মৌনতার বেড়াজাল ভেঙ্গে ফুসে উঠা ভাষার চেতনায় ভেসে-
মিথ্যা আর মিথ্যাবাদীর বিরুদ্ধে আমি ছুটে গিয়েছিলাম শ্লোগানের মহড়াতে,
তামাম দেশে দক্ষিণ থেকে পূর্ব, পশ্চিম থেকে উত্তর
তোলপাড় করা প্রতিবাদের সারিতে
মা’র ডাকেই জেগেছিলাম বারবার রক্ত দিতে,
-
অতঃপর
রক্তের বিনিময়ে অম্লান বেদনা আর ভাষা
প্রতিহত হয়ে মিশে রয় আজকের আকাশ বাতাস জুড়ে,
তিক্ত স্বাদে ম্লান হওয়া প্রতিবাদের জোয়ারে-
ঈর্ষান্বিত, প্রবল ঘৃণায়, দুঃখ আর দ্বেষে
আজ আমি এবং আমরা চলছি নির্লজ্জতার মুখোশে ঢেকে
মাতৃভূমিকে লাঞ্ছিত করার স্বপ্নে, আর;
রক্তের প্রতিদানে ডুকরে উঠা বর্ণমালা মাড়িয়ে,
প্রতাপে রহিত ভিনদেশীর নক্সা-ভাষা
বটের গুড়ির মতন অন্তঃস্থলে বেড়ে উঠে-
ললাটে রাজটীকার বিলাসিতার স্পর্শে।।
ভাষার আবেগের আজ সমাপ্তি ঘটেছে
লোহিতের ঘৃণায় উদ্বেলিত মাতৃভাষা আমার,
বাকরুদ্ধ হয় বেনিয়াদি পিশাচের রূঢ়তায়; আর-
সাজঘরে ঈর্ষায় কেঁপে উঠি, আমি এবং ২১ চেতনা।।
হায় আল্লাহ এইডাতে কেউ কমেন্ট করে না , কেন ?
লেখা মনে হয় খারাপ হইছে... 😕
লেখালেখি যে কবে শিখি... 🙁 🙁 🙁
( রায়েদ ভাই কিছু টিপস দ্যন্না)
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
......তোর জন্য ওয়েট করতেছিলাম। 😀
বেশ কিছু বানান ভুল আছে। সেগুলো ঠিক করে নিও। বড্ড চোখে লাগে। (চামে পন্ডিতি ফলাই 😛 )
দক্ষিন থেকে পূর্ব আর পশ্চিম থেকে উত্তর কেন লিখেছ বুঝলাম না ।
ওইটাই ইশটাইল ... কবিতাকে কবিতা করে তোলার ঈশটাঈল ... 😀
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
😀 😀 😀
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ভাই লেখাটা ভাল ছিল কিন্তু ভাষাটা বেশি কঠিন হয়ে গেছে মনে হয়।।।। :dreamy:
তুই কবিতা লিখতে পারিস জানতাম না...ভালো হইসে......যদিও পুরাটা বুঝি নাই...।। 😀 :clap: :clap: