ঠান্ডায় মাথা খারাপ মত হয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে এই ছাতার রাতের দিকে বাসায় ফেরার সময়, যখন ঠান্ডা হাওয়া মুখের মধ্যে খোচা দেয়, তখন মনে হয় দেশটা লন্ডন হয়ে যেতে আর বেশি বাকি নাই। আমার চেয়ে দুই সাইজ বড় জাম্পার দিয়ে নিজেকে কোনমতে ঢেকেঢুকে বাসায় ফিরি। এত বড় একটা জাম্পার থাকতেই আমার এই অবস্থা, রাস্তার মানুষদের না জানি কি অবস্থা, চিন্তা করেন খালি।
চলেন সবাই মিলে তাই একটু উনাদের কথা ভাবি। সিসিবির জন্মদিন উপলক্ষে শীতকালীন পিকনিক হয়ে গেল, এবার আসুন আমরা আরেক পিকনিকে মাতি। আমরা যে যার সাধ্যমত কিছু কিছু করে জমা করে, তা দিয়ে কম্বল কিনে মানুষদের মাঝে যদি দিয়ে দেয়া যায়, তাহলে তারাও আরামে থাকলেন, আমরাও।
প্লিজ আর দেরী করবেন না, অনেক অনেক প্লীজ…আমরা আসলে ডিসিশানটা নিতে অনেক দেরী করে ফেলেছি। ইতোমধ্যে শীত তার চরম আকার ধারণ করে ফেলেছে…মানুষগুলো কষ্ট পাচ্ছে। আমরা তাই আগামী কয়েকদিনের মাঝেই যা পারি করে ফেলার চেষ্টা করব। যেসব বড়লোক বড়লোক ভাই বেরাদার আছেন একটু নড়ে চড়ে বসেন। ছোটলোক ছোটলোক ভাই বেরাদাররাও কিন্তু রেহাই পাচ্ছেন না।…উভয় পক্ষ টাকাপয়সা, পুরান জামাকাপড় নিয়ে রেডী হোন। সবার কাছেই আমরা করুণ আর্তি জানাচ্ছি…প্লিজ প্লিজ চলুন না আড্ডা গল্প পিকনিক ছাড়াও আর একটা ব্যাপারে আর একবার সবাই একসাথে হই।
আপনারা যদি কোন ভাবে আমাদের কাছে পাঠাতে পারেন, তাহলে তো আকাশের চাঁদ হাতে পাব…আর যদি নাও পারেন, তাহলে মোবাইলে প্লিজ একটা খালি কল…দৌড়াতে দৌড়াতে চলে যাব।
যোগাযোগ করবেনঃ
রায়হান আবীর ০১৬৭০৪১৪৭৮২
জিহাদ ০১৭১৭২৯৫২০৪
ব্যাংক একাউন্টঃ account name : MD. Zihad Tarafdar
account no: 117.101.171701
Dutch bangla bank
Uttara branch
Dhaka.
১ম
ctg থেকে কিভাবে কি করব?
ডাচ বাংলায় দিতে পারেন। সেইটা সম্ভব না হলে কমেন্ট বক্সে একটু জানায়েন বা আমাদের কাউকে একটু ফোন দিয়েন।
পুরান জামা কাপড়ের ব্যাপারটায় আমরা একটু দ্বিধায় আছি। কারণ এজন্য পর্যাপ্ত লোকবল এবং ম্যানেজ করাটা সম্ভব হবে কিনা। সেইক্ষেত্রে অতিদ্রুত যদি আমরা কিছু টাকা পাই, তাহলে সেই টাকা দিয়ে কম্বল কিনে আপাতত ঢাকা শহরে (কমলাপুর, টিএসসি, মহাখালি) এইসব জায়গায় বিতরণ করতে পারি।
তবে অনেক অনেক উঠলে ঢাকার বাইরে যাবার কথা চিন্তা করা যেতে পারে।
কারণ সিসিবিবাসীরা দুইটা কম্বল দিয়ে ছবি তোলার জন্য গা ঝাড়া দিবেনা, আমরা কষ্ট পাওয়া মানুষদের পাশে দাঁড়াবো, আমাদের যতটুকু সম্ভব ততটুকু দিয়ে।
