(এই লেখাটা পড়তে হইলে অ্যান্টেনা ইত্যাদি টেস্টিং করা যাইবো না। স্যরি জিহাদ, তুহিন এবং আরো যারা পোস্ট দেইখাই অ্যান্টেনা শানাইতে শানাইতে আসবা! এইটা পুরা স্পন্টেনিয়্যাস লেখা। আমার হাজারো পাগলামি চেষ্টার একটা। মাঝে মাঝে হাতের দশ আঙুল মটকে কী-বোর্ডটা টেনে নিয়ে খটাখট লিখতে শুরু করি। নিতান্তই প্রকৃতি বা মাতা ডাক না দিলে লেখা শেষ না হওয়া পর্যন্ত ঘাড় তুলি না। শেষমেশ যা দাঁড়ায়, সেটাকে হালকা ঘষা/ এবং চলটা উঠে গেলে কিঞ্চিৎ মাজা দেই। অতঃপর পোস্ট। নিজের অ্যান্টেনা গুটানো থাকে বলে গড়গড় করে পড়ে ফেলা যায়!
-
তবে আমার ক্যাডেট ভাই ও বোনদের জন্যে একটা হাল্কা কুইজ করার ইচ্ছাটা কিছুতেই দমাইতে পারলাম না। পইড়া বলতে হবে, এই ভূতটা কে/কী? বলতে পারলে আছে বিশেষ পুরষ্কার! পুরষ্কার!! পুরষ্কার!!!
)
***===***===***===***________***===***===***===***
এইসব রাতে চোখের উপরে ভূত ভর করে। আর ভূতের লিকলিকে পা দিয়ে আমার চুল-গলা জাপটে ধরে। তার পেট ঠেসে থাকে আমার মুখে এবং নাকে। বুঝলেন তো? কী বেমক্কা পজিশন! ধড়ের উপরে সাঁটা জলজ্যান্ত দশাসই ভূত! টেনে ছুটাতে পারি না, হাঁচড়ে-পাচড়ে সেই বাবাজি আঁকড়েই থাকে। খো খো করে হাসে, আমার নড়াচড়ায়, নাকি সে কিঞ্চিৎ সুড়সুড়ি পায়, পেটের চামড়ায়। এদিকে আমার দম বের হয়, হায়! চোখ ফেটে পানি চলে আসে (কিন্তু চোখের উপরেই সাঁটা মর্তমান ভূত, তাই সেই পানি বেরুনোর পথ পায় না)। নিঃশ্বাস নিতেও কষ্ট হয়, কারণ ভূতটা নিজেও শ্বাসপ্রশ্বাস চালায়। সেই শ্বাসের দমকে আমার নাক বুঁজে যায় ভূতের পেট ওঠানামায়। ও হ্যাঁ, ভূতেরাও আমাদের মতো পেটের মধ্যে বাতাস ভরে হরদম! নাকি আমরা বুকের মাঝে বাতাস নেই? উঁহ! আমার লজিক এলোমেলো হচ্ছে। “এটা মস্তিষ্কে অক্সিজেনের অভাবজনিত উপসর্গ, আর কিছু নয়”- নিজেকে অবোধ দেই।
এইসব রাতে আমার নিজেকে কাঙাল মনে হয়।
আজকের রোদ খুব হুটোপুটি খেলেছে শরীরে। তাদের দুর্দান্ত দৌড়ে আমি বারবার হেরে গ্যাছি, রোদের ট্রুপ আমাকে অনায়াসে টপকে গেছে ট্র্যাকের ওপরে নিঃশব্দ-ঘাম জমা করে। হতাশ। হতমুখ। আমি। শ্বাসাভাবে ভুগি তখন সহসাই। দৌড়ের শেষে ট্রফিল্যাণ্ডে রোদের প্রথম পুরষ্কার নেয়া দেখে হাততালি দেই। আহা! ও তো অনেক ভাল অ্যাথলেট! তাই না? আমি কুলকুল করে ঘামি। চিকন ঘাম গড়িয়ে পড়ে আমার চিবুক বেয়ে। চিবুকের পাশেই একটা বিচ্ছিন্ন পানিবন্দী গ্রামের নাম লেখা হয়। গ্রামের নাম ভূতপাখি। (এই রে! আবার ভূতের কথা চলে এলো। এ দেখি নাছোড়বান্দা।)
ঐ গ্রামে আমার প্রেমিকা বাস করে। প্রেমিকার মুখ মনে ভাসে, ডোবে, আবার ভুস্ করে ভেসে ওঠে। প্রেমিকার কথা আমার এই গরমে কেন মনে পড়ে? গ্রীষ্মকালে ভালোবাসা বড্ড বেহিসেবি। রোদপোড়া, তাপস্পর্শী, ধুলোমেশা প্রেম আমার! ভূতপাখি গ্রামে একটা ছনের ঘর বান্ধি আমি। ঘরের মধ্যে রাখি পুরোনো শীতলপাটি। চারপাশে ‘যতনে’ বান্ধি বেড়া, খয়েরি শুকনো কলাপাতায় ঢাকা পড়ে নিভৃতকোণের ছায়া। সেই ছায়ার ওপর দিয়ে টিপে টিপে পা ফেলে কালোবন্যার পানির মতো ঢেউ আসে। আমি ভিজে যাই। আমাকে উদ্বাস্তু করে পাটির ওপরে ফেলে দেয় শাড়ির ঘন আঁচল। আঁচলের ভিতরেই রোদের জিতে নেয়া ট্রফিটা! আমার চোখ জুলজুল করে ওঠে। লোভ হয়। মনে পড়ে মহাগ্রন্থের নিষেধঃ লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু।
আমার পাপী হয়ে ওঠার বয়স কয়েক শতাব্দী হবে হয়তো। আমি গত কয়েক শতবর্ষ ধরেই পাপধারণ করছি। যাবতীয় অমানবিক, অসামাজিক, অনৈতিক পাপ একটা একটা করে মনোযোগ দিয়ে পালন করছি। তার মাঝে নিকৃষ্টতম পাপগুলোও রয়েছে। আমি অবলীলায়, নিঃসন্দেহ ক্রূরতায়, অপরাধ ও অন্যায় কাজ করেছি। এবং যতোই সময় গ্যাছে, আমি নির্দয় হয়ে উঠেছি। শাবলের মত নিরীহদর্শন হয়েছি। তো, লোভ নিয়ে বলছিলাম। আঁচলের গোপনে, বুকের নিস্পন্দ ওঠানামার কাঁপনের ভাঁজে আমি ট্রফিটা দেখতে পাই। আমার অজেয় পুরষ্কার, ব্যাটা আজকের বিরক্তিকর রোদ যেটা জিতে নিয়েছিল। ওটার প্রতি আমার খুব লোভ হলো। সেই লোভের একটা শিরা জন্ম নিলো আমার শরীরে। হাত বাড়িয়ে সেই ট্রফিটা একটু স্পর্শ করি, আমার শিহরণ লাগে। প্রেমিকার শরীরের চেয়েও ঐ ট্রফিটা আমার কাছে দামি মনে হয়। চোখ উঠিয়ে দেখি…
ধুরো! কিচ্ছু দেখতে পাচ্ছি না। সেই কখন থেকে ভূতের শাদা পেটটাই চোখের সামনে থেবড়ে আছে!
আন্দালিব, তোর ভূতের গল্পো পড়তে পড়তে আমার মাথাটাই এলোমেলো হয়ে গেলো। নিশ্চয় মাথায় কোন ভূত ঢুকেছে। তোর খোজে পরিচিত কোন ভূতের ডাক্তার আছে...?? :bash:
ওরে! তুইও আইসা পড়লি নাকি! সাবাশ!! 😀 😀
হ, এই লেখা পইড়া অনেকেরই ঐ দশা হইছে। কী করম, শ্যাষকালে পুরষ্কারের লোভ দিতে হইলো।
ভূতের ডাক্তার মানে তো ওঝা! ক্যাডেটের ভূত তাড়াইতে গ্যালে ওঝার ঘাড়ে কয়েক-ডজন ভূত সওয়ার হইবো! হা হা হা!
এই তো আসলাম। ভালোই লাগছে। এখন একটু সময় পাচ্ছি। দেশে ফিরলে তো আর সময় পাবো না।
প্রেমিকার শরীরের চেয়েও ঐ ট্রফিটা আমার কাছে দামি মনে হয়। তীব্র দ্বিমত পোষণ করছি 😛 🙁
হুম, দ্বিমত হতেই পারে। তবে দ্বিমতের জন্যে উত্তম পন্থা হলো নিজস্বমতটাকে উপস্থান করা। সেইটা করো। তারপরে আইসো আমরা আলোচনা করি দুই মতামতের মাঝে দূরত্বটা কতখানি। 😉
বস নিজস্ব মত কওন যাইবনা।ইটস ঠু পার্সোনাল ইউ নো(নসুর অ্যাকসেন্ট) :shy:
এইগুলা কি কথাবার্তা বস??
মাথা মুথা আউলায়া গেল...
এই লাইন গুলা কেমন উষ্ণ মত লাগে...
মোটের উপর পইড়া মেজাজ খারাপ 😡 😡
কিছু বুঝি নাই।
মানে কী? এই লাইন গুলা তো ভয়াবহ উষ্ণ। সেই ব্যাপারে দ্বিধা কেন?? 😕
কয়েকদিন প্রচণ্ড দাবদাহের পরে এখন বেশ মোলায়েম ঠাণ্ডা পরিবেশ। এই সময়ে উষ্ণতার প্রয়োজন, প্রেমিকার ঘন আঁচলও প্রয়োজন। তবে তার থেকেও বেশি প্রয়োজন সেই আঁচলটা।
মেজাজ ঠাণ্ডা করো ভাই। তারপরে ঠাণ্ডা মাথায় ভাব। এইটা তো পুরষ্কারের প্রশ্ন, বুঝলা না??
