ইদানিং চিন্তা ও ভাবনা অস্থির ইদুর হয়ে উঠেছে। কুটকুট করে নিউরন কাটছে, বুনছে না কিছুই। মাকু হারানো তাঁতির মতোই দশা। মাঝে মাঝে উটকো কিছু লাইন, কিছু শব্দ বুদবুদের মত ভেসে ওঠে। সেগুলো ছড়িয়ে পড়ার আগে, ফুলে ফেঁপে বড়ো হয়ে ওঠার আগেই পারিপার্শ্বিকতার বায়ুচাপ ফটাশ করে ফাটিয়ে দেয়। শব্দ ও পরিবেশ দূষণের ভয়ে সেগুলো খোমাখাতায় জমা হয়। সেখান থেকে আজকের জ্বরকাতর বিকেলে সেঁচে আনলাম কতক বিচ্ছিন্ন লাইন।
***
ডিসেম্বর ২২, ২০০৯ সময়ঃ ১:৩৫ পূর্বাহ্ন
এখন আর আজকাল মৃত্যুরত মানুষের মুখ আমাকে স্তম্ভিত করে না। মৃত্যু ধীরে ধীরে সহনীয় ঘটনা হয়ে উঠছে…
ডিসেম্বর ২৪, ২০০৯ সময়ঃ ১০:৪৪ সকাল
I admit I can’t shake the idea that there is virtue in suffering, that there is a sort of psychic economy, whereby if you embrace success, happiness and comfort, these things have to be paid for.
জানুয়ারি ১২, ২০১০ সময়ঃ ৯:৪৫ রাত
প্রতিদিন আমাদের শরীর থেকে এক পরতা ত্বক ঝরে যায়, দৈনন্দিন পরাজয় ও দুঃখরাজি এভাবে ঝরে যায় না কেন??
জানুয়ারি ১৫, ২০১০ সময়ঃ ১১:২১ সকাল
:: প্রত্যুষে জানা গেলো এ সকল হর্ষ ও বেদনার দায় কড়িমূল্যে মিটাতে হবে দিন শেষে ::
জানুয়ারি ১৬, ২০১০ সময়ঃ ৯:১১ রাত
কফি গরম থাকলে তাকে হট কফি বলে, আর ঠাণ্ডা হলে তাকে কোল্ড কফি বলে…
জানুয়ারি ১৮, ২০১০ সময়ঃ ১:১১ দুপুর
:: তোমাকে এক ঝলক দেখার তৃপ্তি-অতৃপ্তির পাল্লা মেপে এই তুমুল শীতের ক্ষয়াটে কুয়াশা আমার চোখে জমছে…
জানুয়ারি ৩০, ২০১০ সময়ঃ ১:০০ দুপুর
: কতকিছুই তো ভাবি, কতোকিছুই তো করতে চাই… তারপরে টের পাই এভাবে অনেককিছুই আমি করতে পারি না। আমার কতো শত ইচ্ছের মৃত্যু ঘটে রোজ, মরা ত্বকের মতোন। হে আমার প্রিয় বিদেহী ইচ্ছেরা, তোমরা শান্তিতে ঘুমাও। তোমাদের জন্যে একটা তীব্র এলিজি লিখে আমি একদিন শান্তি পাবো!
জানুয়ারি ৩১, ২০১০ সময়ঃ ৪:২৮ বিকাল
: প্রথমে ভেবেছি এইসব ভুলভ্রান্তি আমারই গলদ, দেখেছি সকলে কেমন চমৎকার জীবনে সফল! এখন পাতা উলটে দেখি দগদগে পূঁজ ও পয়ঃ সকলের গভীরে কৃষ্ণ-অনল!