খুব ভালো চিন্তা। আমি এটা বলতে যাচ্ছিলাম যে বিপুল লোকবল না থাকলে কাপড় দিয়ে কুলানো কঠিন। সেই তুলনায় নতুন কাপড় কিনে বিতরণ অপেক্ষাকৃত সোজা। আমি কালকেই এই একাউন্টের নম্বরে টাকা পাঠাবো।
উদ্যোগের সাথে জড়িত সকলকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ! :boss:
অতি ভালো উদ্যোগ। একটা অনুরোধ করছি। কাপড় বিতরনের দুই একদিন পর একটু খালি দেখে আসতে হবে যাদের দেয়া হলো সেগুলো তারা আদৌ ব্যাবহার করছে কিনা ? যাদের খুব সহজে দেয়া যায় তারা অনেক পায় এবং শেষ পুর্যন্ত বেচে দেয়। তাই বলছি দেয়ার জন্য না দিয়ে কাজে লাগে এভাবে দেই। কেউ ভুল বুঝবেন না যেন। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। আমি আমার গ্রামের বাড়ি তে already যা পেরেছি পাঠিয়ে দিয়েছি। কারন আমি জানি তাদের কাছে কেউ যাবে না। আশা করি বুঝাতে পেরেছি। যারা অন্যের মঙ্গল চিন্তা করছেন সৃষ্টিকর্তা তাদের মঙ্গল করুক। :hatsoff:
@আশিক ভাই, আপনি ঠিক কথাই বলেছেন। এর জন্য একটু দেখে দেখে দেয়ার প্ল্যান করা হয়েছে। পারলে আমরা আগে রেকি করে এসে তারপর দেব। যতটুকু সম্ভব যাদের দরকার আছে, তাদেরকে দেয়ার চেষ্টা করা হবে।
অর্থ এবং শ্রম দুটাতেই আছি 🙂
চরম একটা শিরোনাম দেয়ার জন্য জিহাদ সাহেব কে ধন্যবাদ 🙂
আমারও একই কথা। পুরনো কাপড় ওঠানো অনেক ঝামেলার কাজ হবে। তারচে টাকা তুলে নতুন কাপড় / কম্বল কিনে দিলে সময় এবং অর্থ দুইটারই সাশ্রয় হবে।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
তাপমাত্রা ৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস চলছে.....
এই শীতে জঙ্গলে তাবুর মধ্যে বসবাস করে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি যাদের শীতবস্ত্র নেই তাদের কি কষ্ট....
চমৎকার উদ্যোগ...... :boss:
এক্সারসাইজে না থাকলে ট্রাই দিতাম 🙁
পে-পেলের ব্যবাস্থা আছে???
স্যরি, বাংলাদেশ থেকে তো পে প্যাল এলাউড না।
বিদেশ থেকে কিভাবে টাকা কালেক্ট করা যায় (যদি কেউ আগ্রহী হয়) বুঝে উঠতে পারছিনা। কেউ কোন আইডিয়া দিতে পারেন ?
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
উপায়-১ঃ আমাদের মাঝে এমন কেউ কি আছেন যিনি আমেরিকা প্রবাসী এবং বর্তমানে বাংলাদেশে আছেন? তাহলে, আমেরিকা ও কানাডাবাসী আমরা সবাই তার আমেরিকান ব্যাংক একাউন্টে জমা দিতে পারি এবং তিনি সমপরিমান টাকা দেশে দিয়ে দিতে পারেন...
উপায়-২ঃআমেরিকা থেকে দেশে টাকা পাঠানোর ব্যবস্থা আছে বিভিন্ন money transfer website দিয়ে...আমি আগে কয়েকবার send করেছি...তবে তারা ৫০০ ডলার অবধি ৫ অথবা ৬ ডলার চার্য করে...তাই এখাঙ্কার সবাই একজায়গায় একটা account এ টাকাগুলো জমা করে একবারে পাঠালে বশি টাকা send করা যাবে কম চার্যে...