আমার পুরষ্কারের দরকার নাই মিয়াভাই, আমি পাগল হইতে চাই না।
এখন যদি ভি এল এস আই ক্লাস টেস্টের আগেও যখন কিছু না বুঝি, আমি বিন্দু পরিমাণ বিচলিত না হইয়া চায়ের স্টলের দিকে হাঁটা ধরি, আবার রুমে আসি, তারপর পেপার পড়তে যাই... তবু মাথা খারাপ করতে চাইনা।
আর এইসব অদ্ভূত কথার উষ্ণতায় মাথা খারাপ করব??
নো ওয়ে বস
:no: :no:
হুমমম......ব্যাপক চিন্তাশীল পোস্ট! :dreamy: :dreamy:
হা হা! এই ইমো'র
কপিরাইট মনে হয় কাইয়ুম ভাইয়ের! 😛 😛
বুঝলাম না। ভুতটা কে? বা কি?
হায়! তাহলে আর কী করা!! 🙁 🙁
এইটা ফার্ষ্ট ট্রাই, না ভেবেই বলিঃ ভূতটা কি চশমা??
আপনার লেখা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই, আপনার জন্য একটা উপমা মানাবে- শব্দের যাদুকর। :salute: :salute:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
কাছাকাছি। তয় টার্গেটে :gulti: লাগে নাই। আরো দুইটা সুযোগ দিলাম, তুমি পুলা খুবই ভালু। আমাদের চা-নাশ্তা খাওয়াও! :thumbup: :thumbup:
ডিসক্লেইমার দেইখা ভাবসিলাম এই যাত্রায় এন্টেনাটা বাইর করুম না।
কিন্তু কীসের কি :no: ;;;
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:khekz:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
🙁 🙁
আমি হটাশ
=))
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:goragori:
আমারতো মনে হৈল পেত্নিবাজি :-/
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
পেত্নি নাই। প্রেমিকা আছে। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে আপনার কাছে কেন প্রেমিকাকে পেত্নির মত লাগলো। বা অন্যভাবে দেখলে ভূতকে কেন পেত্নির মতো রমনীয় এমন কুহকিনীর ন্যার মনোহর লাগলো। এখানে যদিও অবকাশ নাই, তবুও আমি আপনার যৌনাবেগ-পছন্দাধিক্যের ব্যাপারে তিনটা ডিগবাজি প্রদানপূর্বক ( :frontroll: :frontroll: :frontroll: ) সন্দেহ উত্থাপন করলাম।
তিনটা পৌনপুনিকে উঠে গেলেও আমার আপত্তি নাই :grr: :grr:
ভুতবাবাজিকে মোহনীয় কেশর সমৃদ্ধ আন্দাজ করে পেত্নি আখ্যা দিলুম। :gulli:
এইটা আন্দার এন্টিনায় আটকায়নাই :awesome: :awesome:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এইডা কি ঠিক? এইডা কেমুন বিচার? আপনে ওপারের দাদাদের ভাষায় আমাকে সাইজ কচ্ছেন। এই ভাষা তো আমি বুঝি না বাপু। একন বলুন দিকিনি (খেয়াল কইরা, বিকিনি লিখিনি), আমি কী করে এরকম একটা হুলস্তুল কতার জবাব দিব?
আপনার আন্দাজ মাইরি দূর দূর দিয়ে উড়ে চলে গেচে। ধারেকাচে গুলতির গুলি লাগেনি! আরো দুইবার ছুড়ুন দাদা! দ্যাকেন, লেগে যায় নাকি! B-)
ভাষাগত এবং অ্যাটিচুডগত মিসবিহেভিয়ারের জন্যঃ :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: :frontroll: ...
