চানাচুর

বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?’
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।’
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।’
নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।’

২.
বাবাঃ মামনি এবার ঈদে কি নেবে?
মেয়েঃ একটা ছোট ভাই
বাবাঃ ঈদের তো মাত্র এক মাস বাকি, এতো তাড়াতাড়ি তো ছোট ভাই আনা যাবে না।
মেয়েঃ বেশি বেশি লোক লাগিয়ে দাও।

৩.
জমজমাট এক ডান্স পার্টি। ঝলমলে চুলের সুন্দরী এক তরুনীর দিকে এগিয়ে গিয়ে একজন বলল, চুলের যত্নে তুমি কি কর?
তরুনী বলল, সপ্তাহে তিন দিন শ্যাম্পু করি, একদিন ডিম দেই, একদিন মেহেদি মাখি। নিয়মিত আচড়াই… এই তো।
আর মাথার চুলের যত্নে?

৪.
স্ত্রীঃ তোমরা ছেলেরা কোনো কাজই নিজেরা করতে পারো না। একটা বোতাম সেলাই করার জন্যও তোমাদের নিজেদের দরকার হয়।
স্বামীঃ আর মেয়েরা না থাকলে তো ছেলেদের বোতামেরই দরকার হতো না।

৫.
দুই স্বামী নিজেদের স্ত্রী সম্পর্কে আলাপ করছিলো।
১মঃ আমার বউ খুব হিসেবি। যখনই ব্লাউজ বানাতে যায় ব্লাউজের কাপড় বাচিয়ে আমার জন্যে একটা টাই ও বানিয়ে নেয়।
২য়ঃ আমার বউও প্রায় সেরকম। সে আমার টাই বানানোর সময় টাইয়ের কাপড় বাচিয়ে নিজের জন্যে একটা ব্লাউজ বানিয়ে নেয়।

৬.
মেজরঃ তুমি যুদ্ধে যেতে চাইছো না কেনো?
সুবেদারঃ আমার স্ত্রী এখনো গর্ভবতী হয়নি যে
মেজরঃ ওর জন্য ভেব না, আমরা আছি না?

৭.
তুই সবুজ লিপ্সটিক মাখিস কেনো?
আমার স্বামী ক্যাব ড্রাইভার। লাল দেখলেই থেমে যায় যে।

৮.
দেখো আমাদের আর লিভ টুগেদার করা উচিত নয়।
ঠিক বলেছো, বিয়ে করে ফেলা দরকার।
তাহলে তুমি আগে করো……লেডিস ফার্স্ট।

৯.
ঘটনাটা কয়েক বছর আগের। এতোদিনে অনেকেই শুনছেন মনে হয়। তবুও বলি।
সাল ২০০৪। এরশাদ আর বিদিশা একত্রে সংসার-ধরমো চালাইতেছেন। তাদের সংসার প্রেসিডেন্ট প্যালেস থেকে জাতীয় পার্টির অফিস পর্যন্ত বিস্ত্বত।
এমনি একদিনের ঘটনা।
বিদিশা বাইরে যাইবেন, কিন্তু তার শখের লাল প্যান্টি খানা পাইতেছেন না। স্বাভাবিকভাবেই দোষ পড়লো বুয়ার উপর। তাকে চার্জ করা হইলো। এরশাদের বুয়া বলিয়া কথা। সে খিপ্ত হইয়া এরশাদের কাছে ফরমাইলো- “সাহেব! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়িনা।”

১০.
একটি মেয়ের ডায়রির পাতা।
সোমবারঃ আজ আমাদের জাহাজ ১২শ যাত্রী নিয়ে যাত্রা শুরু করে।
মঙ্গল্বারঃ জাহাজের ক্যাপ্টেনের সাথে দেখা হলো। উনি আমাকে আগামীকাল ডিনারের আমন্ত্রন করেছেন।
বুধবারঃ আজ ক্যাপ্টেনের সাথে ডিনার করলাম। উনি আমাকে একটা বাজে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি মুখের উপর না বলে দিয়েছি।
বৃহষ্পতিবারঃ আজ ক্যাপ্টেন আমাকে বলেছেন তার প্রস্তাবে রাজি না হলে ১২শ যাত্রী সহ জাহাজ ডুবিয়ে দেবেন। ১২শ যাত্রীর প্রান এখন আমার হাতে।
শুক্রবারঃ আজ ১২শ যাত্রীর প্রান বাঁচালাম।

বি দ্রঃ কাট-পেস্ট করা। সবগুলিই পুরোনো। আরেকবার দেয়ার জন্যে কেউ গালি দিয়েন না

৮,০৫৯ বার দেখা হয়েছে

৯২ টি মন্তব্য : “চানাচুর”

  1. তাইফুর (৯২-৯৮)
    সাহেব আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়িনা

    আচ্ছা, এরশাদ ক্যামনে জানে যে বুয়া নিচে কিছু পড়ে না ?? :-B


    পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
    মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥

    জবাব দিন
  2. নাজমুল (০২-০৮)
    আর মাথার চুলের যত্নে?

