ফেইসবুকে তারেক ভাই একটু আগে কলিম শরাফীর পথে পথে দিলাম ছড়াইয়ারে গানটা শেয়ার দিলেন। দেখেই এই মধ্যরাতে একটু কেমন যেন ভাবালুতায় আক্রান্ত হলাম। আসলে ঠিক ভাবালুতা, নাকি পরীক্ষার ঠিক আগে আগে সকলের যেমন কাজ বাদে অন্য সকল কিছু করতে ইচ্ছে হয়, সেটা, আমি জানিনা। আমি তাই চুপচাপ বেশ কিছু গান শুনতে বসে গেলাম।
পথে পথে দিলাম ছড়াইয়া গানে কলিম শরাফী যখন ভরাট গলায় গাইতে থাকেন, বিধিরে তোমার খেয়ালের শেষ নাই, দয়া নাই তোমার মায়া নাই, তবু জনম দুঃখি আমি, তোমায় আপন জানি …আমার মনে হয়, আহা, আমার এত সুখ, তার থেকে কিছু এই লোকটাকে দিই না কেন? আসলেই কি কলিম শরাফী দুঃখী ছিলেন? ওনার স্বপ্ন ভরাট চোখদুটো দেখলে কিন্তু তা মনে হয় না…
এর পরে দেখা হলো আলোর মিছিল সিনেমার ‘এই পৃথিবীর পরে’ গানটা। এই গানটা এত দুঃখের একটা গান, কিন্তু সিনেমায় এটার দৃশ্যায়ণ হয়েছে একটা হাসিখুশী পারিবারিক মুহুর্ত হিসেবে। অথচ একটুও খারাপ লাগে না দেখতে। যতবার এই গানটা দেখি, ততবার ববিতার হারমোনিয়াম বাজানো দেখে নিঃশব্দ হাসিতে পেট ফেটে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যায়, অথচ গানের কথাগুলো একদম ভেতরে কোথায় গিয়ে খোঁচা দিতে থাকে। এইসব কারণে মনে হয়, গানটার মাঝে কেমন একটা ডুয়ালিটি আছে। আসলে গানটার দৃশ্যায়ণ মূল কারণ। ববিতা, করবী এনারা এত চমৎকার কিছু সিনেমা করার পর কেমন করে পরের দিককার সিনেমাগুলো করেছেন আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয়।
এর পরে ইউটিউব আমাকে সাজেস্ট করলো রুনা লায়লার আয়রে মেঘ, আয়রে । এ গানটা শুনতে শুনতে মনে হল রুনা লায়লা আসলে চেষ্টা করলে ভালই গাইতে পারতেন (জানি আশির দশকের সকলে মিলে আমাকে সেরকম মার দিতে চাইবেন 😀 ) । আমার খুব মনে আছে ছোট বেলায় আমরা ‘শিল্পী আমি, তোমাকে গান শোনাবো’ গানটা গাইতে গাইতে রুনা লায়লার মতন আংটি দেখানো প্র্যাকটিস করতাম…আহ সেইসব দিন…কেন যেন এই গানটা শুনলেই আমার মনে হত খুব ভোরবেলা উঠে একটা মোরগ কক কক করে ডাকছে। সম্ভবত গানে মোরগ সম্বন্ধীয় কোন একটা শব্দ ছিল।
এবার সুরের আকাশে…এ গানটাও সুন্দর। কিন্তু সুচিত্রাকে দেখলে যে আমার এত হাসি পায়…সব সিনেমায় ওর কাজ হচ্ছে আঙ্গুলে আঁচল গুটানো। এখানে অবশ্য তেমনটা পেলাম না। আরেকটা সুন্দর গান হচ্ছে তুমি যে আমার। এটাও উত্তম সুচিত্রার সিনেমার গান। এই গানটা দেখার সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো, বারবার মনে হতে থাকে, এরা এত আস্তে আস্তে নড়ে কেন?? আর এত জোড়ে জোড়ে নিঃশ্বাস নিয়ে নিয়ে কথা বলে কেন? এই গানটার সুর ছিল হেমন্তের করা। গায়িকা সম্ভবত গীতা দত্ত।
এর পর সাবিনা ইয়াসমিনের অশ্রু দিয়ে লেখা এ গানটা আমার এত পছন্দ কেন আমি জানি না। সাবিনা ইয়াসমিনের গলা আমার অসম্ভব মিষ্টি লাগে। অসম্ভব অসম্ভব। তবে একই সমস্যা হলো এই গান দেখতে গিয়েও। রাজ্জাক নায়িকার সাথে এত ছ্যাবলামো করলো যে আমি পেট চেপে হাসতে হাসতে ঠিক মত গানটা শুনতেই পেলাম না।
