মাত্রই শেষ হয়ে গেল ভালবাসা দিবস এবং আমি sure যে সব এক্স cadet রাই তাদের অর্ধাংগ-ধারিনীদের সাথে দারুন সময় কাটাতে ব্যস্ত।ইয়ে মানে আমার এই valentines dayটা শেষ মেষ একা একাই কাটাতে হলো।কিন্তু আসলেই কি তাই?কোনো প্রাক্তন ক্যাডেট কি একা থাকতে পারে?তার অসংখ্য memory তাকে সঙ্গ দেয়………
ভূমিকা রেখে এবার কাজের কথায় আসি।তখন ১৯৯৯ সাল।আমি ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ এর নবম শ্রেণীর ছাত্র।নতুন নতুন সিনিয়র হয়েছি তাই ভাব কিছুটা বেশি।বেশ একটা damn care ফীলিংস।তখন যদিও সপ্তম শ্রেণীর ক্যাডেটরা আসেনি এবং আমাদের নিচে খালি ক্লাস এইট,কিন্তু হাউস এর উপরের তলার মাস্তান আমরাই।১৪ ফেব্রুয়ারী ১৯৯৯ এ সকাল বেলা নাস্তা করার পর ডাইনিং হল থেকে ফেরার পথেই রাস্তার পাশ থেকে বেশ কিছু ফুল আনা হয়ে গিয়েছে ।সবার মনে কি এক অদ্ভুত উন্মাদনা কাজ করছে।এমন দিনে সকালের প্রথম period টাই যদি হয় এক কট্টর মৌলবাদী শিক্ষকের,তাহলে মেজাজ কার না খারাপ হয় বলুন দেখি?
ঝিনাইদহ,রাজশাহী এবং ময়মনসিংহ ক্যাডেট কলেজ এর ক্যাডেটদের সাথে ইলিয়াস স্যার এর আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেবার প্রয়োজন নেই।নিজের নামেই তিনি মহীয়ান।যারা তাকে চেনেন না তাদের প্রতি বলছি,তিনি আমাদের ইসলাম শিক্ষা পড়াতেন।বিশেষ বিশেষ প্রসঙ্গে তিনি এত সুড়সুড়িমুলক উদাহরণ দিতেন যে বাধা ধরা জীবনে তা প্রায়ই আলোচনার খোরাক হয়ে দাঁড়াতো।স্যার এর আরেকটা দিক ছিল রাজশাহীর ভাষায় টেনে টেনে ডাক……মাস্রুফ(মাসরুফ) তুমি কিইইইইইইইই কইরতিছ্যাওওওওওওওওওওওওওওওওওও……বিয়াদবটা(বেয়াদবটা)নামাজ পরনাই কেন…তুমি ত ডজ দিতে দিতে শ্যাআআআআআআআআআআষ(শেষ)হয়া গেছ্যাওওওও……ইনাআআআআআআআআআআআআম(এনাম),আর কত ডজ দিবাওওওওওওও…
সকাল বেলা ক্লাস এ এসেই স্যার বললেন আজকে আমাদের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা পড়াবেন।আমাদের সবার মন কেমন করে উঠল।ধুর,পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা কেন???এতে ত রস নেই…আজকে পড়া উচিত কোন HOT topic…
আমি মানুষটা সেই তখন থেকেই কিছুটা বেভুলা টাইপ এর ছিলাম দেখে আমার অনেক কুকাজই কেন জানি স্যারেরা ক্ষমা করে দিতেন… বোধহয় ভাবতেন ছেলেটার মাথায় এম্নিতেই ঘিলু নেই…থাক মাপ করে দেই…
সুতরাং সবার মনে যেই “বলা-যায়না” কথাটা উশখুস করছে সেটা আমার মুখ দিয়ে বেরিয়ে এল…”স্যার আজকে পরিচ্ছন্নতা বাদ দেন,এমন দিনে নারীর মুল্য,অশ্লিলতা অথবা ব্যাভিচার পড়ান……শুনে স্যার classic reply দিলেন……কি মাস্রুফ তুমি আজকে অনেক গরম হয়া আছ্যাওওওওওওওওওও……ভালবাসা দিবসে extra drill খায়া ঠান্ডা হবা?
……বলা বাহুল্য,এরপর আমাদেরকে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা নিয়েই ক্লাস করতে হয়েছিল……
ইলিয়াস স্যার কে নিয়ে আর কিছু ঘটনা এখানে উল্লেখ করার লোভ সামলাতে পারছিনা।সব স্যার এর মতই ইলিয়াস স্যার এর অনেক ডাকনাম ছিল।সব চাইতে জনপ্রিয় ছিল ইলিয়াস কোবরা(রাজশাহি ক্যাডেট কলেজ,বাংলা সিনেমার ভিলেইন এর নাম অনুসারে)এবং Ponting(ঝিনাইদহ,ক্রিকেট খেলোয়াড়ের নাম অনুসারে,তখন স্যার এর দাড়ি হুবহু তার মত ছিল,যদিও পন্টিং এখন দাড়ি কেটে ফেলেছে,আমি বলছি প্রায় ৯ বছর আগের কথা)।একবার পন্টিং ভারতের সাথে একশ রান করল।ইলিয়াস স্যার সেদিন নাইট ডিউটি মাস্টার।ব্লক এ এই খবর আসা মাত্র ক্লাস ১১ এর তানিম ভাই দৌড়ে গিয়ে বল্লেন-স্যার ইন্ডিয়ার বোলার দের তুলাধুনা করলেন…আমাদের এই আনন্দে মিষ্টি খাওয়াবেন না?
এবার আসি সবচেয়ে ‘ইয়ে’ ধরনের ঘটনাতে।এ ঘটনাটা একটু মানে….যিনি পড়বেন নিজ দায়িত্বে পড়বেন…
তখন আমরা ক্লাস সেভেন এর ছাত্র।স্যার ক্লাস এ পড়াচ্ছেন ব্যাভিচার।(অনেকেই আদনান কে চেনে তার band song performance এর কারনে,ও কুমিল্লাতে ICCLM 2002 এ “সেই তুমি”গেয়ে মাতিয়ে দিয়েছিল।আদনান,দোস্ত মাপ করে দিস)
আমাদের আদনান তখনও আজকের dashing আদনান হয়নি।সেই নান্না মুন্না আদনান হাত তুলে বলে,(বাকিটা ডায়ালগ আকারে পড়ুন…)
আদু- স্যার ব্যাভিচার মানে কি?
স্যার- ব্যাভিচার হইল অবৈধ উপায়ে যৌন ক্ষুধা মিটান,বুইঝতে পাইরছাআআআআআও??
আদু- স্যার যৌন ক্ষুধা কি?
স্যার- বিয়াদবটা কয় কি রে…যৌন ক্ষুধা বুইজতে পাইরতিসাওনা??তুমি এক নম্বর বিয়াদব……
আদু- স্যার বলেন না যৌন ক্ষুধা কি?আমি জানি না স্যার……
স্যার- h*mo চিন?বিয়াদব কউউউথাকার……ইডা ত আস্ত একডা……
(এরপরে h*moকি এটা জানতে চাওয়ার আগেই আদনান কে আমরা ধরে বেধে বসিয়ে দেই……এই যে এখন সে ঐ “ক্ষুধা” বিষয়ক ব্যাপারটিতে আর সব cadet দের মত ডক্টরেট করে ফেলেছে…তাতে তার সেদিনের অদম্য কৌতুহলের ভবিষ্যত সফলতার পরিচয় মেলে…)
এটি এ সাইট এ আমার প্রথম লিখা।আশা করি ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে দেবেন।সবার মতামত এর প্রতীক্ষায় রইলাম।
ধন্যবাদ।
ঝটিল হইয়েছেএএএএএএ!
এত দিন কুথায় ছিলেন।
seirokom....
aro likhte thaken....
আপনাকেই খুঁজছিলো "স্মৃতিময় ক্যাডেট কলেজ"।
ইলিয়াস স্যারকে চিনি। তবে উনার এ ধরণের আচারের কথা শুনে সেইরকম মজা লাগল। উনার কথা বলার স্টাইলের সাথে অবশ্য আমি বিশেষ পরিচিত।
comments er jonno onek onek dhonnobad.......ar choto khato bhul hgula kosto kore edit kore deoar jonno aro double dhonnobad.....pollapain amar kas thika coupon niya canteen e coke khaya nish....
mashroof vai,
apni notun kisul likhle amar mail e pathaya dien.ami add kore dibone.
hajar hoileo senior manush... kam kaj korar jonne amago moto kisu junior polapain to asei.. 😀
shabash cadet......eirokom junior e to dorkar re......torai desher bhobissot,amra hoitesi desher otit.....tui to khub e obidient junior re,ami to chotokale number 1 dodger chilam......
