এই গল্পের নায়ক একটা ১৩ বছরের ছেলে।
বাবার ইচ্ছা ছেলেটা বড় হয়ে নামকরা টেনিস খেলোয়াড় হবে। সেজন্যে ওই বয়সেই তাকে নিয়ে গেলেন ফ্লোরিডায়, বিখ্যাত টেনিস কোচ নিক বোল্লেত্তেরি’র একাডেমীতে। সম্বল যে কয়টা ডলার ছিল তা দিয়ে শুধু দুইমাস সেই একাডেমীর খরচ যোগাতে পারবেন তিনি। এর বেশি সামর্থ্য তার ছিলো না! বোল্লেত্তেরি ছেলেটাকে ডেকে হাতে একটা র্যাকেট আর বল ধরিয়ে দিয়ে বললেন- মারো। দশ মিনিট নেটে র্যালি করলো ছেলেটা। আর সেই দশ মিনিটেই হীরা চিনে নিলেন বোল্লেত্তেরি। বাবাকে ডেকে বললেন, ‘ডলারগুলো ফেরত নিয়ে যাও। ওকে আমি বিনা পয়সায় শেখাবো।’
এটা ১৯৮৩ সালের গল্প। এর ঠিক পাঁচ বছর পরে এই ছেলেটাকেই খুঁজে পাওয়া গেল বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে তিন নম্বরে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে ৪৩টা টুর্নামেন্ট খেলে ততোদিনে তাঁর আয় ২ মিলিয়ন ডলারের বেশি। এতো অল্প বয়সে টেনিস খেলে এই পরিমান প্রাইজমানি এর আগে কেউ উপার্জন করেনি। এটিপি (এসোসিয়েশন অব টেনিস প্রফেশনালস) সে বছর তাকে দিলো বর্ষসেরা টেনিস খেলোয়াড়ের সম্মান। আর বছর শেষে ‘টেনিস’ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে দেখে গেল বড় বড় অক্ষরে শিরোনাম, ‘আগাসি – মোস্ট ইমপ্রুভড প্লেয়ার অব দ্য ইয়ার’।
আন্দ্রে কর্ক আগাসি। সারাবিশ্ব তাকে আন্দ্রে আগাসি নামেই চেনে। পেশাদার ক্যারিয়ারে জিতেছেন সবকটা গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা। আছে অলিম্পিক স্বর্ণপদকও। ১৭ বার এটিপি মাস্টার্স সিরিজ জিতে যে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন সেটা এখনো কেউ ভাঙ্গতে পারেনি। পুরুষদের টেনিসে আন্দ্রে আগাসি যে সর্বকালের সেরাদের একজন, সে বিষয়ে সম্ভবত দ্বিমত করবেন না তার ঘোর শত্রুও। তবে ইউএস, অস্ট্রেলিয়ান কিংবা ফ্রেঞ্চ ওপেন নয় , ‘দ্য পানিশার’ এবার শিরোনাম হলেন একেবারে অন্য একটি ‘ওপেন’ নিয়ে।
‘ওপেন- অ্যান অটোবায়োগ্রাফী’ আন্দ্রে আগাসির আত্মজীবনী। কী আছে তাতে? কিছু সত্য কথা। যে সত্য আগাসি এতোদিন লুকিয়ে রেখেছিলেন তার ভক্তদের কাছে, সতীর্থদের কাছে, সাংবাদিকদের কাছে, প্রথম স্ত্রী অভিনেত্রী ব্রুক শিল্ডের কাছে , এমনকি হয়তো নিজের কাছেও। দারুন স্বছন্দে এবং সাবলীলভাবে সেই সত্য কথাগুলোই এবার সবাইকে শুনিয়েছেন তিনি। বলেছেন নিজের ‘আগাসি’ হয়ে উঠার গল্প। লিখেছেন ইচ্ছে করে ম্যাচ হেরে যাওয়ার কথা। স্বীকার করেছেন খেলোয়াড়ি জীবনে ড্রাগ নেওয়ার কথাও! অবসর নেবার তিন বছর পরে তাই আবারো আলোচনায় আন্দ্রে আগাসি। টেনিস বিশ্বে শোরগোল ফেলে দিয়েছে তার আত্মজীবনী ‘ওপেন’।