ঠান্ডা শীতল কিছু নি? :-/
আমার মাথা থুক্কু এন্টেনা দেহি চুলকায় ;))
~x( ~x(
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভিক্স কি গোলি লো, খিচ খিচ দূর করো! 😉
:khekz: :khekz: :pira:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:guitar: :guitar:
মাহমুদ ভাই কথাকে ভালো বিশ্লেষণ করতে পারেন। মাহমুদ ভাই ট্রাই নিলে পাইরা যাবে। যাহোক, আন্দা এন্টেনা শানাইতে নিষেধ করছস, তাই আর শানাইতে আসলাম না। কিন্তু চাইলেও মনে হয় পারতাম না, এন্টেনা সর্ট সার্কিটে জ্বইলা গেছে, ওভারলোড। :grr:
হা হা হা! অনেকটা হা হা প গে তোর কমেন্ট পইড়া। কিন্তু চেয়ারে হাতল থাকায় মাটিত পড়ি নাই! :grr: :grr: আমি শালার একটা ফাউল ইঞ্জিঃ হইছি। মাইনসের অ্যান্টেনা শানাইতে হয় আমার লেখা পড়লে। আর মাঝে মইধ্যে তোর মতো কারও যদি জ্বইলা পুইড়া যায়, তাইলে আমার লজ্জা কই রাখি! 😕 😕
তয় গোপন কথা, মাহমুদ ভাই আমার আগের পোস্টে একটা কমেন্ট করছেন ঐটা আমি কিছুই বুঝি নাই। তাই চুপ কইরা ছিলাম। তারপরে কইলাম, বস্ একটু ব্যাখ্যা করেন। রিপ্লাইতে উনি যা বললেন তা আরও উপর দিয়া উইড়া গেলো!! :bash: :bash:
মাহমুদ ভাই কে :salute:
ভুত খোঁজার চেষ্টা করলাম না। লেখাটা ভাল্লাগছে। বিশেষ করে রোদের সাথে দৌড়ানোর গপ্পো।
আয় বাভুল! বুখে আয়! তোরে অনেক ধইন্যাপাতা সহকারে শুভেচ্ছা দিতে মন চাইতেছে! রোজ রোজ রোদের সাথে দৌড়ে দৌড়ে ক্লান্ত লাগে আজকাল! 🙁
এইটা হইলো গিয়া, এইটা হইলো গিয়া
মানে এইটা হইলো গিয়া একটা ভূত। আন্দালিবের পারসোনাল।
পারলাম তো, এখন কি খাওয়াইবা কও আমারে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
পারসোনাল ভূত!! হাহা! দারুণ বলছেন। সেই ভূতটা যে কী/কে সেটাই তো বললেন না বস।
আপনি অর্ধেক বললে আমিও অর্ধেক খাওয়াবো (মানে খালি সুবাস পাঠাবো)। ঘ্রাণেই অর্ধভোজন! :))
বুজছি, কিসের কথা কইছেন।
আমার জিনিসটা বড়ই পছন্দের।
দ্যান কি পুরষ্কার দিবেন কইছিলেন
ভূতটা কীভাবে ঘুম হইলো সেটা তো বলবা! আগেই পুরষ্কারের জন্য ব্যস্ত কেন? "হে আদম সন্তান তোমাদের বড়ই তাড়াহুড়া!"
অই সব বুঝতে হইলে আপনার মতো ভস হওয়া লাগব। আমি বুঝছি আমার উত্তর সঠিক হয়েছে। না হলে আপনি ভুল বলতেন, সেই দুপুর থেকে বসে আছি, wait করতেছি। আর আপনি কন তড়াহুড়া। :(( :((
জাহিদ, আমি হ্যাঁ না কিছুই বলিনি তার কারণ নিচেই বলেছি। কুইজটা রাখা হয়েছে যাতে সবার মনে এই চিন্তাটা উস্কে দেয়া যায় সেজন্য। এই চাতুরির জন্যে এখন ক্ষমা চাইছি ব্রাদার। তবে তুমি নিজের মনে যেটা বুঝবা সেটাই ফাইনাল। পাশাপাশি অনেকগুলো আইডিয়া অবস্থান করুক, এটা তো আর সায়েন্স না, অঙ্কও না। জীবনকে বুঝে ওঠার গল্প বহুবিধ এবং বিচিত্র।
ভালো থাইকো!... 🙂
আমার কাছে মনে হইল ফ্যান বা এসি। 😕 😕
ফ্যান বা এসি কেমনে মুখের উপরে সেঁটে থাকবে? আর সেটার জন্যে কেনই বা কাউকে দেখা যাবে না? 😕 😕
এই জায়াগাটা নিয়া ডাউট ছিল। 😕 😕
এই জায়গাটাতেও ভেজালে পরলাম। 😕 😕
হ, সেইটাই, ভূত এসি হইলে তো পেট ঝাঁঝরা হওয়া থাকত। আর ফ্যান হইলে কিয়ের পেট, কিয়ের মাথা! =)) =))
কিল্পিনা কিরতে গিয়ে পিরা গিলাম :goragori: :goragori: :pira: :pira:
নাহ্! বুঝলাম, আমারে দিয়া এইসব হইব না। 🙁
আচ্ছা, একটা ক্লু দেই আপনাকেঃ
'ভূত' শব্দটার অল্টারনেট মীনিং বা প্যারালাল মীনিং জানেন কোন?
অতীত B-)
এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে!
পুরষ্কার টার নাম বললে প্রকাশ্যে ভূতের নাম বলতে রাজি আছি 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভূতের নাম! ভূতের মুখে রাম নাম!! কস কি মমিন!! 😛 :))
(শুনছি 'কস কি মমিন' টার্মটা নাকি ইংরেজি কোন স্ল্যাঙয়ের বাংলা ভার্সন, আজকে টেস্টাইলাম)
তয় তুমি যেইডা ইঙ্গিত করতেছো মালুম করি, সেইডা কেমনে আমার মাথা-মুখা জাপটায় ধইরা আছে এইটা একটু ব্যাখ্যা কর আগে। 😉
অক্সিজেন মাস্ক টাইপের কিছু নাকি? :-B
পুরা বেকুব বানায়ে দিলা।
অক্সিজেন মাস্ক তো নাকে থাকে। চোখে দেখার কোন সমস্যা করে না। কেমনে কি?? 😕
সাদা কাপড়?
