এখন তুমি কোথায় আছো?কেমন আছো?আমায় ছাড়া দিনগুলো সব কাটছে কেমন?বৃষ্টি দিনে জানলা খুলে দাঁড়িয়ে তুমি সবুজ দেখো?মধ্যরাতে একলা হাটো উঠোন জুড়ে?হঠাৎ যদি একলা লাগে,আলতো আঙুল ছুঁইয়ে দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়ো শুকতারাটা।আকাশ বাড়ির উঠোনজুড়ে মেঘ বিছানা মুছিয়ে দিয়ো হাতের নাড়ায়।তাতেও যদি আধাঁর থাকে,পুকুর পাড়ে যেসব জোনাক সোহাগ করে,তাদের ডেকো।তাদের সবুজ নরম মদে ভিজিয়ে নিও তোমার দুহাত।তোমার চুলে,কুসুম কোলে হাত ও বুকে এসব সবুজ জ্বলতে থাকুক।হঠাৎ ডাকুক একলা পাখি তারস্বরে।তোমার ঘরে প্রদীপ শিখায় চৈতী হাওয়া জলসা বসাক।নৃত্যরত অগ্নিশিখা দুলিয়ে কোমর বাহবা নিবে।চতুর্দশীর একঘেয়ে চাঁদ নতুন সাজে সাজবে না হয়।আর না হলে হঠাৎ পতন-নদীর জলে আচমকা ডুব।স্বচ্ছ চোখের মাছেরা সব ছুটবে তখন আলোর পিছে।যেমন আমি ছুটছি আজো।ছুটতে ছুটতে পৌছে যাচ্ছি গড়ের মাঠে,রাবার বনে।যেখান থেকে কেউ কোন দিন ফেরে না আর।তুমি আমায় ডাক না দিলে ফিরবো না আর।হাটতে হাটতে চলে যাবো শেষের খেলায়,জুয়ার আসর।তাই তোমাকে আজ অনুরোধ,এবার তুমি ফেরাও আমায়।
১টি মন্তব্য “এবার তুমি ফেরাও আমায়”
মন্তব্য করুন
চমৎকার চমৎকার :clap: