ঘুড়ির লেজে করে উড়ে গেছে দুরন্ত আটপৌরে রোদ। শরীরে ঘুমপ্রিয় ক্লাশরুমেরা একা একা অযথাই ফাঁকা হয়ে বসে থাকে। ক্লাশের মেয়েরা বেণীর পেছনে মেঘের দরজা খুলে নেমে আসে, ওড়নাপ্রান্তে বেঁধে নিয়ে নিজ নিজ হোমওয়ার্ক। হাত বাড়িয়ে মেঘপ্রান্তের ঢেউ ছুঁয়ে দেখেছি, সেখানে শুভ্র রাতের ওপারে কুসুম কমলা ভোর আঁকা। পানিতে ঢেউ কেটে কেটে একবালিকার অবসন্ন রাত থরথরিয়ে ওঠে, দ্রুত নেমে যায় নিঠুর কাঁপন! যেমন ভেবেছি: কাটাকুটি খেলার গোপন টিফিন-আওয়ার, টয়লেটের দেয়ালে দ্বিমাত্রিক স্তন আর সুগোল উরু ঝাঁজালো অ্যামোনিয়ার সাথে নাসা অন্দরে, চোখের ভেতরে, খুলির নিবিড়ে, গোপনে ঢুকে পড়ে আর প্রসারিত বস্তির উল্লাস মাপে। কাদা-মাখা ন্যাংটো শৈশব হি হি করে হেসে দেয়, জানে উস্থূর নগ্নতায় মিশে যাবে সকল কোলাহল, অবিমিশ্র হাসি আর গান। আহা, বিষণ্ণ দুপুর-ভাঙা হলুদ ফিতে, ছাদে নেড়ে দেয়া ভিজে সালোয়ারের কুঁচি শুকোনোর পরেও সিক্ত মনে হয় আর সেখানে চিলেকোঠার পুরোনো বালিশ গোলাপী দাগের মত সারাদিন তাকিয়ে থাকে।
***
১৬.৩.৯
[নূপুর ভাইয়ের সৌজন্যে। এই মানুষটা আমার লেখা অনেক পড়তে চাইছেন, তাঁকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা!]
১ম
এই লাইনটা বেশি জোস লাগসে । হালকা পাতলা কবিতা মনে হয় বুঝতেসি অথবা এইটা একটু সহজ করে লেখা :dreamy: ।
আদনান ভাই, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, এত মন দিয়ে পড়লেন বলে। আমি আসলে এখন যেটা সবচেয়ে বেশি চেষ্টা করি, তা হলো শব্দ দিয়ে, বাক্য দিয়ে ছবি আঁকতে। খুব কঠিন কাজ, কিন্তু তা বলে হতাশ হই না।
আপনি যেভাবে কবিতা পাঠ করতেছেন সেটা আমাকে জানায়েন। যেমন কোন লেখা, বাক্য, শব্দ আপনার মনে কী প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। পড়ে কী মনে হয়। পুরাটা কেমন লাগে, এইসব আরকি। জরুরি কিছু না, সময় পাইলে বইলেন।
থ্যাঙ্কস বস্! :hatsoff:
আসলে লাইন ধরে তো বলতে পারবো না । পুরোটা পড়ে নিজের শৈশব-কৈশোরের কথা মনে হয়েছে । ২য় লাইনটা ভাল লাগলো কেন জানি । নিজের ঘুমহীনতা অথবা নিঃসংগতার উপলবদ্ধি এসেছে হয়ত । আসলে হয়ত স্মৃতিকাতর করে দেয় । কি জানি কি বুঝলাম আর তুমি কি বুঝাইতে চাইলা ? :dreamy:
এই উপলব্ধিটা আমাকে অনেক উৎসাহিত করে! 🙂
নাম শুনিয়াই কেমন জানি সন্দেহ লাগতাছে... যাই এবার ফাইট দিয়া আসি...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কথায় বলে না, বুদ্ধিমানের জন্যে ইশারাই যথেষ্ট! ;;;
পড়ে জানাইস কেমন লাগলো।
আগের চেয়ে কম কঠিন ছিল। :thumbup:
পাস মার্কস পাবার মত বুঝতে পারছি মনে হয় । 😀
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হুম! বেশি কঠিন একটা আছে। ঐটা দুস্রা। ডেলিভারি দেয়ার পরে টের পাইবা! ;;;
পাস মার্ক পাওয়ায় তোমাকে অভিনন্দন! :clap:
হমম। আমিও একি রকম মনে করছি...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
এইটা বুঝলাম কেমনে?? :-/
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
চা খেয়ে খেয়ে তোমার বুদ্ধি বাড়ছে!! :thumbup: :thumbup:
ও খায় কৈ? অয় তো খাওয়ায় 🙁 🙁 🙁
:boss:
অনেক ধন্যবাদ রবিন ভাই। 🙂
:clap: :boss: 😕 😛
Life is Mad.
