ছে দেখি।
ভয় পাচ্ছি।
তোমার মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ।
দুইভাবে কল্পনা করার সুযোগ আছে। বুঝতেছিনা কোনটা কবির উদ্দেশ্য। গায়ে থাকা জামাটাই সেঁটে গেছে শরীরে অথবা আপনার কল্পনায় ঝর্নার আশেপাশের পাহাড় সব বেগুনী ফুলে ছেয়ে গেছে। যেটাই হয়ে থাকুক একেবারে ছবির মত কবিতা :thumbup:
'বেগিন' কি বানান ভুল নাকি এইরকম শব্দ আছে (ফারসী অনেক শব্দ নজরুলের কবিতায় আছে আজকাল আর তেমন ব্যবহার হয়না)? মনে হচ্ছে 'বেগুনী' লিখতে চাইছিলেন। আমি তাই ঠিক শিউর না।
অফটপিক: এইমুহুর্তে সবার সাথে জয় গোস্বামীর স্নান কবিতা টা শেয়ার করার লোভ সামলাইতে পারতেছি না 🙂
বাই দ্য ওয়ে, সাপের মত এইসব দৃশ্যও কি আপনার অফিসে যাওয়ার টাইমে চোখে পড়ে 😉
আপনার অফিস থেকে একদিন ঘুরে আসতে হয় B-)
পাভেল,
বেগ্নি হচ্ছে 'বেগুনী'-র কথ্য ফর্ম। ফুল ও জামা একই রঙের হবার কারণেই বিভ্রম সৃষ্টির সুযোগ থাকছে। 'বেগিন' শব্দটির সংগে আমার একেবারেই পরিচয় নেই, মানে কী এটার?
আর লেখা পড়ে কল্পনার স্বাধীনতা তো পাঠকের একচেটিয়া। ভিন্ন ভিন্ন পাঠে ভিন্ন ভিন্ন আমেজ। তবে অর্ণবের কথাই ঠিক। কবিতাটা সরল-ই।
জয়ের কবিতাটা দুর্দান্ত। অনেক ধন্যবাদ এটা আবারো পড়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।
হুম্, ভালো লাগলো আপনার কবিতা পড়ে। তবে, স্নানপর্ব ১ টা বেশী ভালো লেগেছিল। ওইটাতে একটা অন্যরকম সেন্স অফ পার্সোনালিটি ছিল, অন্যরকম একটা সেন্স অফ গ্র্যাভিটি ছিল। এইটাও ভালো লেগেছে, তবে কেমন যেন একটু বেশী সরল মলে হচ্ছে, আরেকটু জটিলতা থাকলে বোধহয় আরও ভাল হত। তবে সাব্বিরের সাথে আমিও একমত হব, আপনার কবিতা পড়তে খারাপ লাগে না কখনও।
অর্ণব,
আসলে যেভাবে ভাবনাটা কিংবা ছবিটা মাথায় এসেছিলো ( বা আসে) সেভাবেই তুলে ধরার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা ছিলো ( বা থাকে) আমার।
জটিলতা বা সরলতা যাই বলো, যেটাই স্বতঃস্ফূর্তভাবে মস্তিষ্কে অনুপ্রবেশ করে সেটাকেই আমি ভাষায় অনুবাদ করতে চাই একটুও বেশী কিছু আরোপ না করে। পাঠক হিসেবে যখন তুমি জটিলতা আশা করছো, আর আমি সেটা দিতে পারছিনা তখন আমার শুধু এটুকুই বলার, যে, আমি এর চে' অন্যরকম কোনভাবে উপস্থাপন করতে পারিনা। ব্যর্থতা মেনে নিতে আমার এতটুকু দ্বিধা থাকেনা।
ছবিগুলো তো নিজেরাই আসে, তারা স্বাধীন; আমার কথা শোনেনা। 🙁
অসাধারণ! :boss:
তবে একটা সরল জিজ্ঞাসা। এত দ্রুত টুকরো করার জন্য কি শ্রেডার ব্যবহার করতে হয়েছিল? 😛
😀 :)) =))
শ্রেডার মানে কি ভাই?
Shredder হল সেই যন্ত্র যা দিয়ে (অবাঞ্ছিত) কাগজপত্র কুচি কুচি (Shred) করে। :-B
জিজ্ঞাসা ছিল, বেগ্নি জামা পাহাড়ের গায়ে ছড়িয়ে দেবার আগে হাই টেকের আশ্রয় নিতে হয়েছিল কিনা। :-/ 😛
=)) =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:boss: :boss: :boss:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:boss: :boss:
ভাইয়া, বলতে চাইছিলাম কি, বাথরুম আর ঝর্নার স্লান-পর্ব তো হল। সমুদ্র, নদী, পুকুর আর বিল-ঝিল বাকী থাকল।
আরও কিছু দূর্দান্ত স্নান হবে আশা করি। 😀
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ফয়েজ ভাই, একটা ফিউসন হইলে কেমন হয়? বৃষ্টিতে স্নান। যদিও ভাবতে গেলেই হিন্দী ছবির সিন মাথায় চলে আসে 😀 তবুও নুপূর ভাইয়ের হাত দিয়ে বের হইলে সেইরকম জিনিস হবে।
নুপূর ভাই, বেপারটা একটু ভাইবা দেখেন পাঠকচাহিদা বলে একটা বেপার আছে 😉
মারাত্মক আইডিয়া। আবার ধর লোকেশন ভিন্ন ভিন্ন। বৃষ্টিতে স্নান, একবার ছাদে, একবার বাগানে, একবার গ্রামের রাস্তায়, একবার পাহাড়ের উপরে, একবার শহরের পার্কে। ঊরিব্বাস
নূপুর ভাই, অনেক আইডিয়া দিলাম আমরা, এইবার খাওয়ান প্লিজ।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কি মনে পইড়া গেলরে ভাই =))
আহ দিন একটা ছিল ছুডকালে।
প্রাপ্তবয়স্করা নিজ দায়িত্বে ক্লিক করুন এই লিংকে
ফয়েজ,
ভালোই বলসো। তবে কি না এখন যেখানে আছি সেখানে এসব পাই কোথা। খোট্টার দেশ!
লোকেশন তো প্রচুর দিলা। দেখি!!!!! ;)) :dreamy: ভাবতে শুরু কইরা দিলাম।
পাভেল,
মজা পাইলাম তোমার কমেন্ট পইড়া। :khekz: :khekz:
বাহ বাহ। 😛
নুপুর ভাইয়ের কবিতায় আমি অদ্ভুত সরল সৌন্দর্য পাই। :boss: :boss:
:shy: :shy:
অসাধারণ কবিতা। ধন্যবাদ পাভেল ভাই।
আর কতভাবে কল্পনা করাবেন দাদা?এ যে ফুরোয় না...।
নূপুর ভাইয়ের আরেকটা অনবদ্য কবিতা।
খুব ভালো লাগল ভাইয়া, আপনার কবিতাগুলো সবসময় খুব ভালো লাগার মতই হয়।
এইডা দেরিতে পড়ার জন্য আমার ব্যাঞ্চাই
নূপুর ভাই,
আপনার স্নানপর্বের কবিতাগুলা আমার কাছে অসাধারণ লাগে...
আসলেই অসাধারণ...
আমি আসলে আমার মুগ্ধতা বুঝাইতে পারতেসি না...
আপনে কবি মানুষ...বুইঝা নিয়েন...
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
সিসিবির কবিতা সেকশনকে নূপুর ভাই পুরো অন্যজায়গায় নিয়ে যাচ্ছেন :boss: :hatsoff: :salute:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
অসাধারণ।