সকাল সাড়ে সাতটা। বিছানায় উপুড় হয়ে ঘুমাচ্ছে সোহেল। সুমন এসে গায়ে ধাক্কা দিয়ে ডাকে, “এই সোহেল ওঠ, ক্লাসে যাবি না?” সোহেল ঘুমের মধ্যে উত্তর দেয়, ‘‘না দোস্ত, প্রক্সিটা দিয়ে দিস’’। ‘‘ঠিক আছে, তুই ঘুমা শালা’’ বলে রুম থেকে বেরিয়ে আসে সুমন।
ক্লাস আটটায়। হল থেকে ক্লাসে যেতে সময় লাগে ৫-৭ মিনিট। মাঝখানে ক্যান্টিনে নাস্তা করতে হবে তাই একটু আগেই বের হয় সে। দুটো পরোটা আর একটা ডিম ভাজি দিয়ে নাস্তা করতে করতে সারা দিনের একটা কাজ কর্মের একটা পরিকল্পনা করে ফেলে সুমন। ৮ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত ক্লাস। আবার দুপুরে ২:৩০ থেকে ৫ টা পর্যন্ত ল্যাব। সাড়ে ৫ টায় মিতুর সাথে দেখা করার কথা। এরপর রাত ৯ টায় বাস। আজকে বাড়ি যাবে সে।
১২ টা পর্যন্ত একটানা ক্লাস করে চলে আসে ভার্সিটির ক্যাফেটেরিয়াতে। বেশ কয়েকজন ছেলেমেয়ে বসে আছে সেখানে। একটা টেবিল থেকে ডাক আসে সুমনের। ওর কয়েকজন বন্ধু বসে আড্ডা দিচ্ছিল ওখানে। গিয়ে বসে সুমন। রাহাত জিজ্ঞেস করে, “কিরে তোর শরীরের কী অবস্থা? আর কি বুকে ব্যথা হয়?”
সুমন- “হয় মাঝে মাঝে”।
রাহাত- “ডাক্তার এর কাছে গিয়েছিলি”?
সুমন- “আজ তো বাড়িতে যাব, বাড়ি থেকে এসে তারপর যাবো”।
রাহাত- “তোর বাবা কি জানে ব্যথার কথা?”
সুমন- “না, তাকে বলি নাই”। বলতে বলতে মোবাইল ফোনটা বেজে ওঠে সুমনের। সে ফোনটা নিয়ে বাইরে যায়। ফোনে বেশ উঁচু গলায় কথা বলতে থাকে। কথা শেষ করে আবার এসে বসে কিছুক্ষণ পর। রনি জিজ্ঞেস করে, “কিরে কার সাথে কথা বললি?” সুমন জবাব দেয়, “বাবা, কেন কী হয়েছে?” রনি আবার বলে, “না মানে, যেভাবে রেগে কথা বললি আমি ভাবলাম কে না কে”।
“বাদ দে তো রনি”- বলে রনিকে থামিয়ে দেয় রাহাত। ও জানে সুমন তার বাবার ব্যাপারে কারো সাথে বেশি কথা বলতে পছন্দ করে না।
রাহাত সুমনের খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু। সেই হাই স্কুল থাকে ওরা একসাথে পড়াশোনা করে আসছে। রাহাত সহ সবার কাছেই সুমন বেশ খোলা মনের ছেলে বলে পরিচিত। ভাল ছেলে, ভাল ছাত্র, প্রয়োজনে সে সবাইকেই সাহায্য করে; সবার সাথে সব কিছুই শেয়ার করে। শুধু ওর বাবার ব্যাপারে ও কারো সাথে কথা বলতে নারাজ।
রাহাত ভালোভাবেই জানে সুমনের পরিবারের অবস্থা। সুমনের যখন ৬ বছর বয়স তখন ওর মা ওর বাবাকে ছেড়ে অন্য একজনের সাথে চলে যায়। সুমনকেও নিয়ে যেতে চেয়েছিল কিন্তু ওর বাবা তাকে নিয়ে যেতে দেননি। এমনকি সুমনের মামা-খালারাও চাননি সুমন ওর মায়ের সাথে থাকুক। তারা তাদের বোনকে ভালোভাবে চিনতেন। তারা এ’ও জানতেন যে মায়ের কাছে থাকলে সুমন কখনই মানুষের মত মানুষ হতে পারবে না। তারা তাদের বোনের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করলেও সুমন এবং ওর বাবার সাথে সব সময় আন্তরিক ব্যবহার করেন। সবাই সব কিছু মেনে নিলেও সুমন এসব ব্যাপারে ওর বাবাকেই দোষারোপ করে। ও ভাবে ওর বাবার জন্যেই ওর মা ওকে ছেড়ে গেছেন। এজন্যেই সে তার বাবার সাথে সে সবসময়ই বাজে ব্যবহার করে। এমনকি ‘বাবা’ বলে ডাকেও না। সবসময় ভাববাচ্যে কথা বলে। ফোন করলেই রেগে রেগে কথা বলে।
তার বাবা কিন্তু ওর এইসব বাজে ব্যবহারে কখনই কিছু মনে করেন না। তিনি জানেন যে সময়ের সাথে সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুমন আস্তে আস্তে তাকে চিনতে পারবে। তার ভুল ভাঙবে একদিন। তিনি সুমনের জন্য কত কষ্ট করেছেন তা সে একদিন বুঝতে পারবে। এইসব ভেবেই তিনি সুমনের সব খারাপ ব্যবহার হাসিমুখে মেনে নেন।
রাহাত অনেক দিন সুমনকে ওর বাবার ব্যাপারে বোঝানোর চেষ্টা করেছে। তার বাবা যে তার জন্যে কত কিছু করেছেন সে সব কিছু ওকে বলেছে রাহাত। কিন্তু, কে শোনে কার কথা। অবশেষে হাল ছেড়ে দিয়েছে রাহাত। সে ও মনে করে একদিন সুমন নিজে নিজেই সবকিছু বুঝতে পারবে।
আড্ডা দিতে দিতে লাঞ্চের সময় হয়ে যায়। সুমন, রাহাত উঠে চলে যায় হলে খাওয়ার জন্য। লাঞ্চের পরে একটু বিশ্রাম নিয়ে আবার ল্যাব করতে যায় সুমন। ল্যাব শেষে কিছুক্ষণ বসে থাকে ক্যাম্পাসে। একটু পর আসে মিতু। শান্ত, চুপচাপ একটি মেয়ে। একই ডিপার্টমেন্টে পড়ে সে, সুমনের দুই বছরের জুনিয়র। ডিপার্টমেন্টের একটা অনুষ্ঠানে ওকে দেখে ভাল লেগেছিল সুমনের। তারপর পরিচয়,কথা, বন্ধুতা এবং অবশেষে প্রেম।
বসে কথা বলতে থাকে দু’জন। এক পর্যায়ে মিতু জিজ্ঞেস করে, “তুমি ডাক্তার দেখিয়েছ, তোমার বুকে কি এখনো ব্যথা হয়?” সুমন মিথ্যা কথা বলে- “হ্যাঁ, দেখিয়েছি, এখন ব্যথা একটু কম”। তারপর বলে আজকে রাতে বাড়িতে যাওয়ার কথা। মিতু জিজ্ঞেস করে, “কেন?” সুমন বলে, “একটা স্কলারশিপের জন্য আবেদন করেছি, ওখানে আমার সার্টিফিকেট গুলোর ফটোকপি আর অভিভাবকের স্বাক্ষর ও ছবি জমা দিতে হবে। ওগুলো সব আনতেই বাড়িতে যাব”। মিতু জিজ্ঞেস করে, “ফিরে আসবে কবে?” সুমন বলে, “পরশুদিন”।
মিতুর কাছ থেকে বিদায় নিয়ে হলে চলে আসে সুমন। রাত ৯ টায় বাস। ব্যাগ গুছিয়ে ৮ টায় বের হয় সে। ৯ টার একটু আগেই পৌঁছে যায় বাস স্ট্যান্ডে। একটু পর ছেড়ে দেয় বাস। বাড়ি পৌছাতে কত সময় লাগবে তাই ভাবছিল সুমন।
ঢাকা থেকে সুমনের বাসা প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টার পথ। বাসে যেতে তার ভালই লাগে, যদিও তার বাবা তাকে সবসময় ট্রেনে যাতায়াত করতে বলেন। না, বাসের চেয়ে ট্রেনের ভাড়া কম বলে নয়। তার মতে ট্রেনে যাতায়াত বাসের চেয়ে নিরাপদ। এ দেশে প্রতিদিনই সড়ক দুর্ঘটনায় অনেক মানুষ প্রাণ হারায়। তিনি চান সুমন যতটা সম্ভব কম ঝুঁকিতে চলাচল করুক।
