গত সপ্তাহে মুরতজা ভাইয়ের লেখা একটা পোস্টে বাচ্চাদের নিয়ে একটা কমেন্টে ওনার মেজাজ বিলা করে দেয়ায় উনি ঠাডায়া …… যাই হোক, দুঃখের কথা
আর চিন্তা না করি। মনে হলো বিলা হয়ে যাওয়া মেজাজ ঠান্ডা করার জন্যে বাচ্চাদের নিয়ে আমিও একটা পোস্ট দেই।
প্রথম ঘটনাটা আমার এক কাজিনের। তার তখন ৩-৪ বছর বয়েস আর আমি তখন বুয়েটে ২য় লেভেলে। চাহিবামাত্র চকলেটের সাপ্লাই করতে রাজি থাকায় এবং কার্টুন আর কম্পিউটার গেমস সম্পর্কে ভালো আগ্রহ থাকায় বাচ্চা মহলে তখন বেশ জনপ্রিয় ছিলাম। তো একদিন আমার সেই কাজিনের বাসায় গিয়ে দেখি সে গভীর মনোযোগ দিয়ে ডিভিডিতে টম এন্ড জেরী দেখছে। তার পাশে বসে সেটা দেখতে দেখতে এক সময় একটা পর্ব এলো, যেখানে আম্মু হাঁস ডিমে তা দিতে দিতে একসময় হাত পা খেলানোর জন্যে পানিতে সাতার কাটতে নেমে যায়। তখন টম এসে ডিমটি চুরি করে বাসায় নিয়ে যায় খাবার জন্যে। কিন্তু ডিম ভাঙ্গতেই বের হয়ে এলো হাঁসের বাচ্চা। এই পর্যায়ে আমার কাজিন জিজ্ঞেস করলো, – “আচ্ছা ভাইয়া, মানুষ বাবুরাও কি ডিম থেকে আসে?”। দ্বিমত পোষন করে আরোও প্রশ্নবানে বিদ্ধ হওয়াকে বুদ্ধিমানের কাজ মনে না করে সাথে সাথেই তার সাথে একমত হয়ে গেলাম। তখন সে দেখি মন খারাপ করে ফেললো। কি হয়েছে জিজ্ঞেস করায় ম্লান গলায় উত্তর দিলো, – “তাইলে আমার আর ভাই-বোন কিভাবে আসবে? আম্মু তো এখন আর একটাও ডিম পাড়ে না।”
এই ডিমের কথা বলতে বলতেই নেটে পরা একটা জুক মনে পড়ে গেলো। এক ৪/৫ বছর বয়েসী পিচ্চি জন তার বাবাকে গিয়ে বললো, বাবা, আমি লুসিকে বিয়ে করবো। লুসি হলো তাদের বাড়ির সামনের প্রতিবেশির ৪/৫ বছর বয়েসি মেয়ে। বাবা বেশ আধুনিকমনষ্ক হওয়ায় কোনো রকমে হাসি চেপে খুব সিরিয়াস ভঙ্গিতে বললেন,
– আচ্ছা খুব ভালো কথা। কিন্তু তোমরা বিয়ের পরে কোথায় থাকবে চিন্তা করেছো।
– হুমম …… আমরা একরাত এই বাসাতে আরেক রাত ওর বাসাতে, এই ভাবে রোটেশন করে থাকবো। আর ওর বাসা যেহেতু একেবারে কাছে, রাতে ভয়
পেলে আমি দৌড়ে বাসাতে চলে আসতে পারবো।
– আচ্ছা, বিয়ের পরে তোমাদের ট্রান্সপোর্টেশনের কি ব্যবস্থা হবে? এই যেমন আমার আর তোমার আম্মুর গাড়ি আছে ……
– আমাদের দুজনেরই তো ট্রাই-সাইকেল আছে, সমস্যা হবে না।
এই ভাবে নানা প্রশ্ন করে করে বাবা দেখলেন যে তার ছেলে মোটামুটি সব কিছুই ভেবে চিন্তে রেখেছে। শেষে প্রশ্ন করলেন,
– আচ্ছা, তোমরা যখন বিয়ে করবেই, বিয়ের পরে তো বাচ্চাকাচ্চার একটা ব্যাপার আছে। তাদের দায়িত্ব কিভাবে পালন করবে?
– ওটা কোনো ব্যাপারই না। লুসি যখনই ডিম পাড়বে, আমি লুকিয়ে ডিমটা ভেঙ্গে দেবো ……
আশা করি ব্লগের বিবাহযোগ্য কিন্তু অবিবাহিত ছেলেপেলেরা এই জনের কাছে থেকে কিছু শিখতে পারবে।
গত বছর আমার ছোট ভাইয়ের বিয়ের সময় ওর শ্বশুরবাড়িতে গেলাম গায়ে হলুদের জিনিসপত্র নিয়ে। আমার মেয়েকে কোলে নিয়ে ঘরে ঢুকতেই দেখি আরেকটা পিচ্চি ছেলে, ২/৩ বছর বয়েস হবে, আর্তচিৎকার করে একজনের কোলে উঠে গেলো। সেই ভদ্রলোকের ঘাড়ে মুখ লুকিয়ে বলতে থাকলো, — “আব্বু, ওই মেয়েটা আবার আসছে”। পেছন দিকে তাকিয়ে দেখি আমার বউ একটু বিব্রত হাসি দিচ্ছে। ওকে ব্যাপার কি জিজ্ঞেস করতেই জানালো, এই বাচ্চাটা আমার ছোট ভাইয়ের হবু স্ত্রীর বড় ভাইয়ের ছেলে। কয়েকদিন আগে “রিলেশনশীপ ফাইনালাইজেশন” টাইপের একটা অনুষ্ঠানে আমার মেয়ে ওই বাচ্চাটার সাথে একটা খেলনা নিয়ে বনিবনা না হওয়ায় আমার মেয়ে ওই বেচারাকে প্রথমে প্রথমে ঘুষি-খামচি, পরে তাতেও যথেষ্ট মনে না হওয়ায় কচ্ছপকে লজ্জা পাইয়ে দেবার মতন ভয়াবহ এক কামড় দেয়। এই জন্যে আজকেও ওই ছেলেটা ভয়ে ভয়ে আছে। আমার বউয়ের কাছে থেকে এই কাহিনী শুনতে শুনতে দেখি আমার মেয়ে অন্দর মহলের দিকে বীরাঙ্গনাদর্পে রওনা দিয়েছে। ওর পিছু পিছু আমিও রওনা দিলাম। ভেতরে যেতে যেতে এবং সবাই সাথে পরিচিত হতে হতে খেয়াল করলাম, যে বাচ্চাই আমার মেয়েকে দেখছে, নিকটস্থ মুরুব্বির কোলে উঠে পড়তে কেউ বিন্দুমাত্র দেরী করছে না। বিভিন্ন জায়গা থেকে পছন্দসই কিছু খেলনা যোগাড় করে সে কোলে থাকা বাচ্চাদের কাছে জানতে চাইলো – “বারান্দায় গিয়ে খেলবা ?” দেখলাম তারা কেউই কোল থেকে নামতে তেমন আগ্রহী না। কেউ রাজী না দেখে সে যে বাচ্চাটাকে কামড় দিয়েছিলো তার বড় ভাইকে (৫-৬ বছর বয়েস হবে, এইজন্যে কারো কোলে উঠতে পারছিলো না) গিয়ে বললো, তুমি চলো, ওরা পরে আসবে। প্রথমে ভয়ে ভয়ে রাজী হলেও একটু পরে দেখি ছেলেটা ভয় কাটিয়ে আমার মেয়েকে রান্নাবান্না খেলতে সাহায্য করছে। তারপরে আস্তে আস্তে যখন লাফালাফি, দৌড়াদৌড়ি শুরু হয়ে গেলো বাকি বাচ্চারাও আস্তে আস্তে খেলাতে ঢুকে গেলো। তখন হঠাৎ মনে হলো, প্রপার গুন্ডি ট্রেনিং এর জন্যে আমাদের সামিয়ার কাছে পাঠায়ে দেব নাকি আমার মেয়েটাকে। পরে মনে হলো থাক …… ট্রেনিং ডামি হিসেবে হয়তো বেচারী নতুন জামাইকেই ব্যবহার করা হবে।
আজকালকার বাচ্চাদের কাজকারবার দেখে আমি বেশ অবাক হই। ওই বয়েসে তো রীতিমতন গাধা ছিলাম। এখনও অবশ্য তেমন একটা উন্নতি হয়নি এবং
অনেক ব্যাপারে আমার সাথে একমত হতে না পারলেও এই ব্যাপারে আমার স্ত্রী একমত হতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা বা চিন্তা করে সময় নষ্ট করেনা। যাহোক, আবারো