ফেব্রুয়ারি ১, ২০১০ সময়ঃ ৮:১৫ রাত
: নির্জন ফুটপাত। মরা কুয়াশা দূরে, দূরে চলে গেছে। হলুদ সায়ানাইড আলো। বাতাসে ক্ষণিক টায়ারের পোড়া ঘ্রাণ ও মৃত্যু এসেছে কাচের পেয়ালায়। ঘনো ঘনো আলো ঘনালো।
ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১০ সময়ঃ ৩:০৮ বিকাল
: তোমাকে ভুলে যাবার আগে আমার চোখের আলো নিভে যাক, তাতে এ বিশ্ব-সংসারের কোনো ক্ষতি নেই। তুমি যতো দূরেই থাকো, আমি জানি তোমারও মগজে বিনিদ্র রাত পোকার মতো সুতো কাটে!…
***
৯.২.১০
😀
:boss:
ফাশটো!
কি বলতে চাইলে ? আর কেনই বা বললে? B-)
মাহফুজ ভাই, ফেসবুকের কয়েকটা বিচ্ছিন্ন স্ট্যাটাস। বলার পেছনে কোনো কারণ নাই। অকারণেই বললাম।
মিশেল দোস্ত আমার বেল্টটা দিয়া যা। :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
কামরুল ভাই, 'বেল্ট' লাগবে না। আপনি কোথায় কোথায় বুঝেন নি, আমি কোন কোন লাইনে আপনার বোধ পর্যন্ত পৌঁছাতে অক্ষম হলাম (কতটুকু, নাকি পুরোটাই) সেটা বলেন। আমি যদি কিছু লিখে থাকি, সেটা যদি একেবারেই অবোধ্য হয়ে থাকে তাহলে সেটাও সরাসরি বলেন।
কিন্তু মাঝে মাঝে এই উপহাস বা ঠারে ঠুরে কথাগুলো লাগে। বুঝেন কি না জানি না।
আরে খাইছে, এই পোলা দেখি মাইন্ড কইরা বইসা আছে।
ধুর, রসিকতা করতে গিয়া গুলাইয়া ফালাইছি।
সত্যি বলছি আন্দালিব, তোরে উপহাস করার জন্যে আমি কমেন্ট করি নাই। অফিসের ব্যস্ততার ফাঁকে একটু মজা করতে গেছিলাম, কিন্তু এখন দেখতেছি কিছুই হয় নায়।
সরি বললে ক্ষমা পাবোনা জানি, পাওয়া উচিত না। তবু বলি - সরি।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
এবার তো মুশকিলে ফেলে দিলেন। 🙁
সরি টরি বইলেন না। একটা মিসফায়ার হয়ে গেছে। আপনার কথাটা মন ঠিকঠাক থাকলে হয়তো রসিকতাই লাগতো, হাসাহাসি করতাম আমি নিজেও। টেক্সটে আসলে মানসিক অবস্থা বুঝানো এমনিতেই কঠিন! আসেন বাদ দেই, আমরা আমরাই তো! :hug:
আমরা আমরাই যেহেতু তাইলে এবার বেল্ট নিয়া আসি? ;;;
আর তুই এই ফাঁকে ১০টা ফ্রন্টরোল লাগা।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
দুই হস্ত প্রসারপূর্বক অগ্রসর হইলাম, তথাপি নিষ্ঠুর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতার মন গলিলো না! 😛
নেন, দশটা ( :frontroll: X10)
😕 ইয়ে মানে,আমি লুক দ্যাট সাইড হইছি,আন্দাদা আপনের শেষ হইলে ডাক দিয়েন 😕
অফ টপিক- এই মধুরেণ সমপায়েৎ উপলক্ষে একটা কেক্কুক খাওয়ার ব্যবস্থা করা যায়না? :shy:
যাও, রমিজের সাঁ-ঝুপ দোকান থেকে দুইটাকার মিষ্টি খেয়ে নাও! :grr: :grr:
যাক, অনেককিছু বুঝে গেলাম। :-B
অনটপিকঃ কেমস, বেল্টটা মিশেলের কাছ থেকে পাইলে আমারে একটু দিস। 😛
কি যে বুঝলেন তানভীর ভাই, আমি নিজেই সেটা বুঝলাম না!