আত্মজীবনীর শুরুতেই পাঠকদের চমকে দিয়েছেন আগাসি। লিখেছেন, ছেলেবেলায় টেনিসকে মনেপ্রাণে ঘৃনা করতেন তিনি। তারপরও খেলে গেছেন তার বদরাগী বাবার ভয়ে। ছেলেকে টেনিস খেলোয়াড় বানাবেন, বাবা মাইক আগাসি তাই লাস ভেগাসে তাদের বাড়ির উঠানের কোর্টে বসিয়ে দিলেন একটা বোলিং মেশিন। ড্রাগনের মতো দেখতে সেই মেশিন ঘন্টায় ১১০ মাইল বেগে বল ছুড়ে দিত, আর সাত বছরের ছোট্ট আগাসির কাজ ছিল সেগুলো রিটার্ন করা। উচ্চতা কম হবার কারণে সবগুলো ফেরাতে পারতেন না আগাসি। পেছন থেকে বাবা চিৎকার করতেন, ‘জোরে, আরও জোরে মারো। আরো আগে।’ মাইক আগাসি অঙ্কে বিশ্বাস করতেন। বলতেন, ‘সংখ্যা কখনো মিথ্যা বলে না।’ ছোট্ট আগাসিকে বুঝাতেন, ‘প্রতিদিন তুমি যদি দুই হাজার ৫০০ বল মারো, তা হলে সপ্তাহে ১৭ হাজার ৫০০ বল মারতে পাররে। এবং এক বছর শেষে প্রায় ১০ লাখ বল মারা হয়ে যাবে তোমার। যে শিশুটি বছরে প্রায় ১০ লাখ বল মারবে, এক সময় তাকে কেউ হারাতে পারবে না।’ আত্মজীবনীতে সেই দুঃসহ ছেলেবেলার স্মৃতিচারণ করেছেন আগাসি, ‘ড্রাগনের ছোড়া বল মারলেই শুধু চলত না, বাবা চাইতেন, আমি যেন ড্রাগনটার চেয়ে আরও জোরে, দ্রুত বলটা মারি। চাইতেন, আমি যেন ড্রাগনটাকে হারিয়ে দিই। এটা আমাকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলত। কীভাবে এমন কাউকে হারানো সম্ভব, যেটা কখনো জিরোয় না? আমার বাবা ছিল ড্রাগনটার মতোই। পার্থক্য কেবল, বাবা ড্রাগনটার চেয়ে বেশি খারাপ ছিল। ড্রাগনটা আমার সামনে থাকত, আমি সেটাকে দেখতে পেতাম। কিন্তু বাবা থাকতেন আমার পেছনে। সব সময় তাঁর দেখা পেতাম না। কেবল তাঁর গলার আওয়াজ শুনতাম। রাত আর দিন। এখনো যেন আমি কানের কাছে সেই চিৎকার শুনতে পাই।’
বোল্লেত্তেরি’র টেনিস একাডেমীতে যাবার পর সেই ঘৃনাটাই একসময় ভালোবাসায় রূপ নিলো। আর তার পরের গল্পটাতো সবার জানা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জিতলেন চারবার, দুইবার ইউএস ওপেন আর একবার করে পেয়েছেন ফ্রেঞ্চ এবং উইম্বলডন শিরোপা। এসবই তার সাফল্যের গল্প। কিন্তু আত্মজীবনীতে বোমা ফাটানো অধ্যায় হচ্ছে তার ড্রাগ নেবার স্বীকারোক্তিটি। ১৯৯৭ সালে পড়তি ফর্ম আর অভিনেত্রী ব্রুক শিল্ডের সঙ্গে বিয়ের বন্ধনে জড়ানোর আগে নানা শঙ্কা-দুশ্চিন্তায় নিয়মিত ক্রিস্টাল মেথ নামের ভয়াবহ আসক্তিকর ড্রাগ নেবার কথা জানিয়েছেন আগাসি। ডোপ পরীক্ষায় ধরাও পড়েছিলেন এবং এটি তাঁর জন্য ডেকে আনতে পারতো আজীবন নিষেধাজ্ঞা। সেই সময়ে তার মানসিক অবস্থার কথা জানা যায় বইটা থেকেই, ‘আমার নাম, ক্যারিয়ার, সব কিছু যেন ধ্বংসের দোরগোড়ায় চলে গেল। আমার যা কিছু অর্জন, যার জন্য আমি এত পরিশ্রম করেছি, তার সবকিছুই এত দ্রুতই অর্থহীন হয়ে যাবে!’ কয়েক দিন পর আগাসি এটিপিকে একটা চিঠি লিখলেন যাতে সত্যের সঙ্গে মিথ্যাই মেশানো ছিল বেশি, ‘জানালাম, আমার সহকারী, স্লিম, যাকে আমি ওই ড্রাগ নেওয়ার পরপরই ছাঁটাই করে দিয়েছি, একজন নিয়মিত ড্রাগসেবী। ও প্রায়ই ওর সোডায় মেথ মেশায়। এটা সত্যই। এর পরই আমি আসল মিথ্যা কথাটি লিখলাম—সম্প্রতি আমি ভুল করে স্লিমের ওই সোডার খানিকটা খেয়ে ফেলেছি। আমি বিষয়টি অনুধাবন করার আর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ জানালাম।’ এটিপি তার যুক্তি মেনে নিয়েছিল। মাত্র তিন মাসের নিষেধাজ্ঞাতেই সে যাত্রা পার পেয়ে গিয়েছিলেন আগাসি, আর সুযোগ পেয়ে সব ভুলে নতুন করে টেনিসের দিকে মনোযোগ দেন। কঠোর পরিশ্রম করে ১৯৯৮ সালে পরপর পাঁচটি টুর্নামেন্ট জিতে নেন তিনি। বছর শুরুতে তার র্যাঙ্কিং ছিল ১২২, সেটা বছর শেষে হলো ৬। টেনিস ইতিহাসেই এটা এক বছরের সেরা ব্যক্তিগত উত্তরন। পরের মৌসুমে ফ্রেঞ্চ ওপেন আর ইউএস ওপেন জিতে ১৯৯৯ সালের শেষেই চলে আসেন র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানে।
শুধু ড্রাগ নেয়া নয়, ‘ক্যারিয়ার গোল্ডেন স্লাম’ (চারটা গ্রান্ড স্লাম এবং অলিম্পিক গোল্ড) জেতা এই সাবেক টেনিস তারকা ইচ্ছে করে ম্যাচও হেরেছেন! ফাইনালে বরিস বেকারের মুখোমুখি না হতে ১৯৯৬ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনালে মাইকেল চ্যাংয়ের বিপক্ষে ইচ্ছে করে হেরে যাওয়ার কথা আত্মজীবনীতে জানিয়েছেন আগাসি। বরিস বেকার তাঁর তখনকার প্রেমিকা ব্রুক শিল্ডকে একবার উড়ন্ত চুমো দিয়েছিলেন, এ কারণে জার্মানির এই টেনিস তারকাকে প্রতিপক্ষ হিসেবে পছন্দ করতেন না আগাসি। তবে ইচ্ছে করে ম্যাচ হারা যে খুব সহজ কাজ নয়, সেটা চ্যাংয়ের বিপক্ষে হারতে গিয়ে ভালোই টের পেয়েছেন ক্যারিয়ারে মোট ৬৮টি শিরোপা জেতা এই টেনিস তারকা, ‘ইচ্ছে করে ম্যাচ হারা জেতার চেয়ে কঠিন।’
অপ্রিয় সত্যকথার পাশাপাশি আত্মজীবনীতে কিছু মজার তথ্যও দিয়েছেন আগাসি। তার লম্বা সোনালী চুলে মুগ্ধ ছিল তার নারী ভক্তকূল। কিন্তু ব্যান্ড দিয়ে বাঁধা সেই চুল আসলে ছিল পরচুলা। ছোটবেলা থেকেই মাথার চুল পড়তে শুরু করেছিল তার। তখন থেকেই পরচুলা পরা শুরু করেছিলেন। কোর্টে খেলতে নেমে অন্যরা যতটা টেনশনে থাকতো ম্যাচ নিয়ে আগাসি তারচেয়েও বেশি টেনশনে থাকতেন তার পরচুলা সামলানো নিয়ে। পাছে সেটা আবার কেউ বুঝে না ফেলে!