দুঃখের কথায় না গিয়ে বাচ্চাদের কথায় আসি। এবার আমার সেই ছোট কাজিনের ছোট ভাই। আমার বিয়ের পরে ওদের বাসাতে বেড়াতে গিয়েছি। রাতে খাবার সময় সেই পিচ্চি বলে উঠলো, আব্বুর আসলে আরও তিনটা বিয়ে করা উচিৎ। তার বাবা আকর্নবিস্তৃত হাসি দিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কেনো বাবা?? সে ব্যাখ্যা করলো, তাহলে একটা আম্মু বাবার যত্ন নেবে, একটা আম্মু ভাইয়ার যত্ন নেবে, একটা আমার যত্ন নেবে আর আরেকটা মেহমানদের যত্ন নেবে। পরে যতদুর শুনেছি, বর্তমান আম্মুকে, সে এবং তার বড় ভাই, দুজনেই নিতে চাওয়ায় এই প্ল্যান আর কার্যকর করা হয়নি।
ইন্টারনেটে বাচ্চাদের মজার কান্ড দিয়ে সার্চ দিয়ে আসলেই মজার কিছু ঘটনা পেয়েছিলাম। তার কিছু কিছু শেয়ার করি —–
– এক বাবা তার ছেলেকে নিয়ে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে গেলে ছেলে জিদ করেছে তাকে চকলেট কিনে দিতে হবে। বাবা তখন নরম স্বরে বললেন, এখন অত টাকা নেই। ছেলে তখন জিদ থামিয়ে সহানুভূতির সুরে বললো, বেশী খরচ করলে আম্মু বকবে???
– এক ৪/৫ বছর বয়েসি মেয়েকে তার নাম জিজ্ঞেস করলে সে উত্তর দেয়, আমি পিটার রিচার্ডসনের মেয়ে। এই রকম কিছু দিন চলার পরে তার মা তাকে ঝাড়ি
দিয়ে বললেন, তোমার নাম জিজ্ঞেস করলে তুমি পিটার রিচার্ডসনের মেয়ে, এটা বলবেনা। তুমি বলবে, আমার নাম অ্যানা রিচার্ডসন। তার পরে এক পাদ্রী
গির্জাতে বাবা-মার সাথে তাকে দেখে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তোমার নাম কি? মেয়েটি সুন্দর করে জানালো, অ্যানা রিচার্ডসন। তারপরে পাদ্রী তার বাবার নাম জানতে চাইলে সে উত্তর দিলো, আমি তো জানতাম আমি পিটার রিচার্ডসনের মেয়ে, কিন্তু মা সেটা বলতে নিষেধ করে দিয়েছে।
– একবার একটা পারিবারিক অনুষ্ঠানে এক বাচ্চা দেখলো, আরেকটা পিচ্চিকে পিচ্চির বাবা বই থেকে গল্প পড়ে শোনাচ্ছে। এই থেকে ওই বাচ্চা শুরু করলো
কান্নাকাটি। বাচ্চাকে হাপুস নয়নে কাঁদতে দেখে আত্মীয় স্বজন সবাই জানতে চাইলো কি হয়েছে। সে জানালো, আমি এখনো পড়তে পারিনা। আমি বড় হয়ে
আমার বাচ্চাকাচ্চা হলে ওরা যখন বই থেকে গল্প শুনতে চাইবে তখন কেমনে শোনাবো??? (আসলেই, ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুর অন্তরে)
– এক ছেলে তার বাবার সাথে বীচে বেড়াতে গিয়েছে। সেখানে এক তরুন-তরুনী যুগল নিজেদের একাকী কল্পনা করে নিজেদের মধ্যে ব্যাপক ব্যস্ত। বাচ্চাটা
ওদের ব্যাপার দেখে বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, – বাবা ওই মেয়েটা কি ঠিকমতন কথা বলতে পারে না? বাবা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কেনো বলোতো ??