সবচে সহজ উপায় হলো ওয়েষ্টার্ন ইউনিওন।
যার নামে পাঠাবো তার ছবিসহ আইডি লাগবে।
জিহাদ/আবীর আমাকে তোদের কোন একজনের পুরো নাম মেইল কর, যা তোদের আইডিতেও একি আছে।
শাহেদ ভাই,
আমেরিকা প্রবাসী কিন্তু এখন বাংলাদেশে আছেন এমন মানুষের কাছ থেকে টাকা নেবার আইডিয়া ভালো। আমার পরিচিত দুইজন আছেন। আমি তাদের সাথে কালকে কথা বলে, এই কমেন্ট বক্সে বা আপনাকে মেইল দিয়ে জানাবো। ধন্যবাদ আপনার সাহায্যের জন্য।
দিহান ভাই,
আমার ভোটার আইডি নাই, পাসপোর্টও সেদিন ভুলে ধূয়ে ফেলেছি। সামিয়াকে বললাম আপনাকে আইডি দিতে। এছাড়া আপনি যদি মানিগ্রাম দিয়ে পাঠাতে পারেন, তাহলে রেশাদ ভাই সাহায্য করতে পারবে। জানায়েন।
raihan...please try to get their paypal address....its the easiest way I can send money to them
উদ্যোক্তাদের প্রতি রইল অকৃত্রিম এবং গভীর শ্রদ্ধা। কায়িক শ্রমে শরীক হতে পারবোনা...কিন্তু অপরটিতে শরীক হবো ইনশাল্লাহ...।
কায়িক শ্রম দিতে পারছি না বলে লজ্জিত।
সবার প্রতি আরেকটা অনুরোধ, যারা কন্ট্রিবিউট করছেন, আপনাদের পরিচিত মহলে, বন্ধু বান্ধবদেরকেও একবার জিজ্ঞেস করে দেখতে ভুলবেন না।
উদ্যোগ-এর জন্য ড.ভাই, সামিয়াপ্পু আর জিহাদ ভাইকে লাল সালাম।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আমার ও বাচ্চাদের কিছু কাপড় দিতে আমি আমি আগ্রহী। স্পেশালি আমি ওর কিছু জিনিস নিজে হাতে দিতে চাই। অন্তত ওর কিছু কাপড় দরিদ্র কেউ গায়ে পরে শীতের মধ্যে আরাম পেলে আমার ভলো লাগবে।
ভাবী,
ভাইয়ার কাপড় চাইলে আপনি গ্রামের বাড়ির মানুষকে দিয়ে দিতে পারেন। একটু চারপাশে তাকালেই অনেককে পাবেন। আর যদি না হয় তাহলে আমরাও সাহায্য করতে পারি।
ভাবী, ইয়ে আন্টি, 😛
আমাকে একটা ফোন দিতে পারেন। আমি যতদূর পারি চেষ্টা করব।
রকিব্বা, লইজ্জা পাইয়া মইরা যা।
অফ টপিকঃ এইটা তোর এসএমএস এর উত্তর। আমার ওয়ারিদ দিয়া তোরে রিপ্লাই দিতারিনা 🙁
আমি আছি...
কিন্তু খাগড়াছড়িতে ...
কিভাবে টাকা পাঠাবো বুঝতে পারছি না! 🙁
বুদ্ধি চাই।
ঢাকায় আছে, এমন আপনার কোন বন্ধুকে বলে দিতে পারেন। তবে ভাইয়া বেশি সমস্যা হলে আপাতত আপনার মানসিক সাপোর্টই অনেক।
আছি ইনশাআল্লাহ, তবে কায়িক ভাবে থাকতে পারছিনা নানা কারনে।
আগামী কাল জিহাদের একাউন্টে টাকা পাঠাবো। কিছু গেঞ্জি মনে হয় আছে অবিক্রীত অবস্থায়, সেগুলো কেউ কিনে নিলেও কিছু টাকা উঠবে।
ধন্যবাদ সামিয়া, আমাদের চোখ একটু হলেও খুলে দেয়ার জন্য।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
