হোসেন ভাইয়ের এই ব্লগটা দেখে এক কাহিনী মনে পড়ে গেল। তাঁর ব্লগেই কমেন্ট দেয়াটা যুক্তিযুক্ত ছিল, কিন্তু বেশী প্রচারের লোভ মৃত্তিকার তৈরী আমি সামলাইতে পারলাম না।
গ্রোয়েন স্ক্র্যাচিং ডিজিজ (ভালো নাম জানি না 😛 ) ক্যাডেট কলেজে অল্পবিস্তর সবারই হয়। কিন্তু আমাদের ব্যাচে সবার প্রথম হইছিল যার, তার নাম ধরা যাক মধু। ঢুলুঢুলু চোখে জড়িয়ে জড়িয়ে কথা বলত বলে তার নিকনেম ছিল মাতাল। আমরা আদর করে ডাকতাম মাতু। আমাদের ব্যাচের মাতুরই প্রথম স্ক্র্যাচিং রোগ হয়। বেচারার রোগের প্রোকোপ এতই বেশি ছিল যে তার হাসপাতালে থাকতে হয় দিন দুয়েক। এদিকে আমরাও যেহেতু অল্প বিস্তর এই রোগে ভুগতাম এবং রোগটার ভালো নাম জানতাম না, সেহেতু কোন এক বুদ্ধিমান এই সুযোগ ছাড়ল না। সে এই রোগকে মাতু রোগ নামে ডাকা শুরু করল এবং ব্যাচে এইটা চরম জনপ্রিয়তা পাইল। ছয় বছর এবং এখনো আমরা এই রোগকে মাতু রোগ বইলা ডাকি।
কম কথা না। একটা রোগের নাম আমাদের মাতুর নামে। অমরত্বের এই সুযোগে মাতু খুশি কিনা আজো জানতে পারি নাই। 😀
:goragori: :goragori: :goragori:
=)) =))
আমরা কইতাম রাচি ঘা(রাচি=রানের চিপায়)
রা এর জায়গায় বি দিলেও অবসশ্য মন্দ হয়না 😛
:khekz: :khekz: :khekz:
যত যাই বলিস, স্ক্র্যাচিং-এ আমার কাছে 'মান্নান'ই অগ্রগন্ন। তিনি বস, তিনি এই শিল্পের স্রষ্টা।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কোন 'মান্নান' এর কথা কস্ রে?
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বস, আপনি কোন 'মান্নান' এর কথা বললেন???
অংকের মান্নান স্যার নাকি??
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
নীরবতা সম্মতির লক্ষণ ধইরা নে ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
=)) =)) =))
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
চুল্কানি মান্নান স্যার এর কথা বলতেছেন মনে হয় ...... =)) =)) =)) :boss: :boss:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
এই মান্নান স্যারের কি দাড়ি আছে?শর্ট কইরা?শ্রেণি বিন্যাস রে চেরেণী বিন্যাস কয়???আইহাই তাইলে তো সিউর সাকসেস হয়া গেল-কিন্তু উনি তো ব*লস স্ক্র্যাচিং করতেন না 😕
রং নাম্বার ।
আমাদের ব্যাচের স্ক্রাচিং বিশেষজ্ঞ একদিন কইছিল, স্ক্রাচিং এ যেই আরাম পাওয়া যায়, সেইটা নাকি "সক্ষমতার পরীক্ষা" দেয়ার মাঝেও পাওয়া যায় না। :boss:
আমরা ধারনা করতাম ম্যাথের মান্নান স্যারের পকেট সিওর ছেড়া থাকে অলটাইম......পকেটে হাত ঢুকায়ে ভিতর দিয়ে যে চুল্কাইতেছে সেইতা সবসময় বোঝা যাইত!!! =))
সকল মান্নান-ই কি তবে ??
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
মান্নান স্যার ক্লাসে একবার বলছিলেন, দামী জুতার চেয়ে ছেড়াঁ কালি করা জুতা ভালো। প্রসংগ ছিল পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। আজো বুঝতে পারি না, যে ব্যাটার নতুন জুতা কেনার পয়সা নাই ওই ব্যআটা কালি পাইব কই থাইকা??
dost toufiq amader 12 er kathal churir ghotonta likh.