– হ্যাল্লো, জান্টুস! দেরি হলো কেনো ফোন রিসিভ করতে? আমি সেই কখন থেকে ট্রাই করতেছি।
– স্যরি, বাবু! আমি তোমাকে এফ,বি-তে অনলাইন দেখে বাজ দিয়ে বসে ছিলাম। ফোন ছিল ব্যাগে। বুঝবো কি করে বলো? রিংগার, ভাইব্রেশন সবই তো অফ করে রাখতে হয়। তোমার কোন ট্রেইস না পেয়ে এইমাত্র ফোন চেক করলাম।
– ওক্কে, ওক্কে, বুচ্ছি। বাট ফোনটা তুমি চেইক করবা নাহ?
– সুইটু বেইবি, তুমি কিন্তু অলওয়েজ কমপ্লেইন করো। আমার বাসার কথা একদম থিঙ্ক করো না। বাপি মাম্মি যদি জানে আমার কাছে সেলফোন আছে, আমাকে স্ট্রেইট বাসা থেকে বের করে দিবে।
– নো চিন্তা। তখন তুমিও স্ট্রেইট আমার বাসায় চলে আসবে। হেঃ হেঃ হেঃ
– আহ! আহল্লাদে আর বাঁচি না। আর আংকেল আন্টি ব্যান্ড পার্টি নিয়ে তোমাদের গেইটে আমাকে রিসিভ করবে। তাই না, বেইবি?
– করবেই তো। শোন জান্টুস, আজ রাতের স্কাইটা জোস সুন্দর, আই থিংক, পূর্নিমা। মুনটাকে যা লাগতেছে না ছাঁদ থেকে …
– হোয়াট? তুমি ছাঁদে এখন? আর ইউ কিডিং মি?
– কি করবো? তোমার সাথে আমার ফিসফিস করে করে কথা বলতে একটুও ভাল লাগে না। আব্বু ঘুমাতে আরো অনেক দেরি। আম্মু যেই ঘুমাতে গেছে আমি ছাঁদে চলে এসছি। মন খুলে কথা বলতে না পারলে কিছু হইলো?
– সি, ইউ আর এ্যা গাই এন্ড তোমার যা খুশী তুমি করতে পারো।
– ইয়া, ড্যাটস ট্রু। বাট, এইটা তো আমাদের বাসা, আমরাই থাকি। তুমি এখন তোমাদের এ্যাপার্টমেন্টের ছাদে উঠবা আর কে না কে থাকবে …
– আমি ছাদে উঠতেছি নাতো, বাব্বা! জাস্ট বলছি। এ্যাই, তুমি বিকালে বললা যে পরে বলবা কোথায় গেসিলা, বলো এখন …
– আররে আইমানের সাথে ড্রাইভে গেসোলম আশুলিয়ায়।
– তুমি আর আইমান? নাকি প্রীতমীও ছিল?
– আররে আইমান আর প্রীতমী আমাকে ম্যাবস থেকে তুলছে। আইমানের একা ড্রাইভে যেতে ভয় করে।
– শেইম! শেইম! বুঝছো? ওরা ডেইটে যায় আর তুমি ওদের বডিগার্ড।
– ফালতু কথা বলবা নাতো! আজীব! কোইথেক্কে কি?!
– শাট আপ। এই জন্য তুমি তখন আমতা আমতা করতেছিলা। তাইনা? লিসেন, ন্যাও ইউ আর মাই বয়ফ্রেন্ড। তুমি কারো বডিগার্ড হতে পারবা না। বুচ্ছো, আমার কথা। তোমার প্রেসটিজ না থাকতে পারে, বাট আমার আছে। আদারওয়াইজ, ফরগেট মি।
– ওক্কে বাবা। মাফ চাইছি। হইছে? প্লিজ! … [পাঁচ সেকেন্ড] কি কথা বলো না কেন?
– হিসসস… মাম্মির পায়ের সাউন্ড পেলাম মনে হয়। ওয়েট। [চাঁপা গলায়]
– কত্ত যে হাজারটা প্রবলেম! একটু শান্তিতে কথা বলাও যায় না।
– ইউ নো, কোন ভদ্রলোকের বাসাতে মাঝরাতের পর কথা বলা এলাউড না। তুমি লাকি যে আমি তোমার সাথে তাও কথা বলি। বুচ্ছো?
– ক্যান? আমি বলছি নাকি যে তোমার বাপি মাম্মি অভদ্রলোক?
– ইউ ইভেন ডোননো হাউ টু টক উইথ এ্যা গার্ল! আজীব! লিসেন, পৃথিবীতে সভ্যতা, ভব্যতা বলে কিছু ওয়ার্ডস আছে। ওগুলা তো না জেনেই এই ডিকেইডটা কাটাইলা। আই জাস্ট হোপ তুমি এগুলা একটু শিখো এখন।
– জান, আমাদের পিৎজাহাটের ছবিগুলা ফেইসবুকে আপলোড করিইইই? সেইদিন থেকে আইমান আর প্রীতমী অনেকবার রিকোয়েস্ট করছে। তোমার আর আমার ছবিগুলা যা জোস আসছে না!
– করো, বাট সিকিউরিটি য্যানি স্ট্রিক্ট থাকে। আমাদের গ্রুপের বাইরে কেউ য্যানি দেখতে না পায়। আর তুমি রুমপাকে ব্লক করবা তোমার একাউন্ট থেকে। ও কিন্তু আমার মেজ ফুপিকে সব বলে দেয় আমি কই যাই, কি করি, কার কার সাথে মিশি। ওকে একটা লেসন দিতে পারলে যে আমার কি শান্তি লাগতো। ইটস ঠু মাচ!
– আররে তুমি এইটা নিয়ে কোন চিন্তা কইরো না। রুমপাকে আমি পুররা লিমিটেড প্রোফাইল করে রাইখা দিসি। আর দাড়াও, ও যে সাকেরের সাথে ডেইট করে এইটা আমি জানাইতেছি সবাইকে। দেইন, দেইখো কি হয়!
– লাব্বোউ সো মাচ, বেইবি! তুমি এত্তো স্মার্ট। এইটা আমার মাথায়ই আসে নাই।
– লাব্বোউ ঠু, কুইটি পাই! তুমি আমাকে এতোদিনে বুঝলা? ম্যালা দেরি হয়ে গ্যালো না?!
– তুম্মি না বেইশি বেইশি।
– এ্যাই, শোনো … কালকের প্ল্যান কি? আমি পোকা জালালের বায়োলজি প্রাকটিক্যাল ক্লাসটা কইরাই দুপুরে কলেজ থেকে ফুটবো।
– আরে আর বইলো না। রোয়েনা আপা গেইটে এমন টাইট দিয়ে দিসে যে কেউ বের হইতে পারেনা। বাট, আমি কালকে প্রীতমীদের সাথে সাইন্স ফেয়ারের স্টলে থাকবো। দেইন, চান্স পাইলে জুনিয়র সেকশনের ছুটি হলে বের হয়ে যাবো। তুমি ক্রাঞ্চিতে থাইকো, তাইলে আমি এটলিস্ট দোতলায় একবার দেখতে পাবো। তারপর আমি কল দিবো।
– ওহ নো, ক্রাঞ্চির সামনে দাড়াইতে পারবো না। ওইখানে দাড়ালে তোমাদের মেয়েরা বারান্দা থেকে ভ্যাঙ্গায়। আই হেইট ক্রাঞ্চি। আর সব ছ্যাবলা পোলাপাইন ওইখানে গুতাগুতি করে। আমি আইদার হেলভেশিয়ার ভিতরে অর সাগর পাবলিসার্সের সামনে থাকবো।
– তোমার না যত্তো ঢং! এবার সায়েন্স ফেয়ার যদি ওপেন থাকতো তাইলে তো ঠিকই মেয়েদের কলেজে ঢুকতা। তখন তো আর মেয়েদের ভ্যাঙানোর কথা মনে থাকতো না। তুমি না, রিড্ডিকুলাস!
– নো ওয়ে … আমি তোমাদের ভিক্কিদের থেকে একশো হাত দূরে থাকি। ওপেন থাকলেই কী, আমি জীবনেও যাইতাম না।
– এহ! আই নো ইউ বেটার দ্যান এনিওয়ান। থাক, আর কিছু বল্লাম না। লিসেন, থার্সডে কিন্তু লাস্ট কলেজ ডে। দেইন, ঈদের ছুটি হয়ে যাচ্ছে এডভান্স। সো, এইটা মেইক করতে হবে।
– জান্টুস, বলোতো, তুমি ঈদে কি চাও আমার কাছে?
