দুঃখের কথা-১

অনেক দিন পর কলেজ এ গেলাম খুব খুশি মনে। সব কাগজ পত্র নিয়া আসব সে জন্য কিন্ত গিয়া শুনলাম আজ প্রিঞ্চিপাল স্যার ১০ টার মাঝে চলে যাবে কি আর করা সব কাজ তাড়াতাড়ি করলাম। তার পর প্রিঞ্চিপাল স্যার যাবার সময় সাইন করে যায়নাই বলে গেলেন যে আমি এসে সাইন করে দিব…কিন্ত তখন সাইন করে গেলেন না…সব কাজ শেষ কিন্ত প্রিঞ্চিপাল স্যার এর জন্য অপেক্ষা করতে হচ্চে এবং করতে হল ৩ টা পর্যন্ত আমরা ৯ জন না খাওয়া।এর মাঝে আমাদের ২ জন গেল adjutant স্যার এর সাইন আনতে attested করাতে হবে কিন্ত adjutant স্যার বললেন উনি কারতা attested করেননা কিন্তু তিনি কিছুদিন আগেই কলেজ prefect এরটা করে দিলেন…।।…।।কি আর করা ওদের সেদিন ফরম জমা দেয়া হলনা ঢাকায় চলে আস্লাম পরে আবার গিয়ে বরিশাল মেডিকেল জমা দিতে হল =((

১,৮৬৮ বার দেখা হয়েছে

১৮ টি মন্তব্য : “দুঃখের কথা-১”

  1. নাজমুল (০২-০৮)

    জি ভাই বলযাবে prin-ফয়জুল হাসান্‌, adju-মেজ.রিয়াজুল কবির......।।আপ্নারা পাননাই একদম নতুন
    নিজাম স্যার এরকম কাজ করসে।।adju কে ফোন করলে বলে যে """yes nazmul how can I help you????"""""

    জবাব দিন
  2. সায়েদ (১৯৯২-১৯৯৮)

    Sad 🙁 🙁 .

    আমার ভাগ্য মনে হয় অনেক ভালো। তৎকালীন এ্যাডজুট্যান্ট (মেজর মাকসুদ) আমাদের অনেক বেশি টেক কেয়ার করেছিলেন। আমি যখন কাগজপত্র তুলতে যাই তখন একরাত কলেজে অবস্থান করেছিলাম। সন্ধ্যারাত্রে এ্যাডজুট্যান্ট এর বাসায় স্ন্যাকস এর সাথে আইএসএসবি'র গল্প হচ্ছিল। স্যার আমার কাছ থেকে ডিটেল আপডেট শুনে নিয়েছিলেন পরবর্তী ব্যাচগুলোকে সঠিকভাবে গাইড করার জন্য। মেজর মাকসুদ স্যারকে নিয়ে আলাদা লেখার ইচ্ছা রইল।


    Life is Mad.

    জবাব দিন
  3. আহ্সান (৮৮-৯৪)

    নাজমুল,
    নিশ্চয়ই কোথাও কোন ঘাপলা হইছে তাইলে। ফায়জুল হাসান স্যার যদি ভূ-গোলের হয়ে থাকেন, তাহলে উনি তো ভীষন একজন ভদ্র মানুষ। ওনার তো মরে গেলেও এরকম করার কথা না। তবে হ্যা, উনি কিঞ্চিত ভূলো প্রকৃতির মানুষ।
    তোমার লেখা পড়ে যা বুঝলাম, তাহলো, আসল আ্যডজুটেন্ট তোমার সাথে বিমাতাসুলভ আচরণ করেননি। করেছেন আ্যক্টিং আ্যডজুটেন্ট যিনি একজন নতুন টিচার (আমি যদি তোমার লেখা ঠিক মত বুঝে থাকি)। সেক্ষেত্রে বলবো যে, ক্যাডেট কলেজের টিচার রা সাধারণতঃ কোন কিছু সত্যায়িত করেননা। সম্ভবতঃ তাদের সত্যায়িত করার কোন এখতিয়ার নেই। সুতরাং কষ্ট পেওনা।
    ভালো থেকো।

    জবাব দিন
  4. রায়হান আবীর (৯৯-০৫)

    ব্যাপার না। ক্যাডেট কলেজে এমন একটু আধটু হয়ই। অবশ্য এইটা শুধু ক্যাডেট কলেজ না, কমবেশী বাংলাদেশের সকল অথোরিটির জন্যই প্রযোজ্য। আইইউটিতে রেজিস্টার একটা কাগজ সাইন করার জন্য একবছর লাগায়। 🙂

    জবাব দিন
  5. তৌফিক (৯৬-০২)

    মন খারাপ কইরো না নাজমুল। সবে তো কলেজ থেকে বের হইছো তাই খারাপ লাগছে ব্যাপারটা। সামনে আরো এইরকম অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হতে হবে, কিছু করার নাই। আমরা যদি আমাদের সংস্কৃতি পরিবর্তন না করি তাহলে এরকম হয়রানী হতেই থাকবে।

    জবাব দিন
  6. নাজমুল (০২-০৮)

    কিন্ত ভাই উনি ও তো cadet ছিলেন...উনি এমন কেন করল???? x-( তাহলে cadet কলেজ এ পরসে কেন??? x-( মাদ্রাসা তে গেয়া ভরতি হইত।।আমার চেনা লক আসে কম টাকায় ভরতি করাই দিতাম

    জবাব দিন
  7. টিটো রহমান (৯৪-০০)

    সত্যিই দু:খজনক।
    দুঃখের কথা-১ নাম দিলা কেন? সিরিজ করবা নাকি? কারণ আবারো তো কলেজে যেতে হবে বোধহয়।

    কষ্ট পেয়ো না। অল্প জায়গায় ওরা(প্রিন্সিপাল,এ্যাডজ্যুটেন্টরা) ঠিকমত বেড়ে ওঠে না


    আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই

    জবাব দিন
  8. নাজমুল

    তুমি কিছু লেখার সময় বা কমেন্ট করার সময় আরেকটু সচেতন থেকো। তোমার লেখা পড়ে অনেক সময় কিছু বুঝা যায় না। প্রচুর বানান ভুল হয়। বিশেষত যখন কারো নামের বানান ভুল হয় তখন তিনি রাগ করতে পারেন।

    এটা তেমন কঠিন কিছু না। লেখার পর হুটহাট সাবমিট করার আগে নিজে একবার দেখে নিলেই হয়। আর বাংলা লেখা অভ্যাস করাও কঠিন কিছু না। ২/১ দিন অভ্রতে লিখলেই হয়ে যাওয়ার কথা।

    কিছু মনে করোনা। তোমার করা লাস্ট অনেকগুলি কমেন্ট শুধু লেখার ভুলের কারনে আমার বুঝতে অনেক সমস্যা হয়েছে।

    ভালো থেকো।

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।