আমরা তো এখনো কলেজে!!!এক্স-ভাইয়াদের মত স্মৃতিকাতরতা নাই। আমরা এখনও ক্যাডেট,আমরা এখনও বর্তমান!
আমাদের মজা লুটার বয়স এখনও ফুরায় নাই!!
আপনারা আপনাদের এক্টিভিটিসের বিবরণ দেন,আমরাও একটু শিক্ষা গ্রহন করি!এই যেমন মোবাইল লুকানোর বেস্ট জায়গা কোনটা,কই বইসা কার্ড খেলা সবচেয়ে নিরাপদ……কলেজে জিনিসপাতি (!) নেওয়ার উত্তম বুদ্ধি কোনটা এই আর কি!
আপনাদের অভিজ্ঞতার বিবরণ দিলেই চলবে……!!!!!
১...
বেয়াদব ছেলে। জান না কানাকে কানা এবং খোড়াকে খোড়া বলিতে নাই? x-(
২...
কাবার্ডের নিচে কার্ডবোর্ড দিয়া আরেকটা কম্পার্টমেন্ট বানায়া আমি বিড়ি আর ওয়াকম্যান রাখতাম। ধরা খাইনাই কখনো।
ওরে বেয়াদব জিহাদ, তর কথা শুইনাও ক৯ইছু হয় না x-( কত বচ্ছর বয়স হল এখন কোট করা শিখলাম না x-(
archi তো ...টাইম লাগব.... :)) :)) :))
😛
ওকে। জীবনের শেষ চিকিৎসা।
১। প্রথমে যে অংশটুকু উদ্ধৃতি করতে চান সে অংশটুকু কপি পেস্ট করে কমেন্ট বক্সে নিয়ে আসুন।
২। কপি পেস্ট করা অংশটুকু মাউস দিয়ে সিলেক্ট করে উদ্ধৃতি বাটনে ক্লিক করুন।
৩। উপরের দুইটা স্টেপ ফলো করুন। তাইলেই হবে।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
আপনাএ ধন্যবাদ। :salute:
১। প্রথমে যে অংশটুকু উদ্ধৃতি করতে চান সে অংশটুকু কপি পেস্ট করে কমেন্ট বক্সে নিয়ে আসুন।
২। কপি পেস্ট করা অংশটুকু মাউস দিয়ে সিলেক্ট করে উদ্ধৃতি বাটনে ক্লিক করুন।
৩। উপরের দুইটা স্টেপ ফলো করুন। তাইলেই হবে।
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
তারপরও নিডো খাওয়াটা ছাড়িও না... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনায়েদ ভাই তো কমপ্ল্যান বয়...নিডোর কথা কন ক্যা?? :grr:
😛 😛 😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
হৈ মিয়া, ক্যামনে হইলো। কই কি করসো। লাস্টের কোটেশন মার্ক কই গেল?? :grr:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
:grr: :grr: :grr: :grr:
কলেজে ক্লাস টেন থেকে বিড়ি খাওয়া ধরছি। তখন থেকেই বুঝতাম, কোন না কোন একদিন ধরা পড়তে হবেই। কিন্তু আমি কি ভাগ্যবান। দুই-আড়াই বছর বিড়ি খাইয়া কলেজ থেকে বের হইলাম অথচ অথোরিটির সামনে কখনও দাঁড়াইতে হয় নাই। প্রিন্সিপাল, এডজুটেন্ট কেউ কিচ্ছু জানেনা। তবে দুই বার ধরা খাইছিলাম। একবার রাত সাড়ে দশটার সময় ডাইনিং হলের সামনে বসে খাচ্ছিলাম (পরীক্ষার্থী ছিলাম, চা খাওয়ার সময়) তখন জসিম স্টাফ ক্যাক করে গলা চাইপা ধরলো। আরেকবার খাইছিলাম রাত সাড়ে সাতটার দিকে (এইটাও পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে) হাউসে বসে বিড়ি খাওয়ার সময়। এইযাত্রায় শামীম স্যারের কাছে। কেউ অবশ্য কেইসটা ফরোয়ার্ড করে নাই।
চুনোপুটি ডেয়ারিং কাজের কথা বলে লাভ নাই। এই যেমন ধর ডাব চুরি, ছাদে ওঠা, ট্যাংকির উপরে ওঠা, ওয়াকম্যান দিয়ে গান শুনা। এইগুলা সবাই করে। আমার সবচে ডেয়ারিং কাম আছিল ক্লাস ইলেভেন এ প্রতি বিষ্যুদবার রাইতে টাউনে যাওয়া। হায়রে মজা। সেই অভিজ্ঞতা নিয়া লেখা এই ব্লগটা দেখতে পার।
আমাদের টাইমে তো মোবাইল ছিল না আর কলেজে নেটওয়ার্কও ছিল না। তো আমরা নিতাম ওয়াকম্যান। আমি কলেজে ঢুকাতাম Jet detergent এর প্যাকেট খালি করে তার ভিতরে ওয়াকম্যান রেখে চারিদিক দিয়ে আবার powder দিয়ে দিতাম।
আমি যদিও নন-স্মোকার,আমাদের পোলাপাইন বিড়ি লুকাইতো বইয়ের ভিতরে।মোটা বইয়ের পৃষ্ঠা(ব্লেড দিয়া)কাইটা ভিতরে কম্পার্ট্মেন্টের মত বানাইত চারকোনা কইরা।সেইটার ভিতরে সিগারেটের প্যাকেট রাখত।তারপর বই বন্ধ কইরা সুন্দর কাবার্ডে রাইখা যাইত,কেউ টের পাইত না।পুরান হাউস বেয়ারা ছাড়া এই টেকনিকের কথা খুব কম মানুষ এ জানে। বুদ্ধিটা বুঝতে না পারলে জানাইও চিত্র আকারে পাঠায় দিমু।
অফ টপিকঃ আহারে, আমরা কলেজে থাকতে যদি এই ব্লগ পাইতাম রে!!!!