– কিচ্ছু না, মাংকি বেইবি। বাট, আইমান প্রীতমীকে যেই রকম খ্যাত গিফট দেয়, ভুইলাও কোনদিন আমাকে ওইসব দেবার কথা ভাববা না। ড্রেসিডেল, মান্ত্রা থাকতে কই কই থেকে কিনে, গড নোস! আমি তোমার জন্য সোল ডান্স থেকে জোস একটা ব্রাউন ফতুয়া কিনছি। কাল দিবো, বেইবি।
– চলো তাইলে কাল গুলশানের দিকে যাই কলেজ থেকে। দেইন, তুমি চুজ করো যেইটা ভাল লাগে তোমার।
– মাথথা খারাপ নাকি! জ্যাম কিরকম দেখছো? গুলশান যেতে যেতে কলেজ ছুটির টাইম হয়ে যাবে। বেলায়েত ভাই গাড়ী নিয়ে ওয়েট করবে কলেজের সামনে। ফিরবো কিভাবে তখন?! সো, গুলশান প্ল্যান ক্যানসেল।
– ওক্কে দেইন, ছুটিতে একদিন প্রীতমীর বাসার কথা বলে ম্যানেজ করো। এ্যাই, আমার ফোনের চার্জ শেষ মনে হয়, বিপ করতেছে।
– উফঃ যেমন তুমি, তেমন তোমার ফোন। কোননো টাইম সেন্স যদি থাকতো।
– তোমার বাসার লোকগুলার থেকে অনেক বেশি সেন্স, বুঝলা? তোমাকে তো আংকেল-আন্টি এখনো স্পুন ফেড বেইবির মতো ট্রিট করে।
– স্টপ ইট, বাবু। ফোন রাখার আগে এখন কুয়্যারেল করবা?
– স্যরি, জান্টুস হানি। কাল অন্নেক ফান করবো। টেইক কেয়ার।
– টেইক কেয়ার, সুইটু বেইবি। সিয়াহ। উম্মাহ!
– বাই, জান্টুস। উম্মাহ! উম্মাহ! উম্মাহ!
[টুট, টুট, টুট … সংযোগটি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেল।]
১ম?
মানে কি? 😮 আমি পোস্ট দেয়ার কিছুক্ষণ পর পর্যন্ত আমারেই পেরথম দেখাইছে ~x( সিসিবিতে কি জ্বীনভূতের আছর শুরু হইল নাকি? 😕
ঘটনা দেখে মনে হচ্ছে পড়লে পেত্নির আছর পড়ছে :grr:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
মুহাহাহাহাহাহাহহাহাহাহা :)) :)) :)) :)) (পেত্নীর হাসি) :grr:
ডরাইছি 😕
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
মুহাহাহা তো এফডিসির হাসি। পেত্নির হাসি সম্ভবত, হিঁইইইই... হিঁইইইই... 😛
আমার বন্ধুয়া বিহনে
অভিনন্দন!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
পেরথম 😀
সমবেদনা 🙁
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:awesome:
কিছু স্পিক করার মতো ল্যাঙ্গুয়েজ খুজে পাচ্ছি না।
এখন তাহলে থিঙ্ককরো। পরে ল্যাঙ্গুয়েজ খুঁজে পেলে পোষ্ট/টেক্সট করে দিও।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কি আর কমু ? কত্ত পিসে পইরা রইসি।
কিছু কইতে হবে না। পিছে থেকে সামনে এগিয়ে যাও।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কাহিনী কি হইল বুঝলাম না :-/ :-/
এন্টেনার উপর দিয়া গেছে। 😀 😀
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
রাব্বী ভাই, কিবরিয়ার জন্য একটু ট্রান্সলেট করে দেন, হে ওয়াস বর্ন ইন ইয়ুগান্ডা এ্যান্ড ব্রট আপ ইন পন্ডিচেরি, লিটল স্লো ইন বেঙ্গলী!! :khekz: :khekz: :khekz:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
=)) =))
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
=)) =)) =))
হাঃ হাঃ হাঃ :khekz:
জিতু, ভালো ছিলো।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
=)) =)) =)) =)) =)) =))
=)) =))
এইটা একাদশ-দ্বাদশ শ্রেনীর বিষয়। না বুঝলেও চলবে। ২০০৯ এর এন্টেনা এতো ভোঁতা হইলে, কেম্নে কি?!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
=)) =))
কি আর কইতাম, আমি হতবাক... ব্যাথিত...