হে হে! হয় নাই (তোমার কিন্তু আর একটাই সুযোগ।)।
সাদা কাপড় জড়িয়ে থাকলে শ্বাস নিতে অসুবিধা হবে কেন?
একটা ক্লু, যেহেতু চেষ্টা করতেছঃ "ম্যাটেরিয়্যালিস্টিক অ্যাপ্রোচের বাইরে চিন্তা করো"
ধুর কাথাপুড়ি। খেলবনা। ব্লগেব মধ্যে ধাঁধাঁ দিসো। মাথা আউলাইয়া গেসে।
এইটা পোড়া কাথাও হইতে পারে ;))
কারণ, পুইড়া যাবার ফলে যেরকম পার্ফোরেটেড হয় কাথা সেটা মাথায় জড়ায়া বইসা থাকলে শ্বাস নিতে কুনু প্রব্লেম হবেনা
এইটা পুইড়া যাবার ফলে পুরা বডি ঢাইকা শুইলে মাথা, গলা, চোখ সব প্যাচায়া থাকবে
আর একটা পোড়া খ্যাতা দিয়া জড়ায়া থাকলে যে কাউরেই ভূতের মতন লাগতে পারে।
থিসিস কম্প্লিট :guitar:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
হাহাহা! দাদা আপনার জবাব নেই গো দাদা! মাইরি বলচি!! :pira: :pira: :pira:
আই হেইট ধাঁধাঁ। :((
আচ্ছা, কান্নাকাটি বন্ধ কর বাপু। ধাঁধাঁ বাদেই লেখাটা কেমন লেগেছে? সেটা বলো। (এমনিতেই ভূতের জ্বালায় বাঁচি না, কান্নাকাটি শুরু হইলে খবর আছে)
সবাই যে হারে গেসবল খেলতেছে আমি নিজেই কনফিউজ হয়ে যাচ্ছি! :bash: :bash:
এর আগে আন্দার পোস্টে যারা শানিত এবং খাড়া এন্টেনা নিয়া সবকিছু বুইঝা ফালাইছি টাইপ কমেন্ট করছে তাগোরে আটকানির লাইগাই ও এই খেল খেলতাছে :bash: ইশশ, না বুইঝা আন্দার পাতা ফান্দে ঠ্যাংটা দিলাম :bash: :bash: ~x(
গুগু দেখছি, কিন্তু পাদ দেখলামনা (কপিরাইট এম জি সিসি'র কোন স্যার জানি ~x( )
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাইরে হাসতে হাসতে লাঞ্চ হজম হয়ে আবার খিদে লেগে গেল! 🙁
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
স্যার না, ম্যাডাম। 😉
কস কী মমিন!! 😮 😮 :-B
যতোদূর মনে পড়ে। অর্চি লিখছিল মনে হয়। 🙂
ম্যাডামের মহাপ্রাণ উচ্চারণে সমস্যা ছিল মনে হয়। অনেকেরই থাকে। :-B
আমার কোন কোন ছাত্র রোল কলের সময়ে কমন একটা উচ্চারণ ভুল করেঃ "ইয়েচ চার" :))
অফ কোর্স। 😀 মনে পড়সে 😀
মনোয়ারা ম্যাডামের (পদার্থবিজ্ঞান পড়াতেন) বিখ্যাত ডায়ালগ। আমরা দুষ্টুমি করলেই ঝারি দিতেন - "গুগু দেখেছ, পাদ দেখনি"। ((অর্থাৎ ঘুঘু দেখেছ, ফাঁদ দেখনি)
আর আমরা বহু কষ্টে পেট চেপে হাসি চাপাতাম।
:no:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:pira: =)) =))
এই গেসবল না খেইলা উপায় নাই গোলাম হোসেন 😀 😀
কতটা তুমি হারালে বন্ধু কেঁদেছে অন্তর,
জানোনা তুমি হারাবার ব্যথা, জানে পলাশীর প্রান্তর। :boss:
কোনো অতীত সুখ বা দুঃখের স্মৃতি কি ??
আপনাকে সেকেন্ড প্রাইজ দেয়া যায়! দারুণ! যেহেতু ঠিক করেছিলাম পুরষ্কার একটা দিব, (আর কেউ আপনার ধারে কাছে নাই 🙁 ) তাই ভাবতেছি আপনাকেই একটা পুরষ্কার দেই। কী চান মাইনুল ভাই, বলেন? 😀
একটা উপন্যাস লিখ ......।
উপন্যাস!! আমাকে চাকরি এবং ঘরবাড়ি থেকে বের করে দিবে বস্! :(( :((
তবে আপনার জন্যে আমি একটা বড়ো গল্প লিখতে পারি। সেরকম একটা সাব-প্ল্যান মাথায় ঘুরছিল কিছুদিন ধরেই। কী বলেন?