    শুক্রবারঃ আজ ১২শ যাত্রীর প্রান বাঁচালাম।

    :boss: :boss: :khekz: :khekz: :salute: :salute: 😀 :))

    “সাহেব! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়িনা।”
    মেজরঃ ওর জন্য ভেব না, আমরা আছি না?
    জবাব দিন
  3. মুসতাকীম (২০০২-২০০৮)
    সাহেব! বিবিসাব কয় আমি নাকি হের প্যান্টি চুরি করছি! সাহেব আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছু পড়িনা।

    :clap: :clap: :clap:


    "আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"

    জবাব দিন
  4. ছোট্ট করে কয়েকটা আপডেট কইরা দিলাম। এট্টু সেইরকম হইয়া গেছে কয়েকটা। ভুলত্রুটি মাফ কইরা দিয়েন সবাই।

    ১১.
    এক লোকের তিনটি বিচি। এই নিয়া সে খুবই চিন্তিত। লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না। উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল । কিন্তু ডাক্তারকে বলতেও খুব লজ্জা পাইতেছিলো। শেষ পর্যন্ত লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে,
    লোক : ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি। 🙁
    ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না।
    লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টা।
    ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না। পরিস্কার করে বলুন।
    লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি।
    ডাক্তার : ও, তাহলে আপনার কি ১ টি ?? 😮 😮

    ১২.

    চোখ অপারেশনের পর রোগী চিন্তা করলো ডাক্তররে কেমনে ছিলা যায়, কারন শালায় অনেক টাকা নিছে।
    অনেক চিন্তা ভাবনার পর একটা প্ল্যান করলো

    ডাক্তরঃ আপনি কি দেখতে পাচ্ছেন?
    রোগীঃ না ডাক্তর সাব কিচ্ছু দেখতে পাইনা
    ডাক্তর তার সবচেয়ে সুন্দরী আর সেক্সি নার্স কে ডাক দিয়া হেরে কইলো জামাকাপড় সব খুইলা ফালাইতে। নার্স তাই ই করলো। 😉
    ডাক্তরঃ এবার কি দেখতে পাচ্ছেন?
    রোগীঃ না ডাক্তর সাব, কিছুই দেখি না।
    ডাক্তর রাইগা গিয়া কইলো, শুয়োরের বাচ্চা দেখতে পাস না তো তর ঐডা খারাইলো কেমনে ? :bash: :bash:

    ১৩.

    ৮৮ সালের বন্যার সময় পানিতে ডুবে যাওয়া এক নিম্নবিত্ত পরিবার।
    বাসায় ভিতর বন্যার পানি কোমর পর্যন্ত । থাকার জন্য মাচা দেওয়া হইছে। রাতে পরিবারের সবাই মাচায় এক সাথে শুয়ে। এর মধ্যেই নববিবাহিত ছেলের ভালবাসা নির্মান করার ইচ্ছে জেগে উঠল। তার বউ পাশে শোয়া অন্যদের দেখিয়ে বাধা দিচ্ছিল। স্বামী বলল, ‘কিছু করমু না একটু ঠেকা দিয়া রাখমু’।
    শুধু মাত্র ঠেকা দেয়ার কথা বললেও ভালবাসা নির্মান তার স্বাভাবিক গতিতে চলল। কিন্তু কিছুক্ষণ চলার পর সর্বনাশটা ঘটল। চরম মূহুর্তের আগে চরম দোলানিতে মাচা ভেংঙ্গে সাবাই পানিতে।
    পাশে শুইয়া থাকা বাবা স্বাভাবিক কারণেই এতক্ষণ চুপচাপ মটকা মেরে পরেছিলেন। কিন্তু মাচা ভাংগার পর আর চুপ থাকতে পারলেন না। রাইগা গিয়া ছেলের উদ্দেশ্যে বললেন, ‘ঠেকা, এইবার ঠেকা’। :bash: :bash:

    ১৪.

    এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার … দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
    : না |
    : প্রেমিকা আছে ?
    : না |
    : পরকীয়া করেন ?
    : না |
    : টানবাজার যান ?
    : না |
    : মাস্টারবেট করেন?
    : না |
    ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ” ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!” :khekz: :khekz: :gulti:

    জবাব দিন
  5. পলাশ (৯৪-০০)

    আবীর বেদ্দপ পুলা... কামরুল ভাইরে শিশু কইয়া গালি দেও কেন??? কামরুল হইল শিশুর পিতা :goragori:

    কামরুল- বদ পোলা... শেষ পর্যন্ত তারেকের মত ভাল পোলাডারে নীচে নামাইলি... :khekz:

    তারেক- অযু কইরা আয়... :khekz: :khekz:

    জবাব দিন
  6. টিটো রহমান (৯৪-০০)

    :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: চানাচুরে আজীবন ঝাল লাগছে এই প্রথম ফাটাইয়া হাসতেছি। পিরা যামু না মিরা যামু বুঝতাছি না। কনফিউসড


    আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই

    জবাব দিন
  7. ছোট্ট করে একটা আপডেট কইরা দিলাম।

    এক ১১ বছরের ছেলে রেপ কেসে ধরা খেলো। সোজা কোর্টে চালান।
    তো এবার তারপক্ষের মহিলা উকিল কোর্টের মধ্যে তার ছোট্ট বিশেষ অংগ ধরে নাড়া দিয়ে বললেন, “ইউর অনার, আপনিই বলেন এই জিনিস দিয়ে কি রেপ সম্ভব"।
    এই সময় আসামী আস্তে করে উকিলরে বললঃ " আপা আস্তে নাড়েন, নাইলে কিন্তু কেস হাইরা যাইবেন"

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।