কাজ কি শুরু হয়ে গেছে? রায়হান আর জিহাদের সাথে কন্টাক্ট করবো টাইম কইরা। ওদের সাথে কায়িক শ্রম দিতে পারলে ভালো লাগতো। ছুটির দিনগুলোতে আওয়াজ দিস জিহাদ আর রায়হান।
আর ফান্ডের ব্যাপারে রকিবের আগের পোস্ট টাতেও কথা হয়েছে আমি আবারও বলছি। ফান্ড রেইজিং টা একটা কন্টিনিউ প্রসেস এর মাঝে করতে পারলে ভালো হয়। যেমন এখন হঠাৎ করেই শীতার্তদের জন্য নামাটা যারা নামবে তাদের জন্য কাজ কঠিন করে দিবে। ফান্ড হাতে আসার আগে ইচ্ছা সত্তেও বসে থাকতে হবে। কন্টিণিউয়াস ফান্ড করলে যেকোন সময় কাজ শুরু করা যাবে। তাছাড়া বন্যা ষহীতের এই দেশে পাশে দাঁড়াতে হবে এমন মানুষগুলোর অভাব হবে না। এই উদ্যোগ চলতে থাকুক। তার সাথে সিসিবি ফান্ড গড়ে তোলার উদ্যোগ নেওয়া হোক।
আর পরিশেষে চমৎকার একটা ব্যাপার তুলে আণআড় ঝণ্য ষআমই্যআ আর জিহাদকে স্যালুট।
জন্য: আণআড় ঝণ্য ষআমই্যআ
পড়ুন: আনার জন্য সামিয়া
জানাবো আমিন ভাই।
অসাধারণ একটা কাজ
দেখি শ্রম বাদে kOnO ভাবে হেল্প করতে পারি কিনা
:boss:
পারমানেন্ট ফান্ডিং এর আইডিয়াটা ভালো।
তবে একদিনেই আমরা প্রায় দশ হাজার টাকার ব্যবস্থা করে ফেলেছি। হাতে সাড়ে সাত আছে। দেড়শ টাকায় একধরণের কম্বল পাওয়া যায়। সেগুলোর অবস্থা খুবই কেরোসিন। তাই আপাতত আমরা যাচ্ছি আড়াইশ টাকার উলেন কম্বলের দিকে। মোটামুটি পচিশ হাজার উঠবে আশা নিয়ে একশ কম্বলের অর্ডার দিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পরশু অর্থাৎ বুধবার রাতে আমার এক বন্ধুর গাড়ি নিয়ে রাতে বের হবো। আপাতত ঘন বসতি আছে এমন জায়গা আমরা বাদ দিচ্ছি। কারণ সেক্ষেত্রে হাতাহাতি হবে, যার দরকার নাই এমন অনেকের হাতে চলে যাবে।
তাই আমরা রাতে ছাড়াছাড়া ভাবে শুয়ে আছে, যেমন ধরুন ফার্মগেট ওভার ব্রিজের নীচে শুয়ে থাকা পরিবার যাদের আসলেই কিছু নেই, তাদের হাতে পৌঁছে দেওয়া হবে।
যারা আজকে সারাদিন পরামর্শ, টাকা পয়সা দিয়ে এগিয়ে এসেছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
ফয়েজ ভাই, আপনার টাকা একাউন্টে পেয়েছি। অসংখ্য ধন্যবাদ।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ন্যূনতম ২৫ হাজার টাকার মধ্যে এখনো পর্যন্ত নিশ্চিত হয়েছে ১৭ হাজার টাকা।
আমাদের দরকার কমপক্ষে আরো ৮ হাজার টাকা।
কাজেই, কেউ আগ্রহী থাকলে দেরি করবেননা প্লীজ। শামিল হোন শিগগিরই 🙂
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
আগ্রহী। ১১০ ডলার পাঠাতে আরো ১০ ডলার ওয়েস্টার্ন ইউনিয়ন কে দিতে রাজী না। পে প্যালে কাউকে পাঠাতেও ভালো চার্জ কাটে শালারা। সবচেয়ে ভাল হোত যদি ওই বিদেশি কেউ এখন দেশে আছে তাকে আমার চেক মেইল করে দিতে পারলে। আর ওয়্যার ট্রান্সফার আরো কস্টলি। ৫০ ডলার পার ট্রানজ্যাকশন।