আপনার টুশকি খুবই মিস করি সায়েদ ভাই। তাড়াতাড়ি দেন একটা!
😀 😀 😀
কিয়বস্থা?
আন্দালিবের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। :thumbup: শৈশব-ইন্দ্রিয় বেশ ভালো গান গায়। ;)) এতো চমৎকার গানের গলা অনেকদিন শুনিনি। খুব তাড়াতাড়ি সি-সিরিজ (সিসিবির অডিও উইং) থেকে শৈশব-ইন্দ্রিয়ের একটা গানের অ্যালবাম আশা করছি :-B
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:khekz: :khekz: বস এইটা কি দিলেন :khekz: :khekz:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ক্যান পোস্ট টা শৈশব-ইন্দ্রিয়ের গান নিয়া না? 😮 😮
আমার কি দুষ, ক!
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এমন চমৎকার মন্তব্য আমি বহুদিন পাইনা! আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ কাইয়ূম ভাই। অবশ্যই অ্যালবামটি কিনবেন। নিজে কিনুন এবং অপরকে কিনতে উৎসাহিত করুন! :hatsoff: :hatsoff: :guitar: :guitar:
সৌজন্য কপির ব্যবস্থা করা যায় না আন্দালিব?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ইয়ে মানে, প্রথম অ্যালবাম তো, বাজেটের টানাটানি খুব। এইটা কিনে ফেল, পরেরটা থেকে নাহয় ব্যবস্থা করা যাবে! 😉
দোকানে গেছিলাম... কয় স্টক শ্যাষ, রাইট কইরা দিব... তাই নিতে পারলাম নারে, আমি আবার পাইরেসি সমর্থন করিনা :no: :no: (ডাউনলোড লিঙ্কটা দেওয়া যায় 😛 )
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
বেশি ফ্লপ হইয়া গেল না দোস্ত
:(( :bash: :((
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:khekz: :khekz: :khekz:
কামরুল, কী দিলি! :thumbup:
বাংলাদেশের পাটশিল্প নিয়ে তোমার ভাবনা আমার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে... :thumbup:
এখন আমাদের নীতিনির্ধারকরা এসব বুঝলে হয়... :dreamy:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা ভাই!!! :awesome: :awesome: বস নেন :teacup: খান
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আগে ভাত দিতে বল, রাতের খাওয়ার সময় হয়ে গেছে...তারপর চা খামু নে... ;;)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ওই রকিব.........
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ভাত পড়ে, টস টসা সিভিল ওয়াটার নিয়া আবার ডিনার x-( x-(
আহসান একটু লুক ডাউন হ। হালকা ডিস্পোজাল হবে এখন :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
লুক ডাউন হইয়াই তো আছি ( লুক ডাউনের একটা ইমো দরকার)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
কাইয়ূম ভাই, আপনার মন্তব্যটা ভাল লাগল না... 😛
আপনি আমাকে এভাবে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমনের হুমকি দিতে পারেন না...মানবাধিকার আইন ১৯৯২ এর ২৮ ধারার 'ভ' অনেচ্ছেদের চতুর্থ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী...(ইয়ে মানে আমার কাছে কপিটা নাই...তাই ইচ্ছামতন বানায়া দিলাম 😀 )
যাই হোক, আপনার মন্তব্যটি নিজের ব্লগে সরিয়ে নেবার অনুরোধ জানাচ্ছি্.., =)) =)) =))
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
'ভ' উপধারার চতুর্থ অনুচ্ছেদ হবে... :((
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
অনেচ্ছেদ ই চল্বে :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সকল মতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে মন্তব্যটা নিজের ব্লগে সরিয়ে নিয়ে গেলেও পাঙ্গাপ্রয়োগ আইন ১৯৬৯ এর ৯৬ ধারার "গ" উপধারা মোতাবেক সিভিল ওয়াটার ডিস্পোজাল সংক্রান্ত পাঙ্গাটা আন্দালিবের পোস্টেই জারি থাকলো :grr: :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
পাঙ্গা দেখি নাই! O:-)
আমি লাইটস আউটের পর ঘুম দিছিলাম! 😉
:shy: :shy: :shy:
লজ্জা পাও কেন? ছুডুবেলার কথা মনে পড়ছে মনে হয়?? ;;;
শৈশব নিয়ে ভাবনায় যে কদাকার চিন্তার কথা বলেছিলাম তা হলো কোন ঘুম ভাঙা দুপুর অবিরাম ছোটাছুটি রত কিশোর দলের খানিক বিরতিতে জলবিয়োগে প্লাবিত বৃক্ষ গোড়ায় ফেনিল জল রাশির ঝাঝালো গন্ধ আর তার ফেনার কদর্য সৌন্দর্য। মন্তব্যটা বেশি কটু লাগলে মুছে দিস। সামুতে লেখার সাহস পাচ্ছিলাম না। অনেক কষ্টে সাহস করে বললাম , জানি না কে কেমনে নেয়??
না, দোস্ত ঠিক আছে। আসলে ইন্দ্রিয়গুলো তো পাশবিক, সেন্স হিসেবে ওগুলো ডেভেলপ হয় না। মানুষের মস্তিষ্ক ডেভেলপ করে ওগুলোর খামতি ঢেকে দেয়। তাই মনে হয় এরকম যে চিন্তা, তাকে আমরা সামাজিকভাবে অশ্লীল ভাবলেও আমি এইগুলোকে স্থান দিতে চাই। ভাল-খারাপ তো আপেক্ষিক। ইন্দ্রিয়ের কাজ কারবার না-হয় একটু নৈর্ব্যক্তিক অবস্থান থেকেই বিচার করি।
শেয়ার করলি বলে তোরে ধইন্যাপাতা! 😀 :thumbup: :thumbup:
আমি ছুটুতো, বুঝতে একটু সমস্যা হইতেসে তবে যতটুকু বুঝছি লেখা ব্যায়াপক ভাল হইসে :-B :-B
থ্যাঙ্কু তোমাকে সাজিদ! ১৮+ তো হইছো, এখন আর ছুডু নাই। আর ক্যাডেটরা ক্লাস সেভেনের পরেই বড়ো হয়ে যায়! ;;;
কিছুটা বুঝছি ভাইবাই পরে বুইঝা গেলাম আসলে আমি আন্দালিব যা বুঝাইতে চাইছে তা আমি বুঝিনাই কারণ তাইফুর ভাই নোট লেখার আগেই বুঝার মানে হইল আমি যা বুঝছি তা ভুল বুঝছি।
মাথা আউলাইছে।
তোর কমেন্ট পইড়া তো আমিই আউলায়ে গেলাম! 😕
খুব ভালো লাগল।
তয় আন্দালিব, একটা সমস্যায় পড়লাম। কি যে করি? ~x(
আমার মনে হলো এইবার আমি ঠিকই ধরছি যে, এইটা একটা কবিতা। কিন্তু তুমি কইছো, এইটা একটা গান। কমেন্টগুলাই ছিল আমার ভরষা, যদি কেউ কবিতা কয়া দেয় তাইলে কনফিডেন্ট হইতে পারি। তাও দেখলাম না কাউরে। :((
তুমি কয়া দেউ ত এইটা আসলেই কি? কবিতা, না গান, না অনুগল্প?
