কাঁচের ঘরে শুই
আয়নাতে মুখ ধুই
তোমার পাঞ্জাবীতে
দ্বিধার হাতে ছুঁই
আমার হাতে দ্বিধা
তোমার হাতে মায়া
তোমার চোখের দিঘীয়
মেঘের অমল ছায়া
তোমার হাতঘড়িতে
এলার্ম বাজায় নূপুর
তোমার ডাকে ঘুঘু
একলা আকাশ দুপুর
মুখ নামিয়ে আনে
আমার কাধের পাশে
উদাস হাওয়ার টানে
দুঃখী দীর্ঘশ্বাসে
তোমার হাতের বশ
আমার কানের সোনা
তোমার লোমশ বুকে
মুখ ভেজাবো না
মুখ ভেজাবো জলে
মুখ ভেজাবো চাঁদে
রাখবো থুতনী আর
তোমার চওড়া কাঁধে
কাঁচের ঘরে শুই
আয়নাতে মুখ ধুই
তোমার পাঞ্জাবীতে
দ্বিধার হাতে ছুঁই
ছন্দটা পছন্দ হয়েছে। লিখে যাও।
আ-র-ও
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
:clap: :clap: :clap:
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
ভালো লাগলো। পড়ে কাশফুলের নরোম ছোঁয়ার মত অনুভূতি পেলাম 😀
তোমার খবর কী? আছো কেমন? তুমি যখন সিসিবিতে লিখা শুরু করসিলা তখন ইলেভেন না টুয়েলভে ছিলা। এখন কত বড় হয়ে গেছে পুলাপান।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ইলেভেনে..৬ বছর হবে...আমি যখন সিসিবিতে ঢুকি তখন আমিই একমাত্র প্রেজেন্ট ক্যাডেট ছিলাম... 😛
এখন তো মনে হয় আপনাদের সেই সময়ের বয়সটা আমি এখন ক্রস করতেসি...... B-)
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
সিসিবিতে কবিতার ঈদ লাগসে। চরম, গরম, উষ্ণ, নরম ইত্যাদি কবিতার ছড়াছড়ি। এখানে নরম ও উষ্ণ ফিলিং পাইলাম। 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
বাহ! :clap:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
দিঘীয়
???
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:awesome: :awesome:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
:clap: :clap: :clap:
:)) :))
=)) =))
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
আমার কাছে ভাবনাটা আর প্রকাশের উপস্থাপনাটা দারুন লাগল। নারীদেরকে যুগে যুগে তোমাদের মত পুরুষরাই সাহিত্য দিয়ে তৈরি করে নিয়েছ নিজেদের পছন্দ মত করে। আজ তাই সত্যি বলতে নারী যখন নিজের মত করে ভাবতে চায় সেটার মাঝেও কোথায় যেন একটা পুরুষের নিয়ন্ত্রনের ছোয়া পাই। মাঝে মাঝে মনে হয়, তোমরা পুরুষরা কি তাহলে নারীদের থেকে আসলেই বেশি কল্পনাশীল আর বোঝার ক্ষমতা বেশি? তা না হলে মেয়েদের মনকে কিভাবে শরৎচন্দ্র, শংকর থেকে আরম্ভ করে সূনীল, হুমায়ুনেরা এভাবে নিরূপন করতে পেরেছে, নাকি আমরাই তোমাদের মনমতন করে নিজেদের গড়ে নেই?
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
পরেরটাই ঠিক
"আমরাই তোমাদের মনমতন করে নিজেদের গড়ে নেই"
কারন যে তা পারে না তাঁকে বর্জন করা হয়...
এবং যে তা করে না তাঁকে নির্বাসন দেয়া হয়...
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
আমি বিশ্বাস করি নারী-পুরুষ সমান, চিন্তায়, মননে।
সমাজ দমিয়ে রেখেছে মেয়েদের যুগের পর যুগ।
একটা সময় পুরুষরাই নির্ধারণ করে দিয়েছে কেমন হতে হবে নারী দের। কেমন নারী চাই পুরুষদের।
একজন নারী আজো কি করবে, কি পড়বে, কোথায় যাবে, কিভাবে যাবে, কিভাবে বসবে, কিভাবে হাঁটবে সব ঠিক করে দিতে চায় পুরুষ, ধর্ম, সমাজ।
আর এইসব শেকল ভাঙ্গা কি এতোই সহজ!
নারীদের লেখা সাহিত্যে ও পুরুষরা সমান ভাবে উঠে আসতে পারে ঠিক যেমন আসে পুরুষ সাহিত্যিক দের বেলায়।
শরৎ, সুনীল, শীর্ষেন্দু, হুমায়ুন এরা মেয়েদের ভালো বুঝে এইটা মানতে চাই না।
কারণ আমরা নিজেদের কেই নিজেরা ঠিক চিনে উঠতে পারি না।
ঘটনা হচ্ছে যদি দশটা লাইন লেখা হয় মেয়েদের নিয়ে তার একটা না একটা লাইন কোন না কোন মেয়ের সাথে মিলে যাবেই।
আর সেটা পড়ে মেয়েটা ভাববে আরে এইটা তো আমাকে নিয়ে লেখা।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
সহমত।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
কবি শাহরিয়ার দেখি 🙂