মেয়েকে নিয়ে ম্যালা ব্যাস্ত। বাসায় গিয়ে অত সময় পাই না এখন। তাই কেউ যদি আমাকে ইমেইল করে কিভাবে পাঠাবো তা জানাতে। আরেকটা কাজ করতে পারি আমার আব্বা আম্মা এখন আমার কাছে। ফেব্রুয়ারিতে দেশে ফিরবে। তাদের কাছে দিয়ে দিতে পারি। তাহলে অন্য কাউকে আপাতত ৮০০০ টাকা দিয়ে দিতে হবে। পরে আব্বার কাছ থেকে তোমরা নিয়ে নিতে পার। আমি ফোন ঠিকানা দিয়ে দেব। আর যদি কেউ আমেরিকা কানাডা থেকে পাঠাতে চাও এই উপায়ে তাহলে আমাকে চেক পাঠিয়ে দিতে পার। একই ভাবে আব্বার কাছে ডলার দিয়ে দেব আমি।
আমার ইমেইল : mailtomortuza অ্যাট yahoo.com
আমাকে ফোন করতে চাইলেঃ cell# 434-825-1876
আমার পে-পলে কেউ চাইলে টাকা পাঠাতে পারেন, পরে আমি আমার টা সহ দেশে পাঠাতে পারি। এখান থেকে দেশে পাঠাতে খরচ প্রায় ২০০ টাকা (per transaction), তাই কিছু বেশি টাকা জমলে একবারে পাঠালে ভাল হবে। আমার পে-পল - mehedi এট kasatria.com
ভাই মেহেদি, তাহলে কি আমারটা তোমাকে পাঠাব? শাহেদ-৯৭ একটু আগে আমাকে ফোন করেছিল ওরটা কিভাবে পাঠাবে তা নিয়ে। আমার মনে ও তোমাকে পাঠাতে পারে। সেক্ষেত্রে তুমি তিন জনেরটা একসাথে পাঠাতে পার।
তুমি কি USA তে? কারন দেশ ভেদে পে-প্যাল চার্জ করে থাকে।
ভাইয়া, আমি মালয়শিয়াতে আছি। শাহেদ-৯৭ কে আমি মেইল করেছি। ইউএসএ থেকে এখানে পে-পলে টাকা পাঠাতে কত খরচ আমি জানি না ।
মেহেদি ভাই একটু দেখেন না। খুব ভালো হয় তাহলে।
আর আমার পরিচিত মানুষ যেই দুইজন আছে তাদের বলতে একটু লজ্জা হতে। ক্যাশটাকা তারা কেমন নিয়ে এসেছেন এই ব্যাপারে তো ধারণা নেই। মেহেদি ভাইয়ের মাধ্যমে কেউ যদি পাঠাতে পারেন, তাহলে খুবই ভালো হয়।
মেহেদি ভাই আপনার মেইল ঠিকানাটা একটু এখানে দিয়ে দেন।
আপাতত মনে হচ্ছে পচিশ হাজার উঠে যাবে। তবে যদি আরও বেশি উঠে অসুবিধা কিছু নেই। কম্বল কিনে দিয়ে দেওয়া যাবে।
সবাইকে আবারও অনেক ধন্যবাদ।
আমার ইমেইল - mehedi এট kasatria.com
আমার মোবাইল - 0060143608120
পে পেলে ৩০ডলার send করতে ১৫ সেন্স লাগসে...পারসোনাল হিসেবে send করলে কম চার্য করে...
আমি এইমাত্র আমাদের এক্স-ক্যাডেট ইয়াহু গ্রুপ এ মেইল দিলাম এই initiative এর ব্যপারে...আমার মতে অন্যান্য কলেজের ক্ষেত্রেও তা করা দরকার...
ইনশাল্লাহ কাল ডাচ বাংলা ব্যাংকে কিছু টাকা জমা দিব...
খুব ভাল উদ্যোগ, সাথে থেকে কাজ করতে পারলে ভাল লাগতো... কবে থেকে বিতরন শুরু করতে চাও...???