ছেলে উত্তর দিলো, দেখছোনা ওই ছেলে তার মুখে মুখে কথা বলিয়ে দিচ্ছে।
আরেকটা লিঙ্কে পেয়েছিলাম ভালোবাসা সম্পর্কে বাচ্চাদের (৪-৮ বছর বয়েসি) কি ধারনা। অনেকেই হয়তো পড়েছেন তারপরেও লোভ সামলাতে না পেরে কিছু
কিছু তুলে দিলাম।
– “আমার দাদী বাতের কারনে ঠিকঠাক মতন কাজ করতে পারেনা। আমার দাদা নিজের বাত থাকা সত্বেও দাদীকে সবসময় কাজে সাহায্য করে। এটাই
ভালোবাসা।” – ৮ বছর বয়েসি রেবেকা।
– “তোমাকে কেউ ভালোবাসলে সে তোমার নাম অন্য রকম কিন্তু মিষ্টি করে ডাকবে।” – ৪ বছর বয়েসি বিলি।
– “বাইরে খাবার সময় যখন তুমি যখন কিছুই না চেয়ে তোমার ফ্রেঞ্চ ফ্রাই কাউকে দিয়ে দাও, সেটাই ভালোবাসা।” – ৬ বছরের ক্রিসি।
– “আমি জানি আমার মা বাবাকে ভালোবাসে। কারন যখন বাবা বাইরে থেকে ঘেমে একাকার হয়ে আসে, তখনও মা বলে তাকে রবার্ট রেডফোর্ডের চাইতেও
হ্যান্ডসাম দেখাচ্ছে। ” – ৭ বছর বয়েসী ক্রিস।
– “আমার বড় বোন আমাকে খুব জ্বালায়। আমার মা বলে সে আমাকে ভালোবাসে বলেই আমাকে জ্বালায়। তাই আমিও আমার ছোট বোনকে অনেক জ্বালাই কারন আমি ওকে অনেক ভালোবাসি।” – ৪ বছর বয়েসি বেথানী।
– “আমার বড় বোন আমাকে অনেক ভালোবাসে। তাই সে আমাকে তার সব জামা দিয়ে দেয় আর নিজে কষ্ট করে নতুন জামা কেনে।” – ৪ বছর বয়েসী লরেন।
দেখা যাক কমেন্টে বাচ্চাদের নিয়ে আরোও কিছু মজার ঘটনা ঊঠে আসে কিনা।
১ম!
নিজে যেমন, নিজেকে তেমনি ভালবাসি!!!
অভিনন্দন ......
😀
হাসেন ক্যান? 😛
মইনুল ভাই, ভাতিজির প্রতিভা তো ব্যাপক, ওকে আরও দক্ষ শিল্পী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সামিয়ার কাছে পাঠায়ে দিয়েন। ;)) ;))
আজকালকার পিচ্চিগুলা চরম স্মার্ট! বিশেষ করে যেগুলা নতুন নতুন কথা বলতে শিখে ঐগুলার সাথে কথা বলতে খুব মজা লাগে।
কয়েকটা আম্মুর প্ল্যান কিন্তু খারাপ না, আপনি ভাতিজির সুবিধার কথা মাথায় রেখে এই প্ল্যান কার্যকর করতে পারেন। 😀
সামিয়ার কাছে তো পাঠাতে চাই, কিন্তু আবীরের কথা ভেবে তো তা করতে পারছিনা।
আমি তো ভেবেছিলাম, তুমি এই লাইনটা খেয়াল করবা।
ভালো লাগলো
অনেক ধন্যবাদ ...।। 🙂 🙂
দোস্ত খুব মজা নিয়ে পড়লাম।
দারুন লাগলো।
তোর লেখার হাত কী প্রচন্ড সাবলীল আর ঝরঝরে তুই নিজেই মনে হয় জানিসনা।
সিম্পলি ফাটাফাটি মইনুল দোস্ত :hug:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দোস্ত, তোর লেখা পড়িনাই অনেক দিন হয়ে গেলো। একটু সময় দিয়া আমাদের জন্যে লেখিস না কেন ???
কি বলেন কাইয়ুম ভাই? :grr:
:clap:
🙂
:clap:
দারুণ লাগলো :boss:
অনেক ধন্যবাদ নাজমুল ......
আয়, পিঠ চাপড়ায়া দেই ... :hug:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
দোস্ত, আসস ক্যামন ???? :hug: :hug: :hug:
পড়ে খুব মজা পেলাম।
দারুন লাগল মইনুল ভাই, অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম, পরের লেখা আরো তাড়াতাড়ি চাই 😀
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
চেষ্টা করবো ভাই ... ধন্যবাদ ...
