“There is nothing to writing. All you do is sit down at a typewriter and bleed.”
“You can get hurt bt u enjoy it.”
প্রতি সন্ধ্যায় বসি কালো স্ক্রিনে…ব্যাক্তিগত ডায়েরী লিখি কবিতার কোডে। খানিক দুর্বোধ্য, আপাত নিরর্থক শব্দবন্ধে……কোনো কোনো দিন ctrl s না চেপেই ওঠে যাই, কতকিছু লেখা হয় না কোনদিন…কতদিন লিখবো ভেবে লিখতে বসে ভুলে যাই। যে দুঃখ পৃথুর,সে দুঃখ আমারও। কুর্চি,রুষা…আমারও ইদুরকার আছে…ধূর্ত ইদুরকার।ইঁদুরেরই মতো কাটে কবিতার খাতা,আমার লেখাজোকা।
“এইসব স্থিরতর দিন কাঁপনে ভাঙে,বুনো পালকের ঘ্রাণে
পাহাড়ের দেশ থেকে নেমে আসা জলধারা নিয়ে আসে প্রসিদ্ধ পল্লল
সারি বেঁধে মার্চ করে কুচুরির দল
আলস্যে ভেসে যায় সাদা মেঘমল্লার,আকাশের পথে-
বেয়ে যায় কুহকি;সাহসী নীল হ্রদ বেয়ে ওড়ে যায় প্রিয় দ্বৈরথে।
রাত ভরে নেমে আসা শিশিরের স্নেহ,নক্ষত্রের বুননে
স্পর্শ পায় শিউলি ও গন্ধরাজের, পথের বাকে-বিপাকে
আলো মেলে ধরা পাখিদের বুকের ওম,বর্ষার শেষ
এইসব মাঝরাতে জেগে থাকে পৃথু,শশী,ভাঙা খিজির
জেগে থাকে লোকেন বোস,দুঃখী অনিমেষ ”
আ হা শাহরিয়ার!
তোমাকে দেখলে, তোমার লেখা দেখলে একটা কথা খুব মনে হয়। মনে হয়, তোমাকে বেড়ে উঠতে দেখলাম চোখের সামনেই। আমরা বুড়োদের জন্যে তো সময় থেমে আছে। আর তোমার জন্যে গত ৬ টা বছর --- কতো লম্বা, তাই না?
একটা কিশোর থেকে তুমি এখন টগবগে যুবক। লেখার মেজাজও পাল্টাচ্ছে।
আমিও এই একই কথাই ভাবছিলাম, নূপুর দা। শাহরিয়ারকে সিসিবিতে একদম কলেজ থেকে দেখে আসছি। ছেলেটা আস্তে আস্তে বড় হয়ে গেছে, কবিতাগুলোও সাথে সাথে। আর ফৌজি জীবনে থেকে এমন নিষ্ঠার সাথে কবিতাকে ভালোবেসে যাওয়াটা দেখতেও চমৎকার লাগে।
কীপ আপ দ্য গুড ওয়ার্ক, শাহরিয়ার!
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
এই পুলা কি কলেজ থিক্যাই লাইভ ব্লগাইত? 😮
এমন মানব জনম, আর কি হবে? মন যা কর, ত্বরায় কর এ ভবে...
দারুন দারুন ............... শাহরিয়ার। মুগ্ধ।
পৃথুর দুঃখে, দুখী মানুষদের দেখা খুব কম পাই।
যখনই পাই হাটচন্দ্রার ধুলা গন্ধ মাখা চামারটুলির অস্তিত্ব নতুন করে টের পাই।
খুব ভালো লাগলো।
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বার বার
"সারি বেঁধে মার্চ করে কুচুরির দল" - চমৎকার!