- don’t know what to say, don’t know how to say…
let me just be silent, and beside you I stay…
মানুষের জীবন এক ক্ষণিক আচরণ, মুহূর্তিক আবেশ
কাটতেই টের পাই হাতের তালুতে জলকঙ্কাল ছাড়া
আর কিছু নাই। কেউ নাই।
আমাদের জীবনে কিছু নাই আর, স্মৃতিভার ব্যতীত
কিছুই রাখি নাই যত্নে মুঠোর ভেতরে ছিলো তারা
সুখে, সমৃদ্ধিতে, একান্ত গোপন আনন্দে ছড়িয়ে
কণা কণা বালুর মতো নিশ্চিন্ত আনত নয়নে
আশৈশব লুকোচুরির ভয় – চোখের আড়ালে গেলেই
হয়তো পৃথিবীর ঘূর্ণনে হারিয়ে যাবে তুমি, হারানোর নয়
হাতের মুঠোর এই স্মৃতিগুলো। এই স্বাভাবিক পতন
মেনে নিতে পারি, তবু হারানোর ভয় পৃথিবীর ঘূর্ণিতে
হারিয়ে গেলে খুশি হই।
এই মুহূর্তটি কেটে গেলে হয়তো তুমিয়ামি ভুলে যাবো গতকালের গান, আগামীকালের শোক ও আজকের হাস্য-কোলাহল। তারপরেও ভোর হবে, তোমারামার দিন ফুরোবে, পৃথিবী থেকে মুছে যাবে স্মৃতি, হর্ষ ও শ্লোগানসমূহ…
*****
– ৩/৮/১০
😀
সাবাশ বেটা। নে চা খা হাসি থামায়ে। :teacup:
আহা :clap:
এহে! 😉
এই জায়গাটা সবচেয়ে ভালো লেগেছে।
এই লেখাটা মনে হয় তোমার অন্য লেখাগুলোর চেয়ে একটু ব্যতিক্রম।
একটু একটু আলাদা। বেশি আলাদা না! 🙂
কেমন জানি পুরান আমলের কবিতার মতো। কিছু কিছু শব্দ দেখলাম যেগুলো আজকাল কবিতায় আর ব্যবহৃত হতে দেখিনা।
একেবারে শুরুর ইংরেজি লাইন দুইটা কার? পছন্দ হইছে। অল রেডি একজনরে এসেমেস কইরা দিছি 😉
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
শুরুর লাইন আমার। পরানের মানুষকে লিখছিলাম। আপনি কাকে লিখছেন? 😀
পুরানো শব্দ নিয়ে নতুন কিছু করা যায় কি না ভাবতেছিলাম। ঘটনা যখন চিরন্তন, তখন পুরাতনের কাছেই ফেরা লাগে। বাংলা শব্দের ভাণ্ডার এমনিতেই দিন দিন ছোট হয়ে আসতেছে আমার। অব্যবহার বাজে অসুখ। 🙁
কিরে ব্যাটা এলপিআর -এ যাইতেছিস নাকি?
কবিতাটা ৬০+ টাইপ হইছে... 😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
যাইতে পারি। আমার তো কোন ঠিকঠিকানা নাই। 😀
ভাইয়া খুব বেশি পছন্দ হইল
শেষের প্যারাটা সবচেয়ে ভাল লেগেছে ভাইয়া । এক কথায় সুন্দর ।