নিশি রাত বাঁকা চাঁদ আমার বেসম্ভব প্রিয় একটা গান। এর গায়িকার নাম আমার কখনই মনে থাকে না। আজকে দেখলাম আবার নতুন করে, ‘তুমি যে আমার’ খ্যাত গীতা দত্ত। কি যে মিষ্টি একটা চেহারা, কান ভর্তি গয়না পরে রয়েছেন। তখনকার দিনের সাজগুলো কি মজার হত।
এই পৃথিবীর পরে গানটা শুনছি আর ব্লগ লিখছি। এত চমৎকার একটা গান, এত চমৎকার একটা লিরিক। এই গানের লিরিকটা দিয়ে ব্লগটা শেষ করি। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এই গানের গীতিকার সুরকার দুইই খান আতাউর রহমান। অসম্ভব মেধাসম্পন্ন এই মানুষটার সাথে মাঝে মাঝে আমার হৃদয় খানের যোগাযোগ করিয়ে দিতে ইচ্ছা করে, দুজনের নামেই খান আছে 😉
এই পৃথিবীর পরে
কত ফুল ফোটে আর ঝরে।
সে কথা কি কোনোদিন
কখনো কারো মনে পড়ে।।
তবুও তো ফোটে ফুল
পাখি গান গায়।
ভাবিনা তো কেউ তারে
চায় কি না চায়।
ফুলের প্রাণে, পাখির গানে,
কত না আশা রয় অগোচরে।।
সারা নিশি জ্বলে কত
দীপ নিভে যায়।
নিজেরে পোড়ায় ধূপ
গন্ধ বিলায়।
দীপের কথা, ধূপের ব্যথা
স্মরণ করো কোনো অবসরে।।
মা মা তোমার মাস্ফ্যু ফার্স্ট হইছে 😀
মানুষ হইলেন না.. 😀
ফার্স্ট হলেই হলো; মানুষ হয়ে লাভ কী বলেন; মানুষ বড়ই অমানুষ 🙁
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
:)) :)) :))
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
=))
সব জাগায় এত হাসাহাসি কিসের? ভাগ।
আমার খুব প্রিয় দুইটা গান পাইলাম না 🙁
একটা হলো আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা থাকে আর আরেকটা তুমি যে আমার কবিতা; বোনাস ট্র্যাক হিসেবে তুমি কি দেখেছো কভু না দেয়ায় সামিয়াপ্পুর ভ্যাঞ্চাই 😛
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আমারও অনেকগুলা প্রিয় গান না পাওয়ায় আমিও সামিয়াপ্পুর ভ্যাঞ্চাইলাম।
🙂 :clap:
🙂
একদম শেষে এসে খান আতা-র নাম নিলে! মজার ব্যাপার, কাকতালীয় কি না বুঝছি না। বলি শোন, এখানে তিথিদের অনিয়মিত একটা গানের আড্ডা বসে। গতকাল সেই আড্ডায় এই গানটা শুনলাম বহু বহুদিন পরে। সারাক্ষণ মাথায় এতই চেপে ছিলো যে বাসায় ফিরে ইউটিউব খুঁজে শুনতে লাগলাম। আজ সারাদিন ইউটিউবে আরেকটা গানও শোনা হলো খুব, ফেইসবুকে অন্য যেটা শেয়ার দিয়েছি, হোয়েন আই ফার্স্ট মেট ইউর মা।
এবার বলি কাকতালটা, আড্ডায় 'পথে পথে দিলাম ছড়াইয়া' গানটা গেয়েছিলেন খান আতার মেজো ছেলে ঈমান। আর ইংরেজিটা গাইলেন তাঁর আরেক ছেলে, বেন। 🙂
www.tareqnurulhasan.com
তারেক ভাই, এটাও কাকতালীয় ভাবেই হয়েছে। তবে না হলেও বোধহয় সব থেকে শেষেই নাম নিতাম, জানেনই তো স্পেশালেরা সবার শেষে আসেন 🙂
আপনার কাকতালটা শুনে বড়ই মজা পেলাম। তিথীপু কি গেয়েছিলেন জানতে বড় ইচ্ছা হয়। মাঝে সাঝে এখানে সেখানে তিথীপুর গানের ভিড্যু দেখি। আপনি বড়ই সৌভাগ্যবান 😉
ওহ, আমারই লেখার ভুল, নাম শেষে নেয়ায় কোন সমস্যা নাই, আমি ওটা বুঝিয়েছি যে সামহাউ খান আতার প্রসঙ্গ তোমার পোস্টে চলে এলো, আর আমরাও সেদিন ওনার ছেলের গান শুনলাম। এ-ই। 🙂
www.tareqnurulhasan.com
কোথা থেকে যে কি লিখব কুল খুজে পাচ্ছি না... পুরানো গানের কত বড় প্রেমিক আমি সেটা রকিব, প্রিন্সু স্যার, রেজওয়ান সহ অনেকেই জানেন...।
অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম একটা ব্লগ দিব পুরানো গান নিয়ে। কিন্তু খেই হারিয়ে ফেলি বারবার... কোনটা ছেড়ে কোনটা নিয়ে লিখব। সামিয়া, খুব ভালো একটা পথ দেখাইলা। অসংখ্য ধন্যবাদ।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
লিখে ফেলান আজকেই 🙂
সেই রকম কালেকশন। আপু আমি দেশে গিয়ে বুয়েট ক্যাফের সামনে বিড়ি খাওয়ারত অবস্থায় দেখলাম, সামনে দিয়ে দৌড়ায়ে আর্কি'র দিকে যাইতেছেন।
সাথে একটা জুনিয়র( নাফিজ-০৯) ছিল। বিড়ি নিভায়ে আপনাকে ডাকতে ডাকতে দেখি আপনি নাই।
বাক্য গঠনে সামান্য ভুল হয়েছে। বিড়ি আমি খাচ্ছিলাম।
বাচ্চা মানুষ এখনই বিড়ি খাওয়া শিখে গেসস! সেটা আবার সিনিয়রের সামনে বলতে লজ্জা লাগে না? বিলাডি ক্যাডেট। যা কান ধরে দাঁড়ায় থাক
ঠাডায়ে তাবড় দেন বদ পোলাটারে। আদব কায়দা কিছুই শেখে নাই। বেত্তমিজ নায়ক :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
গাংুলোর জন্য ধন্যবাদ সামিয়া।
পুরান গান ভালো পাই।
পথে পথে গানটার মাঝে আলাদা মোহ আছে। দেশে ঠাকতে সবাই অফিস ছেড়ে গেলে যখন আমরা তিন চারজন কাজের ঠেলা সামলাইতে রইয়া যাইতাম তখন শরাফীর গান শুনা হইতো।
মনে পইড়া গেলো সেইসব দিনের কথা।
চমৎকার স্মৃতি জাগায় দিছি তাহলে 😀
:clap: :clap: :clap:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:hatsoff:
এইযে মিস স্যামঝ্যাং, আমার ভাগের চকলেট টা কই?? :gulli:
ইসস কুশ্চেন সবি তো কমন পড়ে গেল!! কোনটা ছেড়ে কোনটা নিয়ে লিখি! :dreamy:
'পথে পথে' আর 'হোয়েন আই ফার্সট মেট' এই দুটো শুনিনাই অবশ্য আগে ...
উত্তম-সুচিত্রা'র প্রচুর সিনেমা দেখা হত ছোটবেলায়, আম্মার পাল্লায় পড়ে..কেমন একটা মায়াজড়ানো ব্যাপার আছে অবশ্য এই পুরান গান গুলোয়...
আর জিতুপু, আপনার পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম কিন্তু..
😛 আপনি এখনও চকলেটের কথা ভুলেন নাই। কেমন আছেন টুম্পাপু? আপনার অফিসে আরেকদিন দিন দাওয়াত দেন না 🙁
এই হইলো তোমার জমার অবস্থা তাই না,
এই সময় তুমি আমাদের রুমের ডিজাইনের একটা আউটলাইন দাড়া করি ফেলতে পারতা। পারতা না .........। :chup:
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আপনি মিয়া...দেখতে ভাল হলেও লোক খুব খারাপ 🙁
আপনে ছবি পাঠাইসেন কাঠের টেবিলের?
বাজে কথা বল্বা না, আমি লুক ভালো, আমার লুকও ভালো। দুনিয়া সাক্ষী আছে।
btw, কাঠের টেবিলে ছবি দিতে চাইছিলাম নাকি? মনে নাই তো 😕
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
.....পুরাতনই সোনা রে আফা পুরাতনই সোনা.... কোথায় খান-আতা আর কোথায় হৃডয় ক্যান!!! 😡
ইকঝ্যাক্টলি 😀
স্যাম, বারবিকিউ পার্টিতে কি এই গানগুলাই বাজবো নাকি এইটা বাজবো?