আজিব
যেমন রক্তের মধ্যে জন্ম নেয় সোনালি অসুখ-তারপর ফুটে ওঠে ত্বকে মাংসে বীভৎস ক্ষরতা।
জাতির শরীরে আজ তেম্নি দ্যাখো দুরারোগ্য ব্যাধি - ধর্মান্ধ পিশাচ আর পরকাল ব্যবসায়ি রূপে
- রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
আমিও হতবাক। তবে ব্যথা পাইনি।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
হেতেরা কি আমাগো দ্যাশের ?? আই-হায় ,বুঝবার ই পারলাম না 😕 😐
জ্বী, হেতেরা ঢাকা শহরেই বসবাস করে। বুঝবার না পারলে উপ্রে কিবরিয়ার জন্য জিতুর মন্তব্য দ্রষ্টব্য। ;))
আমার বন্ধুয়া বিহনে
😀
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
হেহে রাব্বী ভাই, কাল যাকে নিয়ে যেমন নস্টালজিক হয়ে পরেছিলেন, ভাব্লাম আজকে নিদেন পক্ষে এক্টা বিরহের কবিতা পাব। কিন্তু এইটা কি হল??
ড়াব্বি ভাই বোধহয় বিরহে কাতর হয়েই ওল্ড ডেইজের ফ্ল্যাশব্যাক করলো :))
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
একেবারে। আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম! :dreamy:
আমার বন্ধুয়া বিহনে
মিসেস ভূঁইয়া, দিলেন তো হাঁটে হাড়ি ভেঙ্গে! মামুনকে বলো থিসিস লিখে কোন লাভ নেই, "পাওয়ারফুল লেডিস অব আওয়ার টাইম" নামে সিরিজ নামাতে। কোবতে লেখার মতো মেধা নেই, না হলে লিখতাম।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
হাঁড়ি আর কই ভাংলাম। ভূঁইয়া সাহেব তো খালি পাওয়ারফুল লেডিস দের দেখেই গেছেন, তাদের সিরিয়ালে দশের মধ্যে আস্তে পারেন নাই। কিন্তু যার টানে, কিংবদন্তীর সুন্দরীরা ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়ে থাকতেন, তিনি কোবতে না লিখুন এক্টা গল্প তো লিখবেন।
ভূঁইয়া সাহেব তো দেখার সুযোগ পেতেন। আমরা তাও পেতাম না। কিংবদন্তী সুন্দরী কালেভদ্রে বায়ু পরিবর্তন করতে পলাশী থেকে ঢাকা ইউনিভার্সিটি আসতেন। তাও একেবারে বডিগার্ডসহ সখী পরিবেষ্টিত অবস্থায়। ভূইয়া সাহেব কিন্তু নিজেই বলেছেন, তিনি সিরিয়ালে নয় কি দশ নম্বর ছিলেন। গল্প লেখার কাজটা তাকে এসাইন করাই যথার্থ হইবে।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
পর্ব ১ এর থেকে তো ২ একদম অন্যরকম ছিলো ,৩এও বৈচিত্র ।ভাইয়া চিন্তায় আছি পরের স্হান কাল পাত্র কি হতে পারে ..
ধন্যবাদ জিনাত। আমিও চিন্তায় আছি পরের পর্বে কি হয়।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
খুব মজা পাইসি। ড়াব্বি ভাই ড়ক্কড়ে!
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ছিহ! মজা পেতে নেই। বলতে হবে, অপ-সংস্কৃতির প্রভাবে কোমলমতি কিশোর-কিশোরীরা এক্কেবারে অধঃপতনে গেলো। একটি অপারেশন ক্লিন হার্টের যে কী প্রয়োজন!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ওফফফফ... রাব্বী ভাই... ইউ আর জাষ্ট সিম্পলি ঠু মাচ, ইউ নো? এত্ত লাই কিভাবে যে বলেন???
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
হাঃ হাঃ হাঃ ... কমেন্টটা খুবই মজার হয়েছে। আমার এক বন্ধু জোক করে বলতো, আর দশটা বছর পরে জন্মালে জীবনটা একেবারে অন্যরকম হতো।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
আফটার টেন ইয়ারস বর্ন হইলে, রাব্বী ভাই, অনেষ্টলী স্পিকিং, লাইফটা ডেফিনিটলী অন্নেক ডিফরেন্ট হইতো।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
তুই পারিসরে ! =)) =)) =))
দেইন, অন্নেক ফান হইতো।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ভাইয়া, আপনি ডেফ্ফিনেটলি লাই করছেন।আমি ১০০% শিউর যে আপনি ক্রাঞ্চি পাবলিক ছিলেন, এন ভিক্কিদের পিযা খাওয়াতেন।
ভাই, আমি ঢাকার বাইরের পাবলিক। ইউনিভার্সির ঘষামাজা খেয়ে একটু জাতে উঠতে পেরেছিলাম মনে হয়। এখন আবার এফওবি! ঈশ, যদি ক্রাঞ্চি পাবলিক হতে পারতাম তাহলে কৈশোর কত আনন্দের হতো!