ওফফফফ...ইলিয়াস স্যার।
samia apu tomar sathe porichoy ache ilias sir er?
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ...এই নামে কাউকে কোনো দিন দেখি নাই।
josh post ......aro lekha chai
এই ঘটনাটা যে ফরম এ ঘটেছিল তার একটা ছবি আমার ফেসবুক প্রফাইলে আছে।jcc reunion এ কাকতালীয়ভাবে আমাদের ব্যাচ এর থাকার ব্যবস্থা ছিল ওখানেই।ইয়ে মানে ছবিতে আমার পোজ টা ঠিক ভদ্রচিত নয় বলে এখানে দিলাম না......কিন্তু আগ্রহী পাঠক নিচের লিঙ্ক থেকে দেখতে পারেন...... তবে পরে পস্তালে কিন্তু আমার দোষ না......
http://www.facebook.com/photo.php?pid=2439838&id=507215712
সাবধান!!!!!!!!!!!! যে লিঙ্ক টা দিয়েছি সামিয়া আপু।।যেন ভুলেও না যায় ওখানে.........লক্ষী আপু আমার বড় ভাইয়ার কথা শুনতে হয়.........
মাশরুফ ভাই ,চালবাজি ছাড়েন মিয়া!!এইসব কইয়া তো ইন্টারেষ্ট আরও বাড়ায়া দ্যান!!!
milar chobi koi????
kothin
thenku@prince.....bhai kon college?did u get Ilias Sir?
মাশরুফ, ইলিয়াস স্যার এর কাহিনি পড়ে আর চুপ থাকা গেল না......
হায় আমার থেকে ভাল আর কে তাকে মনে রাখবে...তাহার সাথে আমাদের ২৮ তম ইনটেক এর বিরাট সৃতি...আমাদের ইনটেক এর নাম বিশেষ করে আমার আর নাসের এর নাম শুনলে স্যার মনে হয় এখনো একবার অজু করেন...
কিন্তু হায় আমার বাংলা টাইপ করতে জান বের হয়ে যাচ্ছে...এইটুক লিখতে রাত শেষ......
😀 😀
পোস্ট পুরানো হইলেও নতুন কইরা পড়ার মজা আছে 😀 😀 ।
Life is Mad.
ইলিয়াস sir আমারে একবার কান ধরে বেশ ভালোই টানসিল কারণ তাকে আমি জিজ্ঞাশা করসিলাম sir আপনার নতুন ছবি কবে রিলিজ পাবে? sir এর আরেকটা নাম ছিল মজিদ (লালসালুর মজিদ)। যদিও ওই নামটা ততো পপুলার হয়নি
কন কি!!! 😮
কোবরা একটা রিয়েল......ছিল , আরে আমরা যখন ক্লাস সেভেনে তখনও এমন কথা কইত...পরে নিজেরা আলোচনা করতে লজ্জা পাইতাম ।
:)) :)) :)) :))
আর তার সব নাখাস্থা গল্প মনে হয় ক্লাস সেভেনের ক্লাসেই বেশি হইত...রিয়েল...দ ।
বিশেষ করে "মা-বোনদের" কাপড় চোপড় নিয়ে কথাবার্তা একটু বেশিই বলতেন তিনি... 😛
ভাইইইইইইইইইইইইই...............আমি জানি সে কি ডায়লগ দিছে মা-বোনদের কাপড় নিয়াআআআআআআ :grr: :grr:
লেইখা ফালা রে পিন্টু...আর স্কাই কিড পিন্টুডা কে রে? x-(
আজীজ ভাই,
আপনাদের ব্যাচের কথা এত শুনসি যে মাঝে মাঝে হিংসা লাগে।এমনকী ক্লাশ ১২ এ থাকতে পুরো ব্যাচ নিয়ে অথরিটির সাথে গন্ডগোল করার সময় যখন আমাদের সম্পর্কে বলা হল-"এক ছিল ২৮ তম ব্যাচ আর এইবার আসছে ৩৪তম ব্যাচ" তখন আমি বিশেষ গর্ব অনুভব করেছিলাম আর সবার সাথে।আ নাসের ভাইকে আমি খুব ভাল ভাবে চিনি-উনার দোতলা থেকে ডায়াস ফেলে দেয়ার ঘটনাও কলেজে খুব বিখ্যাত।বসের সাথে প্রতি ৪ বছর পর পর রিইউনিয়নে দেখা হয়(১৯৯৯,২০০৩,২০০৭)।প্লিজ আপনাদের ব্যাচের গল্পগুলো নিয়ে ব্লগ লিখেন-অভ্র অভ্যাস করে ফেললে আর সমস্যা হবেনা-
বাকীদের বলছি-জেসিসি ২৮ তম ব্যাচ সেইরকম একটা ব্যাচ যাদের আমরা কলেজে না পেলেও উনাদের দুর্দান্ত কীর্তিকলাপগুলোর গল্প শুনে বরাবরই থ্রিল অনুভব করেছি 🙂
JCC intake 28 rocks!!