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
তবে পোলাপাইন কয়, রবীন্দ্র সংগীত শোনার চেয়ে এখন নাকি দেখাতেও বেশি আনন্দ 😛 😛 😛
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
পোলাপান নিয়ে আমি হতাশ 🙁 সোমলতাকে দেখে এরা ধুম করে রবীন্দ্র সংগীতের সমঝদার হয়া গেলো। 🙁 আজকাল পোলাপানদের বয়স নিয়েও আমি হতাশ। বেশি বেশি বয়সের পোলাপান জন্মাইতেছে আজকাল 🙁
বুড়া বয়সের পোলাপান অনেকদিন ছোট ছোট পোলাপানদের আইসক্রীম দেয় না 🙁 এমনে হইলে কেমনে হবে 🙁 🙁
আপু আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই পৃথিবীর পরে গানটা মনে মনে খুঁজতেছিলাম গত কয়েকদিন। কিন্তু গানের কথা আর ছবির নাম কোনটাই মনে পরতেছিল না। খালি রাজ্জাক ববিতার চেহারা ভাসতেছিল।
দারুন একটা পোস্ট হয়েছে, গানগুলো শুনতে শুনতে পড়তে আরো বেশি মজা লাগল। এমনিতেই ইউটিউবই এখন আমার মিউজিক প্লেয়ার হয়ে গেছে, পুরোনো দিনের গানগুলো খুঁজে বের করতে এর কোন তুলনা নাই।
আমার ছোটবেলা কেটেছে উত্তম সুচিত্রার সিনেমা দেখে দেখে আর হেমন্ত সতিনাথের গান শুনে শুনে। আব্বুর কাছ থেকে পাওয়া এই অভ্যাস এখনো যায়নি, মাঝে মাঝেই রিভাইস দেয়া হয়।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
প্রিয় স্যাম, এই মাত্র একটা গানময় মুভি দেখে উঠলাম, "রঞ্জনা আমি আর আসবো না", অঞ্জন দত্তকে এত বুড়ো দেখে কেমন একটা অদ্ভুত কষ্টের অনুভূতি হলো বুকের ভেতর।
গায়িকার নাম জানতে গিয়ে তোমার এই পোস্টে কেমনে যেন চলে এলাম। এ-ও গান নিয়ে লিখা। অনেক ভালো লাগার অনেক গানের স্মৃতিচারণ করা হয়ে যাচ্ছিলো তাই। কি বর্ণাঢ্য একটা সময় ছিলো বাংলা গানের। খালি একটা কথা,
রুনা লায়লাকে কি একটু খোঁচালে? এত বড় একজন লেজেন্ডকে এরকম একটা কথা বলে খুঁচিয়ে কি লাভ বলো আপু?
এককালে বাংলা সিনেমার বেশ ভালো রকমের সমঝদার ছিলাম। ভালো হোক, মন্দ হোক বাংলা সিনেমা পাইলেই টিভির সামনে বসে যাইতাম। কলেজে থাকতে আমাদের কয়েকজনি মিলে এনটিভি ফ্যান ক্লাব করসিলাম। এদের কাম সিলো বাকি সব কাম কাজ ফালায়া সারাদিন এনটিভি দেখা। সেই সুবাদে বহু সিনেমা দেখা হইসে, সিনেমার গান শোনা হইসে। বাংলা সিনেমার মত নির্মল বিনোদন আর কিছুতে হইতে পারেনা। ভালো খারাপ প্রচুর সিনামার গান শোনা হইসে তাই। এই পোস্টটা পড়ে মাথার মধ্যে বহুগুলা গান ঘুরঘুরু শুরু করলো। ধুরো
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
খান আতার কথা ও সুরে সাবিনা ইয়াসমিনের কণ্ঠে একটি গান রয়েছে যেটি ঝড়ের পাখি ছবিতে নেপথ্য বা আবহ সংগীত হিসেবে যুক্ত করা হয়েছিল। গানটিতে প্রচুর বাজনার সমাহার ছিল। গানটি এখনো মনে দোলা দিলেও বা সুর মনে বাজলেও গানের কথা পুরোপুরি মনে পড়ছে না। গানটির কথা সম্ভবত তোমায় লেগেছ ভাল নয়নে...। যদি কেউ গানটির বিষয়ে সাহায্য করতে পারেন-অত্যন্ত কৃতার্থ হবো।