দোস্ত বেল্ট তো আন্দার আমার না। 🙂
@আন্দালিব
খুব মন খারাপ ভাইয়া? লেখাটা পড়ে মনে হলো তোমার মনটা খুব খারাপ। তোমার বেশিরভাগ লেখাগুলোই এরকম। বিষন্ন। কি জানো, পৃথিবীর সবাই তার নিজ নিজ জায়গায় খুব অসহায়। মন যখন খুব খারাপ থাকে তখন আমি এটা ভাবি। আমার কি মনে হয় জানো, মানুষের ক্ষমতা (/status/position) এবং তার অসহায়ত্ব একে অপরের সমানুপাতিক। যার ক্ষমতা যত বেশি (/ভালো) তার অসহায়ত্বও তত বেশি। অবশ্য আমি ভুল হতেই পারি। কিন্তু এটা ভাবলে ধীরে ধীরে মনটা ভালো হয়ে যায়ে। মনে হয় আমিতো আর সবার মতই, অথবা সবাইতো আমার মতই। এভাবে ভাবতে থাকলে হয়ত একসময় মন খারাপ হওয়াই বন্ধ হয়ে যাবে। কিংবা কে জানে, তখন হয়ত মন খারাপ না হওয়াটাকেই নিজের অসহায়ত্ব মনে হবে। মানুষের মন বড়ই বিচিত্র!
আন্দা.....তোমার ফেইসবুকের স্ট্যাটাসগুলা তো সবসময়ই খেয়াল করি, তাই বুঝলাম যে এগুলা তোমার ফেইসবুকের স্ট্যাটাস। 🙂
মাইন্ড কইর না ভাই, মাঝে মধ্যে তোমাকে নিয়ে তো একটু মজা করতেই পারি।
তানভীর ভাই, মিশেল ভাই,
আমি আসলেই এখন একটু অস্বস্তিবোধ করছি। সেসময়ে মনমেজাজ খারাপ ছিল। বিষণ্ণতা না, বলতে পারেন অবসাদ। এখন ঠিক হয়ে গেছে। তখন হুট করে কি হলো, মজার কমেন্টের মজা নিতে পারি নাই। আবার আমার অবস্থা বুঝে আপনারা যেভাবে বললেন সেটাতেই সেই অবস্থাটা কেটে গেছে! অনেক ধন্যবাদ! অনেক! 🙂
আসলেই মানুষের মন বড়ই বিচিত্র! 😕
আমিও কিছু দেই... :-B
জানুয়ারী ২১
going ctg en-route to bandarban
জানুয়ারী ২২
@bandarban
জানুয়ারী ২৩
@ctg, will be staying couple of days...
জানুয়ারী ২৮
on the way to Dhk
B-) B-) B-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ডিসেম্বরে বান্দরবান গিয়েছিলাম, আমার তখনকার স্ট্যাটাস গুলা এরকমই ছিলো।
:)) =)) :)) =))
:clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
আমি সিসিবি'তে কবিতা লিখি না আর। মাঝে মাঝে টুকটাক গদ্য যা লিখি, সেটা পোস্ট করি। কবিতার প্রতি আমার যে টান বা আবেগ সেটার তুলনা বিচার আমি এখানে পাই কম। কম পেলেও মাঝেমাঝে হয়তো সকলকে 'এন্টেনা' আর 'বেল্ট' নিয়ে দৌড়াদৌড়িতে বাধ্য করি। খারাপ লাগে।
একটা কিছু লেখার সময়ে আমরা যতোটা আবেগ বা যত্ন দিয়ে লিখি, সেটা পাবলিশ করার পরে পাঠকের কাছে তার এক শতাংশ মনোযোগ বা যত্ন আশা করতেই পারি। একটা লেখা বুঝতে না পারলে আমি সেখানে লেখকের সাথে বাতচিত করতে আগ্রহী। জানি, সকলে আমার মতো মনে করেন না। তারপরেও যত্নের ব্যাপারটিকে কে কীভাবে দেখেন, একটু জানাবেন।
আজকের পোস্ট বা আমার আচরণ কারো কাছে আপত্তিকর মনে হলেও জানান। এই পরিসরে আমি মনে করি এটুকু দাবি আমি করতেই পারি।
ডিস্ক্লেইমারটা পরে একটু লজ্জাই পেয়ে গেলাম... :shy:
কখনো তোর মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে...এখন আর দুঃখিত বলে কি লাভ?? 🙁
এর চেয়ে ভবিষ্যতে সতর্ক থাকার রক্ত (বি নেগেটিভ! B-) ) শপথ করে গেলাম... :thumbup:
(তয়, আজ কিন্তু আমি এক্কেবারে বাবু হয়ে ছিলাম...একটুও দুষ্টামি করি নাই... O:-) )
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ইয়ে মানে,প্রেড উপ্রে দেখবে উপ-রেএএএ দেখ!
