আমি বেশি কিছু লিখব না। খুব ভাবগম্ভীর কথার দিকে যাচ্ছিনা; নিজেও নানা পেরেশানির মধ্যে আছি। ভাল লাগছে না।
১০টার দিকে টিভিতে একটা সাক্ষাতকার দেখছিলাম, অনেক সিনিয়র এক রিটায়ার্ড আর্মি অফিসারের। নাম মনে পড়ছে না। উনি একবার জেসিসি ভিসিটে গিয়েছিলেন কোন একটা অকেশনে স্পেশাল গেস্ট হিসেবে, তখন আমার বাবা আনোয়ারুল হক তারিক সেখানে অধ্যায়নরত। ডাইনিং হল প্রিফেক্ট হিসেবে তাঁর পাশে আব্বুর বসার সুযোগ হয়েছিল গ্র্যান্ড ডিনারে। অনেক বয়ঃজ্যেষ্ঠ।
তিনি বলছিলেন, তাঁর জীবনে ৩টি ক্যু মোকাবিলা করার অভিজ্ঞতা হয়েছে। এবং যারা ট্রু কিলার, তাদের কোন ক্ষেত্রেই সঠিকভাবে সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এটাও বললেন, সেসব জায়গায় যারা রেবেলিয়ন ছিল, তারা এরকম মাস্ক পরিহিত ছিল না কেউ। তাঁর মতে, সেদিনের যারা মাস্ক পরিহিত অবস্থায় হম্বিতম্বি করছিল তারা কেউই বি ডি আর -এর সদস্য নয়। এখানে অন্য কোন ঘাপলা আছে। চক্রান্ত একটা ডেফিনিটলী আছে।
আরো যে সব রহস্যজনক ব্যাপার-স্যাপার সেগুলি আগের কোন একটি ব্লগে অলরেডী আলোচনা হয়েছে। সেটা নিয়ে আমি আর লিখছিনা আপাততঃ… তবে আমার অনুশোচনা, কোন WAR সিচুয়েশনেও এত অল্প সময়ের ব্যবধানে এত্তজন অফিসারের শহীদ হবার কোন নজীর নেই কোথাও! জাতি হিসেবে আমাদের খুবই সংকুচিত হয়ে যেতে হল সারা পৃথিবীর কাছে আজ; এই একটি ঘটনা দিয়েই।
কবে আবার বুক ভরে শ্বাস নিয়ে “বাংলাদেশ” শব্দটি জোরেশোরে উচ্চারণ করতে পারব, জানিনা!!!
অপেক্ষায় আছি......... কারন ৭১ এর পর শেষ কবে সবাই বুক ভরে শ্বাস নিয়ে বাংলাদেশ বলেছে গবেষণার বিষয়.....
রহস্য তো একটা অবশ্যই আছে। কার্যকারণ ছাড়া কিছুই ঘটে না। সেটা আমরা যতো দ্রুত জানতে পারবো ভালো। নইলে যন্ত্রণার বোঝা শুধু আরো বাড়বে।
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমরা অপেক্ষায় আছি.....চোখের পানি সংবরন করে.....এক বুক ভরা যন্ত্রনা নিয়ে....সেদিনের অপেক্ষায় আছি....
বাংলাদেশ তো আমরা বলতে পারবোনা ভাই জাদের কলমের জোর আছে তারাই বলবেন
পর্দার আড়ালের খবরগুলো যেন আড়ালেই হারিয়ে না যায়। কারন, আমার বিশ্বাস, ওই খবরগুলোই বলে দিবে কেন আর্মি আর সাধারন মানুষের মাঝে গড়ে উঠেছে এই অবিশ্বাসের প্রাচীর।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
পেছনে বিশাল কোন ষড়যন্ত্র আছে বলেই মনে হচ্ছে...
তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। সাহারা খাতুন, নতুন বিডিআর চিফ সবাই তৎপর হয়ে উঠেছেন। আশাকরি শীঘ্রই কিছু জানা যাবে।
সেই আশায় আছি এখনো ............
সিচুয়েশন হ্যান্ডলিং-এ ব্যর্থ মানুষজনদের নিয়ে কমিটি করে লাভ নেই বুঝলা ভাইয়া?? ঐ যে একটা কথা আছে না - IF YOU FORMALLY WANT NOT TO DO SOMETHING, MAKE A COMMITTEE WHO WILL TAKE DECISION NOT TO DO SOMETHING. আমাদের দেশের ক্ষেত্রে প্রায়ই খেটে যায়। আর এই কাহিনীই হবে আমার মনে হয়, সঠিক লোক ও বুদ্ধি ব্যবহার না হলে।
কথাটা খেয়াল রেখো। সত্য উতঘাটন নয় কিন্তু।
এখন মিডিয়া'তে দেখা যাবে নানান কমিটির নানা বিশ্লেষন। সবাই যার যার স্বার্থ অনুযায়ী ব্যাখ্যা করবে। কাজেই......।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ ভাই, আমার অন্য পোস্টটা মুছে ফেললাম......আপনার কথা ঠিক...এখন সময় না......কামরুল ভাইয়ের কথাও ঠিক, একটা মিডিয়ার সাংবাদিকের জন্যে একটা দেশকে গালি দেয়া ঠিক না।
সময়মত আমার লাগাম ধরে ফেলার জন্যে কৃতজ্ঞতা......
পোস্ট মুছলা ক্যান আশিক?
আমি শুয়ে মোবাইলে ব্লগ দেখছিলাম।
তোমার ব্লগ দেখে পিসি ওপেন করছি।
যা হোক আগের পোস্টে (মুছে ফেলা) কিছু কথা লিখছিলাম।
আবার লিখে দিলাম।
" সান্তনা দিতে বা পেতে ভাল্লাগে না আমার। এসময় সান্তনা খুব অশ্য মনে হয় তবু বলি মাথা ঠান্ডা রেখে " আশিক"এর মত কুল থাকো। খারাপ সময়কে জয় করার এই এক মন্ত্রই নিজেকে দিয়ে শেখা। "
আমিন, সবার জন্যেই কঠিন সময় এটা......
তবু, আই এম বেটার দ্যান দ্যাট......ইউ আর বেটার দ্যান দ্যাট...
উই আর বেটার দ্যান দ্যাট
হুমমমমমমম
:thumbup:
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
খেয়াল আছে ভাই... পারসে নাকি ওরা? পারেনাই! যেই সিচুয়েশন সেই অফিসার ও তার পরিবারদের ফেইস করতে হইসে সেটার ইনফরমেশন আসল, অথচ কোন এ্যাকশন-ই নিতে দেওয়া হল না; এখানেই কি খটকা লাগে না??
এই জঘন্য ঘটনার ইঙ্গিত আমি অনেক আগেই শুনেছিলাম, সেই ২৫ তারিখ রাতেই। ব্লগে লিখেও দিয়েছিলাম। কিন্তু তখন এটা নিয়ে সবার মনেই সংশয় আর অবিশ্বাস ছিল।
আজ সন্ধ্যায় জেক্সকা'র ইমার্জেন্সি মিটিং ছিল। সেখানে অনেক সিনিয়র এক কলেজ ভাই বলছিলেন - ভেতর থেকে নানা ভাবে খবর আসার পর আর্মি পার্টি চীফকে বলছিলঃ "স্যার, আমাদের নির্দেশ দেন স্যার, গিয়ে ক্রাশ করে দিয়ে আসি।" কিন্তু ওপরের লেভেল থেকে কোন সাড়াই পায়নি তাঁরা।
বিষয়টা অনেকটা ভানুর সেই কৌতুকের মত হয়ে গেল; চোর এসেছে চুরি করতে, জিনিসপাত্তি হাতড়াচ্ছে, ভানু বলছে "দেখি না কি হয়।" জিনিস নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছে, তবু তার সেই একই কথাঃ "দেখি না কি করে!"
প্রকৃতি শোধ নিবে... প্রকৃতি শোধ নিবেই।
আদনান,
তোমার সাথে সহমত .....
আমাদের তথাকথিত তদন্ত কমিটি গুলোর অবস্থা তো জানই ... তাই মনে আশঙ্কা প্রকৃত সত্য আবার না ধামা চাপা পড়ে যায় !
হা আমারো সেই একই কথা ... নেতারা বলছে তখন আদেশ দিলে ভেতরের অনেকের জীবন হুমকির মুখে পড়ত .... কিন্তু আক্রমন না করে অন্তত আর্মি যদি ওদেরকে চাপের মুখে রাখত তাহলে ওরা এত নিচ্শিন্তে ভেতরে ধ্বংসযজ্ঞ চালাতে পারতনা বলেই আমার বিশ্বাস।
লাগে আমার খটকা লাগে ...... অনেক খটকা লাগে । কিন্তু কার কাছে বলব একথা ?
আমার খটকা লাগে …… অনেক খটকা লাগে
http://www.dailynayadiganta.com/fullnews.asp?News_ID=131669&sec=1
মাঝে মাঝে শিউরে উঠি এটা ভেবে, সেদিন যদি বিডিআর আত্মসমর্পণ না করত??? সেনাবাহিনীকে যদি শক্তি প্রয়োগ করতে হত???
মিডিয়া এবং সমাজের বিশেষ শ্রেনীর কারনে সাধারন মানুষ তো তখন বিডিআর' দের পক্ষ নিত...তখন এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞও চাপা পড়ে যেত...কেউ বিশ্বাস করত না...
পরবর্তীতেও নানা গুজব ছড়িয়ে সেনাবাহিনীকে উস্কে দেয়ার চেষ্টাও কিন্তু ভয়াল কোন ষড়যন্ত্রের ইংগিত দেয়...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
সৈয়দ সাফী
এতে আর মনে শান্তি আসে না রে ভাই......
প্রকৃতি যদি শাস্তি দিবেই, তাইলে এখনো কেনো যারা পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ল তাদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে না? আর কত বড় অপরাধ করলে প্রকৃতির ঘুম ভাঙ্গবে?
.....................
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
Latest on bdnews24: Indian media points fingers at SQ Chowdhury
আমি একটুও surprised হচ্ছি না।
সাকা এটার পিছনে থাকুক বা না থাকুক ওরে কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দেয়া যায় এমনিতেই। হারামীটা আবার এক্স ক্যাডেট।
বিস্তারিতঃ
সবিশেষ সেনা হত্যায় উস্কানি দিয়েছেন সাকা চৌধুরী: ভারতীয় সংবাদমাধ্যম
ঢাকা, মার্চ ১ (বিডিনিউজ ২৪ ডটকম) - ২৫ ফেব্রুয়ারির বিডিআর বিদ্রোহের সময় সেনা কর্মকর্তাদের হত্যায় বিএনপি সাংসদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী উস্কানি দিয়েছেন।
ভারতের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক ও নিউজ চ্যানেলগুলো শনি ও রোববার তাদের পরিবেশিত খবরে এ দাবি করেছে। এর আগেও ভারতীয় গোয়েন্দা সূত্রকে উদ্ধৃত করে এ ধরণের দাবি করা হয়েছিল।
ভারতের সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, এ বিদ্রোহ ঘটানোর জন্য কিছু বিডিআর সদস্যকে এক কোটি টাকা আগাম দেওয়া হয়েছে।
অন্যতম শীর্ষ সংবাদপত্র ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস তার রবিবারের সংখ্যার প্রধান খবর করেছে বিডিআর বিদ্রোহকে। আর খবরটির শিরোনাম ছিল 'সরকার উৎখাতে সেনা বাহিনীকে উস্কানি দিয়ে সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র প্রকাশ করলো ঢাকার বিদ্রোহীরা'।
পত্রিকাটি লিখেছে, বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর প্রায় এক শ' কর্মকর্তা ও কর্মীকে হত্যার পর আত্মসমর্পণকারী বিডিআর সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করে উদ্বেগজনক তথ্য পাওয়া গেছে।
পত্রিকাটি জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সন্দেহের আঙুল তুলছে বিএনপির সাংসদ সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর দিকে।
যেসব বিডিআর সদস্যকে ইতিমধ্যেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তাদের ছিলেন সুবেদার মেজর জাফর।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস লিখেছে, "ঢাকা থেকে পাওয়া তথ্যে বলা হচ্ছে যে, বিডিআর বিদ্রোহের তিনদিন আগে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকের পর কিছু সংখ্যক বিডিআর সদস্যকে প্রাথমিকভাবে এক কোটি টাকা দেওয়া হয়।"
খবরে আরো বলা হয়, "এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে বাংলাদেশের সেনা বাহিনী কঠিন পাল্টা জবাব দেবে, এই প্রত্যাশা থেকে বিডিআর সদস্যদের সুপ্ত ক্ষোভ উস্কে দেওয়া হয়।"
ভারতের সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়াও খবরটি প্রচার করে প্রথম পৃষ্ঠায়। এতে বলা হয়, "দৃশ্যত কাণ্ডজ্ঞানহীন এই হত্যাকাণ্ডের একটি বৃহত্তর চিত্র ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে কয়েকজন বিডিআর সদস্য জাহাজ ব্যবসায়ী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর নাম উচ্চারণ করেছেন। পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করা হয়।"
সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ নেতাদের একজন। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা ও যুদ্ধাপরাধে জড়িত থাকার দায়ে অভিযুক্ত এ নেতা বিগত বিএনপি সরকারের সময় প্রধানমন্ত্রীর সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টা ছিলেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন, এমন একজন কর্মকর্তা জানান, বিদ্রোহ ঘটানোর জন্য এরই মধ্যে এক কোটি টাকা হাত বদল হয়েছে।
এতে আরো বলা হয়, "বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ২০০৪ সালের দশ ট্রাক অস্ত্র পাচারের ঘটনার সঙ্গেও ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।"
দৃশ্যত এই অস্ত্র ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অব আসামের (উলফা) জঙ্গীদের কাছে পাঠানো হচ্ছিল বলে উল্লেখ করে পত্রিকাটিতে বলা হয়, যে জাহাজে অস্ত্র বহন করা হয়েছে তার মালিকও সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী। এতে বলা হয়, কয়েক দশক ধরে পাকিস্তানের সঙ্গে সাকা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
বিডিনিউজ ২৪ ডটকম/টিআর/এসকে/২২৪৩ঘ.
যতদূর জানি বিদ্রোহের পর খালেদা জিয়ার ডাকা প্রেস কনফারেন্সে আর সবাই উপস্থিত থাকলেও সাকা চৌধুরী ছিলোনা। প্রেস কনফারেন্সে ম্যাডাম এর ডানহাত এর অনুপস্থিতি একটু কেমন কেমন ই যেন...
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
আমার ঘ্রিনা হয় যে এই রাজাকারটি একজন ক্যাডেট।
ত্রিমিতা -কে ধন্যবাদ।
এমনিতেই শুনছিলাম যে এই ঘটনার পিছনে যুদ্ধাপরাধী শক্তি জড়িত। এখন খালি অপেক্ষার পালা। অপেক্ষাই যেন খালি করতে না হয়। আল্লাহ ধোর্য ধরার শক্তি দিয়।
আমার মনে হয়, আমরা আরেকটু অপেক্ষা করে দেখতে পারি কোন ঘটনা বেরিয়ে আসে।
আমি ঢালাও ভাবে দেশী-বিদেশী কোনো মিডিয়াকে বিশ্বাসের পক্ষে না। কারণ, মিডিয়া নিজেদের স্বার্থে রঙ বদলায় ক্ষণে ক্ষণে। মিডিয়া শুধু খবর দেয়ই না, ওরা খবর তৈরী করে দেয়।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ ভাই, বিচার বিবেচনা করার শক্তি যেন হারিয়ে গেছে। অবচেতন মনেই হয়তো দায়ী করার জন্য কাউকে খুঁজছিলাম। এই নিউজটা পেয়ে তাই আগামাথা চিন্তা না করেই প্রতিক্রিয়া দিয়ে দিয়েছিলাম। মাথায় থাকবে আপনার কথা।
মাহমুদ ভাই,
আমিও তৌফিক-এর কথাটাই বলতে চাই। কাউকে দায়ী করার জন্যেই হয়তোবা এই খবরটি আমার মনে উত্তেজনার সৃষ্টি করেছিল। এক মুহূর্তের জন্যে হলেও একটা সান্তনা খুঁজে নেবার চেষ্টা করেছিল যে হয়ত সমাধানটা সহজ। কিই বা করবো, অপেক্ষা করা ছাড়া, কারণ আমরা তো সভ্য, আমরা তো বাংলাদেশি। আপনি ঠিকই বলেছেন, মিডিয়া কে বিশ্বাস করে এখন আর কোন লাভ নেই, সত্য উদ্ঘাটন-এ যাদের অগ্রজ হওয়ার কথা, তারা কি করছে বুঝতে পারছিনা।
আল্লাহ সহায় হউক।
:thumbup:
বিপদে সাহস রাখতে হবে আমাদের।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ভাই ইন্ডিয়ান মিডিয়ার কোন কথা আমি বিশ্বাস করি না। সাকা জড়িত থাকা অস্বাভাবিক না কিন্তু ঐ ইন্ডিয়ান গুলা জানে কেমনে? এই জানা তারা মুম্বাই হামলার আগে দিলে অগো দেশের লাইগ্যা লাভ হইতো।
সবার প্রতি আমার অনুরোধ রইলো হুট করেই যাতে কিছু বিশ্বাস না করে ফেলি।