কেউই বুঝেনি। এতোদিন পরে সত্যটা না বললে হয়তো কোনদিনই জানা যেতনা এসব কথা। কিন্তু খেলোয়াড়ি জীবনে মিথ্যার আশ্রয় নেয়া আগাসি সৎ থাকতে চেয়েছেন লেখক হিসেবে “যদি আপনি আপনার নিজের গল্প কাউকে বলেন, আপনার উচিত হবে সৎভাবে সবকিছুই বলা। বিশেষ করে আপনি যখন বইটার নাম দিয়েছেন “ওপেন”।
এ সব কিছুই জানতেন তার স্ত্রী স্টেফি গ্রাফ। কিন্তু জেনেও আগাসির প্রতি গ্রাফের ভালোবাসা যে একটুও কমেনি তার প্রমান তাদের বিবাহিত জীবন। ৮ বছরের ছেলে গিল আর ৬ বছরের মেয়ে এলিকে নিয়ে লাসভেগাসে তাদের সুখের সংসার। মহিলা টেনিসের এই সাবেক বিশ্বসেরা তারকাকে বিয়ে করার আগেই তার কাছে সব সত্য খুলে বলেছিলেন আগাসি, ‘১৯৯৯ সালের আগ পর্যন্ত আমার জীবনে যা ঘটেছে তার সব কিছু আমি তাকে বলেছি। সে বছরই শরৎকালে আমরা প্রেমে পড়েছিলাম এবং আমি কোন মিথ্যা দিয়ে সম্পর্ক শুরু করতে চাইনি।’
এখানেই জিতে গেছেন আগাসি। কাউকে না বলা সত্য কথাটা তো সবার আগে ভালোবাসার মানুষের কাছেই বলতে হয়।
………………………………………………………
(ডিসক্লেইমারঃ
পত্রিকার খেলার পাতার জন্যে লেখা। সুতরাং একটু রসকষহীন লাগতে পারে। সেজন্যে লেখক আন্তরিকভাবে দুঃখিত। )
আমিও পত্রিকায় পাতায় লিখতে চাই! (লেখা না পইড়াই কমেন্ট 😀 )
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
রসকষহীন হলেও লেখাটা ভালো লেগেছে। ডেভিড ভিয়া কে নিয়ে কি বিশ্বকাপের আগে লিখবা? নাকি আর্জেন্টিনা হারসে দেইখা তুমি স্পেনের কাউরে নিয়ে আজকাল লিখতে চাইতেসো না?
;)) ;)) ;))
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
দারুন লাগলো।
ভাবতাছি কালকে একটা টেনিস র্যাকেট কিনে এনে শুরু করবো কি না! ;))
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ঐ রকিব, তোমার গল্প শুইনা ৫২ ডলার দিয়া গ্যালিলিওস্কোপ কিনছি, কিন্তু এই ব্যাটারা চুপ মাইরা আছে ক্যান? দূরবীন দিব নাকি ট্যাকা মাইরা ফুটছে 🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ডেসটিনি টাইপ ফান্দে ফালায় দিসে আপনারে। আমারে চাক্রী দিলেন না বইলাই আজকে আপনার এই দশা হইছে, বুঝছেন? :-B
আমিও পত্রিকার পাতায় লিখপো :(( :(( :((
লেখা অমায়িক হইসে :thumbup: :grr:
ভাল লেগেছে । অনেক কিছু জানতে পারলাম । B-)
আগাসী ব্যাটা পরচুলা পইরা খেলছিল শুইনা আমি তো পুরাই গড়াগড়ি, জীবনেও ভাবি নাই এইগুলা পরচুলা, থ্রী কোয়ার্টার পইরা খেলতো মনে, বাহারী ড্রেসে লম্বা চুল, এইরকম রংচঙ্গা ড্রেস আর কারও দেখি নাই।
যতদূর মনে পড়ে সাদা ড্রেস পইরা খেলতে হইবো বইলা একবার মনে হয় উইম্বল্ডন খেলে নাই, আগাসী নাকি নাকি অন্য কেউ মনে আনতে পারছি না।
তুমি কি বইটা পড়ছো কামরুল? নাকি চাপার উপরে মাইরা দিলা সবডি? ;))
তয় ভালো হইছে। :thumbup:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আগাসী বাচ্চাগুলার ছবি পারলে যোগ কইরা দাও একটা। পারফেক্ট হইবো তাইলে
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বইটা মাত্র গত সপ্তাহে বের হইলো। এখনো পড়ার সুযোগ হয় নায়।
এইটা নেট থেকে তথ্য নিয়ে লেখা।
সাদা ড্রেসের ব্যাপারটা আমি জানি না। টেনিসের খোঁজ খবর আসলে আমি খুব কম রাখি।
ভাতিজা-ভাতিজি সহ আগাসি ভাই আর স্টেফি ভাবির একটা ছবি যোগ করে দিলাম। সঙ্গে ভাইয়া-ভাবির একটা অন্তরংগ ছবিও। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
লেখাটা হালকা রস্কষহীন লাগছে সিম্পলি ব্রুক শিল্ডরে নিয়া তেমন বেশি কিছু লেখা নাই দেইখা 😛 । মিনিমাম একখান ছবিতো দেয়া যাইতো ম্যাডামের B-)