আচ্ছা,এই ব্লগে বর্তমান ক্যাডেটগো লাইজ্ঞা কাউন্সেলিং কর্নার খুললে কেমন হয়?এই যেমনঃকোন সাররে কি কয়া তেল মারলে সে ধরা খাওয়ার পরেও ছাইড়া দেয়,কিভাবে অল্প সময়ে বেশি পানিশমেন্ট দেওয়া যায় ইত্যাদি ইত্যাদি...
তসলিম স্যারের শুভ দৃষ্টিতে পড়া যায় কেমনে????
ক্লাসে কিছু হইলেই আমারে ডাকে সবার আগে।
রাখাল স্যারের ব্যাপারেও টিপস চাই......ইলিভেনে জয়েন করার পরথম দিনই আমারে ডাইকা সাবধান কইরা দিসে...ক্যান্ডিডেটস টাইমের রিপিট না করতে!
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
sir ke Tang Tang bole ... tomake ar jiboneo dakbe na :))
রাখাল স্যার? ওরে বাপস
হাতের টানে মিনিটে ৪টা করে মুরগীর চামড়া আর বেলুনের মতোন ফুঁ দিয়ে খাসির চামড়া (টি-শার্ট খোলার মতোন করে)ক্যামনে খুলে নিয়ে আসে সেটা দেখছিলাম ডাইনিং হলের পিছনে ডিউটি ক্যাডেট হয়ে। বোরিং সব ক্লাসের চাইতে সেটাই অধিক চিত্তাকর্ষক ছিল। তসলিম স্যার সেটাকে ডিউটি ক্যাডেটের দায়িত্বশীলতা হিসেবে মার্ক করে খুব বাহবা দিয়েছিলেন।
ট্রাই মাইরা দেখতে পার।
Life is Mad.
ha ha. good idea. counseling
আমাগো সময়েও মোবাইল, ডিস্কম্যান এইগুলা ছিলনা। ওয়াকম্যান ছিল ভরসা। লাস্ট রিইউনিয়নে যাইয়া দেখি পোলাপাইনের হাতে খালি সীম কার্ড
বেগায়রত ক্যাডেট! সিনিয়রদের কাছে ভাল জিনিষ শিখতে চায়না x-(
সব ডিজুস প্রজন্ম 😛
মোবাইল, এমপি৪ আমরাও পাইনাই। আমাদের দুই নাম্বারি বলতে ছিলো ওয়াকম্যান, রেডিও, সিগারেট। লুকানোর জায়গা আদনান ভাই, মাসরুফের বলা পদ্ধতির মতই।
আমাদের কাছেও সবচেয়ে মজার ছিলো ক্লাস ইলেভেন টুয়েলভে এ প্রতি বিষ্যুদবার রাইতে টাউনে যাওয়া।
নাইট ডিউটি মাস্টারকে রুমে বাইরে থেকে তালা মেরে রেখে আমরা টাউনে চলে যেতাম (যদি স্পাই থাকে তবে খেয়াল কইরা)।
প্রধান আকর্ষন ছিলো সিলেটের 'রংমহল' সিনেমা হলে ৯-১২টা শো। বাংলা এবং ইংরেজি দুই ধরনের সিনেমাই চলতো। আর ছিল চা বাগানের পাশে 'যাত্রা' দেখা সঙ্গে বোনাস মনিপুরী মেয়েদের উদ্দাম নাচ। সেই সাথে দেশি মদ। তবে এর জন্য অবশ্যই ২/১ জোড়া সিভিল ড্রেস থাকতে হবে।
বিঃদ্রঃ উৎসাহিত হইয়া এই ধরনের কাজ করার আগে অবশ্যই ভালো প্ল্যান প্রোগ্রাম এবং ধরা খাইলে ফলাফল সম্পর্কে সচেতন হউয়ার উপদেশ দেওয়া হইলো।
যদিও আমি Smoker ছিলাম না তারপরেও যা দেখেছি কলেজে Toilet & Bathroom clean করে যারা তাদের টাকা দিলে সিগারেট মিলতে পারে । But কথা একটা ই ধরা খাইলে জামিন নাই।
ধরা খাব না...