আজিজ ভাইদের দেয়া স্যারের 'পন্টিং' নামটা তো পুরা ট্রেডমার্ক হয়ে গেছিল...(পন্টিং অনেক আগে ইলিয়াস দাঁড়ি রাখত...মনে আছে সবার??)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
মাশরুফ,
অনেক ধন্যবাদ তোমাকে ভাইয়া
কাল রাতে নাসের ফোন দিয়েছিল বোস্টন থেকে ...তোমার লেখাটা খুব ভাল হয়েছে ...খুব হাসা হাসি করলাম
কলেজে আমি আর নাসের ছিলাম হরিহর আত্মা... এখনো আছি যদিও দুনিয়ার দুই প্রান্তে থাকি | নাসের তো অই সময়েই ছিল জীবন্ত কিংবদন্তি 😀 এমন একটা সময় ছিল যখন আমি আর নাসের একসাথে ঘোরা ফেরা করলে স্যার দের মাথা ব্যথা শুরু হয়ে যেত - কি না কি ঘোট পাকাই সেই চিন্তায় ! বিশেষ করে আমিরুল ইসলাম স্যার, এলিয়াস স্যার, কুদ্দুস স্যার, মতিউর রাহমান স্যার, বজলুর রশিদ স্যার, ফযলুল করিম স্যার ইনারা আমাদের দুইজন কে এক সাথে দেখলেই খ্যাচ খ্যাচ করে উঠতেন...হাযার হলেও " বাম্বু দিয়া ফাসি দিয়া মারো হোজা মাল হো "...এই আওয়াজ টা যে আমরাই শুরু করতাম প্রথম |
ডায়াস ফেলে দেয়ার ঘটনাটা খুব আলোচিত একটা ঘটনা কিনতু নাসের এখন খুব লযযা পায় অইটা নিয়া অরে খেপাইলে 😀
দেখি বাংলা টাইপে হাত একটু ভাল হলে আমাদের কিছু কাহানি ভালমত ছেন্সর এবং এডিট করে এইখানে লেখার চেষ্টা করব ...।। এক এলিয়াস মিয়া কে নিয়েই ত আমাদের কত ঘটনা ..উনার হিটলারি পনায় অতিষ্ঠ হয়ে একবার উনাকে খায়বার হাউসের তিন তলায় সকাল পর্যন্ত আটকে রেখে নাপাক পানি নিক্ষেপ করেছিল আমাদের কতিপয় দুষ্টু বালক.... হা হা হা
আমি অবশ্য JEXCA-er একটা প্রগ্রামে উনার সাথে দেখা হবার পর ভাল মত মাফ টাফ চেয়ে নিব এই চিন্তা করছি তার আগেই উনি আমার
কাছে এসে প্রথমে বাপক ভাবে কোলাকুলি শুরু করলেন... ছারতেই চান না আমিতো কিছুটা ভয়ই পেয়ে গিয়েছিলাম ... এর পর শুরু করলেন বয়ান :
" ইয়াজীইইইইজ তুউউউমিইইইই কিইই আমার উফর রাগ তুমার মনের ভিতর পুশিয়া রাখিসাউ নি আমি কিন্তুক তুমারে জেলে ঢুকাতি ছাই নি কিন্তুক অন্যান্য স্যাররা এত করি বলিল যে শইতান টারে মাফ করিএন না যে আমি আর না করতি ফারলাম না...।" (এখানে প্রসংগত উল্লেখ্য যে ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ আই সি সি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার দিন আমি সহ আরো কএকজন কলেজ এর ওয়াল ডিঙ্গিয়ে ঝিনাইদহ শহরে যেয়ে আপামর জনতার সাথে ব্যাপক আনন্দ ফুরতি রত অবস্থায় বাজার ফেরত এলিয়াস স্যার এর চোখে ধরা পরে যাই ...এইটা বিরাট কাহানি ... অন্য সময় বলব)
কবীর,
এলিয়াস স্যার এর বিবি কে নিয়া স্যার এর সাথে আমার একটা মজার কথপকথন আছে কিন্তু এইখানে লিখা ঠিক হবে কিনা বুঝতে পারতাসছ না 😀
ইলিয়াস স্যারের যে কোন কাহিনী ব্লগের শোভাকে হাজারগুণ বাড়িয়ে দেবে... 😉
আজিজ ভাই, পোস্ট আকারে ছেড়ে দেন...
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আজীজ ভাই, এইটা নিয়া ব্লগ অবশ্যই লিখা চাই। আপনের ইলিয়াসি টোনের ডায়ালগ শুনে মন একছুটে চলে গেল জেসিসিতে ইলিয়াস স্যারের ক্লাসে।বেটা কি যে আইটেম ছিল...
আজীজ ভাই,
বুঝতে পারছি আপনার স্টকে শেয়ার করার মতোন ঘটনার কমতি নাই 😀 😀 ।
তাড়াতাড়ি ছাড়া শুরু করেন।
অপেক্ষা করা বড় কষ্টের কাজ :bash: ।
Life is Mad.
সায়েদ,মাসরুফ,কবীর
একটা লেখা ছাড়লুম ...blog post... কিন্তু ঠিক মত গেল কিনা বুঝতে পারতাছি না
ভাই এই লেখাটা আপনার চোখে পরবে কিনা জানি না। বাপরে আপনাদের২৮ ইনটেকের গল্প কিংবদন্তির মত শুনে আসছি। ভাই আপনাদের গল্প আপনাদের কাছেই শুনতে চাই yes please তারাতাড়ি ব্লগ লিখেন।
…এই যে এখন সে ঐ “ক্ষুধা” বিষয়ক ব্যাপারটিতে আর সব cadet দের মত ডক্টরেট করে ফেলেছে…তাতে তার সেদিনের অদম্য কৌতুহলের ভবিষ্যত সফলতার পরিচয় মেলে…
আদনান ভাই মনে হয় এখনো এইটা পড়ে নাই :grr: ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
x-( তার মানে এই না যে তুই মনে করায় দিবি x-(
আমি কিছু মনে করি নাই... যাহা সত্য তাহা সত্যই!
দেখসস,এরেই কয় ফ্রেন্ড ফিলিংস B-)
:)) :))
বসসসসসসস :hug: .....................কোলাকুলিইইইই :hug:
ইলিয়াস কোবরা আমাদেরো চরম জ্বালাইছে
যেখানেই যায় সেখানেই জ্বালায়......আপনার লেখা পড়ে আমারো লিখতে ইচ্ছা করতেছে।যে যাই মনে করুক,ইনাকে নিয়ে বিস্তারিত না লিখে আমার শান্তি নাই :khekz: :khekz:
লেইখা ফালা।আর এতদিন পর কই থিকা বাইর করলি এইটা? 😮 :-/
এইযে বাচ্চাকালের মাস্ফুদার লেখা পাইছি...........।তারমানে আপনেও আগে পোলাপাইন ছিলেন...... 😀 ?আমি ত ভাবসিলাম........ :grr: :grr: :grr: :grr: :grr:
চলো বহুদুর.........
ভাইয়া... ময়মনসিংহে উনার নাআম ছিল ইল্লু!!!
নিজে যেমন, নিজেকে তেমনি ভালবাসি!!!