চলবে ......।
ধুর! আমার মাথায় গোবর। :frontroll:
ভাল তো!! আমার মাথায় খালি পোকা। ডাস্টবিন একটা নিয়া ঘুরতেছি মাথার মধ্যে! :bash:
আন্দা......এইবার মনে হয় বুঝলাম। এইটা আসলে তোমার অতীত।
ভূত মানে তো অতীত, তাই না? 🙂
খুব কাছে গিয়া মিস হইলো! মানে অর্ধেক হইছে, অর্ধেক হয় নাই। আপনাকেও একটা দ্বিতীয় স্থান দিলাম। বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতার মতো, আপনি দ্বিতীয় রানার-আপ! 🙂
ইয়াল্লা !! তানভীর বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় রানার-আপ হইছে !! 😮 😮 😮
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
:khekz: :khekz:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
=)) =))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:))
এইবার খালি এন্টেনায় হইবো না, স্যাটেলাইট লাগবে 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
যে হারে ঝড় বৃষ্টি হইতেছে, স্যাটেলাইট ভাইঙ্গা না পড়ে! 😛 😛
আন্দালিব ভড়ং ছাড়। চশমা কইলেও ঠিক আছে আবার অতীত কইলেও। যত্তোসব।
🙂 🙂
আমি কইতাসি এইটা হিলো স্বপ্ন। তোর কাছে ভুল হইতে পারে আমার চিন্তায় কোন ভুল নাই।
যে যে তার তার মতো ভেবে নিক।
ভড়ং কই? চশমা-কে তো বলেই দিছি টার্গেটে লাগে নাই। আরেকটা ক্লু-তে বললাম, ম্যাটেরিয়ালের বাইরে কিছু। অতীতটা অনেকটাই হয়েছে, সেজন্যে দ্বিতীয় পুরষ্কার। 🙂
স্বপ্ন ঠিক যায় না চিন্তাটার সাথে। স্বপ্ন যদি মুখের সামনে জুড়ে থাকে, তাহলে কষ্ট হবে কেন? বা প্রেমিকার চিন্তায় বাধাই বা দিবে কেন? 🙂
স্বপ্নবিলাসিতা বলা যায়। কোন কোন স্বপ্ন এমন যাকে কাছে পেতে গেলে দূরে ঠেলে দিতে অনেক ভালো লাগাকে। হাইজেনবার্গীয় থিওরীর ন্যায়। তাকে পরমভাবে স্পর্শ করতে গেলে বাকিরা দূরে সরে যায়। নিজের ভাবনা নিজের মত করে। আমার নিজের এমন কিছু সাদা স্বপ্ন আছে যেগুলো এমন।
রোদের সাথে দৌড়ানোটাও স্বপ্নের সাথেই বেশি যায় অতীতের চাইতে।
আমার ভাবনা বললাম।
খাইছে! তুই তো তুখোড় আইডিয়া দিলি রে! আমিই চমকায়ে গেলাম।
আমি যেই ছেলেমানুষি আগ্রহ নিয়ে পোস্টটা দিয়েছিলাম, সেটা হলো সবাইকে কিছুটা হলেও কারণের বাইরে কারণ, দৃশ্যের বাইরের দৃশ্যে কৌতূহলী করে তুলতে। আমি যেভাবে আমার চারপাশের জগৎ দেখি, বিশ্বাস করি যে এসবের বাইরেও একটা জগৎ আছে। সেই জগৎটা আমাদের চোখের সামনেই, আমরা খালি খেয়াল করে দেখি না, শুনি না। ইন্দ্রিয়ের অনেক ক্ষমতাই আমরা কাজে লাগাই না। আমি মাঝে মাঝে চেষ্টা করি। এটা বেশি ঘটে যখন কোন লেখা পড়ি বা নিজে লিখি। এই সেন্সগুলো খুব শার্প হয়ে যায়। আমি চাইছিলাম ধাঁধাঁর ছলেই, সবাই একটু সেই পথে হাঁটুক। যা বলে দেয়া, সেই কথাগুলোর বাইরের মীনিংয়েও আসুক।
আমার নিজস্ব চিন্তাটা ছিল, এই ভূতবাজি, এটা আমি নিজেই, অতীত আমি। আমার অস্তিত্ব চোখমুখ আঁকড়ে ধরে আছে(আছি)। সেকারণএ বর্তমানের সুন্দর জীবনটা আমার চোখে পড়ছে না। আমি বুঁদ হয়ে আছি অতীতে (কমবেশি আমরা সবাই, এই খানে যারা আছি)। (রোদের সাথেও আমার অতীত আমি-ই দৌড়ুচ্ছে রোজ)আবার হাঁসফাঁসও করছি, কীভাবে সেখান থেকে বেরিয়ে আসা যায়। জীবনের সম্ভাবনা আর সৌন্দর্য অসীম এটা জানা স্বত্ত্বেও আমরা সেই আনন্দে মেতে উঠতে পারছি না পুরোপুরি। এই ভূতের হাত থেকে সবাই-ই মুক্তি চাই। সেজন্যেই এই লেখাটা। আমার ভেতরে যে আকুতিটা জমে উঠেছিল, সেটাকেই এভাবে বলতে চেয়েছি।
তোর ব্যাখ্যাটাকে আমার অদ্ভুত ভাল লাগছে। স্বপ্নের দাবিও অসীম, এমন স্বপ্নকে বাস্তব করতে ভয় হয়, হেরে যাবার, দমে যাবার ভয়। সেই ভয়েই হয়তো আমরা পা বাড়াই না, সামনে এগিয়ে এসে সাহস করে নিজের জীবনের চার্জ নিজের হাতে নেই না।
মূল চিন্তায় আমরা জীবনের কথাই বলছি, খালি ভিন্ন ট্র্যাকে, এই যা। তুই, মাইনুল ভাই, তানভীর ভাই, রকিব, ফয়সাল, কাইয়ূম ভাই সহ যাঁরা এই পোস্টে এসে মন্তব্য করছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ!