লেখা সুন্দর হইছে। অইটাযে পরচুলা আছিলো সেইটা অবশ্য আমি দেইখাই বুঝছিলাম :grr: :grr: কাভারটা দেইখা ডর লাগছে ক্যান জানি 😕
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
নেন। এরচেয়ে ভদ্র ছবি পাইলাম না আর। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আনা কুর্নিকোভারে নিয়া এক`টা লেখা দেওন যায়না? তাইলে অনেক রস ও কষ পূর্ণ হইতো 😀
সেরেনা বা ভেনাসরে নিয়া লিখি? :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
তাইলে লেখায় খালি কষ থাকবো, রস আর থাকবো না
😮 😮 😮 😮
:shy: :shy: :shy: :shy:
বুঝতে পারছি প্রথমে এক টা ড্রাগন কিনতে হবে 😀
:))
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
;;; ;;)
উত্তম প্রস্তাব হইছে এইটা। অতি উত্তম প্রস্তাব।
কিন্তুক সে তো এখনো অটোবায়োগ্রাফী লিখে নাই, 🙁
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ঐ টা এনরিক ইগলেসিয়াস লিখবো, ইনসাইড আনা 😀
:khekz:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
=)) দোস্ত এইডা তুই কি কইলি =))
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
=)) =)) =))
:khekz: :khekz: :khekz:
কামরুল আর মাসুম এক জিনিষ শুরু করছে! পত্রিকার লেখা দিয়া ব্লগানো। না দুইটারে ভালো কইরা সাইজ করতে হইবো। রিইউনিয়নডা যাক।
লেখা বালা হইছে। সাংবাদিকতার ভুবনে স্বাগতম। ১০টা :frontroll: কুইক..... 😡
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
হ্যারা টাকাও পায় আবার মন্তব্যও পায়। খেলুম্না। 🙁
কী খেলবিনা? টেনিস? :grr:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
আপনি প্রতিদিন যেইটা খেলেন "সেইটা" খেলুম্না। :grr: :grr:
:frontroll: X ১০
ওফা রিইউনিয়নের আগেই তাইলে কিছু পোস্ট বাড়াইয়া নেই। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
লেখা ভাল হইছে ...... বহুত সুস্বাদু ...
আমিও শুরু করমু নাকি ভাবতেছি ;))
অন টপিক: লেখায় পাঁচ তারা দাগাইলাম 😀 আসলে নামের একটা ব্যাপার আছে B-)
শুরু কর। তবে ব্লগে আগে দিতে হবে। তারপর পত্রিকায়। 🙂
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ইস্টার্ট......
লেখা সুস্বাদু হয়েছে। :thumbup:
স্টেফি গ্রাফকে ভালো পাই। 😡
আমিও। স্টেফি খুব হট। 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
স্টেফি কি চা, কফি না স্যুপ?
চাও না দুধও না,উনি হইতেছেন হট চকলেট 😛
কামরুল, ভালো লাগছে 😀 😀 ।
Life is Mad.
ঐ 😀
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
কামরুল ভাই, আপনার লেখার জন্য লেখক দুঃখ প্রকাশ করল কেন? কে উনি?
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমিও চিনলাম না।
মনে হয় আগাসি ভাই নিজে।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
😕 কামরুল ভাই, পত্রিকার লিঙ্কটা দ্যান না এট্টু যুদি সমিস্যা না থাকে... 😕
চমৎকার লেখা। ধন্যবাদ।
ভালো লেগেছে, অনেক কিছুই জানা হলো 🙂
বাহ, কামরুল ভাই আর টিটো ভাই দুইজনেই লেখা দিছেন।
আমরা কামরুল ভাইয়ের অটোবায়োগ্রাফী পড়তে চাই।
লেখা ভাল লাগছে কামরুল ভাই... তবে আগাসীরে আমার কখনোই তেমন ভাল পাই নাই।
তবে বিখ্যাত ব্যক্তিদের এই ক্যারিয়ার শেষ করে বই লিখে এই সব সত্যবাদিতা আমার কাছে শুধু বইয়ের বিক্রীর ধান্দা বলেই মনে হয়
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমারো এ রকমই মনে হয়।
কিন্তু পত্রিকায় লেখার সময় তো আর নিজের মতামত দেয়া যায় না।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।