অফটপিকঃ খালি শৈশব-ইন্দ্রিয়ের গানই শোনাইবা? ষ্টকে যৌবন-ইন্দ্রিয়ের গানটান কিছু নাই? ;;; (শওকত ভাই যেমনে কয়া যান মাঝে মইধ্যে :)) )।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
নিষ্পাপ শৈশবের মাঝে কলুষিত যৌবন টেনে আনার চেষ্টার জন্য মাহমুদ ভাইয়ের ব্যঞ্চাই। 🙂 🙂 🙂
মাহমুদ ভাই, আসলে আমি কবিতা আর গানকে সমার্থক চিন্তা করি। এটার শুরু করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ওঁর প্রচুর গানই আসলে কবিতা। তারপরে জীবনানন্দের প্রথম বইয়ের একটি কবিতাটির নাম, অবসরের গান। এই থেকে আমার ধারণা হয়ে গেছে যে কবিতাতেও গান লেখা যেতে পারে! :shy:
শৈশবের সময়টাকে আমার খুবই মোহনীয় মনে হয়। পৃথিবীর বিচিত্র রূপ, সুর, সৌন্দর্য ধীরে ধীরে ইন্দ্রিয়ে ধরা পড়ছে। এই সময়টাকে তাই আটকে ফেলার চেষ্টা!
অ.ট.: আসিতেছে! আসিতেছে!! ;;;
(তবে আগে থেকে বলে মিজা নষ্ট করার জন্যে আপনার ব্যাঞ্চাই! :bash: )
তুমি কি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াও নাকি? ভাবে ত সিরামই লাগতাছে। 😀
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
এটা তো শৈশবের কথা। সেসময় কো-এডে পড়তাম! :dreamy: :dreamy: :dreamy:
আর হ্যাঁ, এখন একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াই! 😀
ওয়াও!
পড়তে পড়তে পরতে পরতে
যখন ঝনঝন করে বাজছে
গোটা একটা শৈশব
ফেলে আসা, না দেখা কিশোর-কিশোরী কাল
ফাঁকা ক্লাসঘর আর পালানো সকাল,
ঠিক তখন --
জানছি
এই লেখাটি আমারি সৌজন্যে,
আন্দালিব, কি বলি,
তোমার শব্দগুলো
আমায় ঘিরে গাইছে,
"আজ মন খারাপ কি জন্যে?"
:boss:
কী চমৎকার!! আমি জীবনে কখনও এমন ইন্সট্যান্ট লিখতে পারি না!! :hatsoff: :hatsoff:
অনেক ধন্যবাদ নূপুর ভাই! মুগ্ধ হইতেছি! :salute:
:shy: :shy:
এই লাইনটা পড়ার পর-পরই কেন জানি ফেলে আসা শৈশবের জন্য একটা হাহাকার তৈরী হয়ে গেল।
এই লাইনটা এই কবিতার আমার সবচেয়ে প্রিয় লাইন।
কেমন যেন স্মৃতিভারাক্রান্ত অথবা বিষন্ন হয়ে যাই।
আমি আবারও মুগ্ধ! :thumbup: :thumbup:
তানভীরের সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত। :dreamy:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ূম ভাই, আমিও আপনার সাথে একমত। ( :dreamy: ইমোটা সহ...) 😀 😀
এইভাবে নিবিড়তম পাঠ আমাকে বড়ো বেশি কৃতজ্ঞ করে দেয়!
আপনার জন্যে সকল শ্রদ্ধা! (সাথে কাইয়ূম ভাইকেও, কারণ উনি একমত ;)) ) :boss:
সবচাইতে প্রিয় লাইন
:thumbup:
অফটপিক: টয়লেটের দেয়ালের চিত্রকর্ম বাংলা সাহিত্যে তার যথার্থ স্থান করে নিচ্ছে দেখে ভাল লাগল 😀
পাভেল ভাই! কেমন আছেন??
কবিতা পড়লেন দেখে খুবই ভাল লাগলো! আপনি অফটপিকে যেটা বলেছেন, সেখানে আমি একমত। কবিতায় সবকিছুকে নিয়ে আসার চেষ্টা চালাই সবসময়েই। সেটা যতই উদ্ভট, নোংরা, বিসদৃশ হোক না কেন, আমি চেষ্টা করি সেভাবেই সেটিকে নিয়ে আসার।
ছুডকালে তোমারে পাঙ্গানি হয় নাই ঠিকমত। টয়লেটের চিত্রকর্ম উপভোগ কইরা বেড়াইছ ভালাই দেখা যায় 😉 লাগাও :frontroll:
আন্দা ভাই জিন্দাবাদ। :clap: :clap: :clap: :boss: :boss: :boss:
তোমাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। কিন্তু ইলেকশন তো শেষ, এখন জিন্দাবাদ দিয়ে তো লাভ নাই শার্লী! 🙁