আজকে থেকেই শুরু হয়ে গেছে ভাইয়া। 🙂
কম্বল বিতরণ অলরেডী শুরু হয়ে গেসে। আজকে রাতে মোট ৭০টা নিয়ে বের হইসে পোলাপান। প্রাইভেট কার এ জায়গা হবেনা দেখে আমার আর যাওয়া হয়নাই 🙁
এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত টাকার পরিমাণ: ৳ ২৬,৫০০
আশা করছি আরো বেশ কিছু পরিমাণ টাকা উঠে যাবে অল্প সময়ের মধ্যে। তাহলে আমরা আরো বেশি কম্বল কিনে বিতরণ করতে পারবো।
যারা যারা এখন পর্যন্ত কন্ট্রিবিউট করেছেন সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:thumbup: :thumbup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কিছু জিনিস দিয়ে দিয়েছি কাছাকাছি দরীদ্রদের। অনেক থ্যাংকস তাদের যারা উৎসাহি হয়েছেন এবং সজাগ করেছেন।
গতকাল রাতে প্রায় সাত ঘন্টা যাত্রাবাড়ি থেকে টংগি পর্যন্ত পুরা ঢাকা শহর পাঁচবার তাওয়াফ করে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। আগে থেকেই ইচ্ছে ছিল, ক্রাউডেড জায়গায় না যেয়ে রাস্তায় রাস্তায় খুঁজে পেতে দুস্থ মানুষদের দেওয়া। সেই উদ্যোগ সফল। হাজার মানা করা সত্ত্বেও ভোরের দিকে কমলাপুর যাওয়ায় গাড়ির সামান্য ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। গাড়ির মালিক তাতে বিচলিত হয়নাই।
সারারাত জেগে থেকে এই কাজটি আন্তরিকতার সাথে শেষ করার জন্য ইকবাল, তৌহিদ ও আমার আইইউটির ফ্রেন্ড জামিকে মারাত্মক ধন্যবাদ।
আপাতত আরও বেশ কিছু কম্বলের টাকা আমাদের হাতে আছে। আমরা কাজ করে যাচ্ছি। সবাইকে আবারও ধন্যবাদ।
ঢাকার বাইরে থাকায় আপাতত যোগ দিতে পারছি না, আশা করি ঢাকায় এসে কন্ট্রিবিউট করতে পারবো ।
যেখানে আছি সেখানে রাতে তাপমাত্রা ৬/৭ এ নেমে আসে, জঙ্গলে তাবুর মাঝে থেকে হাঁড়ে হাঁড়ে টের পাচ্ছি শীত কি জিনিষ, আমরা অবশ্য বেশ কিছুদিন ধরেই কম্বল বিতরন করছি।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
খুব ভালো লাগসে এই উদ্যোগ.আমিও পাশে আছি
জিহাদ, কোন আপডেট আছে?
আমার বন্ধুয়া বিহনে
মেসেঞ্জারে আসবেন একটু.. ইয়াহু, এমএসএন, জিটক : xihad76
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
চমকার উদ্দ্যোগ সামিয়া, জাহিদ ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টরা :clap: :thumbup: । হিলে আমাদের জোনে আমরা এ ধরনের একটা কাজ করছি। মাত্র ৬০০০ টাকা করে মোট ২৪০০০ টাকা দিয়ে ৪টা গার্মেন্টস এর বিশাল পোটলা বা গাইড কিনেছি। একেকটা গাইডে মোট ২৪৫-২৫০ টা বিভিন্ন সাইজের বিভিন্ন বয়সের মানুষদের নতুন শীতের কাপড় ছিল। মোট চারটা ক্যাম্পের আশেপাশের প্রায় ১০০০ জন গরীব পাহাড়ী ও বাঙ্গালীরা এই শীতবস্ত্র পেয়েছে। আগ্রহী স্বচ্ছল ব্যক্তিরা থাকলে এলাকার ১০-১৫ জন মিলেও এই ধরনের উদ্দ্যোগ নেয়া সম্ভব। আইডিয়াটা কাজে লাগুক এই আশায় এখানে দিলাম।
* চমৎকার উদ্দ্যোগ, *জিহাদ :bash:
রহমান ভাই, এখন কোথায় পোস্টিং এ আছেন? রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, নাকি বান্দরবন ?
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
জেলা হিসেবে রাঙ্গামাটি, ব্রিগেড হিসেবে খাগড়াছড়ি আর এই মূহুর্তে ভলিবল টিম ক্যাপ্টেন হিসেবে টিম নিয়া চিটাগাং আসছি। কেন, কোন কিছু লাগবে?
তোমারে ব্লগ লেখার ঝামেলা নিয়া একটা প্রবলেম দিছিলাম সিক রিপোর্টে। এখনো কোন উত্তর পাই নাই। আমার ওখানে স্লো নেটের কারনে ব্লগ লেখা যায়না সবসময়, আর লেখা গেলেও অটো কমেন্ট অফ হয়ে যায়। ঐ প্রবলেমটা সলভ্ করে দিলে আমার খুব সুবিধা হতো।
আমাদের ক্লাব থেকে দিছি।