😕 মিটমাট হয়া গেছে বইলাই তো মনে হৈলো 😕
কবীর ভাই, সমস্যা নাই। ডাউন ছিলাম তাই হয়তো ভুল বুঝাবুঝি। এখন প্যারেড আপ্ আপ্ ;;;
কিছু কিছু বুঝলাম, যা মনে হলো চিরন্তন সত্য হয়ে দাড়িয়েছে আমাদের জীবনে, আবার কিছু কিছু নয়, যা হয়তো সত্য শুধু আপনারই জীবনে আমাদের নয়।
নতুন টাইপের পোস্ট ভাল লাগলো। :clap:
তোমার মন্তব্য ভালো লাগলো, আনোয়ার। কিছু কথা মনে হয় একান্তই নিজস্ব, সেটা বাকি সবার সাথে মিলবে না। আর মিলবে না বলেই হয়তো রহস্যময় বা দূর্বোধ্য মনে হবে। তবে একাত্ম হবার জায়গাটুকু জরুরি, সেই বোধগুলো আমাদের মাঝেই বসবাস করে নির্ঘাত।
তোমার পাঠকরা কিন্তু মন দিয়েই তোমাকে পড়তে চেষ্টা করে...
কমেন্ট দেখে এই ব্লগ এর লেখা বিচার করতে যেওনা... এখানে আমরা ফাজলামি করি ঠিকই কিন্তু নিশ্চিত করেই জানি তুমি যা বুঝাতে চাও সেটা আমরা বুঝতে পারি, যত যাই হোক এখানে একজনের চিন্তাধারা অন্যদের সাথে অনেকটুকুই মিলে যায়।
আজকে আমার ফেসবুক স্ট্যাটাস এরকম-
have you ever seen such a beautiful night?
i could almost kiss the stars for shining so bright...
সুন্দর না অনেক?
আচ্ছা তোমার ব্লগ পড়লে ক্যানো যে মনে হয় আমার মনের কথাগুলো তুমি লিখেছ, এটা কি পাঠক প্রতিক্রিয়া হিসেবে খুব ছোট কিছু?
না মোটেই ছোট নয়, বরং আমার কাছে (আমার ধারণা সবার কাছেই) এটার মূল্য অনেক। কেউ আমার মতো করে ভাবছে, বা আমি যেটা প্রকাশ করছি সেটা আরো অনেকের অনুভূতির সাথে মিলে যায় এই ঘটনাটাই বিস্ময়কর, রোমাঞ্চকর। আবার কেউই রিলেট করতে পারছে না আমার সাথে, সেটা একইভাবে হতাশার। নিজের অক্ষমতা ছাপিয়ে তখন মানুষের সাথে কমিউনিকেট করতে না পারার দুঃখ প্রবল হয়ে ওঠে।
আমি হাসি তামাশা নিজেও করি। একই গোয়ালের গরু, হাম্বা-রবে মিল তো থাকবেই। তবু কারো যত্ন বা উৎসাহে আঘাত যেনো না লাগে সেটাও খেয়াল রাখি (রাখার চেষ্টা করি)। এটুকুই চাওয়া।
ধন্যবাদ রেশাদ ভাই।
Hilary Duff - The Lizzie McGuire Movie B-)
আমি লিখসিলাম, কিন্তু ওই ফাজিল মেয়েটা আমার থেকে মাইরা দিসে 🙁
:dreamy: :dreamy:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আইডিয়াটা চমৎকার লাগলো।"সবিনয় নিবেদন" যেমন পুরোটাই চিঠি নিয়ে,এই লেখাটা পুরোটা ফেসবুক স্ট্যাটাসের মত করে লেখা।খুবই অভিনব-নামকরণটাও মজার।
আরো লম্বা কিছু করলে কেমন হয় দেখেন না আন্দা ভাই!
এগুলো রিয়েল-লাইফ-এক্সপেরিয়েন্স, মানে সত্যি সত্যিই ফেসবুকে লিখেছিলাম সেই সেই দিনে। আমার প্রোফাইলে ঢুঁ মারলেই বুঝতে পারবা।
প্রথমে ভাবছিলাম মানুষজনের কমেন্টসহ লিখবো কি না, করে প্রাইভেসি আর অন্যান্য চিন্তায় বাদ দিলাম। অনেক ইনসাইড জোক হয়তো সবাই বুঝতেও পারবে না...
আরো দুই মাস পরে আরো একটা পোস্ট দেয়াই যায়। 😉
মানুষের ভাবনাগুলো কেমন না? দিন, সময়, ক্ষণে বদলে যায়। তোমাকে দেখে উদ্বুদ্ধ হলাম। দেখি আগামী কিছুদিন নিজের ভেতরে কুটকুট করা শব্দগুলোকে জড়ো করতে পারি কিনা!! :thumbup:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আমার জন্য যে শোকসভাটা হবে সেখানে কি উপস্থিত থাকতে পারি!
অনেকদিন ধরে এই ভাবনাটা আমাকে তাড়া করছিল। তোমার এখানে মন্তব্য দিয়েই খোমাখাতায় তুলে দিয়ে এলাম। B-)
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আরে! দারুণ উপলব্ধি! আমি একবার ভেবেছিলাম যে আমি মরে যাবার পরে কবরের ভেতর শুয়ে যদি শোকসন্তপ্তদের চেহারা, অভিব্যক্তি দেখতে পেতাম তো বেশ হতো! :thumbup:
১০০ তম পোষ্টের জন্য স্বাগতম!!!!!!!!
ধন্যবাদ সাব্বির ভাই। :hatsoff:
ভাই আন্দালিব, তোমার লেখাগুলো এই স্থুল জীবনে খুব সুক্ষ নাড়া দিয়ে যায়।
জানুয়ারি ১২, ৩০ আর ৩১শে।
দুঃখগুলো কেন সাপের খোলসের মত ঝরে যায়না? ছোট্ট একটা জীবনে অপূর্ণতার ভূতগুলো কেন চেপে ধরে? বলতে পারো?
পদ্মজা, এর উত্তর আমার কাছে থাকলে তো হতোই! সম্ভবত কারো কাছেই নেই।
ফেব্রুয়ারীর নয় তারিখ কি মন খারাপ ছিলো নাকি কোন কারণে? শুধু নয় তারিখ না আসলে, সবগুলোতেই কেমন বিষণ্নতা মেশানো। লাইনগুলা বুকের ভেতর বিঁধে যায়।
সবমিলিয়ে অভিনব ব্লগ।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ফেব্রুয়ারি ৯ তো আজকেই। মন খারাপ থাকার মতো তেমন কিছু ঘটে নাই। আমি মনে হয় মূলত বিষণ্ণ একজন মানুষ। এই লাইনগুলো এমনি এমনিই ভাবনায় আসে, আবার বেশিক্ষণ ভাবছি না বলে হুট করে হারিয়ে যায়। হাতের কাছে ইন্টারনেট থাকলে খালি সেটাকে টুকে রাখি।
আমার আসলে দিনতারিখ খেয়াল থাকেনা। মাথায়ই ঢুকেনাই আজকে নয় তারিখ হইতে পারে 😀
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ইয়ে, এখন দশ তারিখ :-B
এই ধরনের পোস্টে মন্তব্য করা খুব কঠিন। স্ট্যাটাসগুলা সম্পূর্নই আপনার নিজের কথা। এর মান জাচাই করার মত বোকামী আমি করতে চাই না। প্রতিটা স্ট্যাটাসেই আপনার নিজস্ব(ইউনিক) ভাষার ব্যবহার ফুঁটে উঠেছে। খুব ভালো লেগেছে(এস ইউসুয়াল)। বিষন্নতা একটা রোগ। এতে পেয়েছে নাকি আপনাকে?
আপনাকে বোঝানোর মত ধৃষ্টতা দেখাব না। আপনি আমার চেয়ে বড়, নিশ্চয় আমার চেয়ে ভালো বোঝেন। শুধু এতটকু বলব, আপনি সিসিবির অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখক(অন্তত আমার চোখে)। বেল্ট বা এন্টেনা নিয়ে যা বলা হয় তা নিছক মজা করেই বলা হয়। এতে দয়া করে দুঃখ পাবেন না।
থ্যাংকস শার্লী।
বিষণ্ণতায় নতুন করে পায়নি। সেই সময়টা কাটিয়ে এসেছি বেশ আগেই। তবে চিন্তা করে দেখলাম যতো হাসিখুশি থাকি না কেন, আমি মনে হয় মূলত একজন বিষণ্ণ মানুষ! 😕
তুমি যে এভাবে বুঝালে সেটা খুব ভালো লাগলো। আমি সবসময়ই রসিকতাকে হালকাভাবে নিতে চাই। মজা করার একটা আলাদা মজা আছে। :-B
কিন্তু এটা হয়তো ঠিক সেই মুডের পোস্ট না। আমার মুডও তেমন ছিলো না। সব মিলে একটা ভুল বুঝাবুঝি হয়ে গেছে। হয়তো রাত পেরুলে সকালে সব ধুয়ে মুছে যাবে।
তুমি ভালো থেকো।
স্ট্যাটাসগুলা ভালু পাইলাম আন্দা ভাই 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ধন্যবাদ রাশেদ মোশাররফ। 🙂
Stream of Consciousness ... :boss:
সবগুলো তোমার মত করে বুঝেছি কিনা জানিনা।
তবে পড়ে ভাল লাগল। :thumbup: :hatsoff:
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
অনেক ধন্যবাদ আহমদ ভাই। ভালো লাগলো আমারও।
আইডিয়াটা চমৎকার লাগলো। নাম দেখে বুঝিনি এর ভিতরে এমন কিছু থাকতে পারে। নামকরণটা দারুণ লাগছে।
একজনের চিন্তাধারা অন্যদের সাথে অনেকটুকুই মিলে যায়। আমি একমত। তোমার কিছু কিছু স্ট্যাটাস গুলো পড়লে মনে হয় আমার মনের কথাগুলো তুমি আমার মতো করে ভাবছো।
যাই হোক, বেল্ট আর এন্টেনা একি জিনিস নাকি? বুঝি নাই তো 😕 এটা সত্যি মাঝে মাঝে মাথার উপর দিয়ে যায় তোমার গদ্য। বছর খানেক আগের তুলোনায় এখন অনেক বেশী নিজেকে রিলেট করতে পারি তোমার লেখার সাথে। তোমার ফটোগুলো কিন্তু অনেক সহজবোধ্য। 🙂
হা হা হা! সত্যি এটা পড়ে হেসে ফেললাম। ধন্যবাদ এহসান ভাই। 🙂
আমি নিজেও মনে করি আমার লেখার অনেকটা বদল সিসিবিতে লিখে লিখে ঘটেছে। এখন অনেক সহজে হয়তো পাঠকের কাছে যেতে পারি। গদ্যের মাঝখানে কবিতার সুর বেশি চলে আসে আমার। এটা কাটাতে চেষ্টা করি, তারপরেও স্বভাবদোষ বলতে পারেন।
গদ্যের মাঝখানে কবিতার সুর
ভালো বলছ তো। এটা কাটাতে চেষ্টা কোরো না প্লিজ। তোমার লেখাগুলা এই সুরেই ভালো লাগে। সহজবোধ্য করে লেখার চেষ্টা করলে আবেদনই হারাবে শুধু।
'৯৬ এর আরেকটা সেঞ্চুরি... সাব্বাশ আন্দা :clap: :clap: :clap:
'৯৬ রকস B-) B-)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
হুম, সবাই একে একে সেঞ্চুরি করতেছে! 😀
এইটা পুরান পোষ্ট 😛 , আগেই ফেসবুকে ডেইলী বেসিসে পড়ে ফেলছি। কিন্তু স্ট্যাটাসে কমেন্টাইনাই। আপনার স্ট্যাটাসে কমেন্টাইলে খালি নোটিফিকেশন আছে। আপনি বিদিক পপুলার আছেন মালুম হয়।
অনটপিকঃ জানুয়ারী ১৮, ৩০ আর ফেব্রু ৯ ভালা পাইছি।
অফটপিকঃ ফেব্রু ১৪ তে কি স্ট্যাটাস দিবেন?? ;)) ;))
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
জানি না। সেদিন মনের অবস্থা যা থাকে। মনে হয় ভালো দিবো তাহার সাথে যদি দেখা হয়! 😡
😮 কার সাথে দেখা হইলে??? 😮 আন্দাদা,এইরাম কাহিনী কৈরা ফেলছেন আর আমি এখনো জানিনা :bash: :bash:
;)) ;))
psychic economy জিনিসটা কি?
সাইকিক ইকোনোমি'র অর্থ আমাদের মনস্তত্ত্বের অর্থনীতি। আমরা আবেগ ও অনুভূতি অনুভব করার সময়ে না বুঝেই অনেক অর্থনীতির নিয়ম খাটাই। যেমন একটি বিশেষ বিষয়ে আনন্দলাভের জন্যে আমরা অন্য আরো অনেক বিষয়ে আনন্দলাভকে বিসর্জন দেই। যেমন ধরা যাক এটা পিকনিকের মৌসুম, প্রতি সপ্তাহেই একটা করে পিকনিকের দাওয়াত পড়ছে বন্ধুমহল বা চাকরিমহলে। এখন শুক্রবারের ঘুম মাটি করে (সুখ বিসর্জন) আমি যদি ঘুরতে যাই তাহলে এমন না যে আমি পিকনিকে মজা করবো না (সুখ অর্জন)। এটাই সাইকিক ইকোনোমি।
আরেকটা ভালো উদাহরণ এই মুহূর্তে মনে আসছে- প্লেটোনিক আর শরীরী ভালোবাসায় উদাহরণ। একটার বিনিময়ে অনেক সময়ে আমরা অপরটা ট্রেড-অফ করি। 🙂
সুখের ধারণাটাই এমন। শিশুপালনের জন্যে অনেক মা নিজের ক্যারিয়ার ছেড়ে দেন। একটা সুখের বিনিময়ে আরেকটা সুখ লাভ করেন। কিন্তু আমার বিশ্বাস যে দুঃখবোধ বা বিষণ্ণতার তেমন কোনো ট্রেড-অফ নেই।
তুই দেখি ভাল বিষন্ন । আজকে তোর লেখার এনালাইজিং এ গেলাম না । তবে একটা কথা বলে যাই অল্প কিছু সিসিবি লেখকদের মাঝে তোর লেখাটা আমি পূর্ন মনোযোগ দিয়ে পড়ি । দোআ করি সব বিষন্নতা কেটে যাক । বইমেলা থেকে ঘুরে আয়, নতুন কিছু বই কিনে,পড়ে রিভিউ লিখ 😀
বইমেলায় গত এগারোদিনের মাঝে ছয়দিনই গিয়েছি। এই মাসে প্ল্যান আছে অন্তত পনেরদিন মেলায় ঘোরাঘুরি করবো। মেলা শেষ হবার আগে কিনে ফেলা আর পড়ে ফেলা বইগুলো নিয়ে একটা লেখা দেয়ারও চিন্তা আছে। 🙂
তাড়াতাড়ি দে আমার বইয়ের রিভিউ জরুরী ভিত্তিতে দরকার । কিনার জন্য আরেকটা শর্টলিস্ট করতে হবে 😀
২০/২১ তারিখের দিকে দিমু! 😀
ফেব্রুয়ারি ৯, ২০১০ সময়ঃ ৩:০৮ বিকাল,সবচেয়ে রোমান্টিক ছিলো। :clap: :clap: :clap:
সিসিবি'তে এতো আদনান কেনু কেনু কেনু? হা হা হা! :grr:
অনেক ধন্যবাদ, তোমাকে। পড়ার জন্যে।
কি ভাইয়া এত বিষন্ন কেন? আশা করি এখন বিষন্নতা কেটে গেছে আজকে 🙂
একদম নতুনভাবে আজকের ব্লগ লিখেছো, খোমাখাতার সব স্ট্যাটাস নিয়া লিখলা ...
মাঝে মাঝে মন খারাপ থাকা খারাপ না 🙁
আরে! দিহানাপু!
কিউমুলাস মেঘের ভার ভার দঙ্গল কেটে গেছে। আপাতত ঢাকা শহর আর আমি রৌদ্রজ্জ্বল। 🙂
তবে এটা কিন্তু ঠিক, মাঝে মাঝে মন খারাপ থাকা খারাপ না। তোমার কি মন খারাপ নাকি? 😕
হুম 🙁
ধুরো! মন খারাপ করতে নাই। মন খারাপ করলেই মন খারাপ হয়ে যাবে। তখন দেখবেন আপনারও খারাপ লাগবে। সেটা থেকে সবার খারাপ লাগবে। সবার খারাপ লাগা দেখে সূর্যের মন খারাপ হবে তারপরে পৃথিবীতে ধুন্ধুমার গিয়ানজাম লেগে যাবে!
😕 😕
🙂 🙂
আজকে পড়লাম। অদ্ভূত আন্দা! প্রতিটা কথাই খুব মন ছুঁয়ে গেল।
তোমার এই আইডিয়াটা ব্যবহার করবো - প্রতিদিন এক লাইন হলেও কিছু কথা লিখবো।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
আরে! ওয়াহিদা আপু! 🙂
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। আমি রোজ কিছু কিছু লেখার চেষ্টা করি। একেবারেই কিছু না পারলে, ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেই। ভাবি, এক লাইন হলেও একটা কিছু তো লিখলাম। 🙂
এক মাস পরে এমন স্ট্যাটাসসহ একটা পোস্ট দিয়েন তো!
ইশশ.... :(( ...অপেক্ষায় ছিলাম আন্দালিব ভাই এর সেঞ্চুরিতম পোস্টে পেরথম হমু।কোন ফাঁকে যে বের হয়ে গেল......... ~x(
ভাই...... :hatsoff: ...পুরাই অভিনব লেখার আইডিয়া।যদিও সবার মনঃস্তত্ব আলাদা,তারপরও ভালো লাগল।জোশে থাকবেন বস,কি আছে জীবনে............... :boss:
পুরা আমাদের আশার ফুলের মতো অবস্থা তোমার! ব্যাপার না। টীমে আছো এখনও, খেলতে থাকো! ;;;
এন্টেনা বাইর করব না আন্দা। খুব ভালো লাগছে।
আমার মাই ডকুমেন্টস ভরা টেক্সট ফাইলে, দুই এক লাইন করে লিখা। ব্লগ লিখার পরিকল্পনায় শুরু করি, শেষ আর হয় না। মাস শেষে ফেলে দেই... 🙂
ফেলে না দিয়ে ব্লগে রাখতে পারিস। সব ভাবনাই তো মরে গেলে হারিয়ে যাবে। এখানে তোলা থাকুক, কি বলিস?
ওহ সেঞ্চুরি করছিস নাকি এই পোস্ট দিয়া। অভিনন্দন দোস্ত। ২৩ তারিখ যাইতাছি গা, দোয়া করিস।