বাই দ্য ওয়ে, তুমি কি ক্রাঞ্চিতে পিৎজা খেতে নাকি?
আমার বন্ধুয়া বিহনে
সিনা, তুই তো পুরাই ধরা রে ;;; :gulti:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
jit, totttally dhora re! তয় কত নাম্বার প্রাক্তন ছিল মনে পর্তেসেনা.
রাব্বী bro, খুব বেশি হলে ক্রাঞ্চি গেসি তিন-চারবার. পিজাও খাইনাই.... :no:
ইহারাই মানুষ, আমরা মানুষ না......দেশের এই অবস্থা দেইখা আমি জারপরনাই মহা খুশি, দেশ আগায়ে জাচ্ছে...।।তাই না বেইবি ??
রাহাত/ রাহাত ভাই, সময়ের সাথে পরিবর্তনটা খুব স্বাভাবিক। তবে আশার কথা হলো, বাহুল্য উপাদান কোন সংস্কৃতিতেই টিকে থাকেনা। জ্বী, আপনার মতো আমিও খুশি। দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, ভাবতে ভালোই লাগে।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কি আর বলব, আমাদেড় লাংগুয়েজ তো খ্যাত হয়ে গেসে। এখন গার্লফ্রেন্ড কে আর কেউ জান ডাকেনা। হানি, কিউটি পাই, সুইটু বেইবি, জান্টুস এইগুলা ডাকে।
আমি এখনো ডাকতে পারিনা, কেমন যেন লজ্জা লাগে। :shy:
হায়দার, তোমার সাথে আগে আলাপ করার দরকার ছিলো এই ভোকাবুলারিগুলোর জন্য। আর লাংগুয়েজ আপডেট করো, লজ্জা কিসের! "বদলে যাও, বদলে দাও"।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:)) :))
বাপরে...
হুঁ, সময় বদলের ভাষা।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
আল্লাহ বাচাইসে ডিজ্যুস জমানা আইতে আইতে বুড়া হয়া গেসি 😛 ইংলিশ কইলেই যে অবস্থা হয়, এইরাম ডিজ্যুস বাংলিশ কইলে না জানি কি হাল হইতো ;))
বিপক মিজস পিলিম দোস্ত :thumbup: হান্টারভিল আর মানিকগঞ্জের বাফার তাইলে এইটাই 😛
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বেঁচে গেছি আর বলতে! হয়তো শুদ্ধ বা আঞ্চলিক বাংলায় আর কথা বলা শিখতে পারতাম না কোনদিন। "বিপক মিজস পিলিম" জেনে আমার মনটায় অনেক আনন্দ হইলো। 😀
আমার বন্ধুয়া বিহনে
অই পোলা তুই বাইঁচা আছোস? কই ডুব দিয়া ছিলি এতদিন? :chup: ;;)
@ রাব্বী ভাইয়া
ভাইয়া আসলেই রক করে 😛
খালি কি ডুব? পুরা হাবুডুবু অবস্থায় ছিলামরে :grr:
বাইচ্চ্যা যে আছি দেখতেইতো পাইতেছোস, এখন খাওয়া তাইলে :grr: :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
হ, তাতো দেখতেই পারতাসি। :chup:
খাওয়ার রেডী'ই আসে, দৌড় দিয়া আয় ;))
আমিও একই কথা ভাবতে ছিলাম। এই ভাষায় প্রেম করতে হলে দাত ভেংগে যেত।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
শান্তা আপা, মজার ব্যাপার হলো, আমি যদি বলতে চেষ্টা করি এরকম করে কথা বলার, আমি জানি আমি পারবো না।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ওম্মা দোস্ত, তুই এত সুন্দর রাইট করিস কেমনে? সিরিয়াসলি তুই একটা লাগেজ .....
