প্রতি রাতে চেয়ে দেখি ঘুরে-ফিরে,
ফেলনা সব খেলনা খুঁজে, যুদ্ধের আয়োজন চলে।
গাছের পাতায় হাওয়ার মাতম শেষ হলে- কাকেদের ঘরে শান্তি আসে।
তাদের ঘুম না ভাঙ্গিয়ে চুপিচুপি হেঁটে যায় কেউ,
চোখ মেলে ঊর্ধ্বাকাশে।
বেচাকেনার হাট বসে সাইনবোর্ড ছাড়া;
কে কেনে আর কে বেচে, বুঝে ওঠার আগেই মিলিয়ে যায় হাট।
পড়ে থাকে জঞ্জাল, মানুষের ঘাম।
রাস্তা বয়ে চলে সংবাদের গাড়ি,
একালের ডাক-হরকরা।
বড় বড় হরফে খবর আসে, হাসিমুখ চারপাশে-
জন্মালো শত ক্রীতদাস;
মিষ্টান্নের গন্ধে ভারী হয় বাতাস।
খবর থাকেনা শুধু-
প্রতি শীতে কত পাতা ঝরে-
কিংবা প্রতি রাতে কত কবি মরে।
খুব কোনো অর্থ না খুজে পড়ে গেলাম।
পড়তে ভাল লাগলো বলেই......
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
ভাই, আসলে খুব বেশি অর্থ নাই...... 🙁
আমার রাতের বেলার কিছু observation থেকে লেখার ট্রাই করেছি। সবকিছু ঠিকমত গুছিয়ে বলতে পারি নাই। 🙁
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
পড়ে থাকে জঞ্জাল হবে।
শেষ তিন লাইন বাদ দেয়া যেতে পারে।
খুব ভাল লেগেছে। ইংরেজী অনুবাদ বিবেচনায় রইলো।
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
ধন্যবাদ ভচ। ভুলটা ঠিক করে দিলাম। আপাতত ইংরেজিতে অনুবাদ করতে পারছি না। আপনি চাইলে করে দিতে পারেন। আপনার ইংলিশে দখল ভাল।
আর শেষের তিন লাইন বাদ দিতে একটু আপত্তি আছে আমার। এই ব্যাপারটা প্রতিদিনই অনুভব করতেছি তো...
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
করব হয়তো একসময় ।
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
:thumbup:
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
বড় বড় হরফে খবর আসে, হাসিমুখ চারপাশে-
জন্মালো শত ক্রীতদাস;
মিষ্টান্নের গন্ধে ভারী হয় বাতাস।
এই উদ্ভট শিক্ষাব্যবস্থা ক্রীতদাস ছাড়া অন্যকিছু প্রসব করার ক্ষমতা রাখে না। ক্লাসের যে শিক্ষার্থী দুর্দান্ত ছবি আঁকে বা ফুটবল মাঠ একনায়কের মতো শাসন করে, তার চেয়ে ঢের বেশি সমাদর পায় সে-ই শিক্ষার্থী যে 'নোটবই' মুখস্থ করে উগড়ে দিতে পারে। জয় হোক জিপিএ পাঁচের !!
দেশটা যে গেছে, অনেক আগেই বুঝছি। 🙁 জিপিএ জিপিএ করে মরলো সব ~x(
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!