(পুরষ্কারটা বড় বিষয় নয়, এই ভাবনাটা নিয়ে আরো কেউ কিছু ভাবলে বিনীত অনুরোধ, কিছু বলে যাবেন। আমার এবং সম্ভবত সকলেরই সেটা ভাল লাগবে খুব! 🙂 )
দোস্ত, আমার বক্তব্য এত সুন্দর করে সবার সামনে এনে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। কাজের চাপে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে টাইম নিয়া কমেন্ট দিতে পারতেসি না। তাই যেমন তেমন করে প্রকাশ করতে চাইলাম। তোর মূল ব্যাখ্যা যেটা ভাইবা লিখসস সেইটাও দারুণ লাগলো। ঐ লাইনে আমি ভাবি নাই। শেষবেলায় মূলসুর একটাই জীবনের গল্প।
তবে ধাঁধাঁ তৈরি করে সবাইকে ভাবানোর ভাবনাটা অভিনব। তোকে এইজন্য সাধুবাদ।
হে হে হে :grr:
হো হো হো! 😀
হি হি হি :))
ধুর পারিনা, উত্তর বলেন.......
তোমার চক্ষেও কি ভূত চাপছে নাকি!! উত্তর তো বললাম! উপরে তোমার আমিন ভাইয়ের কমেন্টের উত্তরে বলে দিয়েছি আমার ভাবনাটা। ওর আইডিয়াটাও খুব চমৎকার! পড়ে দেখো।
অনেকখন পেজটা খুলে রাখসিলাম, রিফ্রেশ করি নাই তাই খেয়াল করি নাই, সরি। উত্তরটা ফাটাফাটি হইসে, আপনাকে :salute: :salute:
উপস্ ভুলে গেসিলাম আমিন ভাইকেও :salute: :salute:
এহ হে... এইডা তো আমি পারতাম, আমি আসার আগেই আপনে আগেই কইয়া দিলেন ক্যান? :(( :(( :((
স্যাটেলাইট কিনতে ধোলাইখাল গেছিলাম, তাই দেরি হইয়া গেল :bash: :bash:
স্যাটেলাইটকিন্তেধোলাইখাল্গেসিলি? 😛
মাসরুফ, কী হইছে? তোমার চক্ষের উপরেও কি ভূত নাকি?
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেনঃ
এন্টেনা লাগাইয়া আসছিলাম, তার আগেই খতম :((
ইশ! দ্য রোগি হ্যাড ডাইয়িড আফটার দ্য ডক্টর কুড কাম! :bash: :bash:
কী লিখলাম! এ আমি কী লিখলাম!! :bash: :bash:
ধুরো মিয়া, এতদূর যাওয়া লাগে নাকি? আমার কাছেই এক্সট্রা কয়েকটা ছিল! বললেই দিয়ে দিতাম। আমি ভাবলাম তুমি কই গেলা। পোস্টের শুরুতে নিষেধ শুনে হয়তো পড়েই দেখো নাই! 😛
আমি এই উত্তরটা পারতাম। কিন্তু আগেই কইয়া দিছস। কারণ হইল এই ভূত আমারে বহুত জ্বালাইতাছে। আমিনের টা না তোর ভূতটা।
হে হে হে! তোর মত আরও কয়েকজন কইবো শিউর! ;;;
ভূতের জ্বালানির চোটে চক্ষে আন্ধার দেখতাছি! :(( :((
আমিন তো স্বপ্নচারি টগবগে যুবক! আমরা ঐদলে নাই! 🙁
ভীষণ মজা লাগলো আন্দালিব। লেখাটা সেই সঙ্গে ব্যাখ্যাটা। ভালোই জমাইয়া রাখছিলা। গতকালের মুহাম্মদের ভূত থেকে আজ আমরা নিস্কৃতি পেলাম!!
এখন মনে হইতাছে, যখন ব্লগে ভূত জমবো; তখন এইরকম একটা লেখা আমাদের আবার ফ্রেশ কইরা দিবো। :hatsoff: আন্দালিব
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
অনেক অনেক খুশি হলাম লাবলু ভাই। আপনার কমেন্ট ছাড়া এই লেখাটা খালি খালি লাগছিল। (আর বাকি আছে মাহমুদ ভাই। ওনার প্রশংসা করলাম, অথচ উনি আসলেনই না! 🙁 )
আমি অবশ্য মাঝে ঐ ডিবেট খেয়াল করিনি। কমেন্ট হচ্ছে দেখে ভাবছিলাম। রিভিউয়ের টুকিটাকি নিয়েই কথা হচ্ছে। মুভি দেখে কমেন্ট করতে গিয়ে দেখি এই অবস্থা। 😕 😕
ব্লগে ভূত-টূত আসলেই আমি ঝোলা থেকে এক একটা 'জিনিশ' বের করবো এর পর থেকে! ইয়াহু, আপনার পারমিট পাওয়া গেছে যখন, তখন আর চিন্তা নাই! :awesome: :awesome:
দেরি করে তোমার পোষ্টে ঢোকায় সরি। আসলে আমার সবগুলা এন্টেনাই ভাইঙ্গা পড়ছে আমাদের দেশী ভাইগো' কান্ডকারখানা দেইখ্যা।
-পরশু একজন ফোনে খবর দিলো এক নতুন বাংলাদেশী ফ্যামিলী আইছে ডিভি নিয়া। আমার সেই সোর্স এর সাথে দেখা করতে গেলাম গতকাল। যা কইলো শুইন্যা ত আমি পুরাই টাস্কি,- ভদ্রলোক এবং তার স্ত্রী দুইজনই ডাক্তার+ঢাকায় জমজমাট ক্লিনিক আছে+স্ত্রী এফসিপিএস দ্বিতীয়পত্র শেষের পথে। সব ছেড়ে এখানে চলে এসেছেন, এবং পূর্ণউদ্যোমে গ্যাস-স্টেশনে সেলস এর চাকুরীতে বিনা বেতনে প্রশিক্ষণ নিচ্ছেন। :no:
একে ত ক্লাসের পড়ার ষ্টীমরোলার চলছে, তার উপরে আবার এইসব 'বাস্তব ধাঁধা'।
তোমার ধাঁধা'টা ত দেখি ভালোই জমায়া ফালাইছে 😀 ।
সানা ভাইয়ের সাথে আমিও একমত। মনে আছে, এর আগেও এমনই একটা অবস্থা, আর তোমারও এমনই একটা পোষ্ট। - একটা খাওয়া পাওনা হইলো তোমার। দেশে গেলেই (কাল টিকিট কনফার্ম করছি :D)।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কী চমৎকার কথা বললেন মাহমুদ ভাই! আমি তো পুরাই মুগ্ধ হয়ে গেলাম! দেশে কবে আসতেছেন, এসে একটা আওয়াজ দিয়েন, বান্দা হাজির হয়ে যাবে! 🙂 😀
চরম লাগল আন্দালিব ভাই। ব্যাখ্যাটাও খুব সুন্দর। আমি আসলে আগে লেখাটা পড়ি নাই। পড়লে কিছু চিন্তা করতে পারতাম। এখনও অবশ্য নিজের মত কইরা চিন্তা করা যায়। কিন্তু চোখের সামনে এখন খালি পরীক্ষার ভূত। 🙂
হুম, পরীক্ষার ভূতেরও অবশ্য শাদা শাদা পেট। খাতার পৃষ্ঠাও শাদা! সব মিলিয়ে বেশ ভীতিকর ব্যাপার। পরীক্ষা ভাল হোক এই কামনা রইলো, মুহাম্মদ।
ভাই রে, আপনি কইলেন এন্টিনা নিয়া টানাটানি করা যাইবোনা... কিন্তু আমি তো কোন উপায় দেখতেসিনা!!! 😕
দেরি করে আসছো। এখন অবশ্য আর কিছুই দরকার নাই। পড়ে নিলেই হবে আমার আর আমিনের উত্তরটা। 🙂
:dreamy: :bash: 🙁 😮 :no: 😡 :chup: ~x( 😕 :-B
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
হাহা! সাজিদ ভাই, ইমো শর্ট পড়ছে?? 😉
🙂
ভাই ১০১ জ্বর নিয়া ccb তে আসলাম, আপ্নে দেখি জ্বর ১০৩ বানায় দিলেন।
হায়হায়! এইডা কী হইলো! ভূতের এত ক্ষমতা, জ্বর বাড়িয়ে দিল! এখন কী অবস্থা?? জ্বর সারছে??
লেখা আমিনের ব্যাখ্যা আর আন্দার ব্যাখ্যা সবগুলো ই ভাল লেগেছে । আমি আর মাথা খাটইতে চাইনাই এত সুন্দর বর্ণনা শুদঃু পড়েই গেলাম । অবশ্য মাথা খাটালেও কিছু বের হত না ।
থ্যাঙ্কু আদনান ভাই। 🙂