ইয়ো বাডি, ফ্রাস্টে থিংক করিই, দেইন রাইট করিই।
:))
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:khekz: :khekz: :khekz:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
ওহ ড়াব্বী ব্রো, ট্যাটস চো খুল। ইউ নো, থিজ পর্বটা প্রিভিয়াসগুলোরেও বোধহয় নাড়ায় দিছে।
অফটপিকঃ আপনি ডিজুস যুগের ইয়ংস্টারস হলে খবর ছিল।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
থ্যাংকস ব্রো! নো প্রবস। স্টার ক্যাম্পাসের শাহনুর ভাই কতবার বলছে রাইটিংস দিতে, বাংলা লেখা ইজ লাইক ইক্টু খ্যাত তাও সিসিবিতেই লিখি।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ড়াব্বী ভাই, এই রাইটিংটা না অনেক জোস্ হয়েছে! আমি শুধু থিঙ্ক করি, কেমন করে এত্ত সুন্দর কনভার্সেশন রাইট করতে পারে কেউ!!
ইউ ড়ক ড়াব্বী ব্রো!
নো প্রবস, ব্রো ট্যানভি! ইউ নো, তুমিও চাইলে জোস জোস রাইটিংস প্রডুউস করতে পারো। ওনলি, কয়েকটা "উইড বাডির" সাথে হ্যাং-আউট করতে হবে। এন্ড দেইন থিংক করো। তাইলে কাজ হবে।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:)) :))
টিনএইজ চলে গ্যাছে! নো প্রবস। তখন হবে বিগত যৌবন ডিজুস।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:clap: :clap: :clap:
😀
আমার বন্ধুয়া বিহনে
বাই দ্যা ওয়ে, আপনার নাম কি "রাব্বী"? নাকি "ড়াব্বি"?? আমি তো টটাল্লী কনফিউসড হয়ে যাচ্ছি।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
:))
থ্যাংগড তুমি তাও আক্স করছো! আররে, আগের দিনে আকিকা না কি একটা ক্ষ্যাত প্রোগাম হইতো না, ওইটাতে নাম রাখছিল রাব্বী। দেইন, ডিজুস ড়ক্কিব আছে না, ও ড়াব্বি নামে কল করা শুরু করছে। এন্ড দেইন, এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন এন্ড কল সেন্টারগুলা বলে রাবাই। আমি তো নিজেই পুররা কনফিউজড!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
রাব্বী ভাই,
:khekz: :khekz: :khekz:
আপনার 'দেইন' শব্দের ব্যবহার খুব ভালো হয়েছে।খুব ভালো কল্পনাশক্তি।ভবিষ্যতে আপনার কথোপকথন কোথায় নেবে সেটাই ভাবছি।
নিরন্তর ধন্যবাদ আয়েশা। হুঁ, দেখি এরপরের কথোপকথন কোথায় এবং কাদের নিয়ে লেখা যায়।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
🙁 ইয়ে বস, এনএসইউরে নিয়া লিখার সুমায় যুদি মাল-মসল্লা লাগে এই বান্দারে খবর দিয়েন :shy:
ঠিকাসে! নসু আর ঠোলা নিয়ে লিখলে মাল-মসল্লার জন্য খবর দিবো। 😀
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কেন জানি পুরোটা পড়তে পারলাম না। ধৈর্য্য হারিয়ে ফেলেছি।
ভাগ্যিস এভাবে কথা বলে এমন কারো সংগে আমার পরিচয় নেই।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
তার মানে কি? আমরা যারা পুরাটা রিড করলাম তারা এইরকম টক করি :O
আশিক ভাই: এরকম টক করতে না পারলে কিছু হইলো বলেন, ব্রো? বাঁচতে হলে জানতে হবে।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
কামরুল তোমার বিরক্তির কারণটি বুঝতে পারি। তুমি নিশ্চয়ই জানো যে এই অতি আধুনিক কথ্যরীতিটিকে ঠিক উৎসাহিত করা হচ্ছে না লেখার মাধ্যমে। কিন্তু এটিও একটি সামাজিক বাস্তবতা। 🙂
আমার বন্ধুয়া বিহনে
আমার আগের মন্তব্যটা একটু ঝাপসা রয়ে গেছে, বিশেষত আশিক ভাইয়ের মন্তব্য পড়ে এটাই মনে হচ্ছে।
বিরক্তিটা এই ধরণের ভাষারীতির প্রতি। লেখকের বা এই পোস্টের প্রতি না মোটেও।
বাস্তব জীবনে এভাবে কাউকে কথা বলতে দেখলে যতোটা বিরক্তি লাগে, এই লেখাটার দুই পাত্র-পাত্রীর কথোপকথন পড়তে গিয়ে আমার ততোটাই বিরক্ত লেগেছে। তারমানে লেখক হিসেবে এখানে রাব্বী ভাই স্বার্থক।
আশা করছি এবার আশিক ভাইয়ের ভুল ভাঙ্গবে।
রাব্বী ভাই, কেন ধারণা করলেন যে আমি ভাবছি আপনি তথাকথিত 'অতি আধুনিক কথ্যরীতি'টিকে উৎসাহিত করেছেন? আমি কিন্তু সেটা বুঝাইনি। ভাব প্রকাশে অক্ষমতার কারণে এমনটি বুঝে থাকলে আন্তরিকভাবে দুঃখিত।
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ধারণাটা ঠিক ওরকম করিনি। সাবধানতা নিতে বলেছিলাম "নিশ্চয়ই জানো"। তবে তোমার বক্তব্য এখন আরো স্পষ্ট বুঝতে পারলাম। 🙂
আমার বন্ধুয়া বিহনে
আমাদের তথাকথিত dejuice প্রজন্ম আধুনিকতার সাথে অশালীনতার পার্থক্য করতে পারেনা,আধুনিকতার নামে পাশ্চত্য সভ্ভতার এই বিকৃত অনুসরণকারী দের দেখলে বড্ড কষ্ট হয়,নিজেদের কেমন জানি অসহায় মনে হয়,প্রশ্ন জাগে আমাদের নিজস্ষ সত্তা বলে কি কিছু নেই...এভাবেই কি আমাদের নিজস্ষ সংক্স্কৃতি ধর্ষিত হবে প্রতিনিয়ত??লেখক কে ধন্যবাদ
মোহসীন ইমরান, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যের স্পিরিটটি বুঝতে পারছি।
আমি কি মনে করি সেটাও বলি। সংস্কৃতি একটি চলমান পরিবর্তনশীল প্রক্রিয়া। সংস্কৃতি যেমন নানা উপাদান যেমন গ্রহন করে, তেমনি অনেক উপাদান আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হয়। সহজভাবে বললে, সংস্কার করে যা গ্রহন করা হয় তাই সংস্কৃতি।
আমি ঠিক ডিজুস প্রজন্মকে এককভাবে কাঠগড়ায় দাড় করাচ্ছি না। কারণ তারা তো একটি এ্যাগ্রেসিভ পুঁজিবাদী অর্থনীতি এবং সামাজিক ব্যবস্থায় বসবাস করে। সেখানে পশ্চিমা সংস্কৃতির স্থূল উপাদানগুলো অনেক বেশি প্রতিনিধিত্ত্বশীল এবং ক্ষমতাশালী। সেই হাতছানি থেকে দূরে থাকা কঠিন। তাদেরকে সঠিকভাবে বড় করার দায়িত্ব পরিবার এবং রাষ্ট্রের। ব্যর্থতা সেখানে। তারপরও আমি মনে করি সংস্কৃতির অতি বাহুল্য উপাদান টিকে থাকে না। আর যে উপাদানের গ্রহনযোগ্যতা এবং চাহিদা তৈরি হয় সয়ংক্রিয়ভাবে সেটা সংস্কৃতির অংশ হয়ে যায়।
আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি সত্ত্বা পেতে চাইলে খুঁজতে হবে চাড়াল, ডোম, নাপিত, জেলে, মুচি, কৃষকের সংস্কৃতিতে। আমরা শহুরে মধ্যবিত্ত আসলে সেটা ধারণ করিনা। করি একটি তথাকথিত পরিশীলিত ধারা। ডিজুস নামটি খেয়াল করুন, একটি কর্পোরেট লাইফ স্টাইল বাস্তবতা নির্মিত হয়েছে। ধাঁধাঁয় পড়ে যাওয়া স্বাভাবিক।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
রাব্বি ভাই,অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য :thumbup: ...আসলে নেতিবাচক পরিবর্তন মাঝে মাঝে এত প্রকট হয়ে দৃষ্টিগোচর হয় যে নিজের আবেগ সম্বরন করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা সবসময়...সেনাবাহিনীর সদস্য হলেও আমি বরাবর ই একটু আবেগপ্রবণ,একটু বেশিই কর্কশ ভাষা ব্যবহার করেছিলাম মন্তব্যে...আরো পরিশীলিত হতে পারত,যাই হোক 'আপনি' সম্বোধন করে আমাকে লজ্জায় ফেলেছেন,নাহয় ক্ষণজন্মা কাডেট ছিলাম,তাই বলে এভাবে দুরে সরিয়ে দিলেন 😮
সত্যি বলতে, তোমার এই (৯৬-৯৬) দেখে আমি বুঝতে পারছিলাম না ঠিকমতো। এখন স্পষ্ট হলো। দূরে সরানোর প্রশ্নই আসে না। সবসময়ই স্বাগত জানাই।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
বাপরে!
এখনতরি যতোগুলা ডিজুসীয় লেহা পড়ছি সেগুলার মইধ্যে এইডা বেশ্ট!! :clap:
আর কয়ো না, ডিজুসরা বিশাল ভেজালে থাকে, এতো রাইতে কথা কইলো তাও শান্তি নাই।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
একটা ব্যাপার মনে পড়ল ...... আমাদের কলেজের স্টাফেরা প্রায় একই ধরনের ভাষা ব্যবহার করত ... ওই জান, সুইটি পাই ইত্যাদি আদরের ডাকগুলা বাদ দিলে ভাসার স্টাইল একই রকম ছিল ...
:khekz: :khekz:
দিলি তো একটা জেনারেশনকে ধরে পঁচানি। তুই না আমার মতোই ক্ষ্যাত।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
:)) :))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এ্যানুয়ালের রেজাল্ট হাতে বাড়ি ফিরলো ছেলে,
মা বলল "কোন পেপারে কত নম্বর পেলে?"
"হিস্ট্রি তে মম এইট্টি ফৌর, ম্যাথসে নাইন জিরো,"
মা বল্ল,"ফ্যান্টাস্টিক, জাস্ট লাইক আ হিরো"।
"সায়েন্সে ড্যাড নট সো ফেয়ার, অনল্য সিক্সটি নাইন,
ইংলিশে তাও নাইন্টিটু, অল টুগেদার ফাইন।
জিওগ্রাফির পেপারে তো হান্ড্রেডে হান্ড্রেড,
ডুবিয়ে দিলো বেঙ্গালী টাই ভেরি পুয়র গ্রেড।"
ছেলের মাথায় হাত বুলিয়ে মা ঠোঁট বাঁকিয়ে বলে,
"নেভার মাইন্ড, বেঙ্গালীটা না শিখলেও চলে!"
বাবা বলল, "বেশ বলেছ বঙ্গ মাতার কন্যে,
বাংলা টাংলা আমার মত অশিক্ষিতের জন্যে।
বিদ্যাসাগর রবীন্দ্রনাথ নেহাত" ছিলেন বোকা,
না হলে কেউ সখ করে হয় বাংলা বইয়ের পোকা?"
মা বল্ল,"চুপ করতো, ওর ফল্টটা কিসে?
স্কুলে কেনো বেঙ্গালীটা পড়ায় না ইংলিশে?"
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
:pira:
বাপরে! এটা তো পুরাই বোম। জিতুর স্টক তো সাংঘাতিক!
আমার বন্ধুয়া বিহনে
ভাই ডার্লিং=ভাইজান, আপনারটার কাছে নাথিং :boss: :boss: :boss:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
জিতু আপু, আপনি কেম্নে এত চ্রম কবিতা লেখেন!!!!!!
এইটা আপনি লিখছেন জিতুয়াপ্পি??!!! :boss: :boss:
কিছু কিছু ইংলিশ মিডিয়ামে( সানবীমস) খুব ভালো বাংলা চর্চা হয় কিন্তু বাকিগুলার অবস্থা মাশাআল্লাহ... :((
ব্যাপ্পক! রীড করে জাস্ট থান্ডার্ড হয়ে গেলাম :hatsoff:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
jeetuppi, tumi o malkobi :hatsoff:
লাগেজ পোয়েট?
এই সিরিজটা দারুন লাগছে, প্রতিটি পর্বই।
পাঁচতারা।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই। আপনি পড়ছেন এবং ভাল লাগছে জেনে উৎসাহ পেলাম।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
প্রিয় তে নেই নাই?
কেম্নে কি???
ড়াব্বী ব্রো, নেক্সটটা নিশ্চই আরো অন্নেক ইয়ো হবে!
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
ওররে নাআআ.. রাব্বী, জটিল অবস্থাতো.. 😮 :thumbup:
এহহে.. পড়তে অনেক দেরী হয়ে গেলো.. 🙁
আমি আবার বেশ স্লো কিনা .. 😛