আমরা সিগ্রেটই খাই না!!!
আমাদের ইনটেকের আবার সিগ্রেটে এলার্জি আছে!!
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
আমি এই পোস্ট এবং কমেন্টগুলার ঘো্র বিরোধী...(শফি ভাই মাফ করে দিবেন)
ধন্যবাদ আহসান ভাই, চিন্তা করে দেখিনি গভীরভাবে। একমত। সুযোগ থাকলে নিজের করা কমেন্টটা মুছে দিতাম।
আমি আহসানের সঙ্গে একমত। বই পড়ার ব্যাপারে যেমন নিজের মতামত ও পছন্দকে প্রাধান্য দেয়া উচিত, মজাগুলিও নিজের বুদ্ধিতেই করা উচিত, that is the fun part of it.
প্রচন্ডভাবে একমত।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাই, যাই করো দয়া কইরা সাবধানে কইরো...।ধরা খাইওনা...।
কামরুল vai,choto pulapan re kharap buddhi den ken vai? mone ase 31/01/2003,ami ,saleheen,shahreza aar mubin jei rate baire 'rongmohol'e sobi dekhte gia dhora khailam.pore maj azam je mair tai na disilo.so,choto vaira tomra kohkhono baire gia dhora khaio na.aar ami sorry je ami bangla lekhte pari na. =))
তুই বাংলা লিখতে পারোস না এইটা বলতে তোর একবারো লজ্জা করলো না?? অশিক্ষিত, মুর্খ কোথাকার। :grr:
যাইহোক, দোস্ত, ব্লগে স্বাগতম। :hug:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
"আমাদের মজা লুটার বয়স এখনও ফুরায় নাই!!"------>খালি মনে রাখবা তোমারে নিয়া য্যান আবার কেউ মজা লুটে না নেয়.. :grr: :grr:
ফুয়াদের এই এডভাইসটা মনে হয় জীবন থেকে নেয়া :clap:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হুমম...তুইও তো আমার শিকার.... :grr: :grr:
ফুয়াদের কথার সূত্র ধইরা কমেন্ট করার আগে আমি আজ থাইকা ১০ বার চিন্তা করুম।
ক্যাডেট কলেজের সময়টা ইনজয় করার জন্য কোন স্পেশাল বুদ্ধির / কৌশলের দরকার নেই । যেভাবে পার সময়টা ভালো কাটানোটাই মজা। তবে নিজেকে জাহির করার জন্য নির্বোধের মত কিছু না করাটাই মনে হয় ভালো। আমার এক বন্ধুর কথা মনে পড়ছে ......একটু ভাব নেয়ার জন্য বেচারা ক্যাডেট কলেজে চশমা পরা শুরু করে। পরে সত্যি সত্যিই আর চশমা ছাড়তে পারেনি।
ভাই, বেশি মজা করতে গিয়া আবার ধরা খাইও না। আউট হইলে কিন্তু বরবাদ। ধুরো আমার খালি নেগেটিভ চিন্তা মাথায় আসে।
মিলিটারী একাডেমিতে ইডি দেয়ার কয়েকটা কারণ:
. স্টাফকে ভূতের ভয় দেখানো।
. ঘোড়ার সাথে কথা বলা।
. প্যারেড গ্রাউন্ডে কাক ধরতে না পারা।
. শার্টের বোতাম প্যান্টে লাগানো।
দেখ, কলেজে এরকম যৌক্তিক (!) কোন কারণে ইডি ম্যানেজ করা যায় কিনা।
Life is Mad.
গড়াগড়ি দিয়া হাসতেছি... =)) =))
ক্যামনে সম্ভব ?
ভাইরে,
তাড়াহুড়ায় ইউনিফর্মের শার্ট ট্রাউজারের মধ্যে ইন কইরা বুতাম (জিপারের পরিবর্তে বুতাম ব্যবহার হইত) লাগাইতে গেলেই এই গন্ডোগোলটা লাগত। ট্রাই দিয়া দেখতে পার - খুবই সম্ভব 😛 😛 ।
Life is Mad.
ভাই আর কোন কোন কারনে ইডি খায়।১৪ তারিখ থেকে
শুরু............... :gulli2: :gulli2: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :chup: :chup: :chup: :chup:
:chup: :chup: :duel: :duel: :salute: :salute: :salute: :salute: :salute: