এক দৃষ্টে তাকিয়ে আছি ল্যাপটপের স্ক্রিনের দিকে। এটা আমার খুব পছন্দের বাজে অভ্যাস। গান থেমে গিয়েছে মনে হচ্ছে। নতুন কিছু শিল্পীর সঙ্গীত নিয়ে নাড়াচাড়া করছি ইদানীং। দ্য ওয়াটার বয়েজ নামের একটা নতুন ব্যান্ড পেলাম। বেহালা আর গীটার ডুকরে কান্নার মত সুর তোলে। মেলোডি গারডট – চমৎকার জ্যাজ গায় মেয়েটি। জন কোলট্রেন – স্যাক্সোফোনের পাগলামি। থেলোনিয়াস মঙ্ক – পিয়ানোর সাদাকালো শরীর নেচে বেড়ায় ৯/৮ মাত্রায়। মুঠোফোনটি হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলাম ক্ষুদেবার্তা গুলোর দিকে। ‘এখনো ঘুমাও নাই?’ ঘরের কোণে অবয়ব চোখে পড়ে। ‘যাচ্ছি একটু পরেই।’ পুরনো ফাস্ট ট্র্যাক ঘড়িটার নিজস্ব আলো নেই। ল্যাপটপের স্ক্রিনের আলোয় দেখলাম তিনটা বাজতে চলল। সকালে উঠতে হবে। প্রতিদিন এটা ভেবে জেগে থাকার উৎসাহ পাই।
কোন এক ফেরিওয়ালার গগনবিদারী পণ্য বিক্রয় কর্মসূচীর ধাক্কায় চোখ খুললাম। আর গড়াগড়ি না দিয়ে উঠেই খাবার ঘরে গিয়ে আধা লিটার পানির বিশাল ও বেশ ভারী গ্লাস হাতে নিলাম। এই বাসায় ঘুম থেকে উঠে সবাই লাইন ধরে পানি পান করে। প্রচুর পরিমাণে।
‘উঠে গেলা যে এত তাড়াতাড়ি?’
‘ঘুম ভেঙে গেল। নাস্তা দাও।’
‘বের হবা নাকি?’
‘দেখি দুপুরে হতে পারি।’
হাত মুখ মুছতে মুছতে চশমা খুঁজছিলাম। হাতড়ে মুঠোফোনটাই হাতে এলো। দশ মিনিট ডিলিট আর অন্যান্য অক্ষরের বোতাম গুলোর উপর নির্যাতন চলল। একসময় লিখে ফেললামঃ
‘কোথাও লাঞ্চ করবে নাকি বাসায় খাওয়ার অবলিগেশান আছে?
ইফ নো দেন পিক আ প্লেস। ইফ ইয়েস দেন এগেন পিক আ প্লেস হোয়ার উই ক্যান সিট ফর সামটাইম।’
খুব সরাসরি হয়ে গেল কি? এখনি যদি না বলে বসে? আচ্ছা বললে না হয় দেখা যাবে। সরাসরি বলার জন্যই তো লিখা। বৃদ্ধাঙুলীর ডগা আলতো করে ছুঁয়ে আছে সবুজ বোতাম। চেপে দিলেই সার্ভিস করা হয়ে গেল। কপাল ভাল থাকলে এইস। কপাল খারাপ থাকলে ব্যাকহান্ডে ফেরত আসা শটেও ধরা খেতে পারি। নাহ খুব বেশী নাটকীয় করে ফেলছি কিছু হবার আগেই। ‘খেতে আসো!’ চমকে উঠে তাকালাম স্ক্রিনে। দেখাচ্ছে ‘সেন্ডিং মেসেজ।’ যাহ শালা চাপ পড়ে গেল এর মাঝে!
‘সারাটা দিন মোবাইল আর নাহয় ল্যাপটপ। চোখ দুইটা কানা করবা একদিন।’ ঝাঁঝালো মমতার উত্তর দিলাম অপ্রস্তুত হাসি দিয়ে।
মুঠোফোন নতুনবার্তা সংকেত দেয়ার সময়টুকু পায় না।
‘কি সেদিন ফকির বলেছি বলে কি খাওয়াবেন নাকি? যান আপনি বিল গেট্স।’
‘নাহ সেজন্য না। শাহবাগের দিকে কাজ আছে। তাই ভাবলাম ওদিকে যখন আসছি দেখা করে যাই। আর লাঞ্চের সময় যেহেতু।’
‘আচ্ছা ঠিকাছে আমি হলে থাকব। কাজ শেষ করে ফোন দিয়েন।’ প্রথম সেট পয়েন্ট। নিঃশব্দে বিজয়ীর হাসি দিলাম।
কড়া রোদে মচমচে সীটে বসতেও ভালো লাগছে। বেশ ভাল মত গোসল করে সুগন্ধী দিয়ে ভাসিয়ে দিয়েছি নিজেকে। জ্যাম ঠেলে শাহবাগ যেতে যেতে ঘন্টা খানেক তো অবশ্যই। হেলেদুলে এক কাপ আর দুই শলাকা পোড়াতে আরো মিনিট বিশেক। ‘কাজ’ হয়ে যাবে। সেনানিবাসের জাহাঙ্গীর গেটের বাতি ছেড়ে আসার পর সামনে গাড়ির সারি। কিন্তু সব চলমান। ৫ মিনিটের গান শেষ হবার একটু আগেই বিজয় স্মরণী। এই রাস্তায় দুপুরের জ্যামের উদ্ভট এক পকেট আছে। আধা ঘন্টা বা মিনিট বিশেকের জন্য হঠাৎ রাস্তা খালি হয়ে যায় বা গাড়ি অনেক্ষন ধরে চলতে শুরু করে।। সেই পকেটের পাল্লায় ২০ মিনিট পরে শাহবাগ।
সময় ক্ষেপনের ধূমায়িত কাপ বড় দ্রুত ফুরায়। শলাকার ডগায় আগুন পায়না একদন্ড বিশ্রামের সুযোগ।
‘এখন কোথায়? কাজ শেষ।’
‘এত তাড়াতাড়ি? আচ্ছা হলের কাছে এসে ফোন দেন।’
টি,এস,সি পার করার মাথা নিচু করে আড়চোখে চারিদিক দেখে নিলাম। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা পরিচিত লোকজনের অভয়ারণ্য। এই মূহুর্তে ‘ঐ মোকা’ কিংবা ‘মোকা ভাই…’ ডাক শুনবার কোন ইচ্ছে নেই। হলের সামনে গাছ তলায় দাঁড়িয়ে আছে। হাত নেড়ে ইশারা করতে দেখে এদিকে এলো। চোখে মুখে স্পষ্ট জড়তা কিন্তু তা এক টুকরো হাসিকে উচ্ছেদ করতে পারেনি। সতর্ক চোখে অতি উৎসুক চেহারা খুঁজে হতাশ হয়ে বুঝলাম হলের সামনে এই দৃশ্য নিত্যদিনের ব্যাপার। কড়াই গোস্তে অনেক দিন ভালমন্দ কিছু খাওয়া হয় না। ওদিকেই যাচ্ছে রিকশা।
‘আমার দেয়া টি-শার্ট পরেছেন? কিন্তু এটা কি আজব রঙের জিন্স? আপনার কাজ শেষ এত তাড়াতাড়ি? কি কাজ ছিল?’ প্রায় এক নিঃশ্বাসে কথা গুলো বলে বাকিটুকু দিয়ে একচোট হেসে নিল।
‘বাইরে যাবার জন্য কিনেছি। ট্রায়াল চলছে। হুম কাজ তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল। ঐ বাইরে যাবার কাগজপত্র নিয়ে কিছু দৌড়াদৌড়ি।’ নির্জলা মিথ্যা বলার ধার কমে গিয়েছে। সতর্ক হলাম।
যতদূর মনে পড়ছে কড়াই গোস্তের মান নেমে গিয়েছে কিছুটা। অন্তত সর্বশেষ অভিজ্ঞতা বেশ চমৎকার ছিল। তবে দামের তুলনায় এতটা সমালোচনা না করলেও চলে। আমি অবশ্য রেস্তোরা বিশেষজ্ঞ নই। কড়াই গোস্তের সিদ্ধান্ত ৪/৫ জন বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করে নিয়েছি। কিন্তু এখানে তো বলার মত পরিবেশ নেই। আর কি বলব? কিভাবে বলব? নাটকীয়তা করলে বিপদে পড়তে পারি। কিছুটা নাটকীয়তা না হলেই নয়। কিন্তু এখানে এত পারিবারিক শব্দের মাঝে নাটকীয়তা আনা যাবে না।
‘আপনার কি আসলেই কাজ ছিল? নাকি এমনেই এসেছেন?’ নির্জলা মিথ্যা বলতে পারছিনা এই মেয়েকে। কিন্তু পাশকাটাতে হবে কথাটা।
‘আসলে কোন কাজ ছিল না। হাহাহাহাহা! তোমার সাথে দেখা করতে এসেছি। এই সুযোগে কড়াই গোস্তে খাওয়া।’ বড় কৃত্তিম শোনাচ্ছে কথাগুলো।
‘আচ্ছা সালাদে গাজর দেয় কেন এরা?’
‘হাহাহা সালাদে গাজর দিবে না তো কিসে দিবে? তুমি দেখছি অনেক কিছু খাও না।’ কথা কেড়ে নিয়ে বলে যাই অনেক কিছু। পাশ কাটিয়ে যাবার সুযোগ নিজেই করে দিল। কিন্তু কথাগুলো বলা দরকার। সময় গড়াচ্ছে। দ্রুত গড়াচ্ছে।
বেশ দ্রুত সি,এন,জি অটোরিকশা পেয়ে গেলাম। শাহীন কলেজ নামাবে। বেশ খানিকটা বিমর্ষ আমি। গলা শুকিয়ে আসছে। এখনো রাগ উঠেনি নিজের উপর। এটা ভাল লক্ষণ। বিজয় স্মরনী ছেড়ে পুরাতন এয়ারপোর্টের রাস্তায় উঠলাম।
‘আসলে তোমাকে আমার কিছু কথা বলার ছিল।’ হৃদপিন্ড রিওর কার্নিভালের ড্রামের মত বেজে চলেছে।
‘আর পাঁচ মিনিট পরে বাসায় নামবো আর গত তিন ঘন্টা ধরে রেস্টুরেন্টে বসে ছিলাম আর আপনি এখন আমাকে কিছু কথা বলবেন?’ অট্টহাসির কাছে ভেঙে চুরমার হয়ে গেল আমার গুছানো পরের কথা গুলো। নেমে হাটা দিল ওভারব্রীজের উদ্দেশ্যে। দ্রুত ভাড়া মিটিয়ে দৌড়ে পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।
‘একটু সময় দাও। বেশী সময় নিব না।’ এবার অনেকটা চতুর ফুটবল স্ট্রাইকারের মত পাশ কাটিয়ে প্রায় দৌড় দিয়ে ঢুকে গেল শাহীন কমপ্লেক্সে। এবার দৌড়ে গিয়ে পথ রুখে দাঁড়ালাম। শেষ বিকেলের আগের কটকটে রোদ। বেশী লোকজন নেই আশেপাশে। এভাবে দৌড় দিবে আশা করি নাই। আম জনতা ভুল ইঙ্গিত পেলে শিমুল তুলা মনে করে সুখ নিতে পারে।
‘চল ক্যাপ্টেন্সে গিয়ে বসি। বেশীক্ষণ না। আধা ঘন্টা বড়জোর।’
‘ঘুরে ফিরে সেই পঁচা ক্যাপ্টেন্স?! কি আপনি?!’ চোখেমুখে বিরক্তি। আবার সতর্ক হলাম।
এক মগ কফি হাতে ছটফট করছে। ডানে বামে উপরে নিচে তাকাচ্ছে আর একটু পরপর বলছে, ‘কি বলবেন বলেন।’ প্রায় প্রতি ১০/১৫ সেকেন্ডে একবার। প্রতিবার আরো বিরক্ত হচ্ছে। আমি শূন্য দৃষ্টি থেকে সাধারণে ফেরত আসতে চাইছি। রিওর কার্নিভালের ড্রাম ততক্ষনে যুদ্ধের দামামা বাজাচ্ছে। দীর্ঘ দম নিলাম।
‘লং ডিস্ট্যান্স রিলেশানশিপ নিয়ে তোমার কি ধারণা?’
‘আমি কিভাবে জানব? আমি কি ৪/৫টা করেছি নাকি যে জানব?’ ছটফট করতে করতে উলটে ফেলল কফির মগ। এ নিয়ে ব্যস্ততা আরো মিনিট দশেকের।
‘আমি যদি বলি তোমাকে আমার ভাল লাগে? অনেক বেশী ভাল লাগে তাহলে কেমন হয়?’
‘আমি কি জানি?’ বেশ ঝাঁঝালো শোনালো উত্তরটা।
এরপরের একটি ঘন্টায় ওর বিস্ময় ভরা চোখের সাথে আমার চিন্তিত চোখের চোখাচোখি। আর একটু পরপর, ‘কি হলো কিছু বলেন?’ ঝাঁঝ অনেকটাই কমে এসেছে। আমি বোকা হাসি দিয়ে পার পেয়ে গেলাম প্রতিবার।
‘চলো উঠি। তোমার দেরী হয়ে যাচ্ছে। যা বলার বলে দিয়েছি। যদি মনে হয় সম্ভব কিছু বলার দরকার নেই। যদি মনে হয় সম্ভব নয় একটা এসএমএস করে জানালেই হবে। আর কিছু চাই না।’
‘পারবো না। জানাতে।’ না জানালেই তো ভাল। হেসে দিলাম।
‘হাসছেন কেন?’
‘কিছু না। চল।’
রাতে আবার ক্ষুদেবার্তা চালাচালি। নিত্যদিনকার কথা। দুপুরের ঘটনা যেন বেমালুম ভুলে গিয়েছে। চিন্তিত তবে বল এখন ওই কোর্টে। অপেক্ষা ছাড়া কিছু করার নেই। আজকে রাতটা ডেভিড ব্রুবেক, এলা ফিটজেরাল্ড, এবং চার্লস মিংগাসের।
‘আজকে বিকালে এদিকে আসবেন?’ এক লাফে বিছানায় দাঁড়িয়ে গেলাম। যাক মা দেখে ফেলেনি।
পুরো দৃশ্য টা মাথার ভিতর নিয়ে কল্পনা করলাম ! অদ্ভুত ! কিঞ্চিত জেলাস ! 😛
এনিওয়ে কড়াই গোস্তের হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি আমার খাওয়া সেরা খাবার গুলোর একটা। :boss:
:shy: :shy:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
হায়দ্রাবাদী বিরিয়ানি হায়দ্রাবাদে গিয়ে খাওয়ার আগ পর্যন্ত শান্তি নাই! :no: :khekz: :khekz:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আপনে ইদানিং মারদাঙা সব গান দিতেসেন! :goragori: :goragori:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
প্রেম আনন্দের, ছ্যাকা আরও বেশি।
এক সময় বন্ধুদের রুমে যাইতাম, ঐ রুমের সবগুলা ছ্যাকাপার্টি ছিলো।
ওদের কয়েকটা জাতীয় সঙ্গীত ছিলো।
সাইফের একটা গান আর
হাসানের আজকে রাতে
সবচেয়ে হীট জাতীয় সঙ্গীত ছিলো
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আমাদের সময় বিশেষ ছ্যাকা পার্টি কেউ ছিল না। বেশীর ভাগ কলেজ থেকে বের হয়ে নাটক করসে। একটু বেশী নাটকই করে ফেলসে। কলেজে করলে মজাই হইতো! 🙁
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
‘লং ডিস্ট্যান্স রিলেশানশিপ নিয়ে তোমার কি ধারণা?’
‘আমি কিভাবে জানব? আমি কি ৪/৫টা করেছি নাকি যে জানব?’ ::salute::
‘আজকে বিকালে এদিকে আসবেন?’ এক লাফে বিছানায় দাঁড়িয়ে গেলাম। যাক মা দেখে ফেলেনি। :pira: :pira: :pira: :pira: :pira:
ভাই আপনার লাইফ তো "ত্যানা ত্যানা" হয়ে যাচ্ছে :gulli2: :))
Proud to be a Cadet,
Proud to be a Faujian.
জীবন একটা কঁচি বাঁশ! :bash: :bash: :bash: :bash:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
বাহ :hatsoff: :hatsoff: :hatsoff: লং ডিসটেন্সের জয় হোক 🙂
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:shy: :shy:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
কঠিন!! কঠিন!!! দূরত্বের জয় হোক!!! ~x( :boss:
ক্যাডেট রশীদ ২৪তম,প ক ক
দূরে থাকুন আর কাছে থাকুন :chup: :chup: :chup: চলবেই!
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
ভাইয়ের হাসি খুশি স্বভাবের কথা বন্ধুর কাছে আগে শুনছিলাম । ভাইয়ের লেখাতেও সেরকম হাসি খুশি ছাপ পড়ে ।
😛 এইখানে আমার নাম 'The grumpy daddy' 😀
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\