এইসব ব্যাপারে ভাবলে সুমনের মনে হয় তার বাবা তো তার ভালোই চান সবসময়। কিন্তু আবার মনে হয়, তার জন্যেই তো মা সুমনকে ছেড়ে চলে গেছে। তখন আবার কেমন একটা ছেলেমানুষি ক্রোধে মন ভরে ওঠে।
এগুলো চিন্তা করতে করতে হঠাৎ সে খেয়াল করে বাসের মধ্যে কী একটা পাখি উড়ে ওর দিকে আসছে। এসে পাখিটা ওর গায়ের উপর বসলো। সে ভাবলো পাখিটাকে ধরে বাসের বাইরে ছেড়ে দেবে। যেই না ধরতে হাত বাড়িয়েছে, অমনি পাখিটা তীক্ষ্ণ ঠোঁট দিয়ে তার বুকে একটা ঠোকর দিল।
ধড়মড় করে ঘুম ভেঙ্গে উঠে সুমন। বুকের বাম পাশে তীব্র একটা ব্যথা। যেন কেউ অসংখ্য সূচ ফুটিয়ে দিচ্ছে। হাত দিয়ে বুকটা চেপে ধরে বসে থাকলো সে কিছুক্ষণ। বেশ কিছুদিন ধরেই এই সমস্যা। যখন তখন হঠাৎ বুকে প্রচন্ড ব্যথা হয়। থাকে বেশ কিছুক্ষণ। ঘুমের মধ্যে ব্যথা হলে উল্টা-পাল্টা স্বপ্ন দেখে। ব্যাগ থেকে পানির বোতলটা নিয়ে দুই ঢোক পানি খেয়ে নিল সুমন। একটু পর আস্তে আস্তে ব্যথাটা কমে এল। নাহ, এবার বাড়ি থাকে এসেই ডাক্তার দেখাবে সে।
সুমনের বাড়ি বাসস্ট্যান্ড থেকে হাঁটা পথে ১০ মিনিটের দূরত্ব। বাস পৌঁছালো রাত ২ টার পরে। বাস থেকে নেমে সে দেখে তার বাবা তার জন্যে অপেক্ষা করছেন বাসস্ট্যান্ডে। এইটুকু মাত্র পথ। সুমন একাই যেতে পারতো। কিন্তু ওর বাবা ওকে কখনোই রাতের বেলা একা যেতে দেন না। যতবার সে রাতে বাড়িতে এসেছে, ততবারই তিনি ওর জন্যে বাসস্ট্যান্ডে এসে বসে থেকেছেন।
বাড়িতে গিয়ে হাতমুখ ধুয়ে খেতে আসলো টেবিলে। এসে দেখে অনেক ধরনের খাবার রাখা। সব গুলোই ওর প্রিয় আইটেম। দেখেই বুঝে গেল ছোট খালা এসেছে বাড়িতে। সুমন যখনই বাড়িতে আসে, ছোট খালাও এসে যান। ওর বিভিন্ন পছন্দের খাবার রান্না করে খাওয়ান। অবশ্য উনি এখন খাবার টেবিলে নেই। অনেক আগেই ঘুমিয়ে পড়েছেন। উনার মাথা ব্যথার সমস্যা আছে তাই রাত জাগতে পারেন না। সুমনের বাবা ও রাতে কিছু খাননি। এখন ছেলেকে নিয়ে খাওয়া-দাওয়া করে নিলেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে গোসল করে নাস্তা করতে বসলো সুমন। খালা খাবার দিচ্ছিলেন। ও কেমন আছে জানতে চাইলেন। সুমনও খালু আর খালাতো ভাইবোনদের খোঁজ খবর নিল। তারপর সেই পুরনো কথা। খালা ওকে বুঝাতে লাগলেন ওর বাবার সাথে ও যেন ভাল ব্যবহার করে, বাবাকে যেন ‘বাবা’ বলে ডাকে ইত্যাদি।
হঠাৎ বললেন, “আচ্ছা তুই যখন বাথরুমে গিয়েছিলি তখন তোর মোবাইলে একটা কল এসেছিলে, সাথে সাথে একটা মেয়ের ছবিও উঠেছিল। কে রে ও?”
সুমন-“ওর নাম মিতু”।
খালা- “তুই কি ওকে পছন্দ করিস?”
সুমন- “হ্যাঁ”।
খালা-“বেশ তো দেখতে মেয়েটা, তোর বাবাকে বলেছিস ওর কথা?’’
সুমন-“না”।
খালা- “বলে দেখিস খুব খুশি হবে”। তুই আসার আগে আমাকে বলেছে, ‘ছেলে তো বড় হয়ে গেছে, তুমি জিজ্ঞেস কোরো ওকে ওর কাউকে ভাল লাগে কি না। আমি ওর পছন্দে অমত করবো না’।
সুমন- “আচ্ছা, বলবো একসময়”।
খালা-“না, আজকেই বলবি”।
সুমন- “আচ্ছা ঠিক আছে, আজ রাতেই বলবো”।
খাওয়া শেষে বাবার ঘরে যায় সে। গিয়ে তার সার্টিফিকেট আর বাবার ছবি চাইলো। স্কলারশিপ এর কথা আগেই বলা ছিল। বাবা তার ছবি আর সুমনের সার্টিফিকেট গুলো দিলেন ওকে। ও বললো ওগুলো ফটোকপি করাতে বাজারে যাবে। বাবা বললেন যাও। বলেই কিন্তু বের হয়ে আসলো না সুমন। কিছুক্ষণ বাবার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো। বাবা বললেন, “কিছু বলবে”?
“না, কিছু না”- বলে বেরিয়ে এল সে। বাড়ি থেকে বাজার রিকশায় ১৫-২০ মিনিটের পথ। পরিচিত এক দোকানে কাগজ গুলো ফটোকপি করতে দিয়ে বাইরে দাড়িয়ে আছে সুমন। একটু সামনে তাকিয়ে দেখে ওর বাবার বন্ধু মোস্তফা চাচা। এগিয়ে গিয়ে সালাম দিল সে। বলল, “চাচা ভাল আছেন?”
“হ্যাঁ বাবা, তুমি কেমন আছো?”- বললেন মোস্তফা চাচা। “জী, আমি ভাল আছি”- সুমন।
চাচা- “তোমার পড়াশোনার কী খবর?”
সুমন- “জী ভালই চলছে”।
চাচা-“আর কত দিন লাগবে পাস করতে?”