অনেক বেশী মজা পাইলাম। :clap: :clap: বাচ্চাগুলা জোস,তাদের চিন্তাগুলা আরো জোস।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ 🙂
🙂 🙂 🙂
আজিব ব্যাপার ... !!!!! আর কেউ বাচ্চাদের কাহিনী লেখে না ক্যান ????
মজা পাইলাম। তোমার পিচ্চির ট্রেনিং দেখি ভালো ভাবেই হচ্ছে।
আমি অনেকদিন ধরে বাচ্চাদের কাহিনী লিখবো ভাবতেছিলাম --- কিন্তু আঠারো তারিখের আগে কোন কিছুই লিখতে পারতেছিনা।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
অপেক্ষাতে থাকবো আপু ...... 🙂 🙂 🙂
সরাসরি প্রিয়তে, এবং ৫ তারা
ধন্যবাদ হায়দার ......
খুবই ভাল লাগল লেখাটা।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
আমার ছোট বোনের বেড়ে ওঠা আমার চোখের সামনে। কোন বাচ্চার কথা আসলেই আমার ছোট বোনের ছোট্টবেলার কান্ডকীর্তিগুলো মনে পড়তে থাকে।
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
মজার দেখে কয়েকটা লিখে ফেলেন আহমদ ভাই ... 🙂 🙂
জটিল লেখা :clap: আপনি আরো বেশিবেশি লিখতে পারেন না?
হাসতে হাসতে পিরা... :pira: :pira:
অসাধারন হয়েছে :hatsoff:
কিছু শিখলে ভাইয়া? 🙂
আপুউউউউউউউউউ
কই ছিলা?
হুমম ...... ওই জনের বিয়ের খায়েশের কাহিনীটা যখন প্রথমবার পড়েছিলাম আমারো একই অবস্থা হয়েছিলো ...
ভাইয়া অনেকদিন পর।
বাচ্চাদের নিয়ে লিখতে গেলে মন্তব্য লিখে শেষ হবেনা, পুরা ব্লগ লিখতে হবে। 🙂
এবার দ্বিতীয় পর্ব নামিয়ে দিন ;))
বৌদিইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই কত্তদিন পর!!!!!!! আপনি কি রাগ করছেন নাকি আমার উপ্রে????খোঁজ(দ্য সার্চ) নেন টেন না এই অভাগার... :((
আরে পোলা কয় কি? আমি আর রাগ তাও প্রিয় ঠাকুরপো'র উপ্রে? ;))
🙂 যাক বাঁচাইলেন।অনেক ভয় পাইছিলাম 🙁
নামায়ে ফেলেন একটা ব্লগ বাচ্চাদের নিয়ে।
দিহান ভাই,
অনেকদিন 'দ্যা সার্চ' কইরা আপ্নারে এতদিনে 'দ্যা ফাউন্ড'। :grr:
মইনুল ভাই আরেকটু বেশী বেশী লিখেন না কেন?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
প্রধানত আলসেমী কারনে। আর বাসাতে গিয়ে বাসার কাজকর্ম শেষ করার পরে পি এস থ্রীতে ফিফা খেলতে ইচ্ছা করে খালি।
দুনিয়ার সকল বাচ্চাদের :salute: । বাচ্চারা তোমরা সবাই বড় হও এই দোয়া করি ।
:boss: :boss: :boss:
জটিল হইছে স্বপ্নচারী। দেরিতে পড়লাম দোস্ত। পরের পর্ব জলদি নামা।
সাবাশ ভাতিজি, পুরা ঝাঁসি কি রানী :clap:
জহুরুলের ভাগ্নি'র কথা বলি। ৫/৬ বছরের পিচ্চি। আপু গাইনী ডাক্তার। তো মায়ের দেখাদেখি একদিন সে ও পুতুলের পেট কাটা শুরু করল। আমি বললাম, বাবা তুমি তো পুতুলগুলা নষ্ট করতেছ। সে হতাশ ভঙ্গিতে মাথা নাড়ল, বৌমামা, তুমি এত্ত বোকা! এই পুতুল থেকে নতুন পুতুল হবে, সেখান থেকে আবার হবে, তাহলে আমার আর নতুন করে কিনা লাগবে না !! 😕
=)) =)) =)) =)) =))
জটিল ......
ভালো ছিলো, পড়ে ব্যাপক মজা পাইছি :clap:
আবার ফিফটি 😀 😀 😀