সুমন-“আর এক-দেড় বছর লাগবে”।
চাচা- “খুব ভাল, তাড়াতাড়ি পড়াশোনা শেষ করে এবার একটা চাকরি নাও। তোমার বাবা তোমার জন্য কত কষ্ট করেছে তা তো তুমি জান। শুধু তোমার জন্যেই উনি এখনো বেঁচে আছেন”।
সুমন- “জী, আমি চেষ্টা করবো”।
চাচা- “ঠিক আছে, আমি আসি তাহলে, ভাল থেকো”।
সুমন-“আচ্ছা, আপনিও ভাল থাকবেন”।
চাচা চলে গেলে আবার দোকানে ফিরে এল সে। ফটোকপি ততক্ষণে শেষ। কাগজ আর ছবি গুলো বুঝে নিলো। কাগজ গুলো ফাইলে রাখলো। কী মনে করে বাবার ছবিটা ফাইলে রাখতে গিয়েও রাখলো না। শার্টের বামপাশের বুক পকেটে রেখে দিল।
ফেরার পথে রিকশা না নিয়ে হাঁটতে লাগলো। চির পরিচিত রাস্তা-ঘাট। সামনেই তার পুরনো হাই স্কুল, একটু হাঁটতেই হাতের বাম পাশে ঘোষদের মিষ্টির দোকান। অনেক পরিচিত একটা গন্ধ। মনটা অজান্তেই ভাল হয়ে যায়। সুমনের মনে কেমন একটা পরিবর্তন আসে। মোস্তফা চাচা আর খালার বলা কথা গুলো ভাবতে থাকে সে। তার মনে হয়, বাবা তো তার জন্যেই সব করেছেন, তার সাথে কোনদিন খারাপ ব্যবহার করেননি। এমনকি তার জন্যেই তো তিনি মা চলে যাওয়ার পর বিয়েও করেননি। আর সে কি না বোকার মত বাবার সাথে মিথ্যে অভিমান করে আছে।
সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলে সুমন। আজ রাতেই সে বাবাকে ‘বাবা’ বলে ডাকবে। অনেক কথা বলবে তাকে। ভার্সিটির কথা, মিতুর কথা, আরও কত কী।
ভাবতে ভাবতে হাঁটছিল সে। হঠাৎ বুকে তীব্র ব্যথাটা জেগে ওঠে। আগের চেয়েও অনেক অনেক বেশি। ডান হাতটা দিয়ে বুকের বামপাশে চেপে ধরে। সহ্য করতে না পেরে রাস্তাতেই বসে পড়ে। আস্তে আস্তে শরীরটা ঢলে পড়ে মাটিতে।
হাসপাতালে যখন সুমনের বাবা পৌঁছান, তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। ডাক্তার প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করে মৃত্যুর কারণ বলে দিয়েছেন, হার্ট অ্যাটাক।
সুমনকে শুইয়ে রাখা হয়েছিল একটা বিছানায়। ধীরে ধীরে এগিয়ে যান বাবা ওর কাছে। তিনি যেন কিছুই বুঝতে পারছেন না। সুমনের মুখের দিকে তাকিয়ে দেখেন একটু। কোন যন্ত্রণার চিহ্ন নেই সেখানে। যেন ঘুমিয়ে আছে; ডাক দিলেই উঠে বসবে। একটা হাত তখনো বুকের উপর রাখা। হাতটা ধরলেন তিনি। একটু শক্ত হয়ে লেগে আছে বুক পকেটের উপর। সেই বুকপকেট, যেখানে যত্নে রাখা সুমনের ‘বাবা’র ছবি।
:clap:
অনেক ভালো লিখেছো ভাই।
:hatsoff:
ভালো থাকা অনেক সহজ।
😀 ধন্যবাদ ভাই...
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
ভাল লিখেছো
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
ধন্যবাদ ভাইয়া...।। 😀
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
Touchy...
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
:boss:
ধন্যবাদ 😀
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
খুব ভালো লাগলো দোস্ত 🙂 তোর বাকি লেখাগুলাও পড়তে হবে
যে জীবন ফড়িঙের দোয়েলের- মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা
😀
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
প্লটটা গভীর। তোমার সহজ লেখনীতে পড়ে গেলাম অনায়াসে।
ভাবনাটুকু চেপে রইলো নিউরণের ভাজা ভাজে...
সৈয়দ সাফী
লজ্জা পাইলাম ভাই, দোয়া করবেন যেন